বাসস
চুয়াডাঙ্গা জেলার ডিঙ্গেদহে মেয়াদোত্তীর্ণ মদ পান করে ২ দিনে ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। গুরুতর অসুস্থ হয়ে ১ জন চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
গত বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) রাতে তাঁরা মদ পান করে। তাঁদের মধ্যে ২ জন গত শনিবার (১১ অক্টোবর) মারা গেছেন। গতকাল রোববার (১২ অক্টোবর) আরও চারজন মারা যান। তাঁদের মধ্যে চারজনের দাফন 'গোপনে' সম্পন্ন হয়েছে।
মদ পানে মারা যাওয়া ব্যক্তিরা হলেন খেদের আলী (৪০), মোহাম্মদ সেলিম (৪০), লাল্টু ওরফে রিপু (৩০), শহীদ (৪৫), সমির (৫৫) ও লাল্টু (৫২)। তাঁরা পেশায় কেউ ভ্যানচালক, মাছ ব্যবসায়ী ও মিল শ্রমিক। পরিবারের পক্ষ থেকে বিষয়টি প্রথমে ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা হলেও গতকাল সন্ধ্যার পর তা জানাজানি হয়।
চুয়াডাঙ্গা সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) খালেদুর রহমান জানান, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার দিকে ৮ থেকে ৯ জন শ্রমিক একত্রিত হয়ে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার ডিঙ্গেদহ বাজারে মেয়াদউত্তীর্ণ মদ পান করেন। এর পর যে যার মতো বাড়ি চলে যায়। পরে সবাই অসুস্থ হয়ে পড়ে। এতে শনিবার নফরকান্দি পূর্ব পাড়া গ্রামের ভ্যানচালক খেদের আলী ও খেজুরা গ্রামের হাসপাতাল পাড়ার মাছ ব্যবসায়ী মোহাম্মদ সেলিম মারা যান। পরিবারের লোকজন শনিবারই তাঁদের দাফন করে।
ওসি খালেদুর রহমান জানান, গতকাল পিরোজখালী স্কুল পাড়ার ভ্যানচালক লাল্টু ওরফে রিপু, শংকরচন্দ্র গ্রামের মাঝের পাড়ার শ্রমিক শহীদ, ডিঙ্গেদহ টাওয়ার পাড়ার মিল শ্রমিক সমির ও ডিঙ্গেদহ এশিয়া বিস্কুট ফ্যাক্টরি পাড়ার শ্রমিক সর্দার লাল্টু মারা যান। তাঁদের মধ্যে লাল্টু ওরফে রিপু ও শহীদের দাফন সম্পন্ন হয়েছে। লাল্টু ও সমিরের মরদেহ চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে। এ ছাড়াও হানুরবাড়াদি গ্রামের মৃত কুতুব আলীর ছেলে অলিউদ্দিনকে (৫০) অসুস্থ অবস্থায় চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
ওসি খালেদুর রহমান বলেন, মদ পানে মৃত্যুর ঘটনায় কারণ অনুসন্ধানে পুলিশ মাঠে নেমেছে। এ ঘটনায় কাউকে আটক করা যায়নি।
চুয়াডাঙ্গা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপ্স) জামাল আল নাসের বলেন, 'বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে মদ পানের ঘটনা ঘটে। এতে ছয়জন মারা গেছেব এবং অসুস্থ হয়েছেন তিনজন। লাল্টুর লাশ হাসপাতালে আনা হয়েছে। চিকিৎসকের দেওয়া প্রাথমিক প্রতিবেদনে অ্যালকোহল পান করেই তাঁরা মারা গেছেন বলে আমরা জানতে পেরেছি। তাঁরা কোথা থেকে এ মদ পান করেছেন, সে বিষয়ে আমরা অনুসন্ধান চালাচ্ছি। জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। তবে এখনো কোনো মামলা হয়নি।'
চুয়াডাঙ্গা জেলার ডিঙ্গেদহে মেয়াদোত্তীর্ণ মদ পান করে ২ দিনে ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। গুরুতর অসুস্থ হয়ে ১ জন চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
গত বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) রাতে তাঁরা মদ পান করে। তাঁদের মধ্যে ২ জন গত শনিবার (১১ অক্টোবর) মারা গেছেন। গতকাল রোববার (১২ অক্টোবর) আরও চারজন মারা যান। তাঁদের মধ্যে চারজনের দাফন 'গোপনে' সম্পন্ন হয়েছে।
