রাশিয়ার পূর্ব উপকূলে ৮ দশমিক ৮ মাত্রার ভূমিকম্প ও তার পরপরই সুনামির ঢেউ আবার নতুন করে মনে করিয়ে দেয়, প্রাকৃতিক দুর্যোগের সামনে মানুষ কতটা অসহায়। এই ঘটনায় রাশিয়া, জাপান, এমনকি যুক্তরাষ্ট্রেও জারি হয়েছে সুনামি সতর্কতা। এমন খবরের পর প্রশ্ন উঠতেই পারে, বাংলাদেশ কি সুনামির ঝুঁকিতে আছে? ইতিহাস বলে, ১৭৬২ সালের ২ এপ্রিল বড় সুনামির অভিজ্ঞতা রয়েছে উপকূলীয় বাংলাদেশেও।
স্ট্রিম ডেস্ক
রাশিয়ার পূর্ব উপকূলে ৮ দশমিক ৮ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। দেশটির ইতিহাসে এটিকে গত কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্প বলা হচ্ছে। ভূমিকম্পের কিছুক্ষণের মধ্যেই উত্তর কুরিল দ্বীপপুঞ্জের সেভেরো-কুরিলস্ক শহরে আছড়ে পড়ে সুনামির ঢেউ।
ভূমিকম্পের পরপরই রাশিয়া, জাপান ও যুক্তরাষ্ট্রের উপকূলীয় কিছু অঞ্চলে সুনামি সতর্কতা জারি করা হয়।পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তের এমন বড় ধরনের সুনামি আমাদের মনে করিয়ে দেয়, প্রাকৃতিক বিপর্যয় থেকে রক্ষা পেতে সতর্কতা ও প্রস্তুতি কতটা জরুরি।
এই পরিস্থিতিতে প্রশ্ন উঠতেই পারে, বাংলাদেশে কি সুনামির ঝুঁকি আছে।
এই প্রশ্নের উত্তর জানতে হলে কয়েকটি বিষয় বুঝতে হবে। প্রথমত, সুনামি সাধারণত সাগরের নিচে বড় ধরনের ভূমিকম্প হলে তৈরি হয়। দ্বিতীয়ত, সুনামির ঢেউ চারপাশে কতটা ছড়াবে, সেটা নির্ভর করে ভূমিকম্পের অবস্থান, গভীরতা আর দিকের ওপর।
বাংলাদেশে সম্প্রতি বড় কোনো সুনামির ঘটনা না ঘটলেও, বিপদের ঝুঁকি একেবারে নেই তা বলা যাবে না। কারণ, বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মাঝখানে রয়েছে ‘বার্মিজ টেকটনিক প্লেট’। এই প্লেটে যদি কোনো বড়সড় নড়াচড়া হয়, তাহলে ভূমিকম্পের সঙ্গে সঙ্গে ভয়াবহ সুনামিরও আশঙ্কা তৈরি হতে পারে।
আবার বাংলাদেশের অবস্থান দুইটা বড় টেকটনিক প্লেটের সংযোগস্থলে। যেটা চট্টগ্রাম-আরাকান থেকে আন্দামানের দিকে গেছে। ভৌগলিকভাবে বাংলাদেশ দেখতে ফ্লানেলের মতো, মানে বাংলাদেশ থেকে সমুদ্র দক্ষিণ দিকে একটু চওড়া হয়েছে। এক্ষেত্রে যদি আন্দামান বা ভারত মহাসাগরে বড় সুনামি হয়, তাহলে ফ্লানেল আকৃতির কারণে তার প্রভাব কিছুটা বাংলাদেশেও পড়বে। তবে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, এখনই বাংলাদেশে এমন কোনো বড় সুনামির আশঙ্কা নেই।
বাংলাদেশ অতীতে একবার বড় সুনামি দেখেছে। ১৭৬২ সালের ২ এপ্রিলের ঘটনা। সেদিন বঙ্গোপসাগরের আরাকান উপকূলে ৮ দশমিক ৮ মাত্রার একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প হয়। এই ভূমিকম্পের ফলে সুনামি সৃষ্টি হয়, যার প্রভাব পড়ে পুরো বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায়। ক্ষয়ক্ষতি ছিল ব্যাপক, যদিও সেই সময়ের সঠিক পরিসংখ্যান নেই।
ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল চট্টগ্রামে হলেও এর প্রভাবে সমগ্র বাংলা অঞ্চল সেদিন কেঁপে উঠেছিল। এমনকি ঢাকা শহরও এই দুর্যোগের প্রভাব থেকে রেহাই পায়নি। বুড়িগঙ্গা নদীর পানি হঠাৎ বেড়ে গিয়েছিল। তখন আশেপাশের কাঁচা ঘরবাড়ির নিচে চাপা পড়ে এবং নৌকা ডুবে প্রায় ৫০০ মানুষের মৃত্যু হয় বলে জানা যায়।
