.png)

স্ট্রিম প্রতিবেদক

যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্য সচিব আখতার হোসেনের ওপর ডিম নিক্ষেপের ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন এনসিপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা।
আজ মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) ফেসবুকে এনসিপি নেতারা এই ঘটনার নিন্দা ও বিচার দাবি করেছেন। সেইসঙ্গে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধেরও দাবি করেছেন তাঁরা।
ডিম ছোঁড়ার পর আখতার হোসেন এক ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, এই প্রজন্ম হাসিনার ছোড়া বুলেটে ভয় পায় নাই৷ ওদের ছোড়া ডিমে ভয় পাওয়ার প্রশ্নই আসে না।’
এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ ২০২১ সালে গ্রেপ্তার আক্তার হোসের মুক্তি দাবি করে ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছিলেন। সেই পোস্ট আজ তিনি শেয়ার করে লিখেছেন, ‘হাসিনার পুলিশ লীগ, কোট-কাচারিও আখতারকে দমন করতে পারেনি। আর এসব উচ্ছিষ্ট, জনগণ কর্তৃক প্রত্যাখ্যাত দালালরা বিদেশে বসে প্রতিবাদের প্রতীক আখতারকে দমন করতে পারবে?’
ওই পোস্টে হাসনাত আরও লিখেছেন, ‘আওয়ামী দালালদের পক্ষে টকশো আর যুগলবন্দী কলামে যারা ‘সম্মতি’ উৎপাদন করে, তাদেরও কেন প্রত্যাখ্যান করা উচিত—এটা না বুঝলে, কিছুদিন পর এই আক্রমণের শিকার হতে আপনিও প্রস্তুত থাকুন।’
দলটির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম এক পোস্টে লিখেছেন, ‘এই অসভ্য জানোয়ারদের বিন্দুমাত্র অনুশোচনা নেই। দালালি করতে করতে আর পা চাটতে চাটতে এরা এদের বিবেকবোধ হারিয়ে ফেলেছে। এরা এদের পরিবার ও আত্মীয়-স্বজনের জন্য অভিশাপ।’
সারজিস আরও লেখেন, ‘এই নরপশুদের আর ছাড় দেওয়ার সুযোগ নেই। যারা অর্থসহ বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার বিনিময়ে এই শয়তানদের আশ্রয় দিয়েছেন এবং দিচ্ছেন, তারা সাবধান হয়ে যান। সুযোগ পেলে এই কালো সাপগুলো আপনাদেরকেই ছোবল মারবে।’
দলটির সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান মাসউদ তাঁর অফিসিয়াল ফেসবুকে পেজে দেওয়া এক পোস্টে লিখেছেন, ‘একশটা হায়েনা-নেকড়ের জন্য একটিমাত্র রয়েল বেঙ্গল টাইগারই যথেষ্ট। আখতার হোসেনরা অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে রাজপথে আন্দোলন-সংগ্রাম করে উঠে এসেছেন। ফ্যাসিস্ট হাসিনা ও নিষিদ্ধ আওয়ামীলীগ অতীতেও জেল-জুলুম, হামলা-মামলা করে থামাইতে পারে নাই। এখনও পরাজিত পতিত স্বৈরাচারী গোষ্ঠীরা কাপুরুষোচিত হামলা করে আখতার হোসেনকে থামাতে পারবে না। বরং আখতার হোসেনকে হেনস্থা করে নিষিদ্ধ আওয়ামীলীগ তাদের কফিনে শেষ পেরেক মেরেছে।’
হান্নান মাসউদ আরও লেখেন, ‘আখতার হোসেন আমাদের কাছে সাহসের মূর্ত প্রতীক। মৃত্যু মুখে দাঁড়িয়েও ন্যায়ের পক্ষে কথা বলে যান। ‘‘ইনকিলাব জিন্দাবাদ, মুজিববাদ মুর্দাবাদ’’ স্লোগান দিয়ে নিউইয়র্কের মাটিতে লীগের কাপুরুষ, হায়েনাদের বুকে আবারও কম্পন ধরিয়ে দিয়েছেন।’
দলটির যুগ্ম আহ্বায়ক মাহবুব আলম এক ফেসবুক পোস্টে লেখেছেন, ‘নিউইয়র্কে এনসিপির সদস্য সচিব আখতার হোসেনের ওপর হামলার ঘটনা প্রমাণ করে যে, আওয়ামী লীগের সন্ত্রাস এখনো থামেনি। আমরা জাপান সফরে গিয়েছিলাম, সেখানেও তারা হামলার চেষ্টা করেছিল। তবে সেখানকার পুলিশ ও আমাদের নেতাকর্মীরা অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছিল।’
