স্ট্রিম প্রতিবেদক

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোটবদ্ধ নির্বাচন করলেও স্ব স্ব দলীয় প্রতীকে নির্বাচনের বিধানের বৈধতা প্রশ্নে জারি করা রুলে পক্ষভুক্ত হতে আবেদন করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আবেদনে জোট সঙ্গীদের ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগে নির্দেশনা চাওয়া হয়।
গতকাল বুধবার (১০ ডিসেম্বর) হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এই আবেদন করা হয়। আবেদনে বিএনপির জোটসঙ্গী অন্য নিবন্ধিত দলগুলোকে তাদের দলীয় প্রতীক ‘ধানের শীষ’ নিয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়ার নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) হাইকোর্টের বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি ফাতেমা আনোয়ারের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চে এ আবেদনের ওপর শুনানি হতে পারে।
নির্বাচনি আইনের দীর্ঘদিনের রেওয়াজ ছিল, কোনো দল জোটভুক্ত হয়ে নির্বাচনে অংশ নিলে তারা জোটের প্রধান শরিক দলের প্রতীক (যেমন—নৌকা বা ধানের শীষ) ব্যবহারের সুযোগ পেত। কিন্তু গত ৩ নভেম্বর অন্তর্বর্তী সরকার গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধন করে একটি অধ্যাদেশ জারি করে। নতুন এই বিধানে বলা হয়, নির্বাচনে নিবন্ধিত একাধিক দল জোটভুক্ত হলেও তাদের ভোট করতে হবে আবশ্যিকভাবে নিজ নিজ দলের প্রতীকে।
এর আগে গত ২৩ অক্টোবর উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে আরপিও সংশোধন অধ্যাদেশের খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল।
সরকারের এই সংশোধনী চ্যালেঞ্জ করে গত ২৭ নভেম্বর হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন ববি হাজ্জাজের নেতৃত্বাধীন জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের (এনডিএম) মহাসচিব মোমিনুল আমিন। রিটে প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ সংশ্লিষ্টদের বিবাদী করা হয়।
ওই রিটের প্রাথমিক শুনানি শেষে গত ১ ডিসেম্বর হাইকোর্ট রুল জারি করেন। রুলে জানতে চাওয়া হয়, জোটবদ্ধ নির্বাচন করলেও স্ব স্ব দলীয় প্রতীকে নির্বাচনের বিধান কেন অবৈধ ও বেআইনি ঘোষণা করা হবে না। আদালত ১০ দিনের মধ্যে নির্বাচন কমিশনকে রুলের জবাব দিতে নির্দেশ দেন।
সেদিন আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী আহসানুল করিম। তার সঙ্গে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী রেশাদ ইমাম, সাহেদুল আজম ও মো. মোস্তাফিজুর রহমান। অন্যদিকে শুনানিতে রুলের বিরোধিতা করেছিলেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আইনজীবী জহুরুল ইসলাম মূসা।
এখন বিএনপির মহাসচিব এই রুলে পক্ষভুক্ত হয়ে শরিকদের ‘ধানের শীষ’ প্রতীকে ভোটের সুযোগ ফিরিয়ে আনার পক্ষে আইনি যুক্তি তুলে ধরতে চান।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোটবদ্ধ নির্বাচন করলেও স্ব স্ব দলীয় প্রতীকে নির্বাচনের বিধানের বৈধতা প্রশ্নে জারি করা রুলে পক্ষভুক্ত হতে আবেদন করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আবেদনে জোট সঙ্গীদের ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগে নির্দেশনা চাওয়া হয়।
গতকাল বুধবার (১০ ডিসেম্বর) হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এই আবেদন করা হয়। আবেদনে বিএনপির জোটসঙ্গী অন্য নিবন্ধিত দলগুলোকে তাদের দলীয় প্রতীক ‘ধানের শীষ’ নিয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়ার নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) হাইকোর্টের বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি ফাতেমা আনোয়ারের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চে এ আবেদনের ওপর শুনানি হতে পারে।
নির্বাচনি আইনের দীর্ঘদিনের রেওয়াজ ছিল, কোনো দল জোটভুক্ত হয়ে নির্বাচনে অংশ নিলে তারা জোটের প্রধান শরিক দলের প্রতীক (যেমন—নৌকা বা ধানের শীষ) ব্যবহারের সুযোগ পেত। কিন্তু গত ৩ নভেম্বর অন্তর্বর্তী সরকার গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধন করে একটি অধ্যাদেশ জারি করে। নতুন এই বিধানে বলা হয়, নির্বাচনে নিবন্ধিত একাধিক দল জোটভুক্ত হলেও তাদের ভোট করতে হবে আবশ্যিকভাবে নিজ নিজ দলের প্রতীকে।
এর আগে গত ২৩ অক্টোবর উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে আরপিও সংশোধন অধ্যাদেশের খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল।
সরকারের এই সংশোধনী চ্যালেঞ্জ করে গত ২৭ নভেম্বর হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন ববি হাজ্জাজের নেতৃত্বাধীন জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের (এনডিএম) মহাসচিব মোমিনুল আমিন। রিটে প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ সংশ্লিষ্টদের বিবাদী করা হয়।
ওই রিটের প্রাথমিক শুনানি শেষে গত ১ ডিসেম্বর হাইকোর্ট রুল জারি করেন। রুলে জানতে চাওয়া হয়, জোটবদ্ধ নির্বাচন করলেও স্ব স্ব দলীয় প্রতীকে নির্বাচনের বিধান কেন অবৈধ ও বেআইনি ঘোষণা করা হবে না। আদালত ১০ দিনের মধ্যে নির্বাচন কমিশনকে রুলের জবাব দিতে নির্দেশ দেন।
সেদিন আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী আহসানুল করিম। তার সঙ্গে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী রেশাদ ইমাম, সাহেদুল আজম ও মো. মোস্তাফিজুর রহমান। অন্যদিকে শুনানিতে রুলের বিরোধিতা করেছিলেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আইনজীবী জহুরুল ইসলাম মূসা।
এখন বিএনপির মহাসচিব এই রুলে পক্ষভুক্ত হয়ে শরিকদের ‘ধানের শীষ’ প্রতীকে ভোটের সুযোগ ফিরিয়ে আনার পক্ষে আইনি যুক্তি তুলে ধরতে চান।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও শরিফ ওসমান হাদিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) রাত ৮টার দিকে হাদিকে বহনকারী অ্যাম্বুলেন্স এভারকেয়ারে পৌঁছায়।
৫ ঘণ্টা আগে
অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের আগামীকাল শনিবারের (১৩ ডিসেম্বর) ‘আউট ডোর’ কর্মসূচি বাতিল করা হয়েছে। শুক্রবার সন্ধ্যায় (১২ ডিসেম্বর) যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়।
৬ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ভাই ওমর বিন হাদির সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।
৬ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর বিজয়নগরে ওসমান শরীফ হাদিকে লক্ষ্য করে গুলির ঘটনায় তদন্ত নেমেছে একাধিক সংস্থা। পুলিশ, র্যাবের পাশাপাশি একাধিক সংস্থা। কারা কী কারণে গুলি করেছে, কারও রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব আছে কি না, তার তদন্ত শুরু হয়েছে। ওসমান হাদি বেশ কয়েকবার হুমকি পাওয়ার অভিযোগ করেছিলেন।
৭ ঘণ্টা আগে