স্ট্রিম ডেস্ক
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দলকে ‘ফ্যাসিবাদী বিজেপি’ আখ্যা দিয়ে দলটির সঙ্গে যেকোনো প্রকার জোটের সম্ভাবনা নাকচ করেছেন তামিলাগা ভেত্রি কাজগমের (টিভিকে) সভাপতি অভিনেতা ও রাজনীতিবিদ থালাপতি বিজয়।
গত বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) টিভিকের রাজ্য সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি।
তামিলনাড়ুর মাদুরাই জেলার মাদুরাই–তুতুকুড়ি মহাসড়কের পাশে আয়োজিত সভায় ৪০ মিনিটের ভাষণে বিজয় দাবি করেন, তামিলনাড়ুর ক্ষমতাসীন দ্রাবিড় মুনেত্র কড়গম (ডিএমকে) সরকার তাঁদের রাজনৈতিক শত্রু, কিন্তু আদর্শগত শত্রু হচ্ছে ফ্যাসিস্ট বিজেপি। বিজেপি একদিকে ধর্মকে ব্যবহার করছে বিভাজনের হাতিয়ার হিসেবে, অন্যদিকে গণতন্ত্রকে দুর্বল করে দিচ্ছে। এই মুহূর্তে বিজেপি তাঁর কাছে সবচেয়ে বড় আদর্শগত শত্রু।
বিজেপির সঙ্গে জোটের সম্ভাবনা একেবারে নাকচ করে দিয়ে বিজয় বলেন, আত্মসম্মান বিসর্জন দিয়ে টিভিকে কোনো দিনই আরএসএস–সমর্থিত ফ্যাসিস্ট শক্তির সঙ্গে হাত মেলাবে না। ২০২৬ সালের রাজ্য বিধানসভা নির্বাচনে শুধু টিভিকে ও ডিএমকের মধ্যে লড়াই হবে।
দলীয় কর্মীদের সিংহের সঙ্গে তুলনা করে বিজয় বলেন, ‘জঙ্গলে অনেক শিয়াল ও ছোট প্রাণী থাকলেও, সিংহ একটাই। ক্ষুধার্ত হলেও সিংহ ছোট শিকার খায় না। একা থাকুক বা দলে, সিংহ কখনো তার পরিচয় হারায় না। এই জনসমাগম শুধু ভোটের জন্য নয়, ক্ষমতা দখলের জন্যও। ২০২৬-এ শিকারিরাই শিকার হয়ে বাড়ি ফিরবে। আমরা দেখাব কীভাবে ক্ষমতা কেড়ে নিতে হয়।’
থালাপতি বা নেতা হিসেবে পরিচিত অভিনেতা বিজয় ভারতের দক্ষিণের সিনেমা ইন্ডাস্ট্রির বড় তারকা। ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে রাজনীতিতে যোগ দেওয়ার ঘোষণা দেন এবং নিজের রাজনৈতিক দল তামিলাগা ভেত্রি কাজগম (টিভিকে) গঠন করেন। খুব অল্প সময়ের মধ্যেই তামিলনাড়ুতে এই নতুন রাজনৈতিক দলটি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, অদূর ভবিষ্যতে টিভিকে অন্যান্য প্রতিবেশী রাজ্যেও তাদের প্রভাব প্রসারিত করতে পারে।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দলকে ‘ফ্যাসিবাদী বিজেপি’ আখ্যা দিয়ে দলটির সঙ্গে যেকোনো প্রকার জোটের সম্ভাবনা নাকচ করেছেন তামিলাগা ভেত্রি কাজগমের (টিভিকে) সভাপতি অভিনেতা ও রাজনীতিবিদ থালাপতি বিজয়।
গত বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) টিভিকের রাজ্য সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি।
তামিলনাড়ুর মাদুরাই জেলার মাদুরাই–তুতুকুড়ি মহাসড়কের পাশে আয়োজিত সভায় ৪০ মিনিটের ভাষণে বিজয় দাবি করেন, তামিলনাড়ুর ক্ষমতাসীন দ্রাবিড় মুনেত্র কড়গম (ডিএমকে) সরকার তাঁদের রাজনৈতিক শত্রু, কিন্তু আদর্শগত শত্রু হচ্ছে ফ্যাসিস্ট বিজেপি। বিজেপি একদিকে ধর্মকে ব্যবহার করছে বিভাজনের হাতিয়ার হিসেবে, অন্যদিকে গণতন্ত্রকে দুর্বল করে দিচ্ছে। এই মুহূর্তে বিজেপি তাঁর কাছে সবচেয়ে বড় আদর্শগত শত্রু।
