বৈষম্যবিরোধী নেতাকে কুপিয়ে জখম, এনসিপি থেকে বহিষ্কার ২
স্ট্রিম ডেস্ক
মাদারীপুরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) এক কর্মীসভায় আমন্ত্রিত হয়ে গিয়েছিলেন জেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্যসচিব মাসুম বিল্লাহসহ কয়েকজন। সেখানে তাঁকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখম করা হয়েছে। এনসিপির স্থগিত কমিটির জেলা যুগ্ম-সমন্বয়কারী মো. হাসিবুল্লাহ সরদারের নেতৃত্বে কমিটির একাধিক সদস্য এই হামলায় জড়িত বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
বুধবার (২৫ জুন) বিকেল পাঁচটার দিকে মাদারীপুর শহরের বাদামতলা এলাকায় অবস্থিত ভূঁইয়া কমিউনিটি সেন্টারে ওই ঘটনা ঘটে। এর জেরে রাতেই এনসিপির জেলা ও সদর উপজেলা সমন্বয় কমিটি স্থগিত করেছে দলটির কেন্দ্রীয় কমিটি। সেই সঙ্গে সাংগঠনিক পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে অভিযুক্ত দুজনকে।
হামলায় গুরুতর আহত মাসুম বিল্লাহকে বুধবার সন্ধ্যায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে। তার আগে হামলার খবর পেয়ে মাদারীপুর জেলা হাসপাতালে তাঁকে দেখতে যান বিভিন্ন দলের নেতা-কর্মীরা। এ ছাড়া ঢাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারাও হাসপাতালে মাসুমকে দেখতে যান।
এ দিকে হামলা ঘটনায় বুধবার রাতেই সদর মডেল থানায় একটি মামলা করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জেলার সিনিয়র যুগ্ম-আহ্বায়ক আকাশ মাতুব্বর। এতে হাসিবুল্লাহ সরদারসহ ৮ জনের নাম উল্লেখ ও ১৫-২০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে। এর আগে শহরে বিক্ষোভ-মিছিল করে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারের দাবি জানান বৈষম্যবিরোধী নেতা-কর্মীরা। পরে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের আশ্বাস দেয় থানা-পুলিশ। তবে বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) সন্ধ্যায়ও গ্রেপ্তার হয়নি কেউ।
মাত্র ১০ দিন আগে এনসিপির ৩১ সদস্যের জেলা সমন্বয় কমিটি গঠন করা হয়। এই কমিটি গঠন নিয়ে ক্ষোভ জানিয়ে তা প্রত্যাখান করেন জেলার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক নেয়ামত উল্লাহ, সদস্যসচিব মাসুম বিল্লাহসহ অনেকেই। জেলা কমিটি ঘোষণার তিন দিন পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের নিয়ে ২৬ সদস্যের মাদারীপুর সদর উপজেলা সমন্বয় কমিটি গঠন করেন এনসিপি। পরে এ নিয়ে দুই পক্ষের বিরোধ শুরু হয়।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী একাধিক ব্যক্তি ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, সদর উপজেলা এনপিসিপির কর্মীসভায় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা মাসুম বিল্লাহ। কিন্তু অনুষ্ঠান শুরুর আগেই ২০-২৫ জনের একটি দল ধারালো অস্ত্র ও হাতুড়ি নিয়ে তাঁর ওপর অতর্কিত হামলা করে। এতে এনসিপির জেলা সমন্বয় কমিটির (বর্তমানে স্থগিত) যুগ্ম-সমন্বয়কারী হাসিবুল্লাহর নেতৃত্বে হামলায় অংশ নেন কমিটির সদস্য রাতুল হাওলাদার ও আদিল মাহমুদ টুটুলসহ অন্যরা।
হামলাকারীরা মাসুম বিল্লাহকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে ও হাতুড়ি দিয়ে আঘাত করে গুরুতর আহত করে। পরে তারা দ্রুত স্থান ত্যাগ করেন। এ সময় সেখানে উপস্থিত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্য নেতা-কর্মীরা তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে মাদারীপুর ২৫০ শয্যার জেলা হাসপাতালে নিয়ে যান। তবে মাসুমের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে ঢামেক হাসপাতালের নেওয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা।
