বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো জরুরি অবস্থা জারি হয় ১৯৭৪ সালের ২৮ ডিসেম্বর। শেখ মুজিবুর রহমানের শাসনামলে খাদ্য সংকট, দুর্ভিক্ষ এবং রাজনৈতিক অস্থিরতা মোকাবিলায় এই জরুরি অবস্থা জারি করা হয়। যার ফলে বাকস্বাধীনতা খর্ব হয় এবং সংবাদপত্রের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ হয়ে যায়।
তৌহিদুল ইসলাম
বাংলাদেশে জরুরি অবস্থা জারির সাংবিধানিক পদ্ধতি পরিবর্তনের বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলো ঐকমত্যে পৌঁছেছে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সাম্প্রতিক আলোচনায় সিদ্ধান্ত হয়েছে, রাষ্ট্রপতি এখন থেকে একক ক্ষমতায় নয় বরং মন্ত্রিসভার সম্মতিতে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করবেন। মন্ত্রিসভার বৈঠকে বিরোধী দলীয় নেতা বা উপনেতার উপস্থিতি নিশ্চিত করা হবে। এছাড়াও জরুরি অবস্থার মধ্যে কয়েকটি মৌলিক অধিকার স্থগিত করা যাবে না বলে সিদ্ধান্ত হয়েছে।
গত রোববার (১৩ জুলাই) জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে ৩০টি রাজনৈতিক দলের বৈঠকে এসব বিষয়ে মতৈক্য হয়। কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ সাংবাদিকদের বলেন, জরুরি অবস্থা ঘোষণার জন্য সংবিধানের ১৪১(ক) অনুচ্ছেদের ‘অভ্যন্তরীণ গোলযোগ’ শব্দটির পরিবর্তে রাষ্ট্রীয় স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, অখণ্ডতার প্রতি হুমকি, মহামারি বা প্রাকৃতিক দুর্যোগ শব্দ ব্যবহার করা হবে। জরুরি অবস্থায়ও কিছু মৌলিক অধিকার রক্ষিত থাকবে।
কমিশনের প্রস্তাবে বলা হয়েছে, জরুরি অবস্থার সময় নাগরিকের জীবনের অধিকার এবং বিচার ও দণ্ড সম্পর্কে সংবিধানের ৩৫ অনুচ্ছেদের মৌলিক অধিকারগুলো স্থগিত করা যাবে না। বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক যাত্রায় জরুরি অবস্থা জারির পূর্ব অভিজ্ঞতা থেকেই এসব সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছে ঐকমত্য কমিশন ও রাজনৈতিক দলগুলো।
ইতিহাসে দেখা যায়, বাংলাদেশে এ পর্যন্ত পাঁচবার জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে। তবে প্রতিবারই এসব জরুরি অবস্থার ঘোষণা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়েছে বলে মনে করেন গবেষকেরা।
বাংলাদেশের ১৯৭২ সালের সংবিধানে জরুরি অবস্থা বিষয়ক কোনো ধারা ছিল না। পাকিস্তান আমলে জরুরি অবস্থা ও সামরিক আইনের অপব্যবহার দেখেই সংবিধানপ্রণেতারা এটি রাখেননি। কিন্তু মাত্র ৯ মাস সাত দিন পর, ১৯৭৩ সালের ২২ সেপ্টেম্বর, দ্বিতীয় সংশোধনীর মাধ্যমে এই ধারা যুক্ত করা হয়। এতে বলা হয়, যুদ্ধ, বহিঃআগ্রাসন কিংবা অভ্যন্তরীণ গোলযোগের মতো পরিস্থিতিতে রাষ্ট্রপতি চাইলে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করতে পারবেন।
বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো জরুরি অবস্থা জারি হয় ১৯৭৪ সালের ২৮ ডিসেম্বর। শেখ মুজিবুর রহমানের শাসনামলে খাদ্য সংকট, দুর্ভিক্ষ এবং রাজনৈতিক অস্থিরতা মোকাবিলায় এই জরুরি অবস্থা জারি করা হয়। যার ফলে বাকস্বাধীনতা খর্ব হয় এবং সংবাদপত্রের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ হয়ে যায়। তৎকালীন রাজনৈতিক অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে সরকারবিরোধী সকল মত দমন করে নিজের হাতে পূর্ণ ক্ষমতা কেন্দ্রীভূত করাই ছিল এই ঘোষণার মূল উদ্দেশ্য। এর কিছুদিন পরই শেখ মুজিবুর রহমান একদলীয় শাসন ব্যবস্থা (বাকশাল) চালু করেন, যা এই জরুরি অবস্থার ধারাবাহিক ফলাফল হিসেবে বিবেচিত হয়।
