সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল
স্ট্রিম প্রতিবেদক
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলকে (বিএনপি) সংস্কারবিরোধী হিসেবে একটি মহল পরিকল্পিতভাবে অপপ্রচার চালাচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ রোববার (৬ জুলাই) রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই অভিযোগ করেন তিনি ।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘কিছু ব্যক্তি ও গোষ্ঠী বিএনপির বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে, তারা ভাবছে মানুষ এসব বিশ্বাস করবে। কিন্তু বাস্তবতা হলো, জনগণ এসব বিশ্বাস করছে না। শহরের কিছু মানুষের বক্তব্য দিয়ে দেশের জনগণের মানসিকতা বোঝা যায় না।’
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, বিএনপি ছয়টি সংস্কার কমিশনের কার্যক্রমে সক্রিয়ভাবে অংশ নিয়েছে। পাশাপাশি ঐকমত্য কমিশনের প্রতিদিনের আলোচনায় দলের প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করে যাচ্ছেন। বিভিন্ন বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছানোর জন্য দলের প্রতিনিধিরা অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গেও আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছেন। অনেক বিষয়ে ছাড় দিয়েও ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টায় সহযোগিতা করছেন।
সংবাদ সম্মেলনে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে চলমান আলোচনায় বিএনপি কোন কোন বিষয়ে একমত হয়েছে ও কোথায় মতানৈক্য রয়ে গেছে, তা আনুষ্ঠানিকভাবে তুলে ধরেছে দলটি।
‘মহান স্বাধীনতা যুদ্ধ, ৯০-এর ছাত্র গণ-অভ্যুত্থান এবং ২০২৪-এর জুলাই-আগস্টে ছাত্র-শ্রমিক-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করে একটি বৈষম্যহীন, মানবিক ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার দায়িত্ব পালনে আমার যেন ব্যর্থ না হই।’ মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, মহাসচিব, বিএনপি।
সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল বলেন, দীর্ঘ আলোচনার পর সংস্কার কমিশনগুলো যেসব প্রস্তাব পেশ করেছে, তার বিপরীত কিংবা নতুন নতুন প্রস্তাব উত্থাপন করছে অনেক সময়। এসব কারণে অচলাবস্থা সৃষ্টি হয়ে কার্যক্রম বিলম্বিত হচ্ছে।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, রাষ্ট্র পরিচালনায় গুরুত্বপূর্ণ কিছু প্রতিষ্ঠানকে শক্তিশালী করার নামে জনগণের নির্বাচিত সংসদ, নির্বাচিত সরকার তথা রাষ্ট্র কাঠামোকে দুর্বল ও অকার্যকর করার কোনো প্রস্তাব বিএনপি মানবে না। যুক্তিসঙ্গত এ বিরোধিতা সংস্কারের মূল উদ্দেশ্যের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ। এ বিরোধিতা মূলত সংস্কার প্রক্রিয়াকে বাস্তবসম্মত ও গ্রহণযোগ্য রাখার প্রচেষ্টা বলে দাবি করেন তিনি।
মির্জা ফখরুল বলেন, জনগণের দ্বারা নির্বাচিত সরকার জনগণের কাছে জবাবদিহি করতে বাধ্য। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় জনগণের নির্বাচিত সরকারকে দুর্বল ও অকার্যকর করার প্রচেষ্টা সংস্কারের আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে সাংঘর্ষিক।
ঐকমত্য কমিশনের বিভিন্ন প্রস্তাব নিয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘ঐকমত্য কমিশনের আলোচনায় রাজনীতি, রাষ্ট্র ও সংসদ পরিচালনায় বড় ধরনের প্রভাব ফেলতে পারে, এমন অনেক নতুন প্রস্তাব আসছে। তবে এসব বিষয়ে সুস্পষ্ট কোনো প্রস্তাব আসেনি বলে এখনই মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকছি।’