চট্টগ্রামের ব্রিটিশ গভর্নর হ্যারি ভেরেলস্ট এই দুর্যোগ নিজের চোখে দেখেছিলেন। তিনি কলকাতার গভর্নর জেনারেল হেনরি ভ্যানসিটার্টকে চিঠিতে জানান, ভূমিকম্পের সময় মানুষ এতটাই আতঙ্কিত ছিল যে কেউ কেউ ঘটনাস্থলেই মারা যান। আবার অনেকে মানসিকভাবে এতটাই ভেঙে পড়েন যে পরে আর স্বাভাবিক হতে পারেননি।
হ্যারি ভেরেলস্ট বর্ণনা থেকে জানা যায়, সেদিন চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রামের অনেক পাহাড় ফেটে যায়। বরকল পাহাড়ে বিশাল ফাটল দেখা দেয়। আর কাসালং পাহাড়ের একটি অংশ নদীতে তলিয়ে যায়। অনেক পুকুর ও দিঘি মাটি দিয়ে ভরে গিয়ে সমতল জমিতে রূপ নেয়। সীতাকুণ্ডের দুটি আগ্নেয়গিরিতে অগ্ন্যুৎপাতও শুরু হয়েছিল। তখন সীতাকুণ্ড পাহাড়ে কাদা-বালুর স্রোতও বেরিয়ে এসেছিল।
এই ভূমিকম্পেই সেন্ট মার্টিন দ্বীপের ভূপৃষ্ঠে বড় পরিবর্তন আসে। এটি আগে একটি ডুবো দ্বীপ ছিল। কিন্তু ১৭৬২ সালের এই বড় ভূমিকম্পের সময় দ্বীপটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় তিন মিটার ওপরে উঠে আসে। এই সুনামির প্রভাব এতটাই শক্তিশালী ছিল যে জলোচ্ছ্বাসে কর্ণফুলী নদীর পানি বেড়ে চট্টগ্রামের কিছু এলাকা ১০ ফুট উঁচু পানিতে ডুবে যায়। চট্টগ্রাম শহরের বিভিন্ন স্থানে ফাটল ও খাদ তৈরি হয়েছিল। এই ভয়াবহ দুর্যোগের কারণে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি চট্টগ্রামে তাদের উন্নয়ন পরিকল্পনা বন্ধ করে দেয়।
হ্যারি ভেরেলস্টের দেওয়া তথ্য অনুসারে, একটা গ্রাম পানির নিচে তলিয়ে যায়। আর কক্সবাজারের কাছে বাহারছড়ায় একটি বড় গ্রাম, কয়েক শ মানুষ এবং গবাদিপশুসহ মাটির নিচে ধসে যায়। তাদের কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি। গ্রামটি পরে সমুদ্রের অংশ হয়ে যায়।
এই ঘটনার বহু বছর পর, ২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর সুমাত্রার কাছে ভারত মহাসাগরে খুব শক্তিশালী ভূমিকম্প হয়। এর মাত্রা ছিল ৯.১। এই ভূমিকম্পের ফলে ভয়ানক সুনামি তৈরি হয়। সুনামিটি দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অনেক দেশকে ব্যাপক ক্ষতি করে। যদিও বাংলাদেশে সুনামির প্রভাব কম ছিল। তবুও বরিশাল উপকূলে একটি নৌকা উল্টে দুই শিশু মারা যায়। বাংলাদেশে সুনামির মাত্রা তেমন শক্তিশালী না হলেও, এই ঘটনা আমাদের উপকূলীয় অঞ্চলের ঝুঁকির কথা মনে করিয়ে দেয়।
রাশিয়ার পূর্ব উপকূলে ৮ দশমিক ৮ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। দেশটির ইতিহাসে এটিকে গত কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্প বলা হচ্ছে। ভূমিকম্পের কিছুক্ষণের মধ্যেই উত্তর কুরিল দ্বীপপুঞ্জের সেভেরো-কুরিলস্ক শহরে আছড়ে পড়ে সুনামির ঢেউ।