এ বিষয়ে গবেষক এম. এহতেশামুল বারি তাঁর ‘স্টেটস অফ ইমার্জেন্সি অ্যান্ড দ্য ল: দ্য এক্সপেরিয়েন্স অফ বাংলাদেশ’ বইয়ে লিখেছেন, বিরোধী মত দমন করে ক্ষমতা সংহত করাই ছিল ১৯৭৪ সালে জরুরি অবস্থা জারির প্রধান লক্ষ্য।
এরপর ১৯৮১ সালের ৩০ মে দ্বিতীয়বার জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয় রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান হত্যাকাণ্ডের পর। নিরাপত্তা সংকট ও সেনা-অস্থিরতা দমনের যুক্তিতে ঘোষিত এই জরুরি অবস্থায় বেশ কিছু মৌলিক অধিকার স্থগিত ছিল। তবে এই ঘোষণা বেশি দিন স্থায়ী হয়নি।
তৃতীয় ও চতুর্থ জরুরি অবস্থা জারি করেন হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ। তিনি ১৯৮৭ সালের ২৭ নভেম্বর গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার আন্দোলন দমনে এবং ১৯৯০ সালের ২৭ নভেম্বর নিজের ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেন। কিন্তু শেষবার জরুরি অবস্থা জারি করার মাত্র কয়েক দিনের মধ্যেই জনতার প্রবল বিক্ষোভের মুখে ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হন এরশাদ।
২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি জারি হয় বাংলাদেশের ইতিহাসের পঞ্চম ও সর্বশেষ জরুরি অবস্থা, যা টিকে ছিল প্রায় দুই বছর। রাজনৈতিক সহিংসতা ও অচলাবস্থার মধ্যে সেনা-সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার এই জরুরি অবস্থা ঘোষণা করে। এটিকে বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বিতর্কিত ও দীর্ঘস্থায়ী জরুরি অবস্থা বলে অভিহিত করা হয়েছে বিভিন্ন গবেষণায়।
সে সময় রাষ্ট্রীয় আইনে উল্লেখিত ১৮টি মৌলিক অধিকারের সবগুলোই স্থগিত ছিল। প্রায় পাঁচ লাখের বেশি মানুষকে গ্রেফতার করা হয়েছিল এবং রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড ছিল সীমাবদ্ধ করে দেয়া হয়েছে। সেন্সরশিপ আরোপ করে সংবাদপত্রের স্বাধীনতাও সংকুচিত করা হয়েছিল।
সবমিলিয়ে দেখা যায়, ১৯৭৪ থেকে ১৯৯০ পর্যন্ত জারি করা চার বারের জরুরি অবস্থায় সংবিধানের ১৮টি মৌলিক অধিকারের মধ্যে ১২টি স্থগিত করা হয়েছিল। কিন্তু ২০০৭ থেকে ২০০৮ সালের জরুরি অবস্থায় সবগুলো মৌলিক অধিকারই স্থগিত হয়। ভবিষ্যতে দেশকে এমন সংকট থেকে মুক্ত রাখতে সংস্কার কমিশন ও রাজনৈতিক দলগুলোর নীতিগত সিদ্ধান্ত কতটা বাস্তবায়িত ও কার্যকর হয় সেটিই এখন দেখার বিষয়।
বাংলাদেশে জরুরি অবস্থা জারির সাংবিধানিক পদ্ধতি পরিবর্তনের বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলো ঐকমত্যে পৌঁছেছে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সাম্প্রতিক আলোচনায় সিদ্ধান্ত হয়েছে, রাষ্ট্রপতি এখন থেকে একক ক্ষমতায় নয় বরং মন্ত্রিসভার সম্মতিতে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করবেন। মন্ত্রিসভার বৈঠকে বিরোধী দলীয় নেতা বা উপনেতার উপস্থিতি নিশ্চিত করা হবে। এছাড়াও জরুরি অবস্থার মধ্যে কয়েকটি মৌলিক অধিকার স্থগিত করা যাবে না বলে সিদ্ধান্ত হয়েছে।
