.png)

স্ট্রিম ডেস্ক

ভারতের রাজধানী দিল্লিতে সোমবার ঐতিহাসিক লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ গাড়ি বিস্ফোরণে অন্তত ৯ জন নিহত এবং আরও প্রায় ২০ জন আহত হয়। স্থানীয় গণমাধ্যমের তথ্যমতে, পুলিশ ঘটনাটিকে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড হিসেবে তদন্ত শুরু করেছে এবং ‘অবৈধ কার্যকলাপ প্রতিরোধ আইন’ (ইউএপিএ) ও ‘বিস্ফোরক আইন’-এর অধীনে মামলা দায়ের করেছে।
বিস্ফোরণটি ঘটে সোমবার সন্ধ্যা সাতটার কিছু আগে, লাল কেল্লার কাছে অবস্থিত আন্ডারগ্রাউন্ড মেট্রো স্টেশনের পাশের ব্যস্ত সড়কে। দিল্লি পুলিশের কমিশনার সতীশ গোলচা জানান, স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টা ৫২ মিনিটে একটি লাল রঙের হুন্ডাই আই২০ গাড়ি ট্রাফিক সিগন্যালে থামার সময় বিস্ফোরিত হয়। গাড়িটিতে তিনজন যাত্রী ছিল। বিস্ফোরণের ফলে আশপাশের আরও কয়েকটি গাড়ি ও অটোরিকশা আগুনে পুড়ে যায়। সাতটি অগ্নিনির্বাপক ইউনিট ৭টা ২৯ মিনিটের দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
দিল্লির উপ-অগ্নি কর্মকর্তা জানান, অন্তত ছয়টি গাড়ি এবং তিনটি অটোরিকশা সম্পূর্ণরূপে আগুনে ধ্বংস হয়। অনলাইনে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওগুলোতে দেখা যায়, পুরনো দিল্লির একটি যানজটে ভরা রাস্তায় কয়েকটি গাড়ির ধ্বংসাবশেষ পড়ে আছে এবং পুলিশ এলাকা ঘিরে রেখেছে।
দিল্লি পুলিশের হিসাব অনুযায়ী নিহত আটজন, তবে কিছু সংবাদমাধ্যম—যেমন আল জাজিরা ও বিজবাজ—৯জন মৃত্যুর কথা জানিয়েছে। বিস্ফোরণটি ঘটেছে এমন এক সময়ে, যখন বিহার রাজ্যে নির্বাচন চলছে, ফলে কেন্দ্রীয় সরকারের নিরাপত্তা ব্যবস্থার ওপর রাজনৈতিক চাপ বেড়েছে।
ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বিস্ফোরণের পরপরই ঘটনাস্থল এবং লোকনায়ক হাসপাতাল পরিদর্শন করেন, যেখানে আহত ও নিহতদের নেওয়া হয়। তিনি বলেন, ‘আমরা সব সম্ভাবনা খতিয়ে দেখব এবং বিস্তারিত তদন্ত করব। তদন্ত শেষ হলে ফলাফল জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে।’
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ভুটানে যাত্রার আগে ঘটনার সার্বিক অগ্রগতি পর্যালোচনা করেন এবং নিহতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান।
মঙ্গলবার সকাল নাগাদ পুলিশ প্রাথমিকভাবে ধরে নিচ্ছে, এটি দুর্ঘটনা নয় বরং ইচ্ছাকৃত বিস্ফোরণ। সরকারি সংস্থাগুলো এখনো বিস্ফোরণের সুনির্দিষ্ট কারণ নিশ্চিত করতে পারেনি। ফরেনসিক টিম বিস্ফোরণের অবশিষ্টাংশ পরীক্ষা করছে। এখনো কোনো বোমার শার্পনেল বা ধাতব টুকরো পাওয়া যায়নি। প্রাথমিক সূত্রে জানা গেছে, বিস্ফোরিত গাড়িটি বিস্ফোরণের আগে কয়েক ঘণ্টা ধরে এলাকাটিতে অবস্থান করছিল।
তদন্তে পাওয়া সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে, গাড়িটি বিস্ফোরণের তিন ঘণ্টা আগে থেকেই নিকটবর্তী পার্কিং এলাকায় অবস্থান করছিল। আজ সকালে ফরেনসিক টিম হ্যাজম্যাট স্যুট পরে ঘটনাস্থলে প্রমাণ সংগ্রহ করে।
এখন পর্যন্ত কোনো সংগঠন দায় স্বীকার করেনি। যদিও পুলিশ দুর্ঘটনার সম্ভাবনা পুরোপুরি বাতিল করেনি, ইউএপিএ প্রয়োগের ফলে ঘটনাটিকে সন্ত্রাসবাদমূলক কর্মকাণ্ড হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