মাহবুব আরও লেখেন, ‘কিন্তু নিউইয়র্কে আজ যা ঘটলো, তা সম্পূর্ণভাবে সরকারের চরম ব্যর্থতা। এটি কোনো সাংগঠনিক সফর ছিল না। এটি ছিল রাষ্ট্রীয় সফর। অথচ সরকার সেই দায়িত্ব পালনে সম্পূর্ণ ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। সন্ত্রাসী আ.লীগের বিচার কর, বাংলাদেশকে রক্ষা কর।’
ডিম ছোড়ার পর আখতার হোসেনের দেওয়া স্লোগানের ভিডিও শেয়ার করে দলটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব সাগুফতা বুশরা মিশমা লিখেছেন, ‘আমাদের শক্তিটা কোথায় জানেন? আমরা ঘুরে দাঁড়াতে জানি। উঠে দাঁড়াতে জানি। অন্যায়কে মুখের উপরে সপাটে চাপট দিয়ে রুখে দিতে জানি।’
মিশমা আরও লেখেন, ‘পার্থক্যটা থাকবে ‘রাজপথ ছাড়ি নাই’ বলেও তোরা রাজপথে থাকবি না। আর এই রাজপথে অপশক্তি আর ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে আমরা আমাদের অস্তিত্বের জানান দেব বার বার ইনশাআল্লাহ। তাওয়াক্কালতু আলাল্লাহ।’

যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্য সচিব আখতার হোসেনের ওপর ডিম নিক্ষেপের ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন এনসিপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা।
আজ মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) ফেসবুকে এনসিপি নেতারা এই ঘটনার নিন্দা ও বিচার দাবি করেছেন। সেইসঙ্গে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধেরও দাবি করেছেন তাঁরা।
ডিম ছোঁড়ার পর আখতার হোসেন এক ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, এই প্রজন্ম হাসিনার ছোড়া বুলেটে ভয় পায় নাই৷ ওদের ছোড়া ডিমে ভয় পাওয়ার প্রশ্নই আসে না।’
এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ ২০২১ সালে গ্রেপ্তার আক্তার হোসের মুক্তি দাবি করে ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছিলেন। সেই পোস্ট আজ তিনি শেয়ার করে লিখেছেন, ‘হাসিনার পুলিশ লীগ, কোট-কাচারিও আখতারকে দমন করতে পারেনি। আর এসব উচ্ছিষ্ট, জনগণ কর্তৃক প্রত্যাখ্যাত দালালরা বিদেশে বসে প্রতিবাদের প্রতীক আখতারকে দমন করতে পারবে?’
ওই পোস্টে হাসনাত আরও লিখেছেন, ‘আওয়ামী দালালদের পক্ষে টকশো আর যুগলবন্দী কলামে যারা ‘সম্মতি’ উৎপাদন করে, তাদেরও কেন প্রত্যাখ্যান করা উচিত—এটা না বুঝলে, কিছুদিন পর এই আক্রমণের শিকার হতে আপনিও প্রস্তুত থাকুন।’
দলটির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম এক পোস্টে লিখেছেন, ‘এই অসভ্য জানোয়ারদের বিন্দুমাত্র অনুশোচনা নেই। দালালি করতে করতে আর পা চাটতে চাটতে এরা এদের বিবেকবোধ হারিয়ে ফেলেছে। এরা এদের পরিবার ও আত্মীয়-স্বজনের জন্য অভিশাপ।’
সারজিস আরও লেখেন, ‘এই নরপশুদের আর ছাড় দেওয়ার সুযোগ নেই। যারা অর্থসহ বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার বিনিময়ে এই শয়তানদের আশ্রয় দিয়েছেন এবং দিচ্ছেন, তারা সাবধান হয়ে যান। সুযোগ পেলে এই কালো সাপগুলো আপনাদেরকেই ছোবল মারবে।’
দলটির সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান মাসউদ তাঁর অফিসিয়াল ফেসবুকে পেজে দেওয়া এক পোস্টে লিখেছেন, ‘একশটা হায়েনা-নেকড়ের জন্য একটিমাত্র রয়েল বেঙ্গল টাইগারই যথেষ্ট। আখতার হোসেনরা অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে রাজপথে আন্দোলন-সংগ্রাম করে উঠে এসেছেন। ফ্যাসিস্ট হাসিনা ও নিষিদ্ধ আওয়ামীলীগ অতীতেও জেল-জুলুম, হামলা-মামলা করে থামাইতে পারে নাই। এখনও পরাজিত পতিত স্বৈরাচারী গোষ্ঠীরা কাপুরুষোচিত হামলা করে আখতার হোসেনকে থামাতে পারবে না। বরং আখতার হোসেনকে হেনস্থা করে নিষিদ্ধ আওয়ামীলীগ তাদের কফিনে শেষ পেরেক মেরেছে।’
হান্নান মাসউদ আরও লেখেন, ‘আখতার হোসেন আমাদের কাছে সাহসের মূর্ত প্রতীক। মৃত্যু মুখে দাঁড়িয়েও ন্যায়ের পক্ষে কথা বলে যান। ‘‘ইনকিলাব জিন্দাবাদ, মুজিববাদ মুর্দাবাদ’’ স্লোগান দিয়ে নিউইয়র্কের মাটিতে লীগের কাপুরুষ, হায়েনাদের বুকে আবারও কম্পন ধরিয়ে দিয়েছেন।’
দলটির যুগ্ম আহ্বায়ক মাহবুব আলম এক ফেসবুক পোস্টে লেখেছেন, ‘নিউইয়র্কে এনসিপির সদস্য সচিব আখতার হোসেনের ওপর হামলার ঘটনা প্রমাণ করে যে, আওয়ামী লীগের সন্ত্রাস এখনো থামেনি। আমরা জাপান সফরে গিয়েছিলাম, সেখানেও তারা হামলার চেষ্টা করেছিল। তবে সেখানকার পুলিশ ও আমাদের নেতাকর্মীরা অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছিল।’
মাহবুব আরও লেখেন, ‘কিন্তু নিউইয়র্কে আজ যা ঘটলো, তা সম্পূর্ণভাবে সরকারের চরম ব্যর্থতা। এটি কোনো সাংগঠনিক সফর ছিল না। এটি ছিল রাষ্ট্রীয় সফর। অথচ সরকার সেই দায়িত্ব পালনে সম্পূর্ণ ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। সন্ত্রাসী আ.লীগের বিচার কর, বাংলাদেশকে রক্ষা কর।’
ডিম ছোড়ার পর আখতার হোসেনের দেওয়া স্লোগানের ভিডিও শেয়ার করে দলটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব সাগুফতা বুশরা মিশমা লিখেছেন, ‘আমাদের শক্তিটা কোথায় জানেন? আমরা ঘুরে দাঁড়াতে জানি। উঠে দাঁড়াতে জানি। অন্যায়কে মুখের উপরে সপাটে চাপট দিয়ে রুখে দিতে জানি।’
মিশমা আরও লেখেন, ‘পার্থক্যটা থাকবে ‘রাজপথ ছাড়ি নাই’ বলেও তোরা রাজপথে থাকবি না। আর এই রাজপথে অপশক্তি আর ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে আমরা আমাদের অস্তিত্বের জানান দেব বার বার ইনশাআল্লাহ। তাওয়াক্কালতু আলাল্লাহ।’
.png)

১৬ ডিসেম্বর নয় ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর নতুন করে মানুষ স্বাধীনতার মুখ দেখেছেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী।
৯ ঘণ্টা আগে
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ছাত্রসংসদে আগামীর বাংলাদেশের রিহার্সাল হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেছেন, ‘আমরা তারুণ্যনির্ভর একটা বাংলাদেশ দেখতে চাই। তরুণরা আগামীর বাংলাদেশ কীভাবে গড়বে তার রিহার্সাল হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর এখনকার ছাত্রসংসদের মাধ্যমে।’
১২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, গণভোট হলে তা নির্বাচনের দিনেই হতে হবে। তিনি বলেন, ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়া দরকার, অন্যথায় দেশের মানুষ সেটি মেনে নেবে না।
১৩ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদে নোট অব ডিসেন্ট নয় বরং গণভোটের মাধ্যমে জনগণই জুলাই সনদের সব আইনি ভিত্তি ঠিক করবে বলে আশা করছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির আহ্বায়ক নাহিস ইসলাম।
১৩ ঘণ্টা আগে