বিবিসিকে সাক্ষাৎকার
স্ট্রিম ডেস্ক
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের পর বিএনপির অনেক নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি বা দখলের মত নানা অভিযোগ উঠেছে। এরই মধ্যে দল থেকে অনেককে বহিষ্কারও করা হয়েছে। কিন্তু তারপরও এধরনের ঘটনা থামানো যাচ্ছে না কেন—এমন এক প্রশ্নের দীর্ঘ জবাব দিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি দীর্ঘ ১৭ বছর পর কোনো গণমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে চব্বিশের গণঅভ্যুত্থান, দেশে ফেরা, আসন্ন নির্বাচন, নেতৃত্ব, আওয়ামী লীগের রাজনীতিসহ বিভিন্ন ইস্যুতে কথা বলেন। ভার্চুয়ালি দেওয়া সাক্ষাৎকারটির ভিডিও আজ সোমবার (৬ অক্টোবর) সকালে প্রকাশ করেছে বিবিসি বাংলা। সাক্ষাৎকারে এক প্রশ্নের জবাবে তারেক রহমান বলেন, ‘কিছু ঘটনা ঘটেছে। আমরা অস্বীকার করছি না। ঘটেছে যেমন, তাদের বিরুদ্ধে আমরা ব্যবস্থাও নিয়েছি।’
সাক্ষাৎকারে বিবিসি বাংলার সম্পাদক মীর সাব্বির এসব অভিযোগ আসার পরও থামানো যাচ্ছে না কেন, জানতে চাইলে তারেক রহমান বলেন, ‘আপনার প্রতি সম্মান রেখে আপনার সঙ্গে এগ্রিও যেমন করবো, আবার এখানে অন্য একটি বিষয় আমি তুলে ধরতে চাইবো। এর মধ্যে নিশ্চয়ই আপনারা বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে দেখেছেন যে প্রায় ৭ হাজারের মতো আমাদের নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে আমরা কিছু সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি। কিন্তু এই ৭ হাজারের সবাই কিন্তু এই অভিযোগের সঙ্গে জড়িত নয়। এর মধ্যে এমন অনেক বিষয় আছে যারা অন্য সাংগঠনিক বিষয়ের সঙ্গে জড়িত। এটি একটি বিষয়।’
আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে পারিবারিক ঘটনার মতো ঘটনাও ঘটেছে বলে জানান বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। তিনি এ বিষয়ে দুটি উদাহরণ তুলে ধরে বলেন, ‘স্বৈরাচারের সময় সারা বাংলাদেশে আমাদের প্রায় ৫০ লাখের বেশি নেতাকর্মীর নামে বিভিন্ন রকম গায়েবি মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছিল। আমাদের বহু নেতাকর্মী তাদের ঘর বাড়িতে থাকতে পারতো না। তাদের বিভিন্নভাবে পালিয়ে থাকতে হতো। বিভিন্নভাবে সরে থাকতে হতো। এই সুযোগে স্বৈরাচার তাদের ব্যবসা বাণিজ্য দোকান-পাট ঘর বাড়ি জমি জমা পুকুর দখল করে নিয়েছিল। ৫ আগস্ট যখন স্বৈরাচার পলাতক হয়ে গেছে, পালিয়ে গেছে- তখন স্বৈরাচারের যারা দখল করেছে তারাও সঙ্গে সঙ্গে পালিয়ে গেছে। স্বাভাবিকভাবেই আমাদের নেতাকর্মীরা তাদের নিজেদের যেগুলো বৈধ সম্পত্তি, পৈত্রিক সম্পত্তি সেগুলো আবার ফিরে পেতে গিয়েছে। তখন আবার কিছু সংখ্যক লোক প্রচার করেছে যে বিএনপির লোকজন দখল করতে গেছে। এরকম ঘটনাও প্রচুর ঘটেছে।’
