নেপালে জনতার বিক্ষোভের জেরে দেশটির প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা অলি পদত্যাগ করেছেন। এ পরিস্থিতিতে দেশকে কে নেতৃত্ব দেবেন, তা নিয়ে নেপালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চলছে নানান সমীকরণ। এর মধ্যেই আলোচনায় এসেছেন কাঠমান্ডুর মেয়র বালেন্দ্র শাহ। কিন্তু কে এই বালেন্দ্র শাহ? কেন তিনি নেপালের রাজনীতিতে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠলেন?
স্ট্রিম ডেস্ক

বিক্ষোভের জেরে নেপালের প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা অলির পদত্যাগের পরও ক্ষোভ কমেনি নেপালের ক্ষুব্ধ জনতার; বরং তা বেড়েই চলেছে। আজ পদত্যাগী প্রধানমন্ত্রী বাসভবনেও আগুন ধরিয়ে দিয়েছে বিক্ষোভকারীরা। নেপালের একাধিক জায়গায় জারি করা হয়েছে কার্ফু।
এ পরিস্থিতিতে পাহাড়ঘেরা এ দেশকে কে নেতৃত্ব দেবেন, তা নিয়ে নেপালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চলছে নানান সমীকরণ। এর মধ্যেই আলোচনায় এসেছেন কাঠমান্ডুর মেয়র বালেন্দ্র শাহ। তরুণদের কাছে তিনি পরিচিত র্যাপার ‘বালেন’ নামে। আন্দোলনরত তরুণ প্রজন্মের অনেকেই তাঁকে অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী করার দাবি তুলেছেন অনলাইনে। কিন্তু বালেন্দ্র শাহ কে? কেন নেপালের রাজনীতিতে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠলেন তিনি?

কে এই বালেন্দ্র শাহ
কাঠমান্ডুর বর্তমান মেয়র বালেন্দ্র শাহ পেশাগত জীবনে একজন প্রকৌশলবিদ। ১৯৯০ সালের ২৭ এপ্রিল জন্ম নেওয়া বালেন্দ্র পড়াশোনা করেছেন কাঠমুন্ডুতে। পরে ভারতের কর্নাটকের একটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর করেছেন।
শৈশব থেকেই সংগীতে আগ্রহ ছিল বালেন্দ্রর। ছোটবেলায় গান লেখা শুরু করেন। নবম শ্রেণিতে পড়ার সময় তাঁর প্রথম গান প্রকাশিত হয়। ২০১২ সালে তিনি ‘প্রফেশোনাল’ র্যাপার হিসেবে পা রাখেন নেপালের গানের জগতে। বালেন্দ্রর গানে নেপালের দুর্নীতি ও বৈষম্যের মতো সমস্যা উঠে এসেছে। ফলে অল্প দিনেই নেপালের আন্ডারগ্রাউন্ড হিপ-হপের জনপ্রিয় মুখ হয়ে ওঠেন তিনি।
রাজনীতিতে আসার আগেই বালেন্দ্র জানিয়েছিলেন, তিনি কাঠমান্ডুর মেয়র পদে নির্বাচনে অংশ নিতে চান। এরপর ২০২২ সালে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মেয়র নির্বাচনে দাঁড়ান তিনি। জয়ী হন বিপুল ভোটে। নির্বাচনের সময় কাঠমান্ডুর রাজনৈতিক খবরে এবং সামাজিক যোগায়োগমাধ্যমে আলোচনায় আসে তাঁর নাম।

মেয়র হিসেবে বালেন্দ্র
কৌতুক অভিনেতা ভলোদিমির জেলেনস্কি যখন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন, তখন অনেকের বিস্ময়ের শেষ ছিল না। পাকিস্তানে ইমরান খান আর ফিলিপাইনে রদ্রিগো দুতার্তের জয়ও একই রকম বিস্ময় তৈরি করেছিল। তেমনই বালেন্দ্র শাহের কাঠমান্ডুর মেয়র নির্বাচিত হওয়াও নেপালে ছিল নতুন আর চমকপ্রদ ঘটনা।
মেয়র হওয়ার পর থেকেই তিনি সাহসী পদক্ষেপ নিয়ে আলোচনায় আসেন। সবচেয়ে বড় বিষয় হলো, দুর্নীতির প্রতি তাঁর কঠোর অবস্থান। একের পর এক সংস্কারমূলক উদ্যোগ নিয়েছেন বালেন্দ্র। সিটি কাউন্সিলের সভা সরাসরি সম্প্রচার করা, অবৈধ স্থাপনা ভাঙা, কাঠমান্ডুর ময়লা-আবর্জনা সমাধানে বেসরকারি সংস্থাকে কাজে লাগানো এবং নদী দখলমুক্ত করার অভিযান—এসব তাঁর সফল উদ্যোগ।
২০২৩ সালে তিনি যখন ভারতীয় সিনেমা নেপালের হলে প্রদর্শনের বিরোধিতা করেন, তখন সাধারণ মানুষ সমর্থন দিয়েছিল তাঁকে। এ ছাড়া, রাজনীতিবিদদের সন্তানদের জাঁকজমক জীবনযাত্রার বিরুদ্ধে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারণা চালিয়ে বিভিন্ন সময় আলোচনায় এসেছেন বালেন্দ্র।

কেন বালেন্দ্রকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে চাইছেন তরুণেরা
নেপালে আন্দোলনের শুরু থেকেই তরুণ প্রজন্মের পাশে ছিলেন বালেন্দ্র শাহ। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নিষিদ্ধের সরকারি সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে এ আন্দোলনকে তিনি সমর্থন জানিয়েছিলেন। শুধু তাই নয়, বলেছিলেন, ‘তরুণদের প্রতি আমার পূর্ণ সমর্থন রইল।’ এতে অনেক বিশ্লেষক মনে করছেন, নেপালের যুবসমাজের এই গণ-অভ্যুত্থানের নেপথ্যে কিছুটা হলেও বালেন্দ্রর হাত রয়েছে।
মঙ্গলবার নেপালি প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা অলির পদত্যাগের পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিক্ষোভকারীদের সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বালেন্দ্র। সে দেশের তরুণদের কাছে তাই তিনি শুধু মেয়র নন, লড়াইয়েরও প্রতীক। পাশাপাশি বালেন্দ্র যেহেতু র্যাপার, ফলে তরুণ প্রজন্মের সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্না আর আশার গল্প তিনি গান ও পারফরম্যান্সের মাধ্যমে জানাতে পারেন। বলা দরকার, বালেন্দ্রর গান, বক্তব্য ও কার্যকলাপের কারণে অসংখ্য নেপালি তরুণ তাঁকে পরিবর্তনের মুখ হিসেবে দেখছেন। মেয়র হওয়ার পর থেকেই তরুণ প্রজন্মের কাছে তিনি হয়ে উঠেছেন ‘বড় দাদা’।
অবশ্য এর আগে আন্তর্জাতিক দুনিয়ায়ও নজর কেড়েছেন বালেন্দ্র। ‘টাইম’ ম্যাগাজিনের ১০০ উদীয়মান নেতার তালিকায় আছেন তিনি। ‘নিউইয়র্ক টাইমস’-এর মতো সংবাদমাধ্যমও তাঁর প্রশংসায় পঞ্চমুখ।
তরুণেরা এখন বালেন্দ্রকে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর হিসেবে চাইছেন, দেশটির সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বর্তমানে চলছে এমনই রব। এর বাইরেও অনেকের আকাঙ্ক্ষা, মেয়রের দায়িত্ব ছেড়ে দেশটির নেতৃত্ব গ্রহণ করুক। নেপালের রিপাবলিক সিটিজেন নেটওয়ার্ক জানিয়েছে, ‘বালেন্দ্রকে নতুন রাজনৈতিক দল গড়ে দেশের নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারণা চালাচ্ছেন তরুণেরা। তাঁরা মনে করছেন, তিনটি প্রতিষ্ঠিত দলের নেতারা ব্যর্থ হয়েছেন। তাই বালেন্দ্রই নতুন কিছু দেখাতে সক্ষম।’

বিক্ষোভের জেরে নেপালের প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা অলির পদত্যাগের পরও ক্ষোভ কমেনি নেপালের ক্ষুব্ধ জনতার; বরং তা বেড়েই চলেছে। আজ পদত্যাগী প্রধানমন্ত্রী বাসভবনেও আগুন ধরিয়ে দিয়েছে বিক্ষোভকারীরা। নেপালের একাধিক জায়গায় জারি করা হয়েছে কার্ফু।
এ পরিস্থিতিতে পাহাড়ঘেরা এ দেশকে কে নেতৃত্ব দেবেন, তা নিয়ে নেপালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চলছে নানান সমীকরণ। এর মধ্যেই আলোচনায় এসেছেন কাঠমান্ডুর মেয়র বালেন্দ্র শাহ। তরুণদের কাছে তিনি পরিচিত র্যাপার ‘বালেন’ নামে। আন্দোলনরত তরুণ প্রজন্মের অনেকেই তাঁকে অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী করার দাবি তুলেছেন অনলাইনে। কিন্তু বালেন্দ্র শাহ কে? কেন নেপালের রাজনীতিতে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠলেন তিনি?

কে এই বালেন্দ্র শাহ
কাঠমান্ডুর বর্তমান মেয়র বালেন্দ্র শাহ পেশাগত জীবনে একজন প্রকৌশলবিদ। ১৯৯০ সালের ২৭ এপ্রিল জন্ম নেওয়া বালেন্দ্র পড়াশোনা করেছেন কাঠমুন্ডুতে। পরে ভারতের কর্নাটকের একটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর করেছেন।
শৈশব থেকেই সংগীতে আগ্রহ ছিল বালেন্দ্রর। ছোটবেলায় গান লেখা শুরু করেন। নবম শ্রেণিতে পড়ার সময় তাঁর প্রথম গান প্রকাশিত হয়। ২০১২ সালে তিনি ‘প্রফেশোনাল’ র্যাপার হিসেবে পা রাখেন নেপালের গানের জগতে। বালেন্দ্রর গানে নেপালের দুর্নীতি ও বৈষম্যের মতো সমস্যা উঠে এসেছে। ফলে অল্প দিনেই নেপালের আন্ডারগ্রাউন্ড হিপ-হপের জনপ্রিয় মুখ হয়ে ওঠেন তিনি।
রাজনীতিতে আসার আগেই বালেন্দ্র জানিয়েছিলেন, তিনি কাঠমান্ডুর মেয়র পদে নির্বাচনে অংশ নিতে চান। এরপর ২০২২ সালে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মেয়র নির্বাচনে দাঁড়ান তিনি। জয়ী হন বিপুল ভোটে। নির্বাচনের সময় কাঠমান্ডুর রাজনৈতিক খবরে এবং সামাজিক যোগায়োগমাধ্যমে আলোচনায় আসে তাঁর নাম।

মেয়র হিসেবে বালেন্দ্র
কৌতুক অভিনেতা ভলোদিমির জেলেনস্কি যখন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন, তখন অনেকের বিস্ময়ের শেষ ছিল না। পাকিস্তানে ইমরান খান আর ফিলিপাইনে রদ্রিগো দুতার্তের জয়ও একই রকম বিস্ময় তৈরি করেছিল। তেমনই বালেন্দ্র শাহের কাঠমান্ডুর মেয়র নির্বাচিত হওয়াও নেপালে ছিল নতুন আর চমকপ্রদ ঘটনা।
মেয়র হওয়ার পর থেকেই তিনি সাহসী পদক্ষেপ নিয়ে আলোচনায় আসেন। সবচেয়ে বড় বিষয় হলো, দুর্নীতির প্রতি তাঁর কঠোর অবস্থান। একের পর এক সংস্কারমূলক উদ্যোগ নিয়েছেন বালেন্দ্র। সিটি কাউন্সিলের সভা সরাসরি সম্প্রচার করা, অবৈধ স্থাপনা ভাঙা, কাঠমান্ডুর ময়লা-আবর্জনা সমাধানে বেসরকারি সংস্থাকে কাজে লাগানো এবং নদী দখলমুক্ত করার অভিযান—এসব তাঁর সফল উদ্যোগ।
২০২৩ সালে তিনি যখন ভারতীয় সিনেমা নেপালের হলে প্রদর্শনের বিরোধিতা করেন, তখন সাধারণ মানুষ সমর্থন দিয়েছিল তাঁকে। এ ছাড়া, রাজনীতিবিদদের সন্তানদের জাঁকজমক জীবনযাত্রার বিরুদ্ধে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারণা চালিয়ে বিভিন্ন সময় আলোচনায় এসেছেন বালেন্দ্র।

