ক্রিস্টেনসেন আগেও বাংলাদেশে কাজ করেছেন। ২০১৯ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত তিনি ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক বিষয়ক কাউন্সেলর ছিলেন। কর্মজীবনের শুরুর দিকে তিনি স্টেট ডিপার্টমেন্টের পাকিস্তান ও বাংলাদেশ বিষয়ক কার্যালয়ে বাংলাদেশ কান্ট্রি অফিসার হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।
স্ট্রিম ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসন অবশেষে বাংলাদেশে নতুন রাষ্ট্রদূত নিয়োগ দিচ্ছে। এ পদে মনোনয়ন পেয়েছেন অভিজ্ঞ মার্কিন কূটনীতিক ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেন। এখন সিনেটের অনুমোদন পেলেই এই নিয়োগ চুড়ান্ত হবে।
ভার্জিনিয়ার বাসিন্দা ক্রিস্টেনসেন যুক্তরাষ্ট্রের সিনিয়র ফরেন সার্ভিসের ক্যারিয়ার সদস্য। মঙ্গলবার (২ সেপ্টেম্বর) হোয়াইট হাউসের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের একটি ঘোষণা থেকে বিষয়টি জানা যায়।
একই ঘোষণায় আরও দুজনকে মনোনীত করা হয়। তারা হলেন— ট্যামি ব্রুস, যিনি জাতিসংঘে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত হিসেবে মনোনীত হয়েছেন এবং সের্গেই গর, যিনি ভারতের রাষ্ট্রদূত হিসেবে মনোনীত হয়েছেন।
ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেন আগেও বাংলাদেশে কাজ করেছেন। ২০১৯ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত তিনি ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক বিষয়ক কাউন্সেলর ছিলেন। কর্মজীবনের শুরুর দিকে তিনি স্টেট ডিপার্টমেন্টের পাকিস্তান ও বাংলাদেশ বিষয়ক কার্যালয়ে বাংলাদেশ কান্ট্রি অফিসার হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।
২০২৫ সালের ২০ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ ও আন্তর্জাতিক নিরাপত্তাবিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারির দায়িত্বে নিযুক্ত জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা হিসেবে মনোনীত করেন। তার আগে তিনি ২০২২ সালের আগস্ট থেকে ২০২৫ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের কৌশলগত কমান্ডের (ইউএসএসট্র্যাটকম) কমান্ডারের পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। সেসময় তিনি ইউএসএসট্র্যাটকমের বৈশ্বিক কৌশলগত প্রতিরোধ মিশনের পররাষ্ট্রনীতিগত প্রভাব সম্পর্কে কমান্ডারকে পরামর্শ দেন।
তাঁর অন্যান্য পদায়নের মধ্যে রয়েছে— স্টেট ডিপার্টমেন্টের রাজনৈতিক-সামরিক বিষয়ক ব্যুরোতে আঞ্চলিক নিরাপত্তা ও অস্ত্র হস্তান্তর দপ্তরের উপপরিচালক (২০১৬-২০১৯)। ব্রেন্ট মার্কিন কংগ্রেসের হাউস ফরেন অ্যাফেয়ার্স কমিটি, এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় বিষয়ক উপকমিটিতে পিয়ারসন ফেলো হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন (২০১৫-২০১৬)।
এ ছাড়া তিনি যুক্তরাষ্ট্রের উত্তর কোরিয়া নীতি বিষয়ক বিশেষ প্রতিনিধির বিশেষ সহকারী, পূর্ব এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় বিষয়ক ব্যুরোর সাইবার সমন্বয়ক, ম্যানিলা, সান সালভাদর ও রিয়াদে মার্কিন দূতাবাসে বিভিন্ন অর্থনৈতিক পদে কাজ করেছেন। ভিয়েতনামের হো চি মিন সিটি কনস্যুলেটে ভাইস কনসাল হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