ভূমিকম্পের পরপরই রাশিয়া, জাপান ও যুক্তরাষ্ট্রের উপকূলীয় কিছু অঞ্চলে সুনামি সতর্কতা জারি করা হয়।পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তের এমন বড় ধরনের সুনামি আমাদের মনে করিয়ে দেয়, প্রাকৃতিক বিপর্যয় থেকে রক্ষা পেতে সতর্কতা ও প্রস্তুতি কতটা জরুরি।
এই পরিস্থিতিতে প্রশ্ন উঠতেই পারে, বাংলাদেশে কি সুনামির ঝুঁকি আছে।
এই প্রশ্নের উত্তর জানতে হলে কয়েকটি বিষয় বুঝতে হবে। প্রথমত, সুনামি সাধারণত সাগরের নিচে বড় ধরনের ভূমিকম্প হলে তৈরি হয়। দ্বিতীয়ত, সুনামির ঢেউ চারপাশে কতটা ছড়াবে, সেটা নির্ভর করে ভূমিকম্পের অবস্থান, গভীরতা আর দিকের ওপর।
বাংলাদেশে সম্প্রতি বড় কোনো সুনামির ঘটনা না ঘটলেও, বিপদের ঝুঁকি একেবারে নেই তা বলা যাবে না। কারণ, বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মাঝখানে রয়েছে ‘বার্মিজ টেকটনিক প্লেট’। এই প্লেটে যদি কোনো বড়সড় নড়াচড়া হয়, তাহলে ভূমিকম্পের সঙ্গে সঙ্গে ভয়াবহ সুনামিরও আশঙ্কা তৈরি হতে পারে।
আবার বাংলাদেশের অবস্থান দুইটা বড় টেকটনিক প্লেটের সংযোগস্থলে। যেটা চট্টগ্রাম-আরাকান থেকে আন্দামানের দিকে গেছে। ভৌগলিকভাবে বাংলাদেশ দেখতে ফ্লানেলের মতো, মানে বাংলাদেশ থেকে সমুদ্র দক্ষিণ দিকে একটু চওড়া হয়েছে। এক্ষেত্রে যদি আন্দামান বা ভারত মহাসাগরে বড় সুনামি হয়, তাহলে ফ্লানেল আকৃতির কারণে তার প্রভাব কিছুটা বাংলাদেশেও পড়বে। তবে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, এখনই বাংলাদেশে এমন কোনো বড় সুনামির আশঙ্কা নেই।
বাংলাদেশ অতীতে একবার বড় সুনামি দেখেছে। ১৭৬২ সালের ২ এপ্রিলের ঘটনা। সেদিন বঙ্গোপসাগরের আরাকান উপকূলে ৮ দশমিক ৮ মাত্রার একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প হয়। এই ভূমিকম্পের ফলে সুনামি সৃষ্টি হয়, যার প্রভাব পড়ে পুরো বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায়। ক্ষয়ক্ষতি ছিল ব্যাপক, যদিও সেই সময়ের সঠিক পরিসংখ্যান নেই।
ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল চট্টগ্রামে হলেও এর প্রভাবে সমগ্র বাংলা অঞ্চল সেদিন কেঁপে উঠেছিল। এমনকি ঢাকা শহরও এই দুর্যোগের প্রভাব থেকে রেহাই পায়নি। বুড়িগঙ্গা নদীর পানি হঠাৎ বেড়ে গিয়েছিল। তখন আশেপাশের কাঁচা ঘরবাড়ির নিচে চাপা পড়ে এবং নৌকা ডুবে প্রায় ৫০০ মানুষের মৃত্যু হয় বলে জানা যায়।
চট্টগ্রামের ব্রিটিশ গভর্নর হ্যারি ভেরেলস্ট এই দুর্যোগ নিজের চোখে দেখেছিলেন। তিনি কলকাতার গভর্নর জেনারেল হেনরি ভ্যানসিটার্টকে চিঠিতে জানান, ভূমিকম্পের সময় মানুষ এতটাই আতঙ্কিত ছিল যে কেউ কেউ ঘটনাস্থলেই মারা যান। আবার অনেকে মানসিকভাবে এতটাই ভেঙে পড়েন যে পরে আর স্বাভাবিক হতে পারেননি।
হ্যারি ভেরেলস্ট বর্ণনা থেকে জানা যায়, সেদিন চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রামের অনেক পাহাড় ফেটে যায়। বরকল পাহাড়ে বিশাল ফাটল দেখা দেয়। আর কাসালং পাহাড়ের একটি অংশ নদীতে তলিয়ে যায়। অনেক পুকুর ও দিঘি মাটি দিয়ে ভরে গিয়ে সমতল জমিতে রূপ নেয়। সীতাকুণ্ডের দুটি আগ্নেয়গিরিতে অগ্ন্যুৎপাতও শুরু হয়েছিল। তখন সীতাকুণ্ড পাহাড়ে কাদা-বালুর স্রোতও বেরিয়ে এসেছিল।
এই ভূমিকম্পেই সেন্ট মার্টিন দ্বীপের ভূপৃষ্ঠে বড় পরিবর্তন আসে। এটি আগে একটি ডুবো দ্বীপ ছিল। কিন্তু ১৭৬২ সালের এই বড় ভূমিকম্পের সময় দ্বীপটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় তিন মিটার ওপরে উঠে আসে। এই সুনামির প্রভাব এতটাই শক্তিশালী ছিল যে জলোচ্ছ্বাসে কর্ণফুলী নদীর পানি বেড়ে চট্টগ্রামের কিছু এলাকা ১০ ফুট উঁচু পানিতে ডুবে যায়। চট্টগ্রাম শহরের বিভিন্ন স্থানে ফাটল ও খাদ তৈরি হয়েছিল। এই ভয়াবহ দুর্যোগের কারণে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি চট্টগ্রামে তাদের উন্নয়ন পরিকল্পনা বন্ধ করে দেয়।
হ্যারি ভেরেলস্টের দেওয়া তথ্য অনুসারে, একটা গ্রাম পানির নিচে তলিয়ে যায়। আর কক্সবাজারের কাছে বাহারছড়ায় একটি বড় গ্রাম, কয়েক শ মানুষ এবং গবাদিপশুসহ মাটির নিচে ধসে যায়। তাদের কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি। গ্রামটি পরে সমুদ্রের অংশ হয়ে যায়।
এই ঘটনার বহু বছর পর, ২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর সুমাত্রার কাছে ভারত মহাসাগরে খুব শক্তিশালী ভূমিকম্প হয়। এর মাত্রা ছিল ৯.১। এই ভূমিকম্পের ফলে ভয়ানক সুনামি তৈরি হয়। সুনামিটি দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অনেক দেশকে ব্যাপক ক্ষতি করে। যদিও বাংলাদেশে সুনামির প্রভাব কম ছিল। তবুও বরিশাল উপকূলে একটি নৌকা উল্টে দুই শিশু মারা যায়। বাংলাদেশে সুনামির মাত্রা তেমন শক্তিশালী না হলেও, এই ঘটনা আমাদের উপকূলীয় অঞ্চলের ঝুঁকির কথা মনে করিয়ে দেয়।
কফি আবিষ্কার নিয়ে যে গল্পটি এখন বলা হবে, সেটি একজন সুফি সাধকের। বলা হয়ে থাকে, গোতুল আকবর নুরুদ্দিন আবু আল হাসান আল শাদিলি নামের এক সুফি–দরবেশ এতটাই নিষ্কলঙ্ক ছিলেন যে, তাঁর প্রার্থনার কারণে কেউ কেউ আরোগ্য লাভ করতেন।
১১ ঘণ্টা আগেবাঙালি হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের বৃহৎ উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজার বিভিন্ন অঙ্গ ও অনুষঙ্গের মধ্যে কুমারী পূজা অন্যতম। এ পূজায় সাধারণত অরজঃস্বলা কুমারী কন্যাকে সাক্ষাৎ দেবীজ্ঞানে পূজা করা হয়। মৃন্ময়ী প্রতিমার পাশাপাশি চিন্ময়ী কুমারীর মধ্যে দেবীর দর্শন এই পূজার একটি উল্লেখযোগ্য দিক।
১ দিন আগেবাংলায় একদম আদিকাল থেকে দুর্গাপূজার চল ছিল, এমন কিন্তু নয়। শোনা যায়, ষোড়শ শতাব্দীর শেষভাগে দিনাজপুর অথবা মালদার জমিদারেরা বাংলায় দুর্গাপূজার সূচনা করেন। কিন্তু এ-ও শোনা যায়, মোঘল সম্রাট আকবরের আমল থেকেই নাকি বাংলায় খুব ধুমধাম করে দুর্গাপূজা হতো।
২ দিন আগেরাষ্ট্রে শৃঙ্খলা আনতে চাইলে প্রথমে শাসন মসনদের নাম ও কাজের দায়িত্ব সঠিক হতে হবে। এই নীতির নাম তিনি দিয়েছিলেন ‘ঝেংমিং’। যার বাংলা দাঁড়ায় ‘নামের যথার্থতা’। অর্থাৎ রাজা যেন সত্যিই রাজার মতো আচরণ করেন, পিতা যেন পিতার মতো দায়িত্ব নেন।
২ দিন আগে