হবিগঞ্জের ছবি ভাইরাল
‘মানবিক বিবেচনায়’ জাকির হোসেনকে কোলে নেওয়ার সুযোগ করে দেন কোর্ট পুলিশ সদস্যরা। পরে ছবিটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। ছবিসহ পরের দিন কয়েকটি পত্রিকায় খবর প্রকাশিত হয়।
স্ট্রিম সংবাদদাতা
হবিগঞ্জ আদালতের হাজতখানার ভেতরে শিশু সন্তান কোলে নিয়ে ছবি তুলেছিলেন নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের জেলা সাংগঠনিক সম্পাদক জাকির হোসেন। সেই ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে স্থানীয়দের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে। পরের দিন স্থানীয় কয়েকটি পত্রিকায় এ নিয়ে সংবাদ প্রকাশিত হয়। এ ঘটনায় দায়িত্ব অবহেলার অভিযোগে দুই পুুলিশ সদস্যকে ক্লোজড করেছে কর্তৃপক্ষ।
বুধবার (৬ আগস্ট) সন্ধ্যায় পুলিশ সুপার (এসপি) এ এন এম সাজেদুর রহমান তাদের ক্লোজড করে জেলা পুলিশ লাইন্সে সংযুক্ত করার নির্দেশ দেন। তাঁরা হলেন হবিগঞ্জ কোর্ট পুলিশের সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) সবুজ চন্দ ও কনস্টেবল উজ্জ্বল মিয়া। বিষয়টি নিশ্চিত করেন হবিগঞ্জ কোর্ট পুলিশ পরিদর্শক শেখ নাজমুল হক।
কোর্ট পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, সোমবার (৪ আগস্ট) আদালতে হাজিরার জন্য কারাগার থেকে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগ নেতা জাকির হোসেনকে হাজতখানায় রাখা হয়। এ সময় তাঁকে দেখতে সদ্যজাত সন্তানকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে যান তাঁর স্ত্রী। জাকির তাঁর সন্তানকে কোলে নিতে দায়িত্বপ্রাপ্ত কোর্ট পুলিশ সদস্যদের কাছে আকুতি-মিনতি করেন। ‘মানবিক বিবেচনায়’ তাঁর সন্তানকে কোলে নেওয়ার সুযোগ করে দেন তাঁরা। পরে ছবিটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
এদিকে সন্তান কোলে হাজতখানায় দাঁড়িয়ে থাকা জাকির হোসেনের ছবিসহ পরের দিন কয়েকটি পত্রিকায় খবর প্রকাশিত হয়। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নজরে এলে সেদিন দায়িত্বে থাকা পুলিশ সদস্য এএসআই সবুজ চন্দ ও কনস্টেবল উজ্জ্বল মিয়াকে ক্লোজড করা হয়।
চলতি বছরের ১৫ জানুয়ারি ছাত্রলীগের হবিগঞ্জ শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক জাকির হোসেনকে শহরের কোর্ট জামে মসজিদের সামনে থেকে ধরে সদর মডেল থানায় সোপর্দ করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীরা। পরে গত বছরের ৪ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিছিলে গুলি করার অভিযোগে করা মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠায় পুুলিশ।
এর আগে গত বছরের ৮ সেপ্টেম্বর জুলাই আন্দোলনের মিছিলে গুলি করার মামলাটি করেন শহরতলীর আলমপুর গ্রামের বাসিন্দা মোশাহিদ মিয়া। ওই মামলা গ্রেপ্তার দেখানোর পর থেকে কারাগারে রয়েছেন জাকির হোসেন।
হবিগঞ্জ আদালতের হাজতখানার ভেতরে শিশু সন্তান কোলে নিয়ে ছবি তুলেছিলেন নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের জেলা সাংগঠনিক সম্পাদক জাকির হোসেন। সেই ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে স্থানীয়দের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে। পরের দিন স্থানীয় কয়েকটি পত্রিকায় এ নিয়ে সংবাদ প্রকাশিত হয়। এ ঘটনায় দায়িত্ব অবহেলার অভিযোগে দুই পুুলিশ সদস্যকে ক্লোজড করেছে কর্তৃপক্ষ।