কেন বালেন্দ্রকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে চাইছেন তরুণেরা
নেপালে আন্দোলনের শুরু থেকেই তরুণ প্রজন্মের পাশে ছিলেন বালেন্দ্র শাহ। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নিষিদ্ধের সরকারি সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে এ আন্দোলনকে তিনি সমর্থন জানিয়েছিলেন। শুধু তাই নয়, বলেছিলেন, ‘তরুণদের প্রতি আমার পূর্ণ সমর্থন রইল।’ এতে অনেক বিশ্লেষক মনে করছেন, নেপালের যুবসমাজের এই গণ-অভ্যুত্থানের নেপথ্যে কিছুটা হলেও বালেন্দ্রর হাত রয়েছে।
মঙ্গলবার নেপালি প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা অলির পদত্যাগের পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিক্ষোভকারীদের সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বালেন্দ্র। সে দেশের তরুণদের কাছে তাই তিনি শুধু মেয়র নন, লড়াইয়েরও প্রতীক। পাশাপাশি বালেন্দ্র যেহেতু র্যাপার, ফলে তরুণ প্রজন্মের সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্না আর আশার গল্প তিনি গান ও পারফরম্যান্সের মাধ্যমে জানাতে পারেন। বলা দরকার, বালেন্দ্রর গান, বক্তব্য ও কার্যকলাপের কারণে অসংখ্য নেপালি তরুণ তাঁকে পরিবর্তনের মুখ হিসেবে দেখছেন। মেয়র হওয়ার পর থেকেই তরুণ প্রজন্মের কাছে তিনি হয়ে উঠেছেন ‘বড় দাদা’।
অবশ্য এর আগে আন্তর্জাতিক দুনিয়ায়ও নজর কেড়েছেন বালেন্দ্র। ‘টাইম’ ম্যাগাজিনের ১০০ উদীয়মান নেতার তালিকায় আছেন তিনি। ‘নিউইয়র্ক টাইমস’-এর মতো সংবাদমাধ্যমও তাঁর প্রশংসায় পঞ্চমুখ।
তরুণেরা এখন বালেন্দ্রকে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর হিসেবে চাইছেন, দেশটির সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বর্তমানে চলছে এমনই রব। এর বাইরেও অনেকের আকাঙ্ক্ষা, মেয়রের দায়িত্ব ছেড়ে দেশটির নেতৃত্ব গ্রহণ করুক। নেপালের রিপাবলিক সিটিজেন নেটওয়ার্ক জানিয়েছে, ‘বালেন্দ্রকে নতুন রাজনৈতিক দল গড়ে দেশের নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারণা চালাচ্ছেন তরুণেরা। তাঁরা মনে করছেন, তিনটি প্রতিষ্ঠিত দলের নেতারা ব্যর্থ হয়েছেন। তাই বালেন্দ্রই নতুন কিছু দেখাতে সক্ষম।’

ইসরায়েল গাজাকে নিরাপত্তা সমস্যা হিসেবে দেখছে, আর ফিলিস্তিনিরা একে দেখছে অস্তিত্বের লড়াই হিসেবে। এই দুই দৃষ্টিভঙ্গির মেরুকরণ যতদিন না কমবে, ততদিন যেকোনো যুদ্ধবিরতিই হবে ক্ষণস্থায়ী।
৬ ঘণ্টা আগে
ডিজিটাল যুগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম শুধু বিনোদন নয়—মত প্রকাশ, পরিচয় নির্মাণ ও বিশ্বসংযোগেরও প্রধান মাধ্যম। এমন এক সময়ে অস্ট্রেলিয়া ১৬ বছরের নিচের ব্যবহারকারীদের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া নিষিদ্ধ করার ঐতিহাসিক আইন পাস করেছে।
১২ ঘণ্টা আগে
অন্তর্বর্তী সরকার গত ৩০ নভেম্বর সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় অধ্যাদেশ, ২০২৫ জারি করে। এটি বিচার বিভাগের পূর্ণ স্বাধীনতার পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। অধ্যাদেশের ফলে সুপ্রিম কোর্টের জন্য একটি স্বতন্ত্র সচিবালয় গঠিত হয়। এতে প্রশাসনিক ও আর্থিক ক্ষমতা সরাসরি প্রধান বিচারপতির অধীনে আসে।
২ দিন আগে
ভোটকেন্দ্রে ভোটাররা নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারছেন কিনা, কোনো কারচুপি হচ্ছে কিনা কিংবা নির্বাচনী কর্মকর্তারা নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালন করছেন কিনা—এসব বিষয় তদারকি করে প্রতিবেদন দেওয়াই তাদের কাজ।
২ দিন আগে