সাবেক প্রধান বিচারপতি এবিএম খায়রুল হকের বিরুদ্ধে বারবার দেশের বিচার বিভাগ ও গণতন্ত্র ধ্বংসের অভিযোগ ওঠেছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিলে খায়রুল হক ছিলেন মূল কারিগর।
স্ট্রিম প্রতিবেদক
সাবেক প্রধান বিচারপতি ও আইন কমিশনের চেয়ারম্যান এবিএম খায়রুল হককে আটক করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) সকালে রাজধানীর ধানমন্ডির নিজের বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে জানিয়েছেন ডিবির যুগ্ম-কমিশনার নাসিরুল ইসলাম।
খায়রুল হকের বিরুদ্ধে রাজধানীর বিভিন্ন থানায় বেআইনি রায় প্রদান, জাল রায় তৈরি ও হত্যা মামলাসহ একাধিক মামলা রয়েছে।
সাবেক প্রধান বিচারপতি এবিএম খায়রুল হকের বিরুদ্ধে বারবার দেশের বিচার বিভাগ ও গণতন্ত্র ধ্বংসের অভিযোগ উঠেছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিলে খায়রুল হক ছিলেন ‘মূল কারিগর’।
২০১১ সালের ১০ মে তৎকালীন প্রধান বিচারপতি খায়রুল হকসহ সাত বিচারপতির আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনীকে অসাংবিধানিক ঘোষণা করেন। এর মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল হয়ে যায়।
মূলত তৎকালীন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের স্বার্থে এ রায় দেওয়া হয়েছিল বলে অনেকেই অভিযোগ করেন। গণতন্ত্রের স্বার্থে তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রয়োজন বলে এ রায়ের বিরুদ্ধে ছিলেন দেশের বিশিষ্ট আইনজীবী ড. কামাল হোসেন, ব্যারিস্টার রফিক-উল হক, ব্যারিস্টার এম আমির-উল ইসলাম ও সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল মাহমুদুল ইসলামের মতো ব্যক্তিরা।
এমনকি খায়রুল হকের নেতৃত্বাধীন আপিল বেঞ্চের তিন বিচারপতি তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে ‘অবৈধ’ ঘোষণা করতে রাজি হননি। খায়রুল হকের চূড়ান্ত ভোটে শেষ পর্যন্ত তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে ‘অবৈধ’ ঘোষণা করা হয়।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে ক্যান্টনমেন্টের বাড়ি থেকে উচ্ছেদের নেপথ্যেও ছিলেন খায়রুল হক। ২০১০ সালে খায়রুল হকের নেতৃত্বে মোজাম্মেল হোসেন ও সুরেন্দ্র কুমার সিনহার আপিল বিভাগের বেঞ্চেই শুনানি ছাড়া একতরফা রায়ে বাড়ি থেকে উচ্ছেদের বিষয়টি চূড়ান্ত হয়েছিল।
তারও আগে ২০০৯ সালে জিয়াউর রহমান নন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানই স্বাধীনতার ঘোষক বলে রায় দেন বিচারপতি খায়রুল হকের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ। ওই রায়ে জিয়াউর রহমানকে স্বাধীনতার ঘোষক উপস্থাপন করে প্রকাশিত ‘বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধ, দলিলপত্র’-এর তৃতীয় খণ্ড বাতিল ঘোষণা করা হয়।
এছাড়াও তাঁর বিরুদ্ধে বিতর্কিত একাধিক বিচারপতিকে শপথ পড়ানো, আগাম জামিনের এখতিয়ার কেড়ে নেওয়া ও ক্ষমতার অপব্যবহারসহ নানা অভিযোগ রয়েছে।
এবিএম খায়রুল হকের জন্ম ১৯৪৪ সালের ১৮ মে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএলবি ডিগ্রি নেওয়ার পর লন্ডনের লিংকনস ইন থেকে বার অ্যাট ল সম্পন্ন করেন। ১৯৭০ সালে জেলা জজ আদালতে আইন পেশায় যুক্ত হন তিনি। ১৯৭৬ সালে হাইকোর্টের আইনজীবী হিসেবে নিবন্ধিত হন। দীর্ঘ পঁচিশ বছর হাইকোর্ট ও সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে কাজ করেন তিনি।
১৯৯৮ সালের এপ্রিল মাসে তিনি হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান। ২০১০ সালে আপিল বিভাগের বিচারক হিসেবে নিয়োগ লাভ করেন তিনি।
২০১০ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর তারিখে জ্যেষ্ঠতার তালিকা ভঙ্গ করে বাংলাদেশের ১৯তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে খায়রুল হককে নিয়োগ দেয় তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার। ২০১১ সালের ১৭ মে ৬৭ বছর পূর্ণ হওয়ায় খায়রুল হক অবসর গ্রহণ করেন।
গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটলে ১৩ আগস্ট বাংলাদেশ আইন কমিশনের চেয়ারম্যানের পদ থেকে পদত্যাগ করেন খায়রুল হক।
২০২৪ সালের ১৮ আগস্ট খায়রুল হকের বিরুদ্ধে সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিলের রায় পরিবর্তন ও জালিয়াতির অভিযোগে মামলা করেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সদস্য ইমরুল হাসান।
