স্ট্রিম প্রতিবেদক
চট্টগ্রামের বন্দর থানার সল্টগোলা ক্রসিং এলাকায় মধ্যরাতে একটি ঝটিকা মিছিল করেছে কার্যক্রম নিষিদ্ধ দল আওয়ামী লীগ। সোমবার (১১ আগস্ট) দিবাগত রাত ২টার দিকে এই মিছিল ‘জয় বাংলা’থেকে জয়বাংলা বলে দায়িত্বরত এক পুলিশ সদস্যের ওপর হামলা চালানো হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। হামলায় আহত নগরীর বন্দর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আবু সাঈদ রানার শারীরিক অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।
পুলিশ জানায়, মধ্যেরাতে এই মিছিল চলাকালে দায়িত্বরত আবু সাঈদ রানাকে মুহূর্তেই ঘিরে ফেলে কয়েকজন। ঠিক তখনই, পেছন দিক থেকে ধারালো অস্ত্রের কোপ পড়ে তার শরীরে। পরে তার সহকর্মীরা ছুটে এসে গুরুতর আহত রানাকে প্রথমে আগ্রাবাদ মা ও শিশু হাসপাতালে, পরে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন।
চমেক হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ নুরুল আলম আশিক বলেন, এসআই রানার পেছনে পিঠে কোপ ও মাথায়ও কোপ লেগেছে। তিনি ২৮ নম্বর ওয়ার্ডের সার্জিক্যাল ডে কেয়ার ইউনিটে (এসডিইউ) ভর্তি আছেন। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, হঠাৎ মিছিল বের করলে তা ঠেকাতে অভিযান চালান এসআই রানা। কিন্তু মিছিলের আড়ালে থাকা সন্ত্রাসীরা সুযোগ বুঝে হামলা চালায়। ঘটনার পরপরই পুলিশ ও সেনাবাহিনীর যৌথ অভিযানে ১৮ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
স্থানীয়রা ক্ষোভ জানিয়ে বলছেন, এলাকায় এখনো থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। রক্তে ভেজা ইউনিফর্ম বা আইনের রক্ষক যদি এমন হামলার শিকার হয়, তবে সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা কোথায়?
তারা বলছেন, নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা এখনও দাপটের সঙ্গে এলাকায় ঘুরে বেড়াচ্ছে। এমনকি পুলিশও তাদের হামলার শিকার হচ্ছে। আমরা দ্রুত দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।
বন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আফতাব আহমেদ বলেন, এসআই রানা দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে হামলার শিকার হয়েছেন। আমরা তাৎক্ষণিক অভিযান চালিয়ে ১৮ জনকে গ্রেপ্তার করেছি। জড়িতদের কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।
বন্দর জোনের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) আমিরুল ইসলাম বলেন, আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা মিছিল বের করার চেষ্টা করলে পুলিশ বাধা দেয়। তখন এক উপ-পরিদর্শককে কুপিয়ে জখম করা হয়। আমরা ইতিমধ্যে অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করেছি।
চট্টগ্রামের বন্দর থানার সল্টগোলা ক্রসিং এলাকায় মধ্যরাতে একটি ঝটিকা মিছিল করেছে কার্যক্রম নিষিদ্ধ দল আওয়ামী লীগ। সোমবার (১১ আগস্ট) দিবাগত রাত ২টার দিকে এই মিছিল ‘জয় বাংলা’থেকে জয়বাংলা বলে দায়িত্বরত এক পুলিশ সদস্যের ওপর হামলা চালানো হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। হামলায় আহত নগরীর বন্দর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আবু সাঈদ রানার শারীরিক অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।
পুলিশ জানায়, মধ্যেরাতে এই মিছিল চলাকালে দায়িত্বরত আবু সাঈদ রানাকে মুহূর্তেই ঘিরে ফেলে কয়েকজন। ঠিক তখনই, পেছন দিক থেকে ধারালো অস্ত্রের কোপ পড়ে তার শরীরে। পরে তার সহকর্মীরা ছুটে এসে গুরুতর আহত রানাকে প্রথমে আগ্রাবাদ মা ও শিশু হাসপাতালে, পরে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন।
চমেক হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ নুরুল আলম আশিক বলেন, এসআই রানার পেছনে পিঠে কোপ ও মাথায়ও কোপ লেগেছে। তিনি ২৮ নম্বর ওয়ার্ডের সার্জিক্যাল ডে কেয়ার ইউনিটে (এসডিইউ) ভর্তি আছেন। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, হঠাৎ মিছিল বের করলে তা ঠেকাতে অভিযান চালান এসআই রানা। কিন্তু মিছিলের আড়ালে থাকা সন্ত্রাসীরা সুযোগ বুঝে হামলা চালায়। ঘটনার পরপরই পুলিশ ও সেনাবাহিনীর যৌথ অভিযানে ১৮ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
স্থানীয়রা ক্ষোভ জানিয়ে বলছেন, এলাকায় এখনো থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। রক্তে ভেজা ইউনিফর্ম বা আইনের রক্ষক যদি এমন হামলার শিকার হয়, তবে সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা কোথায়?
তারা বলছেন, নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা এখনও দাপটের সঙ্গে এলাকায় ঘুরে বেড়াচ্ছে। এমনকি পুলিশও তাদের হামলার শিকার হচ্ছে। আমরা দ্রুত দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।
বন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আফতাব আহমেদ বলেন, এসআই রানা দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে হামলার শিকার হয়েছেন। আমরা তাৎক্ষণিক অভিযান চালিয়ে ১৮ জনকে গ্রেপ্তার করেছি। জড়িতদের কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।
বন্দর জোনের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) আমিরুল ইসলাম বলেন, আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা মিছিল বের করার চেষ্টা করলে পুলিশ বাধা দেয়। তখন এক উপ-পরিদর্শককে কুপিয়ে জখম করা হয়। আমরা ইতিমধ্যে অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করেছি।
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় পৃথক অভিযানে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের ছয় নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ।
৫ ঘণ্টা আগেবিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার ৮১তম জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
৬ ঘণ্টা আগেরাজশাহীর পবা উপজেলার পারিলা ইউনিয়নের বামনশিকড় গ্রামে একই পরিবারের চারজনের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার দুপুরে মতিহার থানা-পুলিশ মরদেহগুলো উদ্ধার করে। নিহতরা হলেন মিনারুল ইসলাম (৩০), তার স্ত্রী মনিরা খাতুন (২৮), ছেলে মাহিম(১৪) ও মেয়ে মিথিলা (৩)।
৭ ঘণ্টা আগেখয়রাত জামান বলেন, ‘ভিটেমাটি সব নদীতে চলে গেছে। ঘর দুইটা ভাঙছি, এখন কোথাও গিয়ে যে বাড়ি করব, সে জায়গাও আমার নাই।’
৭ ঘণ্টা আগে