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সংস্কারের ব্যাপারে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘ছয়টি সংস্কার কমিশনের মধ্যে পুলিশ সংস্কার কমিশনের বিষয়টি এখনো আলোচনায় আসেনি। তবে ওই কমিশনে আমাদের দলের প্রতিনিধিদের কাছে আমরা যতটুকু জেনেছি, তাতে র্যাব বিলুপ্তিসহ প্রায় সব বিষয়েই ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা হয়েছে। দুদক সংস্কার কমিশনে কতিপয় ছাড় দিয়ে ৪৭টি সুপারিশের ৪৬টিতেই আমরা সম্মতি জানিয়েছি। শুধু ২৯ নম্বর সুপারিশে আমরা আদালতের অনুমতি নেওয়ার বিদ্যমান বিধান অব্যাহত রাখার কথা বলেছি। আমরা মনে করি এটা না হলে দুদকের কার্যক্রমকে অহেতুক বিলম্বিত করার সুযোগ সৃষ্টি হবে।’
মির্জা ফখরুল আরও জানান, জনপ্রশাসন সংস্কারে ২০৮টি প্রস্তাবের মধ্যে ১৮৭টিতে একমত, ৫টিতে আংশিক একমত ও প্রদেশ গঠন ও পদোন্নতির মতো ১১টিতে প্রস্তাবে বিএনপির মতানৈক্য রয়েছে।
এ ছাড়া বিচার বিভাগীয় সংস্কারে ৮৯টি প্রস্তাবের মধ্যে ৬২টিতে বিএনপি একমত হয়েছে ও ৯টিতে আংশিক মত দিয়েছে। ১৮টি সুপারিশে যুক্তিসঙ্গত ভিন্নমত জানিয়েছে।
নির্বাচনীব্যবস্থা সংস্কারের ২৪৩টি প্রস্তাবের মধ্যে বিএনপি ১৪১টিতে একমত হয়েছে, ১৪টিতে আংশিকভাবে একমত, ৬৪টিতে সংশোধনীসহ একমত ও ২৪টি প্রস্তাবে ভিন্নমত জানিয়েছে।
সংবিধান সংস্কার কমিশনের ১৩১টি সুপারিশের অধিকাংশেই একমত পোষণ করেছে বিএনপি। প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদসংক্রান্ত সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ নির্দিষ্ট করে দেওয়ার বিধান বিশ্বের কোথাও না থাকা সত্ত্বেও ঐকমত্যের স্বার্থে আমরা তাতে একমত হয়েছি।’
প্রধান বিচারপতি নিয়োগ, বিরোধী দল থেকে সংসদীয় কমিটির সভাপতি নির্বাচন ও রাষ্ট্রপতির ক্ষমতাসংক্রান্ত আর্টিকেল-৪৯ সংশোধনসহ একাধিক প্রস্তাবেও সমর্থন জানিয়েছে বিএনপি
দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক সংগ্রামের কথা স্মরণ করে মির্জা ফখরুল বলেন, স্বৈরাচার ও ফ্যাসিবাদের পুনরুত্থান রোধে আমরাই সবচেয়ে সক্রিয়। ব্যক্তি কিংবা প্রতিষ্ঠানকে অধিক ক্ষমতা দিলে যেমন ফ্যাসিবাদ কায়েম হয়, তেমনি নির্বাচিত সরকার এবং সংসদকে ক্ষমতাহীন করলে রাষ্ট্র দুর্বল, ভঙ্গুর ও অকার্যকর হয়ে পড়ে।
দলীয় স্বার্থের ঊর্ধ্বে উঠে হাজারো শহীদের রক্তে অর্জিত এই সুযোগকে গঠনমূলক কাজে লাগানোর আহ্বান জানান মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, ‘মহান স্বাধীনতা যুদ্ধ, ৯০-এর ছাত্র গণ-অভ্যুত্থান এবং ২০২৪-এর জুলাই-আগস্টে ছাত্র-শ্রমিক-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করে একটি বৈষম্যহীন, মানবিক ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার দায়িত্ব পালনে আমার যেন ব্যর্থ না হই।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান ও সালাহউদ্দিন আহমেদ।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলকে (বিএনপি) সংস্কারবিরোধী হিসেবে একটি মহল পরিকল্পিতভাবে অপপ্রচার চালাচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ রোববার (৬ জুলাই) রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই অভিযোগ করেন তিনি ।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘কিছু ব্যক্তি ও গোষ্ঠী বিএনপির বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে, তারা ভাবছে মানুষ এসব বিশ্বাস করবে। কিন্তু বাস্তবতা হলো, জনগণ এসব বিশ্বাস করছে না। শহরের কিছু মানুষের বক্তব্য দিয়ে দেশের জনগণের মানসিকতা বোঝা যায় না।’