হামলার ঘটনায় নিন্দা জানিয়ে বিচার চেয়েছেন বৈষমবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জেলার আহ্বায়ক নিয়ামতউল্লা। তিনি বলেন, ‘মাদারীপুরে এনসিপির যে জেলা সমন্বয় কমিটি করা হয়েছে, তা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী নেতা-কর্মীদের আকাঙ্ক্ষা-বিরোধী। ওই বিতর্কিত কমিটিতে যাঁরা আছেন, তাঁরাই মাসুম বিল্লাহর ওপরে এই হামলা চালিয়েছেন।’
মামলার বাদী ও বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের জেলার সিনিয়র যুগ্ম-আহ্বায়ক আকাশ মাতুব্বর বলেন, ‘শহরের ভূইয়া কমিউনিটি সেন্টারে এনসিপির একটি কর্মিসভা হওয়ার কথা ছিল। এতে মাসুম বিল্লাহসহ আমরা অতিথি হিসেবে যোগ দিই। অনুষ্ঠান শুরুর আগেই এনসিপি নেতা হাসিবুল্লাহর নেতৃত্বে কমিটির সদস্য রাতুল, টুটুলসহ ২০-২৫ জনের একটি দল ধারালো অস্ত্র ও হাতুড়ি নিয়ে মাসুম বিল্লাহর ওপর অতর্কিত হামলা করেন।’
বুধবার মাসুম বিল্লাহের ওপর হামলার ঘটনা সংবাদমাধ্যম দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। এর জেরে রাতেই এনসিপির মাদারীপুর জেলা ও সদর উপজেলা সমন্বয় কমিটি স্থাগিত করে দলটির কেন্দ্রীয় কমিটি। রাত দুইটার দিকে এনসিপির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেইজে সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানায় দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সদস্যসচিব (দপ্তর) সালেহ উদ্দিন সিফাত। কমিটির কার্যক্রম স্থগিত করার অনুমোদন করেন দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্যসচিব আখতার হোসেন ও মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আব্দুল্লাহ।
এর ঠিক আধঘণ্টা আগে জেলা এনসিপির ৫ নম্বর সদস্য মো. আব্দুল্লাহ আদিল মাহমুদ টুটুল ও ৬ নম্বর সদস্য রাতুল হাওলাদারকে শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে সদস্য পদসহ সব সাংগঠনিক পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়।
হামলার ঘটনার পর থেকেই এনসিপির স্থগিত কমিটির নেতা হাসিবুল্লাহ, রাতুল হাওলাদার ও আদিল মাহমুদ টুটুলের ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া গেছে।
এদিকে হামলার খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে থানা-পুলিশ। ওই ঘটনায় করা মামলার বিষয়ে জানতে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মাদারীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আদিল হোসেনের সরকারি মোবাইল নম্বরে একাধিকবার কল দেওয়া হয়, তবে তিনি রিসিভ করেননি।
মাদারীপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘ঘটনা শোনার সঙ্গে সঙ্গে আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। জড়িত কিছু লোকের নামও আমরা পেয়েছি। এই ঘটনার সঙ্গে যাঁরাই জড়িত থাকুক, তাঁদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হবে।’
মাদারীপুরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) এক কর্মীসভায় আমন্ত্রিত হয়ে গিয়েছিলেন জেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্যসচিব মাসুম বিল্লাহসহ কয়েকজন। সেখানে তাঁকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখম করা হয়েছে। এনসিপির স্থগিত কমিটির জেলা যুগ্ম-সমন্বয়কারী মো. হাসিবুল্লাহ সরদারের নেতৃত্বে কমিটির একাধিক সদস্য এই হামলায় জড়িত বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
বুধবার (২৫ জুন) বিকেল পাঁচটার দিকে মাদারীপুর শহরের বাদামতলা এলাকায় অবস্থিত ভূঁইয়া কমিউনিটি সেন্টারে ওই ঘটনা ঘটে। এর জেরে রাতেই এনসিপির জেলা ও সদর উপজেলা সমন্বয় কমিটি স্থগিত করেছে দলটির কেন্দ্রীয় কমিটি। সেই সঙ্গে সাংগঠনিক পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে অভিযুক্ত দুজনকে।
হামলায় গুরুতর আহত মাসুম বিল্লাহকে বুধবার সন্ধ্যায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে। তার আগে হামলার খবর পেয়ে মাদারীপুর জেলা হাসপাতালে তাঁকে দেখতে যান বিভিন্ন দলের নেতা-কর্মীরা। এ ছাড়া ঢাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারাও হাসপাতালে মাসুমকে দেখতে যান।
এ দিকে হামলা ঘটনায় বুধবার রাতেই সদর মডেল থানায় একটি মামলা করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জেলার সিনিয়র যুগ্ম-আহ্বায়ক আকাশ মাতুব্বর। এতে হাসিবুল্লাহ সরদারসহ ৮ জনের নাম উল্লেখ ও ১৫-২০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে। এর আগে শহরে বিক্ষোভ-মিছিল করে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারের দাবি জানান বৈষম্যবিরোধী নেতা-কর্মীরা। পরে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের আশ্বাস দেয় থানা-পুলিশ। তবে বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) সন্ধ্যায়ও গ্রেপ্তার হয়নি কেউ।
মাত্র ১০ দিন আগে এনসিপির ৩১ সদস্যের জেলা সমন্বয় কমিটি গঠন করা হয়। এই কমিটি গঠন নিয়ে ক্ষোভ জানিয়ে তা প্রত্যাখান করেন জেলার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক নেয়ামত উল্লাহ, সদস্যসচিব মাসুম বিল্লাহসহ অনেকেই। জেলা কমিটি ঘোষণার তিন দিন পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের নিয়ে ২৬ সদস্যের মাদারীপুর সদর উপজেলা সমন্বয় কমিটি গঠন করেন এনসিপি। পরে এ নিয়ে দুই পক্ষের বিরোধ শুরু হয়।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী একাধিক ব্যক্তি ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, সদর উপজেলা এনপিসিপির কর্মীসভায় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা মাসুম বিল্লাহ। কিন্তু অনুষ্ঠান শুরুর আগেই ২০-২৫ জনের একটি দল ধারালো অস্ত্র ও হাতুড়ি নিয়ে তাঁর ওপর অতর্কিত হামলা করে। এতে এনসিপির জেলা সমন্বয় কমিটির (বর্তমানে স্থগিত) যুগ্ম-সমন্বয়কারী হাসিবুল্লাহর নেতৃত্বে হামলায় অংশ নেন কমিটির সদস্য রাতুল হাওলাদার ও আদিল মাহমুদ টুটুলসহ অন্যরা।
হামলাকারীরা মাসুম বিল্লাহকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে ও হাতুড়ি দিয়ে আঘাত করে গুরুতর আহত করে। পরে তারা দ্রুত স্থান ত্যাগ করেন। এ সময় সেখানে উপস্থিত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্য নেতা-কর্মীরা তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে মাদারীপুর ২৫০ শয্যার জেলা হাসপাতালে নিয়ে যান। তবে মাসুমের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে ঢামেক হাসপাতালের নেওয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা।
হামলার ঘটনায় নিন্দা জানিয়ে বিচার চেয়েছেন বৈষমবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জেলার আহ্বায়ক নিয়ামতউল্লা। তিনি বলেন, ‘মাদারীপুরে এনসিপির যে জেলা সমন্বয় কমিটি করা হয়েছে, তা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী নেতা-কর্মীদের আকাঙ্ক্ষা-বিরোধী। ওই বিতর্কিত কমিটিতে যাঁরা আছেন, তাঁরাই মাসুম বিল্লাহর ওপরে এই হামলা চালিয়েছেন।’