গত রোববার (১৩ জুলাই) জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে ৩০টি রাজনৈতিক দলের বৈঠকে এসব বিষয়ে মতৈক্য হয়। কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ সাংবাদিকদের বলেন, জরুরি অবস্থা ঘোষণার জন্য সংবিধানের ১৪১(ক) অনুচ্ছেদের ‘অভ্যন্তরীণ গোলযোগ’ শব্দটির পরিবর্তে রাষ্ট্রীয় স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, অখণ্ডতার প্রতি হুমকি, মহামারি বা প্রাকৃতিক দুর্যোগ শব্দ ব্যবহার করা হবে। জরুরি অবস্থায়ও কিছু মৌলিক অধিকার রক্ষিত থাকবে।
কমিশনের প্রস্তাবে বলা হয়েছে, জরুরি অবস্থার সময় নাগরিকের জীবনের অধিকার এবং বিচার ও দণ্ড সম্পর্কে সংবিধানের ৩৫ অনুচ্ছেদের মৌলিক অধিকারগুলো স্থগিত করা যাবে না। বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক যাত্রায় জরুরি অবস্থা জারির পূর্ব অভিজ্ঞতা থেকেই এসব সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছে ঐকমত্য কমিশন ও রাজনৈতিক দলগুলো।
ইতিহাসে দেখা যায়, বাংলাদেশে এ পর্যন্ত পাঁচবার জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে। তবে প্রতিবারই এসব জরুরি অবস্থার ঘোষণা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়েছে বলে মনে করেন গবেষকেরা।
বাংলাদেশের ১৯৭২ সালের সংবিধানে জরুরি অবস্থা বিষয়ক কোনো ধারা ছিল না। পাকিস্তান আমলে জরুরি অবস্থা ও সামরিক আইনের অপব্যবহার দেখেই সংবিধানপ্রণেতারা এটি রাখেননি। কিন্তু মাত্র ৯ মাস সাত দিন পর, ১৯৭৩ সালের ২২ সেপ্টেম্বর, দ্বিতীয় সংশোধনীর মাধ্যমে এই ধারা যুক্ত করা হয়। এতে বলা হয়, যুদ্ধ, বহিঃআগ্রাসন কিংবা অভ্যন্তরীণ গোলযোগের মতো পরিস্থিতিতে রাষ্ট্রপতি চাইলে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করতে পারবেন।
বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো জরুরি অবস্থা জারি হয় ১৯৭৪ সালের ২৮ ডিসেম্বর। শেখ মুজিবুর রহমানের শাসনামলে খাদ্য সংকট, দুর্ভিক্ষ এবং রাজনৈতিক অস্থিরতা মোকাবিলায় এই জরুরি অবস্থা জারি করা হয়। যার ফলে বাকস্বাধীনতা খর্ব হয় এবং সংবাদপত্রের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ হয়ে যায়। তৎকালীন রাজনৈতিক অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে সরকারবিরোধী সকল মত দমন করে নিজের হাতে পূর্ণ ক্ষমতা কেন্দ্রীভূত করাই ছিল এই ঘোষণার মূল উদ্দেশ্য। এর কিছুদিন পরই শেখ মুজিবুর রহমান একদলীয় শাসন ব্যবস্থা (বাকশাল) চালু করেন, যা এই জরুরি অবস্থার ধারাবাহিক ফলাফল হিসেবে বিবেচিত হয়।
এ বিষয়ে গবেষক এম. এহতেশামুল বারি তাঁর ‘স্টেটস অফ ইমার্জেন্সি অ্যান্ড দ্য ল: দ্য এক্সপেরিয়েন্স অফ বাংলাদেশ’ বইয়ে লিখেছেন, বিরোধী মত দমন করে ক্ষমতা সংহত করাই ছিল ১৯৭৪ সালে জরুরি অবস্থা জারির প্রধান লক্ষ্য।
এরপর ১৯৮১ সালের ৩০ মে দ্বিতীয়বার জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয় রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান হত্যাকাণ্ডের পর। নিরাপত্তা সংকট ও সেনা-অস্থিরতা দমনের যুক্তিতে ঘোষিত এই জরুরি অবস্থায় বেশ কিছু মৌলিক অধিকার স্থগিত ছিল। তবে এই ঘোষণা বেশি দিন স্থায়ী হয়নি।
