রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থায়ী ক্যাম্পাসের আন্দোলন
স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণে ডিপিপি দ্রুত অনুমোদন ও বাস্তবায়নের দাবিতে ধারাবাহিক আন্দোলনের অংশ হিসেবে বৃহস্পতিবার দেড় ঘণ্টা মহাসড়ক অবরোধ করেন শিক্ষার্থীরা।
স্ট্রিম সংবাদদাতা
সিরাজগঞ্জে যমুনা সেতু পশ্চিম পাড়ে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের (রবি) শিক্ষার্থীরা। স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণে উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব (ডিপিপি) দ্রুত অনুমোদন ও বাস্তবায়নের দাবিতে বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) দেড় ঘণ্টার মতো এই কর্মসূচি পালন করেন তাঁরা। এতে ঢাকা-উত্তরবঙ্গ পথ যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। সেতুর দুই পাশে তৈরি হয় আড়াই থেকে তিন কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট।
ধারাবাহিক আন্দোলনের অংশ হিসেবে দুপুর ১২টার দিকে যমুনা সেতু পশ্চিম গোলচত্বর এলাকায় ঢাকামুখী ও উত্তরবঙ্গমুখী উভয় লেন আটকে বিক্ষোভ শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। পরে দুপুর দেড়টার দিকে অবরোধ তুলে নেন তাঁরা। বিকেল থেকে যান চলাচল স্বাভাবিক হতে থাকে।
সেতু কর্তৃপক্ষের তথ্য অনুযায়ী, প্রতিদিন উত্তরবঙ্গের ২২টি জেলায় প্রায় ১৮ হাজার যানবাহন পারাপার হয়। শিক্ষার্থীদের অবরোধে কারণে মহাসড়কে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়। ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রী ও চালকেরা।
অবরোধে আটকে পড়া যাত্রী শারমিন আক্তার বলেন, ‘রাস্তা অবরোধের কারণে মারাত্মক অসুবিধার শিকার হয়েছি।’ রংপুরগামী আরেক যাত্রী সুজন সরকার বলেন, ‘অবরোধের কারণে প্রায় ১ ঘণ্টার বেশি সময় ধরে তীব্র গরমে বাসের ভেতরে বসে আছি।’ তিনি ছাত্রদের দাবি বিবেচনার জন্য যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থী জাকারিয়া জিহাদ, হৃদয় বলেন, পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী বৃহস্পতিবার রেল ও সড়কপথ অবরোধের কথা ছিল। কিন্তু বুধবার উল্লাপাড়ায় রেলপথ অবরোধ করায় ট্রেনের শিডিউল বিপর্যয় ঘটেছে। তাই জনদুর্ভোগের কথা চিন্তা করে রেলপথ ছেড়ে দিয়েছেন তাঁরা। তবে উত্তরবঙ্গের সঙ্গে ঢাকার সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করার কর্মসূচি নেওয়া হয়।
যমুনা সেতু পশ্চিম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আসাদুজ্জামান জানান, রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীরা পৌনে ১২টার দিকে মহাসড়কে বসে পড়েন। তাঁরা দুই লেনই বন্ধ করে দেওয়ায় যান চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ রয়েছে। বিষয়টি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষেও জানানো হয়। পরে দুপুর দেড়টার দিকে শিক্ষার্থীরা অপরোধ তুলে নেন। বিকেলে সেতুতে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়ে আসে।
এদিকে প্রতিষ্ঠার ৯ বছরেও রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণ প্রকল্পের ডিপিপি অনুমোদন না হওয়ায় আন্দোলন করে আসছেন শিক্ষার্থীরা। তাদের আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেছেন শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও।
চলতি বছরের ১৯ জানুয়ারি থেকে ৩০ জানুয়ারি পর্যন্ত টানা কর্মসূচিতে মহাসড়কে যান চলাচলে বিঘ্ন করেন শিক্ষার্থীরা। তখন সরকারের পক্ষ থেকে তাঁদের আশ্বস্ত করায় আন্দোলন স্থগিত করা হয়। এরপর ছয় মাস পেরিয়ে গেলেও ডিপিপি অনুমোদন হয়নি। এতে ২৬ জুলাই রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় দিবসের কর্মসূচি বয়কটের মধ্য দিয়ে পুনরায় আন্দোলন নামেন তাঁরা।
সিরাজগঞ্জে যমুনা সেতু পশ্চিম পাড়ে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের (রবি) শিক্ষার্থীরা। স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণে উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব (ডিপিপি) দ্রুত অনুমোদন ও বাস্তবায়নের দাবিতে বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) দেড় ঘণ্টার মতো এই কর্মসূচি পালন করেন তাঁরা। এতে ঢাকা-উত্তরবঙ্গ পথ যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। সেতুর দুই পাশে তৈরি হয় আড়াই থেকে তিন কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট।