পররাষ্ট্র দপ্তরের দায়িত্ব ছাড়াও ২০১৮ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেন মার্কিন ফেডারেল লেবার রিলেশনস অথোরিটির অধীনে ফরেন সার্ভিস ইমপাসেস ডিসপিউটস প্যানেলের একজন হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
ন্যাশনাল ওয়ার কলেজের একজন সেরা গ্র্যাজুয়েট হিসেবে ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেন ২০২২ সালে ন্যাশনাল সিকিউরিটি স্ট্র্যাটেজিতে সায়েন্সে মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন। এ ছাড়া, তিনি টেক্সাস এঅ্যান্ডএম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পরিসংখ্যান বিষয়ে মাস্টার্স এবং রাইস বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতি ও ম্যানেজারিয়াল স্টাডিজে ব্যাচেলর অব আর্টস ডিগ্রি লাভ করেছেন।
তিনি স্প্যানিশ, জার্মান ও ভিয়েতনামি ভাষায় কথা বলতে পারেন এবং ফরাসি, জাপানি ও পর্তুগিজ ভাষা শিখেছেন। ২০০২ সালে ফরেন সার্ভিসে যোগ দেওয়ার আগে তিনি হিউস্টন ও নিউইয়র্ক সিটিতে ম্যানেজমেন্ট কনসালট্যান্ট হিসেবে কাজ করতেন।
ঢাকায় যুকরাষ্ট্রের দূতাবাসে ২০২৪ সালের ২৩ জুলাই পিটার হাস দায়িত্ব শেষ করার পর থেকে কোনো রাষ্ট্রদূত নেই। এরপর থেকে চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স (সিডিএ) পদে দায়িত্ব পালন করছেন কয়েকজন কর্মকর্তা। বর্তমানে লিসা জ্যাকবসন জানুয়ারি থেকে এ দায়িত্বে আছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসন অবশেষে বাংলাদেশে নতুন রাষ্ট্রদূত নিয়োগ দিচ্ছে। এ পদে মনোনয়ন পেয়েছেন অভিজ্ঞ মার্কিন কূটনীতিক ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেন। এখন সিনেটের অনুমোদন পেলেই এই নিয়োগ চুড়ান্ত হবে।
ভার্জিনিয়ার বাসিন্দা ক্রিস্টেনসেন যুক্তরাষ্ট্রের সিনিয়র ফরেন সার্ভিসের ক্যারিয়ার সদস্য। মঙ্গলবার (২ সেপ্টেম্বর) হোয়াইট হাউসের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের একটি ঘোষণা থেকে বিষয়টি জানা যায়।
একই ঘোষণায় আরও দুজনকে মনোনীত করা হয়। তারা হলেন— ট্যামি ব্রুস, যিনি জাতিসংঘে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত হিসেবে মনোনীত হয়েছেন এবং সের্গেই গর, যিনি ভারতের রাষ্ট্রদূত হিসেবে মনোনীত হয়েছেন।
ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেন আগেও বাংলাদেশে কাজ করেছেন। ২০১৯ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত তিনি ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক বিষয়ক কাউন্সেলর ছিলেন। কর্মজীবনের শুরুর দিকে তিনি স্টেট ডিপার্টমেন্টের পাকিস্তান ও বাংলাদেশ বিষয়ক কার্যালয়ে বাংলাদেশ কান্ট্রি অফিসার হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।
২০২৫ সালের ২০ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ ও আন্তর্জাতিক নিরাপত্তাবিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারির দায়িত্বে নিযুক্ত জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা হিসেবে মনোনীত করেন। তার আগে তিনি ২০২২ সালের আগস্ট থেকে ২০২৫ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের কৌশলগত কমান্ডের (ইউএসএসট্র্যাটকম) কমান্ডারের পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। সেসময় তিনি ইউএসএসট্র্যাটকমের বৈশ্বিক কৌশলগত প্রতিরোধ মিশনের পররাষ্ট্রনীতিগত প্রভাব সম্পর্কে কমান্ডারকে পরামর্শ দেন।