তৃতীয় ও চতুর্থ জরুরি অবস্থা জারি করেন হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ। তিনি ১৯৮৭ সালের ২৭ নভেম্বর গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার আন্দোলন দমনে এবং ১৯৯০ সালের ২৭ নভেম্বর নিজের ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেন। কিন্তু শেষবার জরুরি অবস্থা জারি করার মাত্র কয়েক দিনের মধ্যেই জনতার প্রবল বিক্ষোভের মুখে ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হন এরশাদ।
২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি জারি হয় বাংলাদেশের ইতিহাসের পঞ্চম ও সর্বশেষ জরুরি অবস্থা, যা টিকে ছিল প্রায় দুই বছর। রাজনৈতিক সহিংসতা ও অচলাবস্থার মধ্যে সেনা-সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার এই জরুরি অবস্থা ঘোষণা করে। এটিকে বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বিতর্কিত ও দীর্ঘস্থায়ী জরুরি অবস্থা বলে অভিহিত করা হয়েছে বিভিন্ন গবেষণায়।
সে সময় রাষ্ট্রীয় আইনে উল্লেখিত ১৮টি মৌলিক অধিকারের সবগুলোই স্থগিত ছিল। প্রায় পাঁচ লাখের বেশি মানুষকে গ্রেফতার করা হয়েছিল এবং রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড ছিল সীমাবদ্ধ করে দেয়া হয়েছে। সেন্সরশিপ আরোপ করে সংবাদপত্রের স্বাধীনতাও সংকুচিত করা হয়েছিল।
সবমিলিয়ে দেখা যায়, ১৯৭৪ থেকে ১৯৯০ পর্যন্ত জারি করা চার বারের জরুরি অবস্থায় সংবিধানের ১৮টি মৌলিক অধিকারের মধ্যে ১২টি স্থগিত করা হয়েছিল। কিন্তু ২০০৭ থেকে ২০০৮ সালের জরুরি অবস্থায় সবগুলো মৌলিক অধিকারই স্থগিত হয়। ভবিষ্যতে দেশকে এমন সংকট থেকে মুক্ত রাখতে সংস্কার কমিশন ও রাজনৈতিক দলগুলোর নীতিগত সিদ্ধান্ত কতটা বাস্তবায়িত ও কার্যকর হয় সেটিই এখন দেখার বিষয়।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনায় বেশিরভাগ রাজনৈতিক দল দ্বিকক্ষ সংসদের প্রস্তাবে সমর্থন দিয়েছে। তবে সংসদের উচ্চকক্ষের গঠন প্রক্রিয়া নিয়ে তাদের মধ্যে মতপার্থক্য বেশি। নারী আসন ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরিয়ে আনার মতো কয়েকটি বিষয় সংস্কারেও দলগুলো একমত।
১৭ ঘণ্টা আগে১৭ জুলাই আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার দিবস। এই দিবসকে বিশ্বব্যাপী আইন ও মানবাধিকারের প্রতি দায়বদ্ধতার প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। প্রশ্ন ওঠে, বাংলাদেশে ন্যায়বিচার কতটা দৃশ্যমান? ওয়ালিদের মতো শিশুহত্যায় বিচারহীনতা ও বিচারের দীর্ঘসূত্রিতা—আমাদের ন্যায়বিচারের বর্তমান অবস্থা নিয়ে ভাবিয়ে তোলে।
১৯ ঘণ্টা আগে২০১২ সালের কথা। চট্টগ্রামে একজন নারী স্বামীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। অভিযোগ ছিল যৌতুকের জন্য নির্যাতন। বিচার শেষে আদালত ওই নারীর স্বামীকে তিন বছরের কারাদণ্ড ও জরিমানা করার রায় দেন। রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন স্বামী। তবে সেই আপিলের ফলাফলের আগেই বাদী ও বিবাদীর আপস হয়ে যায়।
৩ দিন আগেদুই দিনের ভার্চ্যুয়াল বৈঠকে ৮৩টি ধারা–সংযুক্ত অংশীদারত্ব ও সহযোগিতা চুক্তির খসড়া নিয়ে দুই পক্ষ আলোচনা করবে। সহযোগিতার নানা ক্ষেত্রে চুক্তির ধারাগুলো চূড়ান্ত করার লক্ষ্যে এ আলোচনা হবে।
৩ দিন আগে