মামলার বাদী ও বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের জেলার সিনিয়র যুগ্ম-আহ্বায়ক আকাশ মাতুব্বর বলেন, ‘শহরের ভূইয়া কমিউনিটি সেন্টারে এনসিপির একটি কর্মিসভা হওয়ার কথা ছিল। এতে মাসুম বিল্লাহসহ আমরা অতিথি হিসেবে যোগ দিই। অনুষ্ঠান শুরুর আগেই এনসিপি নেতা হাসিবুল্লাহর নেতৃত্বে কমিটির সদস্য রাতুল, টুটুলসহ ২০-২৫ জনের একটি দল ধারালো অস্ত্র ও হাতুড়ি নিয়ে মাসুম বিল্লাহর ওপর অতর্কিত হামলা করেন।’
বুধবার মাসুম বিল্লাহের ওপর হামলার ঘটনা সংবাদমাধ্যম দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। এর জেরে রাতেই এনসিপির মাদারীপুর জেলা ও সদর উপজেলা সমন্বয় কমিটি স্থাগিত করে দলটির কেন্দ্রীয় কমিটি। রাত দুইটার দিকে এনসিপির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেইজে সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানায় দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সদস্যসচিব (দপ্তর) সালেহ উদ্দিন সিফাত। কমিটির কার্যক্রম স্থগিত করার অনুমোদন করেন দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্যসচিব আখতার হোসেন ও মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আব্দুল্লাহ।
এর ঠিক আধঘণ্টা আগে জেলা এনসিপির ৫ নম্বর সদস্য মো. আব্দুল্লাহ আদিল মাহমুদ টুটুল ও ৬ নম্বর সদস্য রাতুল হাওলাদারকে শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে সদস্য পদসহ সব সাংগঠনিক পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়।
হামলার ঘটনার পর থেকেই এনসিপির স্থগিত কমিটির নেতা হাসিবুল্লাহ, রাতুল হাওলাদার ও আদিল মাহমুদ টুটুলের ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া গেছে।
এদিকে হামলার খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে থানা-পুলিশ। ওই ঘটনায় করা মামলার বিষয়ে জানতে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মাদারীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আদিল হোসেনের সরকারি মোবাইল নম্বরে একাধিকবার কল দেওয়া হয়, তবে তিনি রিসিভ করেননি।
মাদারীপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘ঘটনা শোনার সঙ্গে সঙ্গে আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। জড়িত কিছু লোকের নামও আমরা পেয়েছি। এই ঘটনার সঙ্গে যাঁরাই জড়িত থাকুক, তাঁদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হবে।’
এনসিপির কর্মসূচিকে ঘিরে গোপালগঞ্জ তৈরি হয়েছিল রণক্ষেত্রে। শহরের প্রতিটি রাস্তায় রয়ে গেছে তার চিহ্ন। ভেঙে ফেলা তোরণ গেট, ব্যানার, ফেস্টুন, ইট পাটকেলসহ ধ্বংসস্তূপ পরিষ্কার করেছে গোপালগঞ্জ পৌর কর্তৃপক্ষ।
১০ দিন আগেগোপালগঞ্জ শহরের পৌর পার্কে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আয়োজিত রাজনৈতিক সমাবেশে বুধবার দুপুরে হামলার ঘটনা ঘটেছে। চারদিক থেকে গাড়ি আটকে রেখে তারা হামলা চালালে পুলিশ ও সেনাবাহিনী সদস্যরা সাউন্ড গ্রেনেড ও ফাঁকা গুলি ছুড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
১১ দিন আগেএমন সমস্যায় পড়েছে একই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের টুটুল, নাহিদুল ইসলাম নয়ন, লিমনসহ প্রায় ২০/২৫ জন শিক্ষার্থী। তারা বলছে, সমস্যার কথা প্রতিষ্ঠান প্রধানকে জানালেও কোনো সমাধান দিতে পারছেন না। তাদের নিয়ে দুশ্চিন্তায় অভিভাবকেরাও।
১৩ দিন আগেপ্রধানমন্ত্রী, বিরোধীদলীয় নেতা, নিম্নকক্ষের স্পিকার ও ডেপুটি স্পিকারের (যেহেতু ডেপুটি স্পিকার বিরোধীদল থেকে হবে) সমন্বয়ে কমিটি গঠিত হবে। এই কমিটির সভাপতি হবেন রাষ্ট্রপতি, তবে তিনি ভোট দিতে পারবেন না। এভাবে গঠিত কমিটি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবে
১৩ দিন আগে