বিস্ফোরণটি ঘটে পুরনো দিল্লির চাঁদনি চক এলাকায়, যা ১৭শ শতাব্দীর মুঘল স্থাপনা লাল কেল্লা (লাল কিলা) কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা একটি ঐতিহাসিক ও বাণিজ্যিক অঞ্চল। প্রতিদিন হাজারো মানুষ এখানে আসে, যা এলাকাটিকে অতিরিক্ত ভিড়পূর্ণ ও নিরাপত্তার দিক থেকে সংবেদনশীল করে তুলেছে।
বিভিন্ন সংস্থা একযোগে তদন্ত শুরু করেছে। দিল্লি পুলিশের কমিশনার সতীশ গোলচা, এনআইএ মহাপরিচালক এবং গোয়েন্দা ব্যুরোর কর্মকর্তারা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেছেন।
উপ–পুলিশ কমিশনার রাজা বান্ঠিয়া জানিয়েছেন, এখনো কোনো শার্পনেল পাওয়া যায়নি, তবে ফরেনসিক বিজ্ঞানাগারে বিস্ফোরকের রাসায়নিক উপাদান পরীক্ষা করা হচ্ছে। ফলাফল ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে আসবে বলে আশা করা হচ্ছে।
ফরিদাবাদে পরিচালিত অভিযানে গুরুত্বপূর্ণ সূত্র পাওয়া গেছে। গাড়ির পূর্ব মালিক গুরগাঁওয়ের শান্তিনগরের বাসিন্দা সালমানকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শোক ও ক্ষোভ মিলেমিশে প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। অনেকে সরকারের নিরাপত্তা ব্যর্থতার সমালোচনা করেছেন, আবার কেউ কেউ মোদির ভুটান সফরের সময় নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
রাজনৈতিকভাবে, বিরোধী দলগুলো একে সরকারি ব্যর্থতা হিসেবে তুলে ধরেছে, আর বিজেপি নেতারা তথ্য নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত সংযমের আহ্বান জানিয়েছেন।
এই বিস্ফোরণ আবারও ভারতের শহরাঞ্চলের নিরাপত্তা দুর্বলতা সামনে এনেছে। ২০০৪ সালের লাল কেল্লা হামলার মতো পুরনো ঘটনার স্মৃতি এতে নতুন করে জেগে উঠেছে। যদি এটি সন্ত্রাসী হামলা হিসেবে প্রমাণিত হয়, তাহলে তা আঞ্চলিক সম্পর্কের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে পারে এবং আন্তর্জাতিক তদন্তও প্রয়োজন হতে পারে।
ঘটনার পর দিল্লি ও আশপাশের রাজ্য উত্তর প্রদেশসহ মুম্বাইয়ে উচ্চ নিরাপত্তা সতর্কতা জারি করা হয়েছে। ভারতের কেন্দ্রীয় পুলিশ বাহিনীর এক বিবৃতিতে বলা হয়, ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতেও নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
এই বিস্ফোরণ এমন এক সময়ে ঘটল, যখন ভারতের বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যে নির্বাচন চলছে। ফলে শহুরে নিরাপত্তা ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নিয়ে নতুন করে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে।

ভারতের রাজধানী দিল্লিতে সোমবার ঐতিহাসিক লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ গাড়ি বিস্ফোরণে অন্তত ৯ জন নিহত এবং আরও প্রায় ২০ জন আহত হয়। স্থানীয় গণমাধ্যমের তথ্যমতে, পুলিশ ঘটনাটিকে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড হিসেবে তদন্ত শুরু করেছে এবং ‘অবৈধ কার্যকলাপ প্রতিরোধ আইন’ (ইউএপিএ) ও ‘বিস্ফোরক আইন’-এর অধীনে মামলা দায়ের করেছে।
বিস্ফোরণটি ঘটে সোমবার সন্ধ্যা সাতটার কিছু আগে, লাল কেল্লার কাছে অবস্থিত আন্ডারগ্রাউন্ড মেট্রো স্টেশনের পাশের ব্যস্ত সড়কে। দিল্লি পুলিশের কমিশনার সতীশ গোলচা জানান, স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টা ৫২ মিনিটে একটি লাল রঙের হুন্ডাই আই২০ গাড়ি ট্রাফিক সিগন্যালে থামার সময় বিস্ফোরিত হয়। গাড়িটিতে তিনজন যাত্রী ছিল। বিস্ফোরণের ফলে আশপাশের আরও কয়েকটি গাড়ি ও অটোরিকশা আগুনে পুড়ে যায়। সাতটি অগ্নিনির্বাপক ইউনিট ৭টা ২৯ মিনিটের দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