মদ পানে মারা যাওয়া ব্যক্তিরা হলেন খেদের আলী (৪০), মোহাম্মদ সেলিম (৪০), লাল্টু ওরফে রিপু (৩০), শহীদ (৪৫), সমির (৫৫) ও লাল্টু (৫২)। তাঁরা পেশায় কেউ ভ্যানচালক, মাছ ব্যবসায়ী ও মিল শ্রমিক। পরিবারের পক্ষ থেকে বিষয়টি প্রথমে ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা হলেও গতকাল সন্ধ্যার পর তা জানাজানি হয়।
চুয়াডাঙ্গা সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) খালেদুর রহমান জানান, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার দিকে ৮ থেকে ৯ জন শ্রমিক একত্রিত হয়ে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার ডিঙ্গেদহ বাজারে মেয়াদউত্তীর্ণ মদ পান করেন। এর পর যে যার মতো বাড়ি চলে যায়। পরে সবাই অসুস্থ হয়ে পড়ে। এতে শনিবার নফরকান্দি পূর্ব পাড়া গ্রামের ভ্যানচালক খেদের আলী ও খেজুরা গ্রামের হাসপাতাল পাড়ার মাছ ব্যবসায়ী মোহাম্মদ সেলিম মারা যান। পরিবারের লোকজন শনিবারই তাঁদের দাফন করে।
ওসি খালেদুর রহমান জানান, গতকাল পিরোজখালী স্কুল পাড়ার ভ্যানচালক লাল্টু ওরফে রিপু, শংকরচন্দ্র গ্রামের মাঝের পাড়ার শ্রমিক শহীদ, ডিঙ্গেদহ টাওয়ার পাড়ার মিল শ্রমিক সমির ও ডিঙ্গেদহ এশিয়া বিস্কুট ফ্যাক্টরি পাড়ার শ্রমিক সর্দার লাল্টু মারা যান। তাঁদের মধ্যে লাল্টু ওরফে রিপু ও শহীদের দাফন সম্পন্ন হয়েছে। লাল্টু ও সমিরের মরদেহ চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে। এ ছাড়াও হানুরবাড়াদি গ্রামের মৃত কুতুব আলীর ছেলে অলিউদ্দিনকে (৫০) অসুস্থ অবস্থায় চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
ওসি খালেদুর রহমান বলেন, মদ পানে মৃত্যুর ঘটনায় কারণ অনুসন্ধানে পুলিশ মাঠে নেমেছে। এ ঘটনায় কাউকে আটক করা যায়নি।
চুয়াডাঙ্গা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপ্স) জামাল আল নাসের বলেন, 'বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে মদ পানের ঘটনা ঘটে। এতে ছয়জন মারা গেছেব এবং অসুস্থ হয়েছেন তিনজন। লাল্টুর লাশ হাসপাতালে আনা হয়েছে। চিকিৎসকের দেওয়া প্রাথমিক প্রতিবেদনে অ্যালকোহল পান করেই তাঁরা মারা গেছেন বলে আমরা জানতে পেরেছি। তাঁরা কোথা থেকে এ মদ পান করেছেন, সে বিষয়ে আমরা অনুসন্ধান চালাচ্ছি। জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। তবে এখনো কোনো মামলা হয়নি।'
বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম প্রতি লিটারে ৬ টাকা ও খোলা সয়াবিন তেলের দাম ৩ টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। এ ছাড়া প্রতি লিটার পাম অয়েলের দাম ১৩ টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছেন তাঁরা। যদিও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে তাদের এই প্রস্তাবের অনুমোদন দেওয়া হয়নি।
৪১ মিনিট আগেজুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের সময় বাংলাদেশে ব্যাপক মাত্রায় মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটিত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম।
১ ঘণ্টা আগের্যাগিংয়ের অভিযোগে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ২১ নম্বর ছাত্র হলের (সাবেক শেখ রাসেল হল) প্রাণরসায়ন ও অণুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের ১৬ জন শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সদস্য নায়েক মো. আক্তার হোসেনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) আনা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে