ফিরে দেখা ১ আগস্ট
১ আগস্ট, ২০২৪। চারদিকে চলছে বিক্ষোভ। ফুঁসে উঠেছে দেশ। ‘জুলাই চলবে’ বলে ঘোষণা দেয় আন্দোলনকারীরা। সেই ঘোষণা দাবানলের মতো ছড়িয়ে পড়ে সারা দেশে। সব মিলিয়ে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে রয়েছে অজস্র মানুষের ব্যক্তিগত ও সম্মিলিত স্মৃতি। সেসব দিনে ফিরে দেখা।
স্ট্রিম প্রতিবেদক
ঝিরঝির বৃষ্টি পড়ছে। কখনো বেগ একটু বাড়ে। পরমুহূর্তেই আবার কমে যায়। কাহাতক আর মাথায় ছাতা ধরে রাখা সম্ভব? মোহাম্মদ সাদমানও তাই বেশিক্ষণ মাথার ওপর ছাতা ধরে থাকল না। একটু না হয় ভিজল। কিন্তু এখন বেশ ঝাড়া হাত-পা।
চারপাশে তাকিয়ে সে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ঢোকার পথ খুঁজছিল। ক্যাম্পাসে ঢোকার সব পথেই পাহারা বসেছে। সে পাহারার চোখ ফাঁকি দিয়ে একটা মাছি গলবার উপায় নেই। কিন্তু সাদমানকে তো ভেতরে ঢুকতে হবে।
১ আগস্ট, ২০২৪। সেদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে ‘নিপীড়নবিরোধী শিক্ষক সমাবেশ’-এর ব্যানার মানববন্ধন ও মিছিল হয়। সে সমাবেশে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তো বটেই, চট্টগ্রাম, জগন্নাথ, ব্র্যাকসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা অংশ নেন।
শিক্ষকদের পাশাপাশি সেদিন শিক্ষার্থীদের উপস্থিতিও ছিল চোখে পড়ার মতো। পথে পথে পাহারা আর গ্রেপ্তার-আতঙ্ক পেরিয়ে শিক্ষার্থীদের বিপুল উপস্থিতি যেন জানান দিচ্ছিল, এ বাংলাদেশ মাথা নোয়াবার নয়।
সে সমাবেশ থেকে শিক্ষকেরা দাবি জানান, সব হত্যার বিচার নিশ্চিত করতে হবে। সেই সঙ্গে আটককৃত শিক্ষার্থীদের মুক্তি দিতে হবে, ব্লকরেইড বন্ধ করতে হবে, কারফিউ তুলে নিতে হবে এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিতে হবে।
এ সমাবেশে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক কামরুল হাসান বলেন, ‘প্রতিবাদ করলেই ট্যাগ লাগিয়ে দেওয়া হয়। এই ট্যাগানো বন্ধ করতে হবে।’
এ দিন শোক ও ক্রোধে ডুবে থাকা বিক্ষোভকারীরা বলে, ‘সব দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত, ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা না হওয়া পর্যন্ত জুলাই মাস শেষ হবে না। জুলাই চলবে।’
‘জুলাই চলবে’—এই ঘোষণা সারা দেশে দাবানলের মতো ছড়িয়ে পড়ে। বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীরা প্রচলিত ক্যালেন্ডারকে ভেঙে দিয়ে ১ আগস্টের নাম রাখে ৩২ জুলাই। এভাবে তারা শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে ভারতে পালিয়ে না যাওয়া পর্যন্ত আন্দোলন অব্যাহত রাখে এবং ৫ আগস্টকে ৩৬ জুলাই বলে আখ্যা দেয়।
১ আগস্ট একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবিরসহ দলটির সব অঙ্গসংগঠনকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে সরকার।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ‘সরকার সন্ত্রাস বিরোধী আইন, ২০০৯-এর ধারা ১৮(১)-এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী এবং বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরসহ এর সকল অঙ্গসংগঠনকে রাজনৈতিক দল ও সংগঠন হিসেবে নিষিদ্ধ ঘোষণা করল।’
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা বিভাগের (ডিবি) হেফাজতে থাকা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ছয় সমন্বয়ককে এদিন মুক্তি দেওয়া হয়। ডিবি কার্যালয় থেকে দুপুর দেড়টার দিকে গাড়িতে করে বের হন তাঁরা।