দিল্লির উপ-অগ্নি কর্মকর্তা জানান, অন্তত ছয়টি গাড়ি এবং তিনটি অটোরিকশা সম্পূর্ণরূপে আগুনে ধ্বংস হয়। অনলাইনে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওগুলোতে দেখা যায়, পুরনো দিল্লির একটি যানজটে ভরা রাস্তায় কয়েকটি গাড়ির ধ্বংসাবশেষ পড়ে আছে এবং পুলিশ এলাকা ঘিরে রেখেছে।
দিল্লি পুলিশের হিসাব অনুযায়ী নিহত আটজন, তবে কিছু সংবাদমাধ্যম—যেমন আল জাজিরা ও বিজবাজ—৯জন মৃত্যুর কথা জানিয়েছে। বিস্ফোরণটি ঘটেছে এমন এক সময়ে, যখন বিহার রাজ্যে নির্বাচন চলছে, ফলে কেন্দ্রীয় সরকারের নিরাপত্তা ব্যবস্থার ওপর রাজনৈতিক চাপ বেড়েছে।
ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বিস্ফোরণের পরপরই ঘটনাস্থল এবং লোকনায়ক হাসপাতাল পরিদর্শন করেন, যেখানে আহত ও নিহতদের নেওয়া হয়। তিনি বলেন, ‘আমরা সব সম্ভাবনা খতিয়ে দেখব এবং বিস্তারিত তদন্ত করব। তদন্ত শেষ হলে ফলাফল জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে।’
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ভুটানে যাত্রার আগে ঘটনার সার্বিক অগ্রগতি পর্যালোচনা করেন এবং নিহতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান।
মঙ্গলবার সকাল নাগাদ পুলিশ প্রাথমিকভাবে ধরে নিচ্ছে, এটি দুর্ঘটনা নয় বরং ইচ্ছাকৃত বিস্ফোরণ। সরকারি সংস্থাগুলো এখনো বিস্ফোরণের সুনির্দিষ্ট কারণ নিশ্চিত করতে পারেনি। ফরেনসিক টিম বিস্ফোরণের অবশিষ্টাংশ পরীক্ষা করছে। এখনো কোনো বোমার শার্পনেল বা ধাতব টুকরো পাওয়া যায়নি। প্রাথমিক সূত্রে জানা গেছে, বিস্ফোরিত গাড়িটি বিস্ফোরণের আগে কয়েক ঘণ্টা ধরে এলাকাটিতে অবস্থান করছিল।
তদন্তে পাওয়া সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে, গাড়িটি বিস্ফোরণের তিন ঘণ্টা আগে থেকেই নিকটবর্তী পার্কিং এলাকায় অবস্থান করছিল। আজ সকালে ফরেনসিক টিম হ্যাজম্যাট স্যুট পরে ঘটনাস্থলে প্রমাণ সংগ্রহ করে।
এখন পর্যন্ত কোনো সংগঠন দায় স্বীকার করেনি। যদিও পুলিশ দুর্ঘটনার সম্ভাবনা পুরোপুরি বাতিল করেনি, ইউএপিএ প্রয়োগের ফলে ঘটনাটিকে সন্ত্রাসবাদমূলক কর্মকাণ্ড হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
বিস্ফোরণটি ঘটে পুরনো দিল্লির চাঁদনি চক এলাকায়, যা ১৭শ শতাব্দীর মুঘল স্থাপনা লাল কেল্লা (লাল কিলা) কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা একটি ঐতিহাসিক ও বাণিজ্যিক অঞ্চল। প্রতিদিন হাজারো মানুষ এখানে আসে, যা এলাকাটিকে অতিরিক্ত ভিড়পূর্ণ ও নিরাপত্তার দিক থেকে সংবেদনশীল করে তুলেছে।
বিভিন্ন সংস্থা একযোগে তদন্ত শুরু করেছে। দিল্লি পুলিশের কমিশনার সতীশ গোলচা, এনআইএ মহাপরিচালক এবং গোয়েন্দা ব্যুরোর কর্মকর্তারা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেছেন।
উপ–পুলিশ কমিশনার রাজা বান্ঠিয়া জানিয়েছেন, এখনো কোনো শার্পনেল পাওয়া যায়নি, তবে ফরেনসিক বিজ্ঞানাগারে বিস্ফোরকের রাসায়নিক উপাদান পরীক্ষা করা হচ্ছে। ফলাফল ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে আসবে বলে আশা করা হচ্ছে।
