স্ট্রিম প্রতিবেদক

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আগামী ২৫ ডিসেম্বর বাংলাদেশ বিমানের নিয়মিত ফ্লাইটে ঢাকা ফিরছেন। তিনি ওইদিন বেলা ১১টা ৫৫ মিনিটের দিকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করবেন।
এরপর সরাসরি এভারকেয়ার হাসপাতালে যাবেন মা খালেদা জিয়ার কাছে। গত ২৩ নভেম্বর থেকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া এই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ের সামনে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানিয়েছেন। বিএনপির এই নেতা বলেন, বিমানবন্দরে তিনি (তারেক রহমান) অবতরণ করার পর গাড়িতে ওঠা এবং যে রাস্তা দিয়ে এভারকেয়ার হাসপাতালে যাবেন; সেখান থেকে গুলশানের বাসাসহ অন্যান্য যেসব আনুষ্ঠানিকতা থাকবে, সবকিছু আজ সরেজমিন পরিদর্শন করা হয়েছে।
তিনি বলেন, তারেক রহমানের নিরাপত্তার বিষয় আলাদাভাবে সরকারের সংশ্লিষ্ট মহল এবং সব বিভাগীয় প্রধানের সঙ্গে আমাদের নিরাপত্তা টিমের প্রধান সমন্বয় করছেন। তারা বেশ কয়েকবার বৈঠক করেছেন।
সালাহউদ্দিন বলেন, তারেক রহমানের ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন বিগত ৫৫ বছরের ইতিহাসে যেসব দৃষ্টান্ত রয়েছে, তাকে ছাড়িয়ে যাবে বলে আমরা আশা করছি। এই প্রত্যাবর্তন স্মরণীয় করে রাখার জন্য সব আয়োজন করা হয়েছে।
তারেক রহমানের স্বদেশে ফেরা নিয়ে সরকারের পক্ষ থেকে বেশ সহযোগিতা পাচ্ছেন জানিয়ে সালাহউদ্দিন বলেন, আমরা আমাদের জেলা-উপজেলা, ইউনিয় পর্যায়ের নেতাদের নির্দেশনা দিচ্ছি, তারা কীভাবে ২৪ ডিসেম্বর রাতে কিংবা ২৫ ডিসেম্বর সকালের মধ্যে প্রিয় নেতাকে স্বাগত জানাতে ঢাকায় আসবেন।
এর আগে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) একেএম শামছুল ইসলামকে নিয়ে বিমানবন্দরসহ সংশ্লিষ্ট এলাকা পর্যবেক্ষণ করেন সালাহউদ্দিন আহমেদ।
তারেক রহমান ২০০৭ সালে ওয়ান-ইলেভেনে পটপরিবর্তনের পর গ্রেপ্তার হন। এরপর ২০০৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে চিকিৎসার জন্য সপরিবারে যুক্তরাজ্যে যান তিনি। এর পর থেকে সে দেশেই আছেন। দীর্ঘ ১৭ বছর পর তারেক রহমান ২৫ ডিসেম্বর দেশের মাটিতে পা রাখছেন।
গত ১২ ডিসেম্বর সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ তথ্য জানান। তিনি বলেছিলেন, ‘সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে তারেক রহমান ২৫ ডিসেম্বর ঢাকার মাটিতে আমাদের মাঝে এসে পৌঁছাবেন। দলের পক্ষ থেকে তাঁকে স্বাগত জানানো হচ্ছে। দিনটি ভালো একটি দিন, বড় দিনের ছুটি।’
ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে গত বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার সাড়ে ১৫ বছরের কর্তৃত্ববাদী শাসনের পতন হয়। এরপর বিভিন্ন মামলায় তারেক রহমানের সাজার রায় বাতিল এবং কোনো কোনো মামলায় আইনি প্রক্রিয়ায় অব্যাহতি পান।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আগামী ২৫ ডিসেম্বর বাংলাদেশ বিমানের নিয়মিত ফ্লাইটে ঢাকা ফিরছেন। তিনি ওইদিন বেলা ১১টা ৫৫ মিনিটের দিকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করবেন।
এরপর সরাসরি এভারকেয়ার হাসপাতালে যাবেন মা খালেদা জিয়ার কাছে। গত ২৩ নভেম্বর থেকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া এই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ের সামনে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানিয়েছেন। বিএনপির এই নেতা বলেন, বিমানবন্দরে তিনি (তারেক রহমান) অবতরণ করার পর গাড়িতে ওঠা এবং যে রাস্তা দিয়ে এভারকেয়ার হাসপাতালে যাবেন; সেখান থেকে গুলশানের বাসাসহ অন্যান্য যেসব আনুষ্ঠানিকতা থাকবে, সবকিছু আজ সরেজমিন পরিদর্শন করা হয়েছে।
তিনি বলেন, তারেক রহমানের নিরাপত্তার বিষয় আলাদাভাবে সরকারের সংশ্লিষ্ট মহল এবং সব বিভাগীয় প্রধানের সঙ্গে আমাদের নিরাপত্তা টিমের প্রধান সমন্বয় করছেন। তারা বেশ কয়েকবার বৈঠক করেছেন।
সালাহউদ্দিন বলেন, তারেক রহমানের ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন বিগত ৫৫ বছরের ইতিহাসে যেসব দৃষ্টান্ত রয়েছে, তাকে ছাড়িয়ে যাবে বলে আমরা আশা করছি। এই প্রত্যাবর্তন স্মরণীয় করে রাখার জন্য সব আয়োজন করা হয়েছে।
তারেক রহমানের স্বদেশে ফেরা নিয়ে সরকারের পক্ষ থেকে বেশ সহযোগিতা পাচ্ছেন জানিয়ে সালাহউদ্দিন বলেন, আমরা আমাদের জেলা-উপজেলা, ইউনিয় পর্যায়ের নেতাদের নির্দেশনা দিচ্ছি, তারা কীভাবে ২৪ ডিসেম্বর রাতে কিংবা ২৫ ডিসেম্বর সকালের মধ্যে প্রিয় নেতাকে স্বাগত জানাতে ঢাকায় আসবেন।
এর আগে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) একেএম শামছুল ইসলামকে নিয়ে বিমানবন্দরসহ সংশ্লিষ্ট এলাকা পর্যবেক্ষণ করেন সালাহউদ্দিন আহমেদ।
তারেক রহমান ২০০৭ সালে ওয়ান-ইলেভেনে পটপরিবর্তনের পর গ্রেপ্তার হন। এরপর ২০০৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে চিকিৎসার জন্য সপরিবারে যুক্তরাজ্যে যান তিনি। এর পর থেকে সে দেশেই আছেন। দীর্ঘ ১৭ বছর পর তারেক রহমান ২৫ ডিসেম্বর দেশের মাটিতে পা রাখছেন।
গত ১২ ডিসেম্বর সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ তথ্য জানান। তিনি বলেছিলেন, ‘সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে তারেক রহমান ২৫ ডিসেম্বর ঢাকার মাটিতে আমাদের মাঝে এসে পৌঁছাবেন। দলের পক্ষ থেকে তাঁকে স্বাগত জানানো হচ্ছে। দিনটি ভালো একটি দিন, বড় দিনের ছুটি।’
ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে গত বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার সাড়ে ১৫ বছরের কর্তৃত্ববাদী শাসনের পতন হয়। এরপর বিভিন্ন মামলায় তারেক রহমানের সাজার রায় বাতিল এবং কোনো কোনো মামলায় আইনি প্রক্রিয়ায় অব্যাহতি পান।

দেশের সাধারণ জনগণকে যেকোনো ধরনের সহিংসতা পরিহার করে শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়েছে ইনকিলাব মঞ্চ ও এনসিপি নেতারা।
৪ ঘণ্টা আগে
ফেসবুক পোস্টে নাহিদ ইসলাম লেখেন, 'আমার ভাই, জুলাই বিপ্লবের অন্যতম কাণ্ডারি ওসমান হাদি হাসতে হাসতে শহীদি মৃত্যুকে আলিঙ্গন করলেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।'
৬ ঘণ্টা আগে
দেশে ফিরতে ট্রাভেল পাসের জন্য আবেদন করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় একটি কূটনৈতিক সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
৭ ঘণ্টা আগে
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে পৃথকভাবে বসেও আসন সমঝোতায় পৌঁছাতে পারেনি বিএনপি। এ বিষয়ে ক্ষুব্ধ মিত্রদের কাছে আরও দুই-তিন দিন সময় চেয়েছে দলটি। ক্ষোভ প্রশমন ও আসন সমঝোতায় অগ্রগতি বিষয়ে বৈঠকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
৭ ঘণ্টা আগে