স্ট্রিম প্রতিবেদক
জুলাই বিপ্লবের প্রেক্ষাপটে লেখা আখ্যান ক্যাফে রেভুল্যুশন। লেখক ভূমিকায় বলেছেন, ‘এই উপন্যাস একটি ওয়ার্ক অব ফিকশন। ইতিহাস কিংবা ঐতিহাসিক ঘটনা বর্ণনার কোনো দায় না নিয়েই নিজের মতো করে চরিত্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এবং কাহিনি আবর্তিত হয়েছে।’
শুক্রবার (১২ সেপ্টেম্বর) আদর্শ থেকে প্রকাশিত উপন্যাসটির মোড়ক উন্মোচন করা হয়। মোড়ক উন্মোচন করেছেন জুলাই আহত মোহাম্মদ ফারুক।
রাজধানীর কাঁটাবনে প্রকাশনীটির কার্যালয়ে বিকাল সাড়ে ৪টায় মুরাদ কিবরিয়ার লেখালেখি নিয়ে আলোচনার মাধ্যমে অনুষ্ঠানটি শুরু হয়। লেখকের ব্যক্তিজীবন, গদ্যভঙ্গি, গল্প ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করেন বিশিষ্ট লেখক, কবি, সাংবাদিক ও রাজনীতি সংশ্লিষ্টরা।
আলোচনার শুরুতে আইনজীবী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম সদস্য-সচিব আব্দুল্লাহ আল আমিন বলেন, মুরাদ কিবরিয়া আমার অনেক দিনের চেনা। তাঁর প্রত্যেকটা লেখাই আমার ভালো লাগে। এর আগের উপন্যাস নিনাদ ও প্রেম, প্রার্থনা ও মৃত্যু পড়ে অভিভূত হয়েছি। এই উপন্যাসও দ্রুত পড়ব। তিনি উপন্যাসের সাফল্য কামনা করেন।
লেখক ও চিন্তক রেজাউল করিম মনু (রক মনু) মুরাদ কিবরিয়ার কোনো বই এখনও পড়েননি বলে জানান। তবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লেখকের অন্যান্য লেখা পড়েছেন তিনি। এই উপন্যাসটি পড়বেন বলে বক্তব্যে উল্লেখ করেন ।
কবি ও অনুবাদক মৃদুল মাহবুব বলেন, ‘নিনাদ উপন্যাস পড়ে আমি খুবই অবাক হয়েছিলাম, কারণ বর্তমানে অনেককে দেখা যায় ভাষা নিয়ে কচলাতে। কিন্তু মুরাদ কিবরিয়া সেই দিক থেকে অনেকটাই নিজেকে আলাদা করতে পেরেছেন। তাঁর গদ্য যেমন সহজ, একইভাবে সেই লেখায় গল্পও থাকে। অনেক সিরিয়াস লেখকের লেখায় গল্প থাকে না, শুধুই গদ্যের কচকচানি।’
এছাড়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আপ বাংলাদেশের (ইউনাইটেড পিপলস বাংলাদেশ) সদস্য সচিব আরেফিন মুহাম্মদ। তিনি বলেন, মুরাদ কিবরিয়ার প্রতিটি গল্পই আমার জানা। কারণ প্রতিটি গল্পই মুরাদ আমাকে শোনান। প্রতিটি লেখাই আমাকে মুগ্ধ করে। কারণ মনে হয় আমিই তাঁর গল্পের চরিত্র।
এছাড়াও অনুষ্ঠানটিতে আরও বক্তব্য রাখেন জাহিদুল ইসলাম সবুজ, মিনহাজ আমান, তাহমিদ তাজওয়ার, মাহবুবুর রহমান মুন্না, ইয়াসির আরাফাত, হুমায়ূন শফিক, কে এম রাকিব, মনিরুল মিরাজ প্রমুখ।
আলোচনার শেষে লেখক মুরাদ কিবরিয়া নিজের বই নিয়ে কথা বলেন। বইটি জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ওপর রচিত হলেও মানুষই এই গল্পের প্রধান চরিত্র। তিনি বলেন, আমার লেখায় ইতিহাস মানুষের ওপর পড়ে না, মানুষই ধীরে ধীরে ইতিহাসের দিকে এগিয়ে যায়।
জুলাই বিপ্লবের প্রেক্ষাপটে লেখা আখ্যান ক্যাফে রেভুল্যুশন। লেখক ভূমিকায় বলেছেন, ‘এই উপন্যাস একটি ওয়ার্ক অব ফিকশন। ইতিহাস কিংবা ঐতিহাসিক ঘটনা বর্ণনার কোনো দায় না নিয়েই নিজের মতো করে চরিত্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এবং কাহিনি আবর্তিত হয়েছে।’
শুক্রবার (১২ সেপ্টেম্বর) আদর্শ থেকে প্রকাশিত উপন্যাসটির মোড়ক উন্মোচন করা হয়। মোড়ক উন্মোচন করেছেন জুলাই আহত মোহাম্মদ ফারুক।
রাজধানীর কাঁটাবনে প্রকাশনীটির কার্যালয়ে বিকাল সাড়ে ৪টায় মুরাদ কিবরিয়ার লেখালেখি নিয়ে আলোচনার মাধ্যমে অনুষ্ঠানটি শুরু হয়। লেখকের ব্যক্তিজীবন, গদ্যভঙ্গি, গল্প ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করেন বিশিষ্ট লেখক, কবি, সাংবাদিক ও রাজনীতি সংশ্লিষ্টরা।
আলোচনার শুরুতে আইনজীবী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম সদস্য-সচিব আব্দুল্লাহ আল আমিন বলেন, মুরাদ কিবরিয়া আমার অনেক দিনের চেনা। তাঁর প্রত্যেকটা লেখাই আমার ভালো লাগে। এর আগের উপন্যাস নিনাদ ও প্রেম, প্রার্থনা ও মৃত্যু পড়ে অভিভূত হয়েছি। এই উপন্যাসও দ্রুত পড়ব। তিনি উপন্যাসের সাফল্য কামনা করেন।
লেখক ও চিন্তক রেজাউল করিম মনু (রক মনু) মুরাদ কিবরিয়ার কোনো বই এখনও পড়েননি বলে জানান। তবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লেখকের অন্যান্য লেখা পড়েছেন তিনি। এই উপন্যাসটি পড়বেন বলে বক্তব্যে উল্লেখ করেন ।
কবি ও অনুবাদক মৃদুল মাহবুব বলেন, ‘নিনাদ উপন্যাস পড়ে আমি খুবই অবাক হয়েছিলাম, কারণ বর্তমানে অনেককে দেখা যায় ভাষা নিয়ে কচলাতে। কিন্তু মুরাদ কিবরিয়া সেই দিক থেকে অনেকটাই নিজেকে আলাদা করতে পেরেছেন। তাঁর গদ্য যেমন সহজ, একইভাবে সেই লেখায় গল্পও থাকে। অনেক সিরিয়াস লেখকের লেখায় গল্প থাকে না, শুধুই গদ্যের কচকচানি।’
এছাড়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আপ বাংলাদেশের (ইউনাইটেড পিপলস বাংলাদেশ) সদস্য সচিব আরেফিন মুহাম্মদ। তিনি বলেন, মুরাদ কিবরিয়ার প্রতিটি গল্পই আমার জানা। কারণ প্রতিটি গল্পই মুরাদ আমাকে শোনান। প্রতিটি লেখাই আমাকে মুগ্ধ করে। কারণ মনে হয় আমিই তাঁর গল্পের চরিত্র।
এছাড়াও অনুষ্ঠানটিতে আরও বক্তব্য রাখেন জাহিদুল ইসলাম সবুজ, মিনহাজ আমান, তাহমিদ তাজওয়ার, মাহবুবুর রহমান মুন্না, ইয়াসির আরাফাত, হুমায়ূন শফিক, কে এম রাকিব, মনিরুল মিরাজ প্রমুখ।
আলোচনার শেষে লেখক মুরাদ কিবরিয়া নিজের বই নিয়ে কথা বলেন। বইটি জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ওপর রচিত হলেও মানুষই এই গল্পের প্রধান চরিত্র। তিনি বলেন, আমার লেখায় ইতিহাস মানুষের ওপর পড়ে না, মানুষই ধীরে ধীরে ইতিহাসের দিকে এগিয়ে যায়।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) নির্বাচনে ২৫টি পদের মধ্যে ২১টিতে জয় পেয়েছে ইসলামী ছাত্রশিবিরের মনোনীত প্যানেলের প্রার্থীরা। ছাত্রশিবিরের বাইরে চারটি পদের মধ্যে সহসভাপতি (ভিপি) ও ক্রীড়া সম্পাদক পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী জয়ী হয়েছেন।
৩৬ মিনিট আগেজাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গণনা চলেছে ৪০ ঘণ্টার বেশি সময় ধরে। এখন চলছে ভোটের ফলাফল প্রকাশের প্রস্তুতি। এর আগে আরও ৮ ঘণ্টার বেশি সময় ধরে হয় ভোটগ্রহণ।
২ ঘণ্টা আগেজাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী (জাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনে ভোটদানের হার অস্বাভাবিক বলে অভিযোগ করেছেন জাকসুর পদত্যাগকারী নির্বাচন কমিশনার মাফরুহী সাত্তার। গতকাল শুক্রবার রাতে নির্বাচনে নানা অনিয়মের অভিযোগ তুলে কমিশন থেকে পদত্যাগ করেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগেঅধ্যাপক ইউনূস আশা প্রকাশ করেন, সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে বাংলাদেশ ও নেপালের মধ্যে বিদ্যমান বন্ধুত্ব, সহযোগিতা ও পারস্পরিক শ্রদ্ধার সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় হবে।
৫ ঘণ্টা আগে