ফরিদাবাদে পরিচালিত অভিযানে গুরুত্বপূর্ণ সূত্র পাওয়া গেছে। গাড়ির পূর্ব মালিক গুরগাঁওয়ের শান্তিনগরের বাসিন্দা সালমানকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শোক ও ক্ষোভ মিলেমিশে প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। অনেকে সরকারের নিরাপত্তা ব্যর্থতার সমালোচনা করেছেন, আবার কেউ কেউ মোদির ভুটান সফরের সময় নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
রাজনৈতিকভাবে, বিরোধী দলগুলো একে সরকারি ব্যর্থতা হিসেবে তুলে ধরেছে, আর বিজেপি নেতারা তথ্য নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত সংযমের আহ্বান জানিয়েছেন।
এই বিস্ফোরণ আবারও ভারতের শহরাঞ্চলের নিরাপত্তা দুর্বলতা সামনে এনেছে। ২০০৪ সালের লাল কেল্লা হামলার মতো পুরনো ঘটনার স্মৃতি এতে নতুন করে জেগে উঠেছে। যদি এটি সন্ত্রাসী হামলা হিসেবে প্রমাণিত হয়, তাহলে তা আঞ্চলিক সম্পর্কের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে পারে এবং আন্তর্জাতিক তদন্তও প্রয়োজন হতে পারে।
ঘটনার পর দিল্লি ও আশপাশের রাজ্য উত্তর প্রদেশসহ মুম্বাইয়ে উচ্চ নিরাপত্তা সতর্কতা জারি করা হয়েছে। ভারতের কেন্দ্রীয় পুলিশ বাহিনীর এক বিবৃতিতে বলা হয়, ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতেও নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
এই বিস্ফোরণ এমন এক সময়ে ঘটল, যখন ভারতের বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যে নির্বাচন চলছে। ফলে শহুরে নিরাপত্তা ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নিয়ে নতুন করে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে।
.png)

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সোমবার (১০ নভেম্বর) ওয়াশিংটন ডিসিতে হোয়াইট হাউসে এক ঐতিহাসিক বৈঠকে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আহমেদ আল-শারাকে স্বাগত জানান। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে সিরিয়ার সাবেক স্বৈরশাসক বাশার আল-আসাদের পতনের পর এটি ছিল যুক্তরাষ্ট্র-সিরিয়া সম্পর্কের এক বড় পরিবর্তন।
২ ঘণ্টা আগে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বিবিসির বিরুদ্ধে ১০০ কোটি ডলারের মামলা করার হুমকি দিয়েছেন। তার একটি বক্তৃতার ভিডিও বিকৃতভাবে প্রচার করার অভিযোগে ট্রাম্প এই হুমকি দেন। এতে প্রতিষ্ঠানটি বড় ধরনের সংকটে পড়েছে এবং দুই শীর্ষ কর্মকর্তা পদত্যাগ করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
ভারতের রাজধানী দিল্লির লাল কেল্লার কাছে একটি গাড়িতে ভয়াবহ বিস্ফোরণে অন্তত আটজন নিহত হয়েছেন। সোমবার সন্ধ্যায় (১০ নভেম্বর) এই শক্তিশালী বিস্ফোরণে আরও অনেকে আহত হয়েছেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। বিস্ফোরণের পর বেশ কয়েকটি যানবাহনে আগুন ধরে যায় ও আশেপাশের ভবনগুলোর জানালার কাচ ভেঙে চুরমার হয়ে যায়।
১৬ ঘণ্টা আগে
সীমান্ত এলাকায় ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে দুই সৈন্য আহত হওয়ার পর কম্বোডিয়ার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় স্বাক্ষরিত যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্থগিত করার হুমকি দিয়েছে থাইল্যান্ড। দেশটির প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, এই চুক্তির সব কার্যক্রম বন্ধ রাখা হবে।
২০ ঘণ্টা আগে