স্ট্রিম সংবাদদাতা

নিরাপত্তা শঙ্কার কথা বলে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামান মাসুদ। আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) নারায়ণগঞ্জ প্রেসক্লাবে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এই ঘোষণা দেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে মাসুদুজ্জামান মাসুদ বলেন, ‘নির্বাচনে প্রার্থিতা ঘোষণার পর থেকেই পরিবারের সদস্যরা নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কিত ছিলেন। ঢাকায় ওসমান হাদির ওপর গুলির ঘটনার পর তাঁরা আরও আতঙ্কিত হয়ে পড়েন।’
এ সময় তিনি বলেন, 'এই পাঁচ-ছয় মাসের আমার অভিজ্ঞতায় আমি এলাকার পাড়া মহল্লায়, বিভিন্ন ওয়াজ মাহফিলে আমি গিয়েছি। আপনাদের হয়তো মন ভেঙে যাবে। আমি নির্বাচনটা করব না। আমি মনোনয়ন কিনব না।'
মাসুদুজ্জামান মাসুদ আরও বলেন, ‘আমি ক্ষমা প্রার্থী। আমি জানি কী রকমের কষ্ট আপনারা পাচ্ছেন। আপনাদের স্বপ্নের, আশার জায়গা ছিল। সে আশা ব্যাহত হচ্ছে। এটা আমার জন্য সিদ্ধান্ত নেওয়া খুব সহজ ছিল না। ব্যক্তিগত কারণ ও কিছু পারিপার্শ্বিক অবস্থার কারণে আমাকে এই কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হল। আপনারা আমাকে ক্ষমা করে দিয়েন। আমি সমাজকর্মী হিসেবে আজীবন আপনাদের পাশে থাকব।'
এদিকে, মাসুদুজ্জামান মাসুদের এই সিদ্ধান্তের ব্যাপারে নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট আবু আল ইউসুফ খান টিপু বলেন, ‘এটা দলের নয়, উনার ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত। দেখা যাক দল কি সিদ্ধান্ত দেয়।’
প্রসঙ্গত, গত ৩ নভেম্বর নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে প্রার্থী হিসেবে মাসুদুজ্জামান মাসুদের নাম ঘোষণা করে বিএনপি। এই আসনে দল থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলেন নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক সাখাওয়াত হোসেন খান, মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব আবু আল ইউসুফ খান টিপু, তিনবারের সাবেক সংসদ সদস্য আবুল কালাম, মহানগর যুবদলের সাবেক সভাপতি মাকছুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ ও শিল্পপতি আবু জাফর আহমেদ বাবুল।
কিন্তু দল থেকে মাসুদুজ্জামানের নাম ঘোষণার পর থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশী অন্যদের বিরোধিতার মুখে পড়েন তিনি। এমনকি ৪ নভেম্বর মনোনয়ন-বঞ্চিত চার নেতা (সাখাওয়াত, টিপু, বাবুল ও কালাম) নারায়ণগঞ্জ ক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে মাসুদুজ্জামানের মনোনয়ন বাতিলের দাবি জানান। অবশ্য কয়েকদিন পর মাসুদুজ্জামানের পক্ষে কাজ শুরু করছিলেন টিপু। তবে বাকি তিন নেতা প্রার্থী পরিবর্তনের দাবি জানিয়ে বিভিন্ন প্রচার প্রচারণা চালাচ্ছিলেন।

নিরাপত্তা শঙ্কার কথা বলে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামান মাসুদ। আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) নারায়ণগঞ্জ প্রেসক্লাবে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এই ঘোষণা দেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে মাসুদুজ্জামান মাসুদ বলেন, ‘নির্বাচনে প্রার্থিতা ঘোষণার পর থেকেই পরিবারের সদস্যরা নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কিত ছিলেন। ঢাকায় ওসমান হাদির ওপর গুলির ঘটনার পর তাঁরা আরও আতঙ্কিত হয়ে পড়েন।’
এ সময় তিনি বলেন, 'এই পাঁচ-ছয় মাসের আমার অভিজ্ঞতায় আমি এলাকার পাড়া মহল্লায়, বিভিন্ন ওয়াজ মাহফিলে আমি গিয়েছি। আপনাদের হয়তো মন ভেঙে যাবে। আমি নির্বাচনটা করব না। আমি মনোনয়ন কিনব না।'
মাসুদুজ্জামান মাসুদ আরও বলেন, ‘আমি ক্ষমা প্রার্থী। আমি জানি কী রকমের কষ্ট আপনারা পাচ্ছেন। আপনাদের স্বপ্নের, আশার জায়গা ছিল। সে আশা ব্যাহত হচ্ছে। এটা আমার জন্য সিদ্ধান্ত নেওয়া খুব সহজ ছিল না। ব্যক্তিগত কারণ ও কিছু পারিপার্শ্বিক অবস্থার কারণে আমাকে এই কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হল। আপনারা আমাকে ক্ষমা করে দিয়েন। আমি সমাজকর্মী হিসেবে আজীবন আপনাদের পাশে থাকব।'
এদিকে, মাসুদুজ্জামান মাসুদের এই সিদ্ধান্তের ব্যাপারে নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট আবু আল ইউসুফ খান টিপু বলেন, ‘এটা দলের নয়, উনার ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত। দেখা যাক দল কি সিদ্ধান্ত দেয়।’
প্রসঙ্গত, গত ৩ নভেম্বর নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে প্রার্থী হিসেবে মাসুদুজ্জামান মাসুদের নাম ঘোষণা করে বিএনপি। এই আসনে দল থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলেন নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক সাখাওয়াত হোসেন খান, মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব আবু আল ইউসুফ খান টিপু, তিনবারের সাবেক সংসদ সদস্য আবুল কালাম, মহানগর যুবদলের সাবেক সভাপতি মাকছুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ ও শিল্পপতি আবু জাফর আহমেদ বাবুল।
কিন্তু দল থেকে মাসুদুজ্জামানের নাম ঘোষণার পর থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশী অন্যদের বিরোধিতার মুখে পড়েন তিনি। এমনকি ৪ নভেম্বর মনোনয়ন-বঞ্চিত চার নেতা (সাখাওয়াত, টিপু, বাবুল ও কালাম) নারায়ণগঞ্জ ক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে মাসুদুজ্জামানের মনোনয়ন বাতিলের দাবি জানান। অবশ্য কয়েকদিন পর মাসুদুজ্জামানের পক্ষে কাজ শুরু করছিলেন টিপু। তবে বাকি তিন নেতা প্রার্থী পরিবর্তনের দাবি জানিয়ে বিভিন্ন প্রচার প্রচারণা চালাচ্ছিলেন।

দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবনের অবসান ঘটিয়ে লন্ডন থেকে আগামী ২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। দলের শীর্ষনেতার এই ‘স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে ঐতিহাসিক এবং স্মরণীয় দিন’ করে রাখতে ব্যাপক প্রস্তুতি নিচ্ছে বিএনপি।
৩৪ মিনিট আগে
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ‘আগ্রাসনবিরোধী যাত্রা’ শীর্ষক পদযাত্রা শুরু করেছে।
২ ঘণ্টা আগে
আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ বলেছেন, বিজয়ের ৫৪ বছর পার হলেও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস নিয়ে চেতনার ব্যবসা বন্ধ হয়নি। ইতিহাস নিয়ে বিতর্ক থাকতে পারে, কিন্তু চেতনা নিয়ে কোনো ব্যবসা চলতে পারে না। তাই তথাকথিত চেতনার ঊর্ধ্বে উঠে নিরেট জায়গা থেকে ১৯৭১-কে ধারণ করতে হবে
২ ঘণ্টা আগে
এবারের বিজয় দিবসে একাত্তরের ঘাতক ও স্বাধীনতাবিরোধী শক্তির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর অঙ্গীকারের কথা বলেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাবেক সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, বিজয় উল্লাসের প্রস্তুতি থাকলেও স্বাধীনতার-বিরোধী শক্তির আস্ফালনের মধ্যেই এবার বিজয় দিবস পালন করতে হচ্ছে।
৭ ঘণ্টা আগে