ওই দিনই সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ফাওজিয়া করিম ফিরোজ খায়রুল হককে দেশের সব অস্থিরতা ও রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার স্থপতি উল্লেখ করে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আইন উপদেষ্টা ও আইনসচিবকে আইনি নোটিশ পাঠান।
এরপর ২০২৪ সালের ২১ আগস্ট সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হকসহ পাঁচ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেন রেশমা সুলতানা।
রেশমা সুলতানা তাঁর জবানবন্দিতে বলেন, ২০২৪ সালের ১৯ জুলাই ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় রাজধানীর মিরপুরে র্যাবের হেলিকপ্টার থেকে ছোড়া গুলিতে নিহত হন তাঁর স্বামী ফিরোজ তালুকদার ওরফে পলাশ।
এছাড়া গত বছরের ২৫ আগস্ট নারায়ণগঞ্জ জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি মো. আব্দুল বারী ভূঁইয়া বাদী হয়ে খায়রুল হকের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। অভিযোগে বলা হয়, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করে বেআইনি রায় প্রদান ও জাল রায় তৈরির মূল কারিগর খায়রুল হক।
এরপর গত বছরের ২৮ আগস্ট দুর্নীতি ও রায় জালিয়াতির অভিযোগে খায়রুল হকের বিরুদ্ধে শাহবাগ থানায় মামলা করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মুজাহিদুল ইসলাম শাহীন।
তবে আজ বৃহস্পতিবার এবিএম খায়রুল হককে কোন মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে তা এখনো জানানো হয়নি।
সাবেক প্রধান বিচারপতি ও আইন কমিশনের চেয়ারম্যান এবিএম খায়রুল হককে আটক করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) সকালে রাজধানীর ধানমন্ডির নিজের বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে জানিয়েছেন ডিবির যুগ্ম-কমিশনার নাসিরুল ইসলাম।
খায়রুল হকের বিরুদ্ধে রাজধানীর বিভিন্ন থানায় বেআইনি রায় প্রদান, জাল রায় তৈরি ও হত্যা মামলাসহ একাধিক মামলা রয়েছে।
সাবেক প্রধান বিচারপতি এবিএম খায়রুল হকের বিরুদ্ধে বারবার দেশের বিচার বিভাগ ও গণতন্ত্র ধ্বংসের অভিযোগ উঠেছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিলে খায়রুল হক ছিলেন ‘মূল কারিগর’।
২০১১ সালের ১০ মে তৎকালীন প্রধান বিচারপতি খায়রুল হকসহ সাত বিচারপতির আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনীকে অসাংবিধানিক ঘোষণা করেন। এর মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল হয়ে যায়।
মূলত তৎকালীন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের স্বার্থে এ রায় দেওয়া হয়েছিল বলে অনেকেই অভিযোগ করেন। গণতন্ত্রের স্বার্থে তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রয়োজন বলে এ রায়ের বিরুদ্ধে ছিলেন দেশের বিশিষ্ট আইনজীবী ড. কামাল হোসেন, ব্যারিস্টার রফিক-উল হক, ব্যারিস্টার এম আমির-উল ইসলাম ও সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল মাহমুদুল ইসলামের মতো ব্যক্তিরা।
এমনকি খায়রুল হকের নেতৃত্বাধীন আপিল বেঞ্চের তিন বিচারপতি তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে ‘অবৈধ’ ঘোষণা করতে রাজি হননি। খায়রুল হকের চূড়ান্ত ভোটে শেষ পর্যন্ত তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে ‘অবৈধ’ ঘোষণা করা হয়।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে ক্যান্টনমেন্টের বাড়ি থেকে উচ্ছেদের নেপথ্যেও ছিলেন খায়রুল হক। ২০১০ সালে খায়রুল হকের নেতৃত্বে মোজাম্মেল হোসেন ও সুরেন্দ্র কুমার সিনহার আপিল বিভাগের বেঞ্চেই শুনানি ছাড়া একতরফা রায়ে বাড়ি থেকে উচ্ছেদের বিষয়টি চূড়ান্ত হয়েছিল।
তারও আগে ২০০৯ সালে জিয়াউর রহমান নন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানই স্বাধীনতার ঘোষক বলে রায় দেন বিচারপতি খায়রুল হকের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ। ওই রায়ে জিয়াউর রহমানকে স্বাধীনতার ঘোষক উপস্থাপন করে প্রকাশিত ‘বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধ, দলিলপত্র’-এর তৃতীয় খণ্ড বাতিল ঘোষণা করা হয়।
এছাড়াও তাঁর বিরুদ্ধে বিতর্কিত একাধিক বিচারপতিকে শপথ পড়ানো, আগাম জামিনের এখতিয়ার কেড়ে নেওয়া ও ক্ষমতার অপব্যবহারসহ নানা অভিযোগ রয়েছে।
এবিএম খায়রুল হকের জন্ম ১৯৪৪ সালের ১৮ মে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএলবি ডিগ্রি নেওয়ার পর লন্ডনের লিংকনস ইন থেকে বার অ্যাট ল সম্পন্ন করেন। ১৯৭০ সালে জেলা জজ আদালতে আইন পেশায় যুক্ত হন তিনি। ১৯৭৬ সালে হাইকোর্টের আইনজীবী হিসেবে নিবন্ধিত হন। দীর্ঘ পঁচিশ বছর হাইকোর্ট ও সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে কাজ করেন তিনি।
১৯৯৮ সালের এপ্রিল মাসে তিনি হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান। ২০১০ সালে আপিল বিভাগের বিচারক হিসেবে নিয়োগ লাভ করেন তিনি।
২০১০ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর তারিখে জ্যেষ্ঠতার তালিকা ভঙ্গ করে বাংলাদেশের ১৯তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে খায়রুল হককে নিয়োগ দেয় তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার। ২০১১ সালের ১৭ মে ৬৭ বছর পূর্ণ হওয়ায় খায়রুল হক অবসর গ্রহণ করেন।
গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটলে ১৩ আগস্ট বাংলাদেশ আইন কমিশনের চেয়ারম্যানের পদ থেকে পদত্যাগ করেন খায়রুল হক।
২০২৪ সালের ১৮ আগস্ট খায়রুল হকের বিরুদ্ধে সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিলের রায় পরিবর্তন ও জালিয়াতির অভিযোগে মামলা করেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সদস্য ইমরুল হাসান।
ওই দিনই সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ফাওজিয়া করিম ফিরোজ খায়রুল হককে দেশের সব অস্থিরতা ও রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার স্থপতি উল্লেখ করে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আইন উপদেষ্টা ও আইনসচিবকে আইনি নোটিশ পাঠান।
এরপর ২০২৪ সালের ২১ আগস্ট সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হকসহ পাঁচ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেন রেশমা সুলতানা।
রেশমা সুলতানা তাঁর জবানবন্দিতে বলেন, ২০২৪ সালের ১৯ জুলাই ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় রাজধানীর মিরপুরে র্যাবের হেলিকপ্টার থেকে ছোড়া গুলিতে নিহত হন তাঁর স্বামী ফিরোজ তালুকদার ওরফে পলাশ।
এছাড়া গত বছরের ২৫ আগস্ট নারায়ণগঞ্জ জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি মো. আব্দুল বারী ভূঁইয়া বাদী হয়ে খায়রুল হকের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। অভিযোগে বলা হয়, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করে বেআইনি রায় প্রদান ও জাল রায় তৈরির মূল কারিগর খায়রুল হক।
এরপর গত বছরের ২৮ আগস্ট দুর্নীতি ও রায় জালিয়াতির অভিযোগে খায়রুল হকের বিরুদ্ধে শাহবাগ থানায় মামলা করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মুজাহিদুল ইসলাম শাহীন।
তবে আজ বৃহস্পতিবার এবিএম খায়রুল হককে কোন মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে তা এখনো জানানো হয়নি।
২০২৪ সালের শুরু থেকে জেনারেশন জেড বা জেন জিরা ১২টিরও বেশি দেশে বিক্ষোভের নেতৃত্ব দিয়েছে। এই প্রজন্ম সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বিশ্বজুড়ে তরুণ-নেতৃত্বাধীন গণআন্দোলনের সূত্রপাত করে।
৩ ঘণ্টা আগেফিলিস্তিনের জনপ্রিয় কারাবন্দী নেতা মারওয়ান বারঘুতির পরিবার তার জীবন নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। সম্প্রতি ইসরায়েলি কারারক্ষীদের হাতে বারঘুতি নির্মম প্রহারের শিকার হয়েছেন বলে খবর প্রকাশিত হওয়ার পর এই আশঙ্কা আরও তীব্র হয়েছে। তাঁর ছেলে আরব বারঘুতি আল জাজিরাকে জানিয়েছেন, ইসরায়েলি সরকার বন্দীদের,
১১ ঘণ্টা আগেসবচেয়ে উদ্বেগের বিষয় হলো—এটা কেবল নোবেল কমিটির ভুল সিদ্ধান্ত নয়, বরং এমন এক পদক্ষেপ যা ট্রাম্পকে আরও বেশি সামরিক হস্তক্ষেপ ও শক্তি প্রদর্শনের পথ খুলে দিয়েছে। এর মাধ্যমে লাতিন আমেরিকায় বন্দুকনির্ভর কূটনীতি আবারও জোরদার হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।
১ দিন আগেমতানৈক্যের কারণে রাজনৈতিক দলের জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করার বিষয়টি দেশের ভবিষ্যৎ রাজনীতির জন্য সংকট তৈরি করতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
২ দিন আগে