ধারাবাহিক আন্দোলনের অংশ হিসেবে দুপুর ১২টার দিকে যমুনা সেতু পশ্চিম গোলচত্বর এলাকায় ঢাকামুখী ও উত্তরবঙ্গমুখী উভয় লেন আটকে বিক্ষোভ শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। পরে দুপুর দেড়টার দিকে অবরোধ তুলে নেন তাঁরা। বিকেল থেকে যান চলাচল স্বাভাবিক হতে থাকে।
সেতু কর্তৃপক্ষের তথ্য অনুযায়ী, প্রতিদিন উত্তরবঙ্গের ২২টি জেলায় প্রায় ১৮ হাজার যানবাহন পারাপার হয়। শিক্ষার্থীদের অবরোধে কারণে মহাসড়কে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়। ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রী ও চালকেরা।
অবরোধে আটকে পড়া যাত্রী শারমিন আক্তার বলেন, ‘রাস্তা অবরোধের কারণে মারাত্মক অসুবিধার শিকার হয়েছি।’ রংপুরগামী আরেক যাত্রী সুজন সরকার বলেন, ‘অবরোধের কারণে প্রায় ১ ঘণ্টার বেশি সময় ধরে তীব্র গরমে বাসের ভেতরে বসে আছি।’ তিনি ছাত্রদের দাবি বিবেচনার জন্য যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থী জাকারিয়া জিহাদ, হৃদয় বলেন, পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী বৃহস্পতিবার রেল ও সড়কপথ অবরোধের কথা ছিল। কিন্তু বুধবার উল্লাপাড়ায় রেলপথ অবরোধ করায় ট্রেনের শিডিউল বিপর্যয় ঘটেছে। তাই জনদুর্ভোগের কথা চিন্তা করে রেলপথ ছেড়ে দিয়েছেন তাঁরা। তবে উত্তরবঙ্গের সঙ্গে ঢাকার সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করার কর্মসূচি নেওয়া হয়।
যমুনা সেতু পশ্চিম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আসাদুজ্জামান জানান, রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীরা পৌনে ১২টার দিকে মহাসড়কে বসে পড়েন। তাঁরা দুই লেনই বন্ধ করে দেওয়ায় যান চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ রয়েছে। বিষয়টি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষেও জানানো হয়। পরে দুপুর দেড়টার দিকে শিক্ষার্থীরা অপরোধ তুলে নেন। বিকেলে সেতুতে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়ে আসে।
এদিকে প্রতিষ্ঠার ৯ বছরেও রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণ প্রকল্পের ডিপিপি অনুমোদন না হওয়ায় আন্দোলন করে আসছেন শিক্ষার্থীরা। তাদের আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেছেন শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও।
চলতি বছরের ১৯ জানুয়ারি থেকে ৩০ জানুয়ারি পর্যন্ত টানা কর্মসূচিতে মহাসড়কে যান চলাচলে বিঘ্ন করেন শিক্ষার্থীরা। তখন সরকারের পক্ষ থেকে তাঁদের আশ্বস্ত করায় আন্দোলন স্থগিত করা হয়। এরপর ছয় মাস পেরিয়ে গেলেও ডিপিপি অনুমোদন হয়নি। এতে ২৬ জুলাই রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় দিবসের কর্মসূচি বয়কটের মধ্য দিয়ে পুনরায় আন্দোলন নামেন তাঁরা।
আন্দোলনের মুখে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে পোষ্য কোটায় শিক্ষার্থী ভর্তি বাতিলের ঘোষণা এলেও সেটি বাস্তবায়ন হচ্ছে না। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধার নামে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সন্তানদের ভর্তি করানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেছাত্রলীগের মতো ছাত্রশিবিরও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সামাজিক সংগঠনগুলো দখল করে নিচ্ছে। নানা সমালোচনার পরও থাকবে ছাত্রদলের হল কমিটি। উপাচার্যের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে ছাত্রদল সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব সাংবাদিকদের এসব জানিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেশুক্রবারের মধ্যে আন্দোলন বন্ধ না হলে শনিবার থেকে তাঁরা লাগাতার কর্মবিরতিতে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন শেবাচিম কর্মচারীদের সংগঠন।
২ ঘণ্টা আগেবুধবার রাতেই সাড়ে ১২ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার করে আগের অবস্থানে বিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। আর বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত সাদাপাথরবাহী আরও ১৩০টিরও বেশি ট্রাক জব্দ করা হয়েছে। এই পাথরগুলোও আগের জায়গায় বিছিয়ে রাখা হবে।
২ ঘণ্টা আগে