স্ট্রিম প্রতিবেদক

বর্তমান পরিস্থিতিতে দেশে একটা অবাধ, সুষ্ঠু ও উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচনের আয়োজনে অসুবিধা হবে না বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
আজ মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটির বৈঠক শেষে এ মন্তব্য করেন তিনি।
উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা আজ জাতীয় নির্বাচনের প্রশিক্ষণ ও প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা করেছি। কীভাবে আমাদের প্রস্তুতি নিতে হবে—সেই বিষয়ে। সবাইকে বলা হয়েছে, আমরা যে প্রশিক্ষণ মডিউল করেছি, সেটা যাতে অনুসরণ করেন।’
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আগে কোনো ঘটনা ঘটলে সেই রিপোর্টটা পেতে অনেক সময় লাগত। কিন্তু প্রযুক্তির বদৌলতে সঙ্গে সঙ্গে একটা জিনিসের খবর পাওয়া যায়। এটা ভালো। কিন্তু কিছু কিছু ক্ষেত্রে সমস্যাও তৈরি করে। তবে বর্তমান পরিস্থিতি যেটা আছে, তাতে নির্বাচন করতে কোনো ধরনের কোনো অসুবিধা হবে না। আল্লাহ দিলে, শান্তিপূর্ণভাবে, সুষ্ঠু—সবচেয়ে বড় কথা, উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচনটা হবে।’
জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, ‘বর্তমানে দেশে প্রচুর মাদক আসছে। তবে ধরাও পড়ছে বেশি। এখন নতুন নতুন ধরনের মাদক আসছে। হোটেলগুলোতে এগুলো চলছে। আমরা এখনো এগুলো পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ করতে পারিনি। এটা নিয়ন্ত্রণ করা না গেলে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম ধ্বংস হয়ে যাবে।’
তিনি বলেন, ‘আরাকান আর্মি বেঁচে আছেই মাদক বিক্রি করে। তাদের প্রধান আয়ই মাদক। আরাকান আর্মি মিয়ানমারের বর্ডারটাই দখল করে নিয়েছে। তবে আরাকানরা ইদানীং কৃষিতে ঝুঁকছে। সেটা হলে মাদকের ফ্লো কিছুটা কমবে। প্রতিদিন লাখ লাখ পিস ইয়াবা ধরা পড়ছে।’
উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘এবার ইলিশের প্রজনন কম হয়েছে। এটা কীভাবে বাড়ানো যায়, সে বিষয়েও আমরা আলোচনা করছি।’
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, ‘গতকাল ডাকসু নিয়ে উপাচার্যের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। যারা ডাকসুতে ভোট দিচ্ছে, তারা সবাই শিক্ষিত সমাজের। এখানে সব প্রিজাইডিং অফিসার, পোলিং অফিসাররাও উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত। এটা জাতীয় নির্বাচনের মতো পুরোপুরি এক না, তবে এটা একটা মডেল। আমরা শান্তিপূর্ণ, উৎসবমুখর একটি জাতীয় নির্বাচন উপহার দিতে চাই।’

বর্তমান পরিস্থিতিতে দেশে একটা অবাধ, সুষ্ঠু ও উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচনের আয়োজনে অসুবিধা হবে না বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
আজ মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটির বৈঠক শেষে এ মন্তব্য করেন তিনি।
উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা আজ জাতীয় নির্বাচনের প্রশিক্ষণ ও প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা করেছি। কীভাবে আমাদের প্রস্তুতি নিতে হবে—সেই বিষয়ে। সবাইকে বলা হয়েছে, আমরা যে প্রশিক্ষণ মডিউল করেছি, সেটা যাতে অনুসরণ করেন।’
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আগে কোনো ঘটনা ঘটলে সেই রিপোর্টটা পেতে অনেক সময় লাগত। কিন্তু প্রযুক্তির বদৌলতে সঙ্গে সঙ্গে একটা জিনিসের খবর পাওয়া যায়। এটা ভালো। কিন্তু কিছু কিছু ক্ষেত্রে সমস্যাও তৈরি করে। তবে বর্তমান পরিস্থিতি যেটা আছে, তাতে নির্বাচন করতে কোনো ধরনের কোনো অসুবিধা হবে না। আল্লাহ দিলে, শান্তিপূর্ণভাবে, সুষ্ঠু—সবচেয়ে বড় কথা, উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচনটা হবে।’
জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, ‘বর্তমানে দেশে প্রচুর মাদক আসছে। তবে ধরাও পড়ছে বেশি। এখন নতুন নতুন ধরনের মাদক আসছে। হোটেলগুলোতে এগুলো চলছে। আমরা এখনো এগুলো পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ করতে পারিনি। এটা নিয়ন্ত্রণ করা না গেলে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম ধ্বংস হয়ে যাবে।’
তিনি বলেন, ‘আরাকান আর্মি বেঁচে আছেই মাদক বিক্রি করে। তাদের প্রধান আয়ই মাদক। আরাকান আর্মি মিয়ানমারের বর্ডারটাই দখল করে নিয়েছে। তবে আরাকানরা ইদানীং কৃষিতে ঝুঁকছে। সেটা হলে মাদকের ফ্লো কিছুটা কমবে। প্রতিদিন লাখ লাখ পিস ইয়াবা ধরা পড়ছে।’
উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘এবার ইলিশের প্রজনন কম হয়েছে। এটা কীভাবে বাড়ানো যায়, সে বিষয়েও আমরা আলোচনা করছি।’
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, ‘গতকাল ডাকসু নিয়ে উপাচার্যের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। যারা ডাকসুতে ভোট দিচ্ছে, তারা সবাই শিক্ষিত সমাজের। এখানে সব প্রিজাইডিং অফিসার, পোলিং অফিসাররাও উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত। এটা জাতীয় নির্বাচনের মতো পুরোপুরি এক না, তবে এটা একটা মডেল। আমরা শান্তিপূর্ণ, উৎসবমুখর একটি জাতীয় নির্বাচন উপহার দিতে চাই।’

শহীদ শরীফ ওসমান হাদির শাহাদাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) গভীর শোক ও বেদনা প্রকাশ করছে।
৮ ঘণ্টা আগে
ফেনীর সোনাগাজী সমিতি ঢাকার নির্বাহী ও উপদেষ্টা পরিষদের নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে। এতে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ইঞ্জিনিয়ার গাজী আশরাফ উদ্দিন আহমেদ সভাপতি এবং কাস্টমস কমিশনার (অব.) এনামুল হক সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পেয়েছেন।
৯ ঘণ্টা আগেজুলাই আন্দোলনের অন্যতম নেতা শরীফ ওসমান হাদির হত্যাকাণ্ডে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার-বিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার তুর্ক। তিনি সবাইকে শান্ত থাকার এবং সহিংসতা থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন।
৯ ঘণ্টা আগে
জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় রয়েছে সাতজনের কবর। তাদের সবাই স্বাধীন বাংলাদেশের অথবা অবিভক্ত পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, স্পিকার, মন্ত্রী কিংবা সংসদ সদস্য ছিলেন। একই স্থানে দাফন করার জন্য জুলাইযোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদির নাম আলোচনায় এসেছে।
৯ ঘণ্টা আগে