স্ট্রিম প্রতিবেদক

পার্বত্য চট্টগ্রামে ধর্ষণকারী, নারী নির্যাতনকারী, অস্ত্রধারী ও চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা।
আজ রবিবার খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত এক মতবিনিময় সভায় উপদেষ্টা চাকমা এসব কথা বলেন। সভাটি সম্প্রতি ছাত্রী ধর্ষণের ঘটনাকে কেন্দ্র করে খাগড়াছড়িতে উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে আয়োজিত হয়।
পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা বলেছেন, পার্বত্য চট্টগ্রামে অপরাধ কখনোই প্রশ্রয় পাবে না। ধর্ষণকারী, নারী নির্যাতনকারী, অস্ত্রধারী ও চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা বলেন, ভবিষ্যতে যেন পার্বত্য চট্টগ্রামে কোনভাবেই সাম্প্রদায়িক সংঘাত না ঘটে, সে বিষয়ে প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধিদের কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে। তিনি আরও বলেন, 'আইনের ভিত্তিতেই প্রকৃত দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। আমাদের সমাজে অসহনশীলতা সৃষ্টি হোক, তা কখনোই কাম্য নয়।'
শিক্ষকদের প্রতি দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের ছাত্র-ছাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। অভিভাবকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, নিজেকে, নিজের সন্তানকে ও সমাজকে ঠিক করতে হবে। সন্তানের ভবিষ্যৎ নির্ধারণে অভিভাবকদেরই অগ্রণী ভূমিকা রাখতে হবে।
বক্তব্যে উপদেষ্টা বাঙালি-পাহাড়ি সব সম্প্রদায়কে একত্রে কাজ করার আহ্বান জানান।
উপদেষ্টা বলেন, 'আমরা সবাই অসম্প্রদায়িক হতে চাই। পার্বত্য চট্টগ্রামের পরিবেশকে ভালোভাবে রাখতে হবে।'
আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজা ও প্রবারণা-পূর্ণিমা ধর্মীয় অনুষ্ঠানকে সফল করতে সবাইকে সোচ্চার থাকার আহ্বান জানান তিনি।
সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক এবিএম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার। উপস্থিত ছিলেন খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শেফালিকা ত্রিপুরা, উপদেষ্টার একান্ত সচিব (উপসচিব) খন্দকার মুশফিকুর রহমান, খাগড়াছড়ি সদর জোন কমান্ডার লে. কর্ণেল মো. খাদেমুল ইসলাম পিএসসি, জেলা পুলিশ সুপার আরেফিন জুয়েল, ছাত্রনেতা, বিভিন্ন সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি, সাংবাদিক ও ধর্মীয় নেতারা।
সভায় খাগড়াছড়ি মহাজন পাড়ায় ঘটে যাওয়া ঘটনার নিন্দা জানিয়ে দোষীদের চিহ্নিত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান স্থানীয় প্রতিনিধিরা।

পার্বত্য চট্টগ্রামে ধর্ষণকারী, নারী নির্যাতনকারী, অস্ত্রধারী ও চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা।
আজ রবিবার খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত এক মতবিনিময় সভায় উপদেষ্টা চাকমা এসব কথা বলেন। সভাটি সম্প্রতি ছাত্রী ধর্ষণের ঘটনাকে কেন্দ্র করে খাগড়াছড়িতে উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে আয়োজিত হয়।
পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা বলেছেন, পার্বত্য চট্টগ্রামে অপরাধ কখনোই প্রশ্রয় পাবে না। ধর্ষণকারী, নারী নির্যাতনকারী, অস্ত্রধারী ও চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা বলেন, ভবিষ্যতে যেন পার্বত্য চট্টগ্রামে কোনভাবেই সাম্প্রদায়িক সংঘাত না ঘটে, সে বিষয়ে প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধিদের কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে। তিনি আরও বলেন, 'আইনের ভিত্তিতেই প্রকৃত দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। আমাদের সমাজে অসহনশীলতা সৃষ্টি হোক, তা কখনোই কাম্য নয়।'
শিক্ষকদের প্রতি দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের ছাত্র-ছাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। অভিভাবকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, নিজেকে, নিজের সন্তানকে ও সমাজকে ঠিক করতে হবে। সন্তানের ভবিষ্যৎ নির্ধারণে অভিভাবকদেরই অগ্রণী ভূমিকা রাখতে হবে।
বক্তব্যে উপদেষ্টা বাঙালি-পাহাড়ি সব সম্প্রদায়কে একত্রে কাজ করার আহ্বান জানান।
উপদেষ্টা বলেন, 'আমরা সবাই অসম্প্রদায়িক হতে চাই। পার্বত্য চট্টগ্রামের পরিবেশকে ভালোভাবে রাখতে হবে।'
আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজা ও প্রবারণা-পূর্ণিমা ধর্মীয় অনুষ্ঠানকে সফল করতে সবাইকে সোচ্চার থাকার আহ্বান জানান তিনি।
সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক এবিএম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার। উপস্থিত ছিলেন খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শেফালিকা ত্রিপুরা, উপদেষ্টার একান্ত সচিব (উপসচিব) খন্দকার মুশফিকুর রহমান, খাগড়াছড়ি সদর জোন কমান্ডার লে. কর্ণেল মো. খাদেমুল ইসলাম পিএসসি, জেলা পুলিশ সুপার আরেফিন জুয়েল, ছাত্রনেতা, বিভিন্ন সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি, সাংবাদিক ও ধর্মীয় নেতারা।
সভায় খাগড়াছড়ি মহাজন পাড়ায় ঘটে যাওয়া ঘটনার নিন্দা জানিয়ে দোষীদের চিহ্নিত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান স্থানীয় প্রতিনিধিরা।

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সরকার পতনের চূড়ান্ত দিনে রাজধানীর চানখারপুলে সংঘটিত নৃশংস হত্যাযজ্ঞের বিচার প্রক্রিয়ায় রাষ্ট্রপক্ষের সাক্ষ্যগ্রহণ ও জেরা সম্পন্ন হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে
ধান উৎপাদনে কৃষকের সহায়তার জন্য নানা ধরনের আধুনিক যন্ত্রপাতি উদ্ভাবনের কাজ করে চলেছে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি)। কৃষিকাজকে একটি সম্মানজনক এবং আরামদায়ক পেশায় রূপান্তর করার লক্ষ্যে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কৃষিযন্ত্র আবিষ্কারে ব্রি কাজ করছে বলে জানিয়েছেন এর মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা।
৭ ঘণ্টা আগে
চাকরির গ্রেড উন্নীতের দাবি পূরণে সরকারের পক্ষ থেকে আশ্বাস দেওয়া হলেও বাস্তবায়ন না হওয়ায় দেশের বিভিন্ন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কর্মবিরতি পালন করেছেন সহকারী শিক্ষকেরা।
৮ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর কড়াইল বস্তিতে আগুনে পুড়েছে দেড় হাজারের বেশি ঘর। এতে আশ্রয়হীন হয়ে পড়া পরিবারগুলো ছোট সন্তান নিয়ে মাথা গোঁজার ঠাঁই খুঁজছে বস্তির অন্য অংশে। কিন্তু বিধি বাম। ঘরপোড়া মানুষের অসহায়ত্বের সুযোগে বস্তির বাড়িওয়ালারা খালি কক্ষগুলোর ভাড়া বাড়িয়ে দিয়েছেন।
৮ ঘণ্টা আগে