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, বিএনপি ছয়টি সংস্কার কমিশনের কার্যক্রমে সক্রিয়ভাবে অংশ নিয়েছে। পাশাপাশি ঐকমত্য কমিশনের প্রতিদিনের আলোচনায় দলের প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করে যাচ্ছেন। বিভিন্ন বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছানোর জন্য দলের প্রতিনিধিরা অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গেও আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছেন। অনেক বিষয়ে ছাড় দিয়েও ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টায় সহযোগিতা করছেন।
সংবাদ সম্মেলনে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে চলমান আলোচনায় বিএনপি কোন কোন বিষয়ে একমত হয়েছে ও কোথায় মতানৈক্য রয়ে গেছে, তা আনুষ্ঠানিকভাবে তুলে ধরেছে দলটি।
‘মহান স্বাধীনতা যুদ্ধ, ৯০-এর ছাত্র গণ-অভ্যুত্থান এবং ২০২৪-এর জুলাই-আগস্টে ছাত্র-শ্রমিক-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করে একটি বৈষম্যহীন, মানবিক ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার দায়িত্ব পালনে আমার যেন ব্যর্থ না হই।’ মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, মহাসচিব, বিএনপি।
সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল বলেন, দীর্ঘ আলোচনার পর সংস্কার কমিশনগুলো যেসব প্রস্তাব পেশ করেছে, তার বিপরীত কিংবা নতুন নতুন প্রস্তাব উত্থাপন করছে অনেক সময়। এসব কারণে অচলাবস্থা সৃষ্টি হয়ে কার্যক্রম বিলম্বিত হচ্ছে।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, রাষ্ট্র পরিচালনায় গুরুত্বপূর্ণ কিছু প্রতিষ্ঠানকে শক্তিশালী করার নামে জনগণের নির্বাচিত সংসদ, নির্বাচিত সরকার তথা রাষ্ট্র কাঠামোকে দুর্বল ও অকার্যকর করার কোনো প্রস্তাব বিএনপি মানবে না। যুক্তিসঙ্গত এ বিরোধিতা সংস্কারের মূল উদ্দেশ্যের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ। এ বিরোধিতা মূলত সংস্কার প্রক্রিয়াকে বাস্তবসম্মত ও গ্রহণযোগ্য রাখার প্রচেষ্টা বলে দাবি করেন তিনি।
মির্জা ফখরুল বলেন, জনগণের দ্বারা নির্বাচিত সরকার জনগণের কাছে জবাবদিহি করতে বাধ্য। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় জনগণের নির্বাচিত সরকারকে দুর্বল ও অকার্যকর করার প্রচেষ্টা সংস্কারের আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে সাংঘর্ষিক।
ঐকমত্য কমিশনের বিভিন্ন প্রস্তাব নিয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘ঐকমত্য কমিশনের আলোচনায় রাজনীতি, রাষ্ট্র ও সংসদ পরিচালনায় বড় ধরনের প্রভাব ফেলতে পারে, এমন অনেক নতুন প্রস্তাব আসছে। তবে এসব বিষয়ে সুস্পষ্ট কোনো প্রস্তাব আসেনি বলে এখনই মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকছি।’
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সংস্কারের ব্যাপারে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘ছয়টি সংস্কার কমিশনের মধ্যে পুলিশ সংস্কার কমিশনের বিষয়টি এখনো আলোচনায় আসেনি। তবে ওই কমিশনে আমাদের দলের প্রতিনিধিদের কাছে আমরা যতটুকু জেনেছি, তাতে র্যাব বিলুপ্তিসহ প্রায় সব বিষয়েই ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা হয়েছে। দুদক সংস্কার কমিশনে কতিপয় ছাড় দিয়ে ৪৭টি সুপারিশের ৪৬টিতেই আমরা সম্মতি জানিয়েছি। শুধু ২৯ নম্বর সুপারিশে আমরা আদালতের অনুমতি নেওয়ার বিদ্যমান বিধান অব্যাহত রাখার কথা বলেছি। আমরা মনে করি এটা না হলে দুদকের কার্যক্রমকে অহেতুক বিলম্বিত করার সুযোগ সৃষ্টি হবে।’