তাঁর অন্যান্য পদায়নের মধ্যে রয়েছে— স্টেট ডিপার্টমেন্টের রাজনৈতিক-সামরিক বিষয়ক ব্যুরোতে আঞ্চলিক নিরাপত্তা ও অস্ত্র হস্তান্তর দপ্তরের উপপরিচালক (২০১৬-২০১৯)। ব্রেন্ট মার্কিন কংগ্রেসের হাউস ফরেন অ্যাফেয়ার্স কমিটি, এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় বিষয়ক উপকমিটিতে পিয়ারসন ফেলো হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন (২০১৫-২০১৬)।
এ ছাড়া তিনি যুক্তরাষ্ট্রের উত্তর কোরিয়া নীতি বিষয়ক বিশেষ প্রতিনিধির বিশেষ সহকারী, পূর্ব এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় বিষয়ক ব্যুরোর সাইবার সমন্বয়ক, ম্যানিলা, সান সালভাদর ও রিয়াদে মার্কিন দূতাবাসে বিভিন্ন অর্থনৈতিক পদে কাজ করেছেন। ভিয়েতনামের হো চি মিন সিটি কনস্যুলেটে ভাইস কনসাল হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
পররাষ্ট্র দপ্তরের দায়িত্ব ছাড়াও ২০১৮ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেন মার্কিন ফেডারেল লেবার রিলেশনস অথোরিটির অধীনে ফরেন সার্ভিস ইমপাসেস ডিসপিউটস প্যানেলের একজন হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
ন্যাশনাল ওয়ার কলেজের একজন সেরা গ্র্যাজুয়েট হিসেবে ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেন ২০২২ সালে ন্যাশনাল সিকিউরিটি স্ট্র্যাটেজিতে সায়েন্সে মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন। এ ছাড়া, তিনি টেক্সাস এঅ্যান্ডএম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পরিসংখ্যান বিষয়ে মাস্টার্স এবং রাইস বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতি ও ম্যানেজারিয়াল স্টাডিজে ব্যাচেলর অব আর্টস ডিগ্রি লাভ করেছেন।
তিনি স্প্যানিশ, জার্মান ও ভিয়েতনামি ভাষায় কথা বলতে পারেন এবং ফরাসি, জাপানি ও পর্তুগিজ ভাষা শিখেছেন। ২০০২ সালে ফরেন সার্ভিসে যোগ দেওয়ার আগে তিনি হিউস্টন ও নিউইয়র্ক সিটিতে ম্যানেজমেন্ট কনসালট্যান্ট হিসেবে কাজ করতেন।
ঢাকায় যুকরাষ্ট্রের দূতাবাসে ২০২৪ সালের ২৩ জুলাই পিটার হাস দায়িত্ব শেষ করার পর থেকে কোনো রাষ্ট্রদূত নেই। এরপর থেকে চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স (সিডিএ) পদে দায়িত্ব পালন করছেন কয়েকজন কর্মকর্তা। বর্তমানে লিসা জ্যাকবসন জানুয়ারি থেকে এ দায়িত্বে আছেন।
তবে এ উদ্যোগের আড়ালে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ওপর সরকার নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিল বলে সমালোচকরা মনে করেন।
১ ঘণ্টা আগেপররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেছেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন তারেক রহমানের বাংলাদেশে ফিরে আসা তাঁর নিজস্ব সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করে। তবে, প্রয়োজনে তাঁর ভ্রমণ নথি বা পাসপোর্ট সম্পর্কিত বিষয়গুলো সমাধান করবে সরকার।
১ ঘণ্টা আগেগোলাম রব্বানী বলেন, ‘পেজগুলোর মাধ্যমে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘিত হচ্ছে সবচেয়ে বেশি।’
২ ঘণ্টা আগেতবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বৈধ পরিচয়পত্রধারী শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে পারবেন। শিক্ষক-কর্মকর্তাদের পরিবারের সদস্যরা তাঁদের পরিচয়পত্রের ফটোকপি দেখিয়ে প্রবেশ করতে পারবেন।
২ ঘণ্টা আগে