বুধবার (৬ আগস্ট) সন্ধ্যায় পুলিশ সুপার (এসপি) এ এন এম সাজেদুর রহমান তাদের ক্লোজড করে জেলা পুলিশ লাইন্সে সংযুক্ত করার নির্দেশ দেন। তাঁরা হলেন হবিগঞ্জ কোর্ট পুলিশের সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) সবুজ চন্দ ও কনস্টেবল উজ্জ্বল মিয়া। বিষয়টি নিশ্চিত করেন হবিগঞ্জ কোর্ট পুলিশ পরিদর্শক শেখ নাজমুল হক।
কোর্ট পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, সোমবার (৪ আগস্ট) আদালতে হাজিরার জন্য কারাগার থেকে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগ নেতা জাকির হোসেনকে হাজতখানায় রাখা হয়। এ সময় তাঁকে দেখতে সদ্যজাত সন্তানকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে যান তাঁর স্ত্রী। জাকির তাঁর সন্তানকে কোলে নিতে দায়িত্বপ্রাপ্ত কোর্ট পুলিশ সদস্যদের কাছে আকুতি-মিনতি করেন। ‘মানবিক বিবেচনায়’ তাঁর সন্তানকে কোলে নেওয়ার সুযোগ করে দেন তাঁরা। পরে ছবিটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
এদিকে সন্তান কোলে হাজতখানায় দাঁড়িয়ে থাকা জাকির হোসেনের ছবিসহ পরের দিন কয়েকটি পত্রিকায় খবর প্রকাশিত হয়। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নজরে এলে সেদিন দায়িত্বে থাকা পুলিশ সদস্য এএসআই সবুজ চন্দ ও কনস্টেবল উজ্জ্বল মিয়াকে ক্লোজড করা হয়।
চলতি বছরের ১৫ জানুয়ারি ছাত্রলীগের হবিগঞ্জ শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক জাকির হোসেনকে শহরের কোর্ট জামে মসজিদের সামনে থেকে ধরে সদর মডেল থানায় সোপর্দ করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীরা। পরে গত বছরের ৪ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিছিলে গুলি করার অভিযোগে করা মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠায় পুুলিশ।
এর আগে গত বছরের ৮ সেপ্টেম্বর জুলাই আন্দোলনের মিছিলে গুলি করার মামলাটি করেন শহরতলীর আলমপুর গ্রামের বাসিন্দা মোশাহিদ মিয়া। ওই মামলা গ্রেপ্তার দেখানোর পর থেকে কারাগারে রয়েছেন জাকির হোসেন।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীকে মুক্তিযুদ্ধে বিরোধিতার দায় স্বীকার করার আহ্বান জানিয়েছেন ৩২ বিশিষ্ট নাগরিক। পাশাপাশি জুলাই অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে দলটির রাজনৈতিক তৎপরতা নিয়েও গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন তাঁরা।
৩৪ মিনিট আগেনির্বাচনের দিনক্ষণ নির্ধারণ করার দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনের। অন্তর্বর্তী সরকারের দ্বিতীয় অধ্যায় শুরু আজ থেকে। দ্বিতীয় অধ্যায়ের প্রথম ও প্রধান কাজ হচ্ছে নির্বাচন সুন্দরভাবে করা।
৩ ঘণ্টা আগেবৈঠকের শুরুতে প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, আমাদের দায়িত্বের প্রথম অধ্যায় শেষ হয়েছে। আজ থেকে দ্বিতীয় অধ্যায় শুরু। এই অধ্যায়ে প্রথম ও প্রধান কাজ হচ্ছে, নির্বাচন সুন্দরভাবে করা। এছাড়া সংস্কার ও বিচারের বিষয়ও রয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক বিশ্লেষক মাইকেল কুগেলম্যান বলেছেন, ‘মঙ্গলবার বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছেন। দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশ অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন থেকে বঞ্চিত। তাই হাসিনা পরবর্তী বাংলাদেশের জন্য আগামী বছরের নির্বাচন হবে বড় পরীক্ষা।’
৮ ঘণ্টা আগে