স্ট্রিম প্রতিবেদক
মাসুদ মোল্লা নামে এক অ্যাম্বুলেন্স চালককে আটকের প্রতিবাদে অর্ধশতাধিক অ্যাম্বুলেন্স নিয়ে শেরেবাংলা নগর থানায় ভিড় করেছেন মালিক-চালকরা। তাদের অভিযোগ, আটককৃত অ্যাম্বুলেন্স চালক বিএনপির সমর্থক হলেও পুলিশ তাকে ‘আওয়ামী লীগ সমর্থক’ দাবি করে থানায় এনেছে।
শনিবার (১১ অক্টোবর) দিবাগত রাত ১টার দিকে শেরেবাংলা নগর থানার ডিউটি অফিসার উপপরিদর্শক (এসআই) তৌফিক স্ট্রিমকে বলেন, ‘একজন চালককে ধরে আনার ঘটনায় অনেক অ্যাম্বুলেন্স মালিক ও চালক বেশকিছু অ্যাম্বুলেন্স নিয়ে থানার সামনে জড়ো হয়েছেন। তবে তারা থানা ঘেরাও করেননি।’
কী কারণে অ্যাম্বুলেন্স চালকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে—প্রশ্নের জবাবে এই কর্মকর্তা বলেন, ‘এসআই জলিল ধরেছেন। তিনিই বলতে পারবেন।’
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে শেরেবাংলা নগর থানার ওসি মো. ইমাউল হক স্ট্রিমকে জানান, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে রাত ১২টার দিকে অ্যাম্বুলেন্স চালক মাসুদ মোল্লাকে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের সামনে থেকে আটক করা হয়। ৫ আগস্টের আগে থেকেই কার্যক্রম নিষিদ্ধ সংগঠনগুলোর নেতাদের সঙ্গে তার সখ্য ছিল। অনেক নেতার সঙ্গে তার ছবি আছে। এছাড়া জুলাই আন্দোলন চলাকালে অনেকেই তার হাতে আগ্নেয়াস্ত্র দেখেছেন, যেটি দিয়ে তিনি আন্দোলনকারীদের দমন চেষ্টা করেছেন বলে অনেকেই অভিযোগ করেন। এসব তথ্যের ভিত্তিতেই তাকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
অ্যাম্বুলেন্স চালকদের থানা ঘেরাও প্রসঙ্গে তিনি বলেন, তার গ্রেপ্তারের কারণ জানতে অ্যাম্বুলেন্স মালিক সমিতির বেশ কয়েকজন নেতা থানায় এসেছিলেন তার গ্রেপ্তারের কারণ জানার জন্য। তাদের কারণ বলার পর চলে গেছেন। থানা ঘেরাওয়ের কোনো ঘটনা ঘটেনি।
আটক চালক বিএনপির কর্মী কিনা এমন প্রশ্নে ওসি বলেন, আটক ব্যক্তি নিজেই আওয়ামী দোসর হিসেবে পরিচয় দিয়েছেন, বিএনপি কর্মী নন।
মাসুদ মোল্লা নামে এক অ্যাম্বুলেন্স চালককে আটকের প্রতিবাদে অর্ধশতাধিক অ্যাম্বুলেন্স নিয়ে শেরেবাংলা নগর থানায় ভিড় করেছেন মালিক-চালকরা। তাদের অভিযোগ, আটককৃত অ্যাম্বুলেন্স চালক বিএনপির সমর্থক হলেও পুলিশ তাকে ‘আওয়ামী লীগ সমর্থক’ দাবি করে থানায় এনেছে।
শনিবার (১১ অক্টোবর) দিবাগত রাত ১টার দিকে শেরেবাংলা নগর থানার ডিউটি অফিসার উপপরিদর্শক (এসআই) তৌফিক স্ট্রিমকে বলেন, ‘একজন চালককে ধরে আনার ঘটনায় অনেক অ্যাম্বুলেন্স মালিক ও চালক বেশকিছু অ্যাম্বুলেন্স নিয়ে থানার সামনে জড়ো হয়েছেন। তবে তারা থানা ঘেরাও করেননি।’
কী কারণে অ্যাম্বুলেন্স চালকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে—প্রশ্নের জবাবে এই কর্মকর্তা বলেন, ‘এসআই জলিল ধরেছেন। তিনিই বলতে পারবেন।’
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে শেরেবাংলা নগর থানার ওসি মো. ইমাউল হক স্ট্রিমকে জানান, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে রাত ১২টার দিকে অ্যাম্বুলেন্স চালক মাসুদ মোল্লাকে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের সামনে থেকে আটক করা হয়। ৫ আগস্টের আগে থেকেই কার্যক্রম নিষিদ্ধ সংগঠনগুলোর নেতাদের সঙ্গে তার সখ্য ছিল। অনেক নেতার সঙ্গে তার ছবি আছে। এছাড়া জুলাই আন্দোলন চলাকালে অনেকেই তার হাতে আগ্নেয়াস্ত্র দেখেছেন, যেটি দিয়ে তিনি আন্দোলনকারীদের দমন চেষ্টা করেছেন বলে অনেকেই অভিযোগ করেন। এসব তথ্যের ভিত্তিতেই তাকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
অ্যাম্বুলেন্স চালকদের থানা ঘেরাও প্রসঙ্গে তিনি বলেন, তার গ্রেপ্তারের কারণ জানতে অ্যাম্বুলেন্স মালিক সমিতির বেশ কয়েকজন নেতা থানায় এসেছিলেন তার গ্রেপ্তারের কারণ জানার জন্য। তাদের কারণ বলার পর চলে গেছেন। থানা ঘেরাওয়ের কোনো ঘটনা ঘটেনি।
আটক চালক বিএনপির কর্মী কিনা এমন প্রশ্নে ওসি বলেন, আটক ব্যক্তি নিজেই আওয়ামী দোসর হিসেবে পরিচয় দিয়েছেন, বিএনপি কর্মী নন।
এশিয়া-ওশেনিয়া ফেডারেশন অব অরগানাইজেশনস ফর মেডিক্যাল ফিজিক্সের (এএফওএমপি) সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন বাংলাদেশের প্রখ্যাত মেডিক্যাল ফিজিক্স বিশেষজ্ঞ প্রফেসর ড. হাসিন অনুপমা আজহারি।
২২ মিনিট আগেনতুন জনপ্রশাসন সিনিয়র সচিব হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. এহছানুল হক।
২ ঘণ্টা আগেপ্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, বাংলাদেশের নির্বাচনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো নিরাপত্তা। প্রশাসনিক, আইনগত ও প্রযুক্তিগত নানা চ্যালেঞ্জ থাকলেও নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনাই সবচেয়ে কঠিন বিষয়।
২ ঘণ্টা আগেচাপাইনবাবগঞ্জ আদালতে ছয় ভারতীয় বন্দীর বিচার কাজ চলছে। তাঁদের বিএসএফ বাংলাদেশে পুশব্যাক করে। আটকের পর মানবিক কারণে ফেরত দিতে ভারতীয় পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করে বাংলাদেশ পুলিশ।
১০ ঘণ্টা আগে