.png)


স্ট্রিম প্রতিবেদক

বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাবেক সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেছেন, মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে যাদের অবস্থান ছিল, তারাই আজ রাষ্ট্র ও সমাজের বিভিন্ন স্তরে পৃষ্ঠপোষকতা পাচ্ছে। তিনি বলেন, শুধু ক্ষমতার পরিবর্তন নয়, ব্যবস্থার পরিবর্তনই এখন সময়ের দাবি এবং কমিউনিস্টরা সেই পরিবর্তনের সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছে।
আজ শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) বিকেলে রাজধানীর মিরপুরের সেনপাড়ায় সিপিবির ঢাকা মহানগর উত্তর আয়োজিত এক জনসভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, ‘গণতন্ত্রের প্রথম শর্ত হলো নিরপেক্ষ ও সময়োপযোগী নির্বাচন। আমরা আগামীকাল থেকেই জাতীয় নির্বাচনের কাউন্টডাউন দেখতে চাই।’ তিনি সরকারকে দ্রুত নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণার দাবি জানান।
জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়ে প্রিন্স বলেন, ‘কমিউনিস্টরা ক্ষমতায় গিয়ে দুর্নীতি, লুটপাট ও শোষণের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা বদলের সংগ্রামকে জনগণের আন্দোলনে রূপ দেবে। মুক্তির একমাত্র পথ সমাজতন্ত্র। নির্বাচনকে সামনে রেখে ব্যবস্থা বদলের লড়াইয়ে কমিউনিস্টদের নির্বাচিত করুন।’
জনসভায় সিপিবির সভাপতি কাজী সাজ্জাদ জহির চন্দন বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে অর্জিত চার মূলনীতি সমুন্নত রাখতে হবে। শোষণ ও বৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠার সংগ্রামকে বেগবান করতে শ্রমিক, কৃষক, যুব ও নারী সমাজকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে মাঠে নামতে হবে।’ তিনি বামপন্থীদের নেতৃত্বে সরকার গঠনের জন্য সব দেশপ্রেমিক শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান।
সিপিবির ঢাকা মহানগর উত্তরের সাধারণ সম্পাদক কমরেড লুনা নূর বলেন, ‘বর্তমান সমাজব্যবস্থায় ক্রমবর্ধমান বৈষম্য, বেকারত্ব, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও দমননীতি জনগণকে চরম দুরবস্থায় ফেলেছে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজন জনগণের মালিকানাভিত্তিক রাষ্ট্র ও অর্থনীতি।’
জনসভায় আরও বক্তব্য দেন সিপিবির ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি হাসান হাফিজুর রহমান সোহেল, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ডা. আহাম্মদ সাজেদুল হক রুবেল প্রমুখ।

বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাবেক সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেছেন, মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে যাদের অবস্থান ছিল, তারাই আজ রাষ্ট্র ও সমাজের বিভিন্ন স্তরে পৃষ্ঠপোষকতা পাচ্ছে। তিনি বলেন, শুধু ক্ষমতার পরিবর্তন নয়, ব্যবস্থার পরিবর্তনই এখন সময়ের দাবি এবং কমিউনিস্টরা সেই পরিবর্তনের সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছে।
আজ শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) বিকেলে রাজধানীর মিরপুরের সেনপাড়ায় সিপিবির ঢাকা মহানগর উত্তর আয়োজিত এক জনসভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, ‘গণতন্ত্রের প্রথম শর্ত হলো নিরপেক্ষ ও সময়োপযোগী নির্বাচন। আমরা আগামীকাল থেকেই জাতীয় নির্বাচনের কাউন্টডাউন দেখতে চাই।’ তিনি সরকারকে দ্রুত নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণার দাবি জানান।
জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়ে প্রিন্স বলেন, ‘কমিউনিস্টরা ক্ষমতায় গিয়ে দুর্নীতি, লুটপাট ও শোষণের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা বদলের সংগ্রামকে জনগণের আন্দোলনে রূপ দেবে। মুক্তির একমাত্র পথ সমাজতন্ত্র। নির্বাচনকে সামনে রেখে ব্যবস্থা বদলের লড়াইয়ে কমিউনিস্টদের নির্বাচিত করুন।’
জনসভায় সিপিবির সভাপতি কাজী সাজ্জাদ জহির চন্দন বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে অর্জিত চার মূলনীতি সমুন্নত রাখতে হবে। শোষণ ও বৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠার সংগ্রামকে বেগবান করতে শ্রমিক, কৃষক, যুব ও নারী সমাজকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে মাঠে নামতে হবে।’ তিনি বামপন্থীদের নেতৃত্বে সরকার গঠনের জন্য সব দেশপ্রেমিক শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান।
সিপিবির ঢাকা মহানগর উত্তরের সাধারণ সম্পাদক কমরেড লুনা নূর বলেন, ‘বর্তমান সমাজব্যবস্থায় ক্রমবর্ধমান বৈষম্য, বেকারত্ব, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও দমননীতি জনগণকে চরম দুরবস্থায় ফেলেছে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজন জনগণের মালিকানাভিত্তিক রাষ্ট্র ও অর্থনীতি।’
জনসভায় আরও বক্তব্য দেন সিপিবির ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি হাসান হাফিজুর রহমান সোহেল, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ডা. আহাম্মদ সাজেদুল হক রুবেল প্রমুখ।
.png)

বিজিএনের মাধ্যমে বিএনপি তৃণমূল কাঠামোকে আরও সংগঠিত ও শক্তিশালী করতে চায়। একই সঙ্গে অনলাইন প্রচার জোরদার করা এবং প্রতিপক্ষের প্রোপাগান্ডা মোকাবিলা করাই এ নেটওয়ার্কের মূল উদ্দেশ্য।
৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সহযোগী ছাত্রসংগঠন ‘জাতীয় ছাত্রশক্তি’র নতুন কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। এতে সভাপতি হিসেবে জাহিদ আহসান এবং সাধারণ সম্পাদক হিসেবে আবু বাকের মজুমদার নির্বাচিত হয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে প্রচার-মাঠে সবচেয়ে বেশি সক্রিয় রয়েছে জামায়াতের মহিলা বিভাগের কর্মীরা। তালিম আর নারীবান্ধব সেবা নিয়ে বাড়ি বাড়ি গিয়ে নির্বাচনী মাঠ তৈরিতে ভূমিকা রাখছেন তাঁরা। সম্প্রতি দেশের কয়েকটি জেলায় বিপক্ষের বাধার মুখে পড়েছে তাদের এই কার্যক্রম।
৪ ঘণ্টা আগে
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, আমাদের এমন কোনো পরিস্থিতি বা জায়গা তৈরি করে দেওয়া তৈরি করা ঠিক হবে না, যেখানে ফ্যাসিস্টরা আবার প্রবেশ করতে পারে। সেজন্য দরকার ন্যূনতম জাতীয় ঐকমত্য। ন্যূনতম জাতীয় ঐকমত্য ছাড়া আমরা এই রাজনৈতিক উত্তরণ ঘটাতে পারবো না।
৫ ঘণ্টা আগে