বিবিসিকে সাক্ষাৎকার
স্ট্রিম ডেস্ক

২০২৪ সালের ৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পর ৮ আগস্ট নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত হয় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। গত এক বছরে এই সরকারের কর্মকাণ্ড মূল্যায়ন করতে গিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেন, ‘সব কিছু বিবেচনা করলে আমার কাছে মনে হয়েছে যে হয়তো উনারা অনেক বিষয়ে চেষ্টা করেছেন। সব ক্ষেত্রে সবাই তো আর সফল হতে পারে না, স্বাভাবিকভাবে ওনাদের লিমিটেশনস কিছু আছে। সেই লিমিটেশনস এর মধ্যে উনারা হয়তো চেষ্টা করেছেন, যতটুকু পেরেছেন হয়তো চেষ্টা করছেন।’
বিবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে নির্বাচনের বাইরে সরকার পরিচালনার ক্ষেত্রে, দেশ পরিচালনার ক্ষেত্রে গত এক বছরে অন্তর্বর্তী সরকারে মূল্যায়ন জানতে চাইলে তারেক রহমান বলেন, ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকার মানে ইন্টেরিম, মানে এটা তো ক্ষণস্থায়ী বিষয়টি। তো খুব স্বাভাবিকভাবেই একটি দেশ পরিচালনা তো একটি বিশাল বিষয়। আমরা হয়তো ভূখণ্ডের ভিত্তিতে যদি বিবেচনা করি, হয়তো বাংলাদেশকে অনেকে বলবে ছোট দেশ। কিন্তু আমরা যদি জনসংখ্যার ভিত্তিতে বিবেচনা করি, বাংলাদেশ পৃথিবীর অনেক ভূখণ্ডের চেয়ে বড় দেশ।’
যুক্তরাজ্যর সঙ্গে বাংলাদেশের জনসংখ্যার তুলনা ধরে বলেন, ‘ইউকের জনসংখ্যা ৭ কোটির মত, বাংলাদেশের জনসংখ্যা প্লাস-মাইনাস ২০ কোটির মত এখন। কাজেই ইউকের তিন গুণ বড়। এরকম একটি দেশ পরিচালনা করতে হলে স্বাভাবিকভাবেই জনগণের ম্যান্ডেটসহ একটি শক্তিশালী রাজনৈতিক সরকার প্রয়োজন। বিভিন্ন বিষয় থাকে, ইস্যুজ থাকে, বিভিন্ন বিষয় আছে।’
এর আগে তারেক রহমানের কাছে জানতে চাওয়া হয়, অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক কেমন— জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘বিষয়টি তো রাজনৈতিক। এটি তো কোনো ব্যক্তির বিষয় নয়। আমরা প্রথম থেকে যে কথাটি বলেছি যে, আমরা চাই, এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সফল হোক। অর্থাৎ অনেক কিছুর মত বিভিন্ন বিষয় আছে। যেমন আমরা যদি মূল দুটো বিষয় বলি যে, কিছু সংস্কারের বিষয় আছে, একই সঙ্গে প্রত্যাশিত সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, স্বাধীন নির্বাচনের একটি বিষয় আছে।’
‘মূলত কিছু সংস্কারসহ যেই সংস্কারগুলো না করলেই নয়, এরকম সংস্কারসহ একটি স্বাভাবিক সুষ্ঠু, স্বাধীন নির্বাচন করাই হচ্ছে বর্তমান সরকারের মূল লক্ষ্য। আমরা প্রত্যাশা করি যে, উনারা উনাদের ওপরে যেটা মূল দায়িত্ব, সেটি উনারা সঠিকভাবে সম্পাদন করবেন। এটাই তো রাজনৈতিক দল হিসেবে আমাদের চাওয়া। আমরা আশা রাখি, প্রত্যাশা করি যে, উনারা করবেন কাজটি সুন্দরভাবে। স্বাভাবিকভাবে এই কাজটির সৌন্দর্য্য বা কতটুকু ভালো, কতটুকু ভালো বা মন্দভাবে করতে পারছেন, তার ওপরেই মনে হয় সম্পর্কের উষ্ণতা বা শীতলতা যেটাই বলেন, সেটা নির্ভর করবে।‘
কয়েক মাস আগে তারেক রহমান মন্তব্য করেছিলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের নিরপেক্ষতা নিয়ে জনমনে সন্দেহ তৈরি হয়েছে। সে প্রসঙ্গে প্রতিক্রিয়ায় তারেক রহমানের নিজের মনে ‘সন্দেহ’ আছে কিনা, জানতে চান প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সাক্ষাৎকারে বিষয়টি উত্থাপন করে আবারও তারেক রহমানের জানতে চান সঞ্চালক। জবাবে তিনি বলেন, ‘দেখুন, আমি যখন এই কথাটি বলেছিলাম, এই মুহূর্তে আমার যতটুকু মনে পড়ে সেই সময় পর্যন্ত ওনারা কিন্তু নির্বাচনের ব্যাপারে সঠিক কোনো টাইম ফ্রেম বা কোনো কিছু বলেননি। রোডম্যাপ বলতে যা বোঝায়, আমরা নরমালি যা বুঝে থাকি, এরকম কিছু বলেননি। এবং সে কারণেই শুধু আমার মনের মