স্ট্রিম প্রতিবেদক
স্বাধীনতা পুরস্কারপ্রাপ্ত লেখক, বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও প্রাবন্ধিক অধ্যাপক যতীন সরকার (৯০) মারা গেছেন। আজ বুধবার (১৩ আগস্ট) দুপুর ২টা ৪৫ মিনিটে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান।
যতীন সরকারের পরিবারের ঘনিষ্ঠজন ও স্থানীয় সাংবাদিক সঞ্জয় সরকার তাঁর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন। তিনি ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন ছিলেন।
১৯৩৬ সালের ১৮ আগস্ট (১৩৪৩ সালের ২ ভাদ্র) যতীন সরকারের নেত্রকোণার কেন্দুয়া উপজেলার চন্দপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বহু গবেষণা গ্রন্থের রচয়িতা। এর মধ্যে ২০০৫ সালে প্রকাশিত ‘পাকিস্তানের জন্ম মৃতু-দর্শন’ একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকাশনা। বইটি পরের বছর ‘প্রথম আলো বর্ষসেরা বই ১৪১১’ এর মর্যাদা পায়।
প্রাবন্ধিক যতীন সরকারকে ২০১০ সালে স্বাধীনতা পুরস্কার দেওয়া হয়। এর আগে গবেষণা ও প্রবন্ধের জন্য ২০০৮ সালে তিনি বাংলা একাডেমি পুরস্কার পান। এ ছাড়া বাংলা একাডেমি তাঁকে ‘ড. মুহাম্মদ এনামুল হক স্বর্ণ পদক’ দেয়।
দেশের একজন অগ্রগণ্য প্রগতিবাদী চিন্তাবিদ ও লেখক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত ছিলেন যতীন সরকার। ময়মনসিংহ শহরের নাসিরাবাদ কলেজে বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ছিলেন দীর্ঘদিন। চাকরির সুবাদে ১৯৬০ এর দশক থেকেই ময়মনসিংহের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় ছিলেন তিনি। দীর্ঘদিন তিনি সাংস্কৃতিক সংগঠন উদীচী শিল্পী গোষ্ঠীর সভাপতি ছিলেন। ২০০৭ সালে তিনি ‘সমাজ, অর্থনীতি ও রাষ্ট্র’ নামে একটি পত্রিকাও সম্পাদনা শুরু করেছিলেন।
যতীন সরকার এক পুত্র ও এক কন্যা সন্তানের জনক। তাঁর জীবন নিয়ে একটি তথ্যচিত্র তৈরি করেন তানভীর মোকাম্মেল। ২০০৬ সালে এটি মুক্তি পায়।
স্বাধীনতা পুরস্কারপ্রাপ্ত লেখক, বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও প্রাবন্ধিক অধ্যাপক যতীন সরকার (৯০) মারা গেছেন। আজ বুধবার (১৩ আগস্ট) দুপুর ২টা ৪৫ মিনিটে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান।
যতীন সরকারের পরিবারের ঘনিষ্ঠজন ও স্থানীয় সাংবাদিক সঞ্জয় সরকার তাঁর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন। তিনি ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন ছিলেন।
১৯৩৬ সালের ১৮ আগস্ট (১৩৪৩ সালের ২ ভাদ্র) যতীন সরকারের নেত্রকোণার কেন্দুয়া উপজেলার চন্দপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বহু গবেষণা গ্রন্থের রচয়িতা। এর মধ্যে ২০০৫ সালে প্রকাশিত ‘পাকিস্তানের জন্ম মৃতু-দর্শন’ একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকাশনা। বইটি পরের বছর ‘প্রথম আলো বর্ষসেরা বই ১৪১১’ এর মর্যাদা পায়।
প্রাবন্ধিক যতীন সরকারকে ২০১০ সালে স্বাধীনতা পুরস্কার দেওয়া হয়। এর আগে গবেষণা ও প্রবন্ধের জন্য ২০০৮ সালে তিনি বাংলা একাডেমি পুরস্কার পান। এ ছাড়া বাংলা একাডেমি তাঁকে ‘ড. মুহাম্মদ এনামুল হক স্বর্ণ পদক’ দেয়।
দেশের একজন অগ্রগণ্য প্রগতিবাদী চিন্তাবিদ ও লেখক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত ছিলেন যতীন সরকার। ময়মনসিংহ শহরের নাসিরাবাদ কলেজে বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ছিলেন দীর্ঘদিন। চাকরির সুবাদে ১৯৬০ এর দশক থেকেই ময়মনসিংহের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় ছিলেন তিনি। দীর্ঘদিন তিনি সাংস্কৃতিক সংগঠন উদীচী শিল্পী গোষ্ঠীর সভাপতি ছিলেন। ২০০৭ সালে তিনি ‘সমাজ, অর্থনীতি ও রাষ্ট্র’ নামে একটি পত্রিকাও সম্পাদনা শুরু করেছিলেন।
যতীন সরকার এক পুত্র ও এক কন্যা সন্তানের জনক। তাঁর জীবন নিয়ে একটি তথ্যচিত্র তৈরি করেন তানভীর মোকাম্মেল। ২০০৬ সালে এটি মুক্তি পায়।
আাইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা দ্রুত প্রত্যাহার হবে এমন কোনো সম্ভাবনা নেই।’
৩ ঘণ্টা আগেস্কুলছাত্রীর মা বলেন, ‘মেয়ে বাড়িতে এসে আমাদের ঘটনার কথা জানায়। মামলা করেছি। এ ঘটনায় সুষ্ঠু বিচারের দাবি জানাই।’
৩ ঘণ্টা আগেএকটি কার্যকর ও ন্যায়সঙ্গত বেতন কাঠামোর সুপারিশ প্রণয়নের লক্ষ্যে মতামত গ্রহণের জন্য অনলাইনে জরিপ করছে জাতীয় বেতন কমিশন। আজ বুধবার (১ অক্টোবর) থেকে ১৫ অক্টোবর প্রশ্নমালা কমিশনের ওয়েবসাইটে উন্মুক্ত থাকবে।
৩ ঘণ্টা আগেখাগড়াছড়িতে ধর্ষণের অভিযোগ ওঠা ওই কিশোরীর শারীরিক পরীক্ষার পর প্রতিবেদন জেলা সিভিল সার্জনের কাছে জমা দিয়েছে মেডিকেল বোর্ড। সেখানে ওই কিশোরীকে ধর্ষণের আলামত মেলেনি বলে জানানো হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে খাগড়াছড়ির সিভিল সার্জন ছাবের আহম্মেদের কাছে এই প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়।
৩ ঘণ্টা আগে