মির্জা ফখরুল আরও জানান, জনপ্রশাসন সংস্কারে ২০৮টি প্রস্তাবের মধ্যে ১৮৭টিতে একমত, ৫টিতে আংশিক একমত ও প্রদেশ গঠন ও পদোন্নতির মতো ১১টিতে প্রস্তাবে বিএনপির মতানৈক্য রয়েছে।
এ ছাড়া বিচার বিভাগীয় সংস্কারে ৮৯টি প্রস্তাবের মধ্যে ৬২টিতে বিএনপি একমত হয়েছে ও ৯টিতে আংশিক মত দিয়েছে। ১৮টি সুপারিশে যুক্তিসঙ্গত ভিন্নমত জানিয়েছে।
নির্বাচনীব্যবস্থা সংস্কারের ২৪৩টি প্রস্তাবের মধ্যে বিএনপি ১৪১টিতে একমত হয়েছে, ১৪টিতে আংশিকভাবে একমত, ৬৪টিতে সংশোধনীসহ একমত ও ২৪টি প্রস্তাবে ভিন্নমত জানিয়েছে।
সংবিধান সংস্কার কমিশনের ১৩১টি সুপারিশের অধিকাংশেই একমত পোষণ করেছে বিএনপি। প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদসংক্রান্ত সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ নির্দিষ্ট করে দেওয়ার বিধান বিশ্বের কোথাও না থাকা সত্ত্বেও ঐকমত্যের স্বার্থে আমরা তাতে একমত হয়েছি।’
প্রধান বিচারপতি নিয়োগ, বিরোধী দল থেকে সংসদীয় কমিটির সভাপতি নির্বাচন ও রাষ্ট্রপতির ক্ষমতাসংক্রান্ত আর্টিকেল-৪৯ সংশোধনসহ একাধিক প্রস্তাবেও সমর্থন জানিয়েছে বিএনপি
দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক সংগ্রামের কথা স্মরণ করে মির্জা ফখরুল বলেন, স্বৈরাচার ও ফ্যাসিবাদের পুনরুত্থান রোধে আমরাই সবচেয়ে সক্রিয়। ব্যক্তি কিংবা প্রতিষ্ঠানকে অধিক ক্ষমতা দিলে যেমন ফ্যাসিবাদ কায়েম হয়, তেমনি নির্বাচিত সরকার এবং সংসদকে ক্ষমতাহীন করলে রাষ্ট্র দুর্বল, ভঙ্গুর ও অকার্যকর হয়ে পড়ে।
দলীয় স্বার্থের ঊর্ধ্বে উঠে হাজারো শহীদের রক্তে অর্জিত এই সুযোগকে গঠনমূলক কাজে লাগানোর আহ্বান জানান মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, ‘মহান স্বাধীনতা যুদ্ধ, ৯০-এর ছাত্র গণ-অভ্যুত্থান এবং ২০২৪-এর জুলাই-আগস্টে ছাত্র-শ্রমিক-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করে একটি বৈষম্যহীন, মানবিক ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার দায়িত্ব পালনে আমার যেন ব্যর্থ না হই।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান ও সালাহউদ্দিন আহমেদ।
‘বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের কোনো অবস্থান নাই। এখানে কোনো ধরনের জঙ্গিবাদ নাই। আপনাদের সহযোগিতায় কিন্তু এখানে জঙ্গিবাদ নির্মূল করে দেওয়া হয়েছে। এ ক্ষেত্রে আপনাদের ক্রেডিট সবচেয়ে বেশি।’
৭ ঘণ্টা আগেওই দিনই একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। যেখানে সংস্কৃত বিভাগের শিক্ষক কুশল বরণ চক্রবর্তীকে ঘিরে কয়েকজন শিক্ষার্থীকে হট্টগোল করতে দেখা যায়। এ সময় উপাচার্য ইয়াহইয়া আখতারকে উদ্দেশ্যে করে কয়েকজন শিক্ষার্থীকে বলতে শোনা যায়…
১১ ঘণ্টা আগেতিন ম্যাচে তিন জয়। প্রতিটি ম্যাচেই দারুণ পারফরম্যান্স দেখিয়ে, লাল-সবুজের মেয়েরা প্রথমবারের মতো জায়গা নিশ্চিত করেছে টুর্নামেন্টের চূড়ান্ত পর্বে।
১ দিন আগেগুজরাট পুলিশ জানায়, আটককৃতদের বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী রাজ্যগুলোয় নামিয়ে দেওয়া হয়েছে। এখান থেকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) তাঁদের বাংলাদেশে ফেরত পাঠাবে।
১ দিন আগে