তবে অভিযোগের কিছু কিছু ঘটনা ঘটেছে স্বীকার করে তারেক রহমান বলেন, ‘সেরকমও কিছু ঘটেছে। সে কারণেই আমরা আমাদের অবস্থান থেকে ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি। তবে এখানে আমার একটি প্রশ্ন আছে, যে প্রশ্নটি আমরা পাবলিকলিও করেছি। দেখুন আমরা একটি রাজনৈতিক দল। কিছু ঘটনা ঘটেছে। আমরা অস্বীকার করছি না। ঘটেছে যেমন, আমরা ব্যবস্থা নিয়েছি তাদের বিরুদ্ধে। যতটুকু আমরা জেনেছি, যতটুকু আমরা তদন্তের পরে পেয়েছি, যখন সত্যতা পেয়েছি, আমরা ব্যবস্থা নিয়েছি। কিন্তু পুলিশিং করা তো আমাদের কাজ না।’
রাজনৈতিক দলের কাজ অবশ্যই পুলিশিং করা না উল্লেখ করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আমাদের প্রশ্ন হচ্ছে, আমরা কখনো বলিনি সরকারকে- যে অমুককে ধরতে পারবে না, তমুককে ধরতে পারবে না, এই করতে পারবে না। এ ধরনের কথা আমরা কিন্তু কখনো বলিনি। আমাদের বক্তব্য হচ্ছে—যাদের কাজ পুলিশিং করা তারা কেন তাদের কাজটি করছে না। তারা কেন তাদের কাজে ব্যর্থ এটি আমাদের প্রশ্ন।’
তাহলে বিএনপি সরকার গঠন করলে দলের নেতাকর্মী বা দলের নামে কোনও চাঁদাবাজি বা দখল এ ধরনের কিছু কেউ করতে পারবে না- সঞ্চালকের এমন প্রশ্নে তারেক রহমান বলেন, ‘ইয়েস, পুলিশ পুলিশের কাজ করবে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আইনশৃঙ্খলার কাজ করবে। ইনশাল্লাহ বিএনপি সরকার গঠন করলে আমার দলের কোনো নেতাকর্মী যদি এমন কোনো অনৈতিক কাজে সম্পৃক্ত হয়, আমরা দলের অবস্থান থেকে তার বিরুদ্ধে অবস্থান নেব। দলের অবস্থান এবং দেশের আইন অনুযায়ী দল তার পক্ষে থাকবে না। দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করার দায়িত্ব যাদের, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তারা তাদের কাজ করবে, সিম্পল।‘
এর আগে ২০০১ সালের পর বিএনপি ক্ষমতায় আসার টিআইবি দুর্নীতির সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান নিয়ে তারেক রহমানকে প্রশ্ন করেন সঞ্চালক। ‘এ ধরনের পরিস্থিতি যে আর হবে না, এ বিষয়ে আপনি ভোটারদের কীভাবে আশ্বস্ত করবেন, জানতে চাইলে তারেক রহমান বলেন, ‘দেখুন, আপনি যে কথাটি বললেন দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন। ১৯৯৬ থেকে ২০০১ পর্যন্ত আওয়ামী লীগ সরকার ছিল। আমরা ২০০১ সালের ১ অক্টোবরে নির্বাচনের পর সম্ভবত ১০ অক্টোবর সরকার গঠন করি। এর কিছুদিন পরেই একটি সূচক বের হলো টিআইবির। নিশ্চয়ই মাত্র নির্বাচিত একটি সরকারের পক্ষে তো ভালোমন্দ কোনো কিছুই তিন মাসে করা সম্ভব নয়। খুব স্বাভাবিকভাবেই যে সূচকটি হয়েছিল, সেটি তার আগে আমাদের আগে যে সরকারটি ছিল তারা যে পাঁচ বছর যা করেছে তার ওপর ভিত্তি করেই সেই সূচকটি তারা তৈরি করেছে।’
২০০৬ সালে বিএনপি যখন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করে, টিএইবির তখনকার রিপোর্টে পর্যায়ক্রমিকভাবে সেই অবস্থান নেমে এসেছে বলেও উল্লেখ করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। তবে দুর্নীতি পুরোপুরি নির্মূল করা যায়নি, স্বীকার করে তিনি বলেন, ‘হ্যাঁ, আমি অ্যাডমিট করছি পুরোপুরি হয়তো আমরা করতে পারিনি। বাস্তবতা তো বুঝতে হবে। এটি একটি সামাজিক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে। কাজেই এটি মানুষকে বুঝিয়ে আস্তে আস্তে করতে হবে, সময় লাগবে। আমি এখন যত কথাই বলি না কেন বাস্তবতা হচ্ছে এই বিষয়টি যেহেতু সময় লাগবে আমাদের কাজ দিয়ে প্রমাণ করতে হবে।’
তিনি ভোটারদের উদ্দেশে বলেন, ‘আমরা যদি সুযোগ পাই, জনগণ যদি আমাদের সেই সুযোগ দেন, তাহলে আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা থাকবে আমরা যাতে একটি এমন অবস্থা তৈরি করতে পারি, যেখানে কিছুটা হলেও আমরা বহির্বিশ্বে কিছুটা হলেও যাতে সম্মানের সঙ্গে মাথা উঁচু করে কথা বলতে পারি।’
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের পর বিএনপির অনেক নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি বা দখলের মত নানা অভিযোগ উঠেছে। এরই মধ্যে দল থেকে অনেককে বহিষ্কারও করা হয়েছে। কিন্তু তারপরও এধরনের ঘটনা থামানো যাচ্ছে না কেন—এমন এক প্রশ্নের দীর্ঘ জবাব দিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি দীর্ঘ ১৭ বছর পর কোনো গণমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে চব্বিশের গণঅভ্যুত্থান, দেশে ফেরা, আসন্ন নির্বাচন, নেতৃত্ব, আওয়ামী লীগের রাজনীতিসহ বিভিন্ন ইস্যুতে কথা বলেন। ভার্চুয়ালি দেওয়া সাক্ষাৎকারটির ভিডিও আজ সোমবার (৬ অক্টোবর) সকালে প্রকাশ করেছে বিবিসি বাংলা। সাক্ষাৎকারে এক প্রশ্নের জবাবে তারেক রহমান বলেন, ‘কিছু ঘটনা ঘটেছে। আমরা অস্বীকার করছি না। ঘটেছে যেমন, তাদের বিরুদ্ধে আমরা ব্যবস্থাও নিয়েছি।’
সাক্ষাৎকারে বিবিসি বাংলার সম্পাদক মীর সাব্বির এসব অভিযোগ আসার পরও থামানো যাচ্ছে না কেন, জানতে চাইলে তারেক রহমান বলেন, ‘আপনার প্রতি সম্মান রেখে আপনার সঙ্গে এগ্রিও যেমন করবো, আবার এখানে অন্য একটি বিষয় আমি তুলে ধরতে চাইবো। এর মধ্যে নিশ্চয়ই আপনারা বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে দেখেছেন যে প্রায় ৭ হাজারের মতো আমাদের নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে আমরা কিছু সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি। কিন্তু এই ৭ হাজারের সবাই কিন্তু এই অভিযোগের সঙ্গে জড়িত নয়। এর মধ্যে এমন অনেক বিষয় আছে যারা অন্য সাংগঠনিক বিষয়ের সঙ্গে জড়িত। এটি একটি বিষয়।’
আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে পারিবারিক ঘটনার মতো ঘটনাও ঘটেছে বলে জানান বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। তিনি এ বিষয়ে দুটি উদাহরণ তুলে ধরে বলেন, ‘স্বৈরাচারের সময় সারা বাংলাদেশে আমাদের প্রায় ৫০ লাখের বেশি নেতাকর্মীর নামে বিভিন্ন রকম গায়েবি মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছিল। আমাদের বহু নেতাকর্মী তাদের ঘর বাড়িতে থাকতে পারতো না। তাদের বিভিন্নভাবে পালিয়ে থাকতে হতো। বিভিন্নভাবে সরে থাকতে হতো। এই সুযোগে স্বৈরাচার তাদের ব্যবসা বাণিজ্য দোকান-পাট ঘর বাড়ি জমি জমা পুকুর দখল করে নিয়েছিল। ৫ আগস্ট যখন স্বৈরাচার পলাতক হয়ে গেছে, পালিয়ে গেছে- তখন স্বৈরাচারের যারা দখল করেছে তারাও সঙ্গে সঙ্গে পালিয়ে গেছে। স্বাভাবিকভাবেই আমাদের নেতাকর্মীরা তাদের নিজেদের যেগুলো বৈধ সম্পত্তি, পৈত্রিক সম্পত্তি সেগুলো আবার ফিরে পেতে গিয়েছে। তখন আবার কিছু সংখ্যক লোক প্রচার করেছে যে বিএনপির লোকজন দখল করতে গেছে। এরকম ঘটনাও প্রচুর ঘটেছে।’
তবে অভিযোগের কিছু কিছু ঘটনা ঘটেছে স্বীকার করে তারেক রহমান বলেন, ‘সেরকমও কিছু ঘটেছে। সে কারণেই আমরা আমাদের অবস্থান থেকে ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি। তবে এখানে আমার একটি প্রশ্ন আছে, যে প্রশ্নটি আমরা পাবলিকলিও করেছি। দেখুন আমরা একটি রাজনৈতিক দল। কিছু ঘটনা ঘটেছে। আমরা অস্বীকার করছি না। ঘটেছে যেমন, আমরা ব্যবস্থা নিয়েছি তাদের বিরুদ্ধে। যতটুকু আমরা জেনেছি, যতটুকু আমরা তদন্তের পরে পেয়েছি, যখন সত্যতা পেয়েছি, আমরা ব্যবস্থা নিয়েছি। কিন্তু পুলিশিং করা তো আমাদের কাজ না।’
রাজনৈতিক দলের কাজ অবশ্যই পুলিশিং করা না উল্লেখ করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আমাদের প্রশ্ন হচ্ছে, আমরা কখনো বলিনি সরকারকে- যে অমুককে ধরতে পারবে না, তমুককে ধরতে পারবে না, এই করতে পারবে না। এ ধরনের কথা আমরা কিন্তু কখনো বলিনি। আমাদের বক্তব্য হচ্ছে—যাদের কাজ পুলিশিং করা তারা কেন তাদের কাজটি করছে না। তারা কেন তাদের কাজে ব্যর্থ এটি আমাদের প্রশ্ন।’
তাহলে বিএনপি সরকার গঠন করলে দলের নেতাকর্মী বা দলের নামে কোনও চাঁদাবাজি বা দখল এ ধরনের কিছু কেউ করতে পারবে না- সঞ্চালকের এমন প্রশ্নে তারেক রহমান বলেন, ‘ইয়েস, পুলিশ পুলিশের কাজ করবে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আইনশৃঙ্খলার কাজ করবে। ইনশাল্লাহ বিএনপি সরকার গঠন করলে আমার দলের কোনো নেতাকর্মী যদি এমন কোনো অনৈতিক কাজে সম্পৃক্ত হয়, আমরা দলের অবস্থান থেকে তার বিরুদ্ধে অবস্থান নেব। দলের অবস্থান এবং দেশের আইন অনুযায়ী দল তার পক্ষে থাকবে না। দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করার দায়িত্ব যাদের, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তারা তাদের কাজ করবে, সিম্পল।‘
এর আগে ২০০১ সালের পর বিএনপি ক্ষমতায় আসার টিআইবি দুর্নীতির সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান নিয়ে তারেক রহমানকে প্রশ্ন করেন সঞ্চালক। ‘এ ধরনের পরিস্থিতি যে আর হবে না, এ বিষয়ে আপনি ভোটারদের কীভাবে আশ্বস্ত করবেন, জানতে চাইলে তারেক রহমান বলেন, ‘দেখুন, আপনি যে কথাটি বললেন দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন। ১৯৯৬ থেকে ২০০১ পর্যন্ত আওয়ামী লীগ সরকার ছিল। আমরা ২০০১ সালের ১ অক্টোবরে নির্বাচনের পর সম্ভবত ১০ অক্টোবর সরকার গঠন করি। এর কিছুদিন পরেই একটি সূচক বের হলো টিআইবির। নিশ্চয়ই মাত্র নির্বাচিত একটি সরকারের পক্ষে তো ভালোমন্দ কোনো কিছুই তিন মাসে করা সম্ভব নয়। খুব স্বাভাবিকভাবেই যে সূচকটি হয়েছিল, সেটি তার আগে আমাদের আগে যে সরকারটি ছিল তারা যে পাঁচ বছর যা করেছে তার ওপর ভিত্তি করেই সেই সূচকটি তারা তৈরি করেছে।’
২০০৬ সালে বিএনপি যখন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করে, টিএইবির তখনকার রিপোর্টে পর্যায়ক্রমিকভাবে সেই অবস্থান নেমে এসেছে বলেও উল্লেখ করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। তবে দুর্নীতি পুরোপুরি নির্মূল করা যায়নি, স্বীকার করে তিনি বলেন, ‘হ্যাঁ, আমি অ্যাডমিট করছি পুরোপুরি হয়তো আমরা করতে পারিনি। বাস্তবতা তো বুঝতে হবে। এটি একটি সামাজিক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে। কাজেই এটি মানুষকে বুঝিয়ে আস্তে আস্তে করতে হবে, সময় লাগবে। আমি এখন যত কথাই বলি না কেন বাস্তবতা হচ্ছে এই বিষয়টি যেহেতু সময় লাগবে আমাদের কাজ দিয়ে প্রমাণ করতে হবে।’
তিনি ভোটারদের উদ্দেশে বলেন, ‘আমরা যদি সুযোগ পাই, জনগণ যদি আমাদের সেই সুযোগ দেন, তাহলে আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা থাকবে আমরা যাতে একটি এমন অবস্থা তৈরি করতে পারি, যেখানে কিছুটা হলেও আমরা বহির্বিশ্বে কিছুটা হলেও যাতে সম্মানের সঙ্গে মাথা উঁচু করে কথা বলতে পারি।’
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস এখন পর্যন্ত কোনো নির্বাচনি জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়নি বলে জানিয়েছেন দলটির আমির মাওলানা মুহাম্মাদ মামুনুল হক।
১২ মিনিট আগেগণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খাঁন বলেছেন, রাজনৈতিক দলগুলো নির্বাচন কমিশনকে সহযোগিতা না করলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। নির্বাচন কমিশনের নিজস্ব জনবল নেই। নির্বাচন কমিশনের ওপর আমরা আস্থা-বিশ্বাস রাখতে চাই। তাদের আন্তরিকতা আছে
৮ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে জনগণের রায় নেওয়ার জন্য সংসদ নির্বাচনের দিনে আলাদা ব্যালটের কথা বলেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাউহদ্দিন আহমদ।
২১ ঘণ্টা আগেহাসপাতাল থেকে জানানো হয়, গতকাল শনিবার রাত ৮টার দিকে তোফায়েল আহমেদের রক্তচাপ ও পালস কমে গিয়েছিল। পরে কিছুটা নিয়ন্ত্রণে এলেও তার সার্বিক অবস্থা এখনো ‘ক্রিটিক্যাল’।
১ দিন আগে