বিজেপির সঙ্গে জোটের সম্ভাবনা একেবারে নাকচ করে দিয়ে বিজয় বলেন, আত্মসম্মান বিসর্জন দিয়ে টিভিকে কোনো দিনই আরএসএস–সমর্থিত ফ্যাসিস্ট শক্তির সঙ্গে হাত মেলাবে না। ২০২৬ সালের রাজ্য বিধানসভা নির্বাচনে শুধু টিভিকে ও ডিএমকের মধ্যে লড়াই হবে।
দলীয় কর্মীদের সিংহের সঙ্গে তুলনা করে বিজয় বলেন, ‘জঙ্গলে অনেক শিয়াল ও ছোট প্রাণী থাকলেও, সিংহ একটাই। ক্ষুধার্ত হলেও সিংহ ছোট শিকার খায় না। একা থাকুক বা দলে, সিংহ কখনো তার পরিচয় হারায় না। এই জনসমাগম শুধু ভোটের জন্য নয়, ক্ষমতা দখলের জন্যও। ২০২৬-এ শিকারিরাই শিকার হয়ে বাড়ি ফিরবে। আমরা দেখাব কীভাবে ক্ষমতা কেড়ে নিতে হয়।’
থালাপতি বা নেতা হিসেবে পরিচিত অভিনেতা বিজয় ভারতের দক্ষিণের সিনেমা ইন্ডাস্ট্রির বড় তারকা। ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে রাজনীতিতে যোগ দেওয়ার ঘোষণা দেন এবং নিজের রাজনৈতিক দল তামিলাগা ভেত্রি কাজগম (টিভিকে) গঠন করেন। খুব অল্প সময়ের মধ্যেই তামিলনাড়ুতে এই নতুন রাজনৈতিক দলটি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, অদূর ভবিষ্যতে টিভিকে অন্যান্য প্রতিবেশী রাজ্যেও তাদের প্রভাব প্রসারিত করতে পারে।
প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তানের সঙ্গে আফগানিস্তানের সম্পর্ক এক চরম সংকটময় মুহূর্ত পার করছে। অন্যদিকে, পাকিস্তানের ‘চিরশত্রু’ ভারতের সঙ্গে আফগানিস্তানের সম্পর্ক ক্রমশ উন্নতির দিকে মোড় নিচ্ছে।
৮ ঘণ্টা আগেদ্বিপক্ষীয় অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারের লক্ষ্যে আফগানিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আমির খান মুত্তাকি গতকাল বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) ভারতে পৌঁছেছেন। ২০২১ সালে তালেবান দ্বিতীয় দফায় ক্ষমতায় আসার পর দেশটির কোনো শীর্ষ নেতার এটি প্রথম ভারত সফর।
১২ ঘণ্টা আগেআফগানিস্তানের কাবুলে কয়েক দফা বিস্ফোরন ও গুলির শব্দ শোনা গেছে। আফগানিস্তানের সোশাল মিডিয়ায় এই হামলার জন্য পাকিস্তানকে দায়ী করা হচ্ছে। শুধু তাই নয়, তেহেরিক-ই-তালেবান পাকিস্তানের (টিটিপি) প্রধান নূর ওয়ালি মেহসুদের বাসভবন লক্ষ্য করে এই হামলা চালানো হয় বলে অভিযোগ করা হচ্ছে।
১২ ঘণ্টা আগেতালেবানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের সময় ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়শঙ্কর বলেন, ‘আপনার সফর ভারত-আফগানিস্তান সম্পর্কের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আফগানিস্তানের জনগণের শুভাকাঙ্ক্ষী হিসেবে ভারত তাদের উন্নয়নে গভীর আগ্রহী। আমরা আমাদের দীর্ঘমেয়াদী অংশীদারত্বের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’
১২ ঘণ্টা আগে