সমন্বয়ক নাহিদ ইসলামের বাবা বদরুল ইসলাম জানান, ভোর ৬টার দিকে ফোন করে অভিভাবকদের ডিবি কার্যালয়ে যেতে বলা হয়। পরে দুপুরে তাঁদের সন্তানদের গাড়িতে করে বাসায় পৌঁছে দেওয়া হয়। তিনি আরও জানান, ছয় সমন্বয়ক ডিবি হেফাজতে থাকাকালে দুই দিন অনশন করেছিলেন এবং এখন তাঁরা শারীরিকভাবে বেশ দুর্বল।
ওইদিন ডিবি হেফাজত থেকে ফিরে বিকেলে নিজের ফেসবুকে একটি পোস্ট দেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম।
ওই পোস্টে সারজিস লেখেন, ‘কথা দিয়েছিলেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের থেকে কাউকে গ্রেপ্তার করবেন না, মামলা দিয়ে হয়রানি করবেন না। আপনারা কথা রাখেননি৷’ ‘আপনারা আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ওপর আঘাত করেছেন৷ সারা দেশে আমার স্কুল-কলেজের ভাইবোনদের ওপর লাঠিচার্জ করেছেন৷ যাকে ইচ্ছা তাকে জেলে পাঠিয়েছেন৷ আন্দোলনকারীকে খুঁজে না পেলে বাসা থেকে ভাইকে তুলে নিয়েছেন, বাবাকে হুমকি দিয়েছেন!’
সারজিস আরও লেখেন ‘ছয় দিনের ডিবি হেফাজত দিয়ে ছয়জনকে আটকে রাখা যায়, কিন্তু এই বাংলাদেশের পুরো তরুণ প্রজন্মকে কীভাবে আটকে রাখবেন? দুর্নীতি, লুটপাট, অর্থ পাচার, ক্ষমতার অপব্যবহার করে যে ক্ষোভ সৃষ্টি করেছেন প্রতিনিয়ত, সেগুলো কীভাবে নিবৃত্ত করবেন?’
এই পোস্ট দেওয়ার ঘণ্টাখানেকের মধ্যেই তাঁর ফেসবুক অ্যাকাউন্ট উধাও হয়ে যায় বলে গণমাধ্যমে অভিযোগ করেন তিনি।
পরদিন ২ আগস্ট দেশব্যাপী ‘প্রার্থনা ও ছাত্র-জনতার গণমিছিল’ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আব্দুল কাদের স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘জাতির এই দুর্দিনে আন্দোলনে অংশ নেওয়ার অপরাধে শহীদ, আহত, পঙ্গু ও গ্রেফতার হওয়া সবার স্মরণে শুক্রবার দেশব্যাপী “প্রার্থনা ও ছাত্র-জনতার গণমিছিল” কর্মসূচি ঘোষণা করছি। গণহত্যা ও গণগ্রেপ্তারের প্রতিবাদে এবং শিক্ষার্থীদের নয় দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে ২ আগস্ট শুক্রবার জুমার নামাজ শেষে দোয়া, শহীদদের কবর জিয়ারত, মন্দির, গির্জাসহ সব উপাসনালয়ে প্রার্থনার আয়োজন করা ও ছাত্র-জনতার গণমিছিল অনুষ্ঠিত হবে।’
বিবৃতিতে শ্রমিক, পেশাজীবী, সংস্কৃতিকর্মী, গণমাধ্যমকর্মী, মানবাধিকারকর্মী, বুদ্ধিজীবী, আলেম-ওলামাসহ বাংলাদেশের সর্বস্তরের নাগরিকদের ‘প্রার্থনা ও ছাত্র-জনতার গণমিছিল’ কর্মসূচিতে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ গ্রহণের আহ্বান জানানো হয়।
ঝিরঝির বৃষ্টি পড়ছে। কখনো বেগ একটু বাড়ে। পরমুহূর্তেই আবার কমে যায়। কাহাতক আর মাথায় ছাতা ধরে রাখা সম্ভব? মোহাম্মদ সাদমানও তাই বেশিক্ষণ মাথার ওপর ছাতা ধরে থাকল না। একটু না হয় ভিজল। কিন্তু এখন বেশ ঝাড়া হাত-পা।
চারপাশে তাকিয়ে সে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ঢোকার পথ খুঁজছিল। ক্যাম্পাসে ঢোকার সব পথেই পাহারা বসেছে। সে পাহারার চোখ ফাঁকি দিয়ে একটা মাছি গলবার উপায় নেই। কিন্তু সাদমানকে তো ভেতরে ঢুকতে হবে।
১ আগস্ট, ২০২৪। সেদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে ‘নিপীড়নবিরোধী শিক্ষক সমাবেশ’-এর ব্যানার মানববন্ধন ও মিছিল হয়। সে সমাবেশে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তো বটেই, চট্টগ্রাম, জগন্নাথ, ব্র্যাকসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা অংশ নেন।
শিক্ষকদের পাশাপাশি সেদিন শিক্ষার্থীদের উপস্থিতিও ছিল চোখে পড়ার মতো। পথে পথে পাহারা আর গ্রেপ্তার-আতঙ্ক পেরিয়ে শিক্ষার্থীদের বিপুল উপস্থিতি যেন জানান দিচ্ছিল, এ বাংলাদেশ মাথা নোয়াবার নয়।
সে সমাবেশ থেকে শিক্ষকেরা দাবি জানান, সব হত্যার বিচার নিশ্চিত করতে হবে। সেই সঙ্গে আটককৃত শিক্ষার্থীদের মুক্তি দিতে হবে, ব্লকরেইড বন্ধ করতে হবে, কারফিউ তুলে নিতে হবে এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিতে হবে।
এ সমাবেশে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক কামরুল হাসান বলেন, ‘প্রতিবাদ করলেই ট্যাগ লাগিয়ে দেওয়া হয়। এই ট্যাগানো বন্ধ করতে হবে।’
এ দিন শোক ও ক্রোধে ডুবে থাকা বিক্ষোভকারীরা বলে, ‘সব দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত, ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা না হওয়া পর্যন্ত জুলাই মাস শেষ হবে না। জুলাই চলবে।’
‘জুলাই চলবে’—এই ঘোষণা সারা দেশে দাবানলের মতো ছড়িয়ে পড়ে। বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীরা প্রচলিত ক্যালেন্ডারকে ভেঙে দিয়ে ১ আগস্টের নাম রাখে ৩২ জুলাই। এভাবে তারা শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে ভারতে পালিয়ে না যাওয়া পর্যন্ত আন্দোলন অব্যাহত রাখে এবং ৫ আগস্টকে ৩৬ জুলাই বলে আখ্যা দেয়।
১ আগস্ট একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবিরসহ দলটির সব অঙ্গসংগঠনকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে সরকার।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ‘সরকার সন্ত্রাস বিরোধী আইন, ২০০৯-এর ধারা ১৮(১)-এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী এবং বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরসহ এর সকল অঙ্গসংগঠনকে রাজনৈতিক দল ও সংগঠন হিসেবে নিষিদ্ধ ঘোষণা করল।’
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা বিভাগের (ডিবি) হেফাজতে থাকা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ছয় সমন্বয়ককে এদিন মুক্তি দেওয়া হয়। ডিবি কার্যালয় থেকে দুপুর দেড়টার দিকে গাড়িতে করে বের হন তাঁরা।
সমন্বয়ক নাহিদ ইসলামের বাবা বদরুল ইসলাম জানান, ভোর ৬টার দিকে ফোন করে অভিভাবকদের ডিবি কার্যালয়ে যেতে বলা হয়। পরে দুপুরে তাঁদের সন্তানদের গাড়িতে করে বাসায় পৌঁছে দেওয়া হয়। তিনি আরও জানান, ছয় সমন্বয়ক ডিবি হেফাজতে থাকাকালে দুই দিন অনশন করেছিলেন এবং এখন তাঁরা শারীরিকভাবে বেশ দুর্বল।
ওইদিন ডিবি হেফাজত থেকে ফিরে বিকেলে নিজের ফেসবুকে একটি পোস্ট দেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম।
ওই পোস্টে সারজিস লেখেন, ‘কথা দিয়েছিলেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের থেকে কাউকে গ্রেপ্তার করবেন না, মামলা দিয়ে হয়রানি করবেন না। আপনারা কথা রাখেননি৷’ ‘আপনারা আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ওপর আঘাত করেছেন৷ সারা দেশে আমার স্কুল-কলেজের ভাইবোনদের ওপর লাঠিচার্জ করেছেন৷ যাকে ইচ্ছা তাকে জেলে পাঠিয়েছেন৷ আন্দোলনকারীকে খুঁজে না পেলে বাসা থেকে ভাইকে তুলে নিয়েছেন, বাবাকে হুমকি দিয়েছেন!’
সারজিস আরও লেখেন ‘ছয় দিনের ডিবি হেফাজত দিয়ে ছয়জনকে আটকে রাখা যায়, কিন্তু এই বাংলাদেশের পুরো তরুণ প্রজন্মকে কীভাবে আটকে রাখবেন? দুর্নীতি, লুটপাট, অর্থ পাচার, ক্ষমতার অপব্যবহার করে যে ক্ষোভ সৃষ্টি করেছেন প্রতিনিয়ত, সেগুলো কীভাবে নিবৃত্ত করবেন?’
এই পোস্ট দেওয়ার ঘণ্টাখানেকের মধ্যেই তাঁর ফেসবুক অ্যাকাউন্ট উধাও হয়ে যায় বলে গণমাধ্যমে অভিযোগ করেন তিনি।
পরদিন ২ আগস্ট দেশব্যাপী ‘প্রার্থনা ও ছাত্র-জনতার গণমিছিল’ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আব্দুল কাদের স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘জাতির এই দুর্দিনে আন্দোলনে অংশ নেওয়ার অপরাধে শহীদ, আহত, পঙ্গু ও গ্রেফতার হওয়া সবার স্মরণে শুক্রবার দেশব্যাপী “প্রার্থনা ও ছাত্র-জনতার গণমিছিল” কর্মসূচি ঘোষণা করছি। গণহত্যা ও গণগ্রেপ্তারের প্রতিবাদে এবং শিক্ষার্থীদের নয় দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে ২ আগস্ট শুক্রবার জুমার নামাজ শেষে দোয়া, শহীদদের কবর জিয়ারত, মন্দির, গির্জাসহ সব উপাসনালয়ে প্রার্থনার আয়োজন করা ও ছাত্র-জনতার গণমিছিল অনুষ্ঠিত হবে।’
বিবৃতিতে শ্রমিক, পেশাজীবী, সংস্কৃতিকর্মী, গণমাধ্যমকর্মী, মানবাধিকারকর্মী, বুদ্ধিজীবী, আলেম-ওলামাসহ বাংলাদেশের সর্বস্তরের নাগরিকদের ‘প্রার্থনা ও ছাত্র-জনতার গণমিছিল’ কর্মসূচিতে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ গ্রহণের আহ্বান জানানো হয়।
ঘটনা সম্পর্কে জানতে চাইলে সহকারী প্রক্টর নাজমুল হোসেইন বলেন, ‘আমি কড়া করে কিছু বলিনি। শুধু ছাত্রীদের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখেই এ ধরনের কথা বলেছি। প্রচার চালানো হচ্ছে নিয়ম মানতে।’ তবে ‘হুঁশিয়ারি’ দেওয়ার বিষয়টি তিনি অস্বীকার করেননি।
৯ ঘণ্টা আগেরাজধানীতে সম্প্রতি ‘গোপন বৈঠক’করেছে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ, নিষিদ্ধ ছাত্রলীগসহ অন্যান্য সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা। বৈঠক ঘিরে ২২ জন নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তারের খবরে দেশজুড়ে তোলপাড় চলছে।
১৭ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্র যে উচ্চমাত্রার সম্পূরক শুল্ক আরোপ করেছিল, তা কমিয়ে ২০ শতাংশ নির্ধারণ করেছে হোয়াইট হাউস। শুক্রবার (বাংলাদেশ সময়) এই ঘোষণা দিয়ে যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসন জানায়, একাধিক দফা আলোচনার পর এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছে দুই দেশ।
১৭ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, দ্বিতীয় পর্যায়ের বৈঠকে ১৯টি বিষয়ে আলোচনা হয়েছে৷ এসব বিষয়ের মধ্যে কিছু বিষয়ে নোট অব ডিসেন্টসহ ঐকমত্য হয়েছে।
২১ ঘণ্টা আগে