স্ট্রিম প্রতিবেদক

জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যার অভিযোগে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) সাবেক ভিসি হাসিবুর রশীদসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ পিছিয়েছে। আজ সোমবার (১৩ অক্টোবর) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ এ প্রসিকিউশনের ১২তম সাক্ষী, আবু সাঈদের চাচাতো ভাই মোক্তারের সাক্ষ্য দেওয়ার কথা ছিল। তবে প্রসিকিউশন সাক্ষী হাজির করতে পারেনি। এ কারণে পরবর্তী শুনানি ২১ অক্টোবর পর্যন্ত মুলতবি করা হয়েছে।
এর আগে ৬ অক্টোবর প্রসিকিউশনের পক্ষে জবানবন্দি দেন ১০ম সাক্ষী পুলিশ পরিদর্শক (নিরস্ত্র) মো. রায়হানুল রাজ দুলাল ও ১১তম সাক্ষী এসআই (নিরস্ত্র) মো. রফিকুল ইসলাম। পিবিআই রংপুরে কর্মরত এই দুজন প্রসিকিউশনের জব্দ তালিকার সাক্ষী। তাঁরা জব্দ তালিকার বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য, উপাত্ত জানান। পরে সাক্ষীদের জেরা করা হয়।
জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের প্রথম শহীদ আবু সাঈদের বাবা মকবুল হোসেনের জবানবন্দির মধ্য দিয়ে গত ২৮ আগস্ট এ মামলায় প্রসিকিউশনের পক্ষে সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়। এরপর একে একে ১১ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হলো।
গত ২৭ আগস্ট প্রসিকিউশনের পক্ষে সূচনা বক্তব্য দেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। এর আগে ৬ আগস্ট ৩০ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেয় ট্রাইব্যুনাল। তবে এ মামলায় বেরোবির সাবেক ভিসিসহ ২৪ জন এখনও পলাতক রয়েছেন। তাঁদের পক্ষে গত ২২ জুলাই রাষ্ট্রীয় খরচে চারজন আইনজীবী নিয়োগ দেওয়া হয়।
গত ৩০ জুলাই পলাতক আসামিদের পক্ষে শুনানি করেন রাষ্ট্রনিযুক্ত চার আইনজীবী। এর মধ্যে পাঁচজনের হয়ে লড়েন আইনজীবী সুজাত মিয়া। নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেতাদের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মামুনুর রশীদ। এছাড়া শুনানি করেন আইনজীবী ইশরাত জাহান ও শহিদুল ইসলাম। তিন আসামির পক্ষে ২৯ জুলাই শুনানি হয়। এর মধ্যে শরিফুলের হয়ে লড়েন আইনজীবী আমিনুল গণি টিটো। কনস্টেবল সুজনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী আজিজুর রহমান দুলু ও ইমরানের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী সালাহউদ্দিন রিগ্যান।

জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যার অভিযোগে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) সাবেক ভিসি হাসিবুর রশীদসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ পিছিয়েছে। আজ সোমবার (১৩ অক্টোবর) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ এ প্রসিকিউশনের ১২তম সাক্ষী, আবু সাঈদের চাচাতো ভাই মোক্তারের সাক্ষ্য দেওয়ার কথা ছিল। তবে প্রসিকিউশন সাক্ষী হাজির করতে পারেনি। এ কারণে পরবর্তী শুনানি ২১ অক্টোবর পর্যন্ত মুলতবি করা হয়েছে।
এর আগে ৬ অক্টোবর প্রসিকিউশনের পক্ষে জবানবন্দি দেন ১০ম সাক্ষী পুলিশ পরিদর্শক (নিরস্ত্র) মো. রায়হানুল রাজ দুলাল ও ১১তম সাক্ষী এসআই (নিরস্ত্র) মো. রফিকুল ইসলাম। পিবিআই রংপুরে কর্মরত এই দুজন প্রসিকিউশনের জব্দ তালিকার সাক্ষী। তাঁরা জব্দ তালিকার বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য, উপাত্ত জানান। পরে সাক্ষীদের জেরা করা হয়।
জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের প্রথম শহীদ আবু সাঈদের বাবা মকবুল হোসেনের জবানবন্দির মধ্য দিয়ে গত ২৮ আগস্ট এ মামলায় প্রসিকিউশনের পক্ষে সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়। এরপর একে একে ১১ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হলো।
গত ২৭ আগস্ট প্রসিকিউশনের পক্ষে সূচনা বক্তব্য দেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। এর আগে ৬ আগস্ট ৩০ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেয় ট্রাইব্যুনাল। তবে এ মামলায় বেরোবির সাবেক ভিসিসহ ২৪ জন এখনও পলাতক রয়েছেন। তাঁদের পক্ষে গত ২২ জুলাই রাষ্ট্রীয় খরচে চারজন আইনজীবী নিয়োগ দেওয়া হয়।
গত ৩০ জুলাই পলাতক আসামিদের পক্ষে শুনানি করেন রাষ্ট্রনিযুক্ত চার আইনজীবী। এর মধ্যে পাঁচজনের হয়ে লড়েন আইনজীবী সুজাত মিয়া। নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেতাদের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মামুনুর রশীদ। এছাড়া শুনানি করেন আইনজীবী ইশরাত জাহান ও শহিদুল ইসলাম। তিন আসামির পক্ষে ২৯ জুলাই শুনানি হয়। এর মধ্যে শরিফুলের হয়ে লড়েন আইনজীবী আমিনুল গণি টিটো। কনস্টেবল সুজনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী আজিজুর রহমান দুলু ও ইমরানের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী সালাহউদ্দিন রিগ্যান।

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সরকার পতনের চূড়ান্ত দিনে রাজধানীর চানখারপুলে সংঘটিত নৃশংস হত্যাযজ্ঞের বিচার প্রক্রিয়ায় রাষ্ট্রপক্ষের সাক্ষ্যগ্রহণ ও জেরা সম্পন্ন হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
ধান উৎপাদনে কৃষকের সহায়তার জন্য নানা ধরনের আধুনিক যন্ত্রপাতি উদ্ভাবনের কাজ করে চলেছে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি)। কৃষিকাজকে একটি সম্মানজনক এবং আরামদায়ক পেশায় রূপান্তর করার লক্ষ্যে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কৃষিযন্ত্র আবিষ্কারে ব্রি কাজ করছে বলে জানিয়েছেন এর মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা।
৬ ঘণ্টা আগে
চাকরির গ্রেড উন্নীতের দাবি পূরণে সরকারের পক্ষ থেকে আশ্বাস দেওয়া হলেও বাস্তবায়ন না হওয়ায় দেশের বিভিন্ন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কর্মবিরতি পালন করেছেন সহকারী শিক্ষকেরা।
৭ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর কড়াইল বস্তিতে আগুনে পুড়েছে দেড় হাজারের বেশি ঘর। এতে আশ্রয়হীন হয়ে পড়া পরিবারগুলো ছোট সন্তান নিয়ে মাথা গোঁজার ঠাঁই খুঁজছে বস্তির অন্য অংশে। কিন্তু বিধি বাম। ঘরপোড়া মানুষের অসহায়ত্বের সুযোগে বস্তির বাড়িওয়ালারা খালি কক্ষগুলোর ভাড়া বাড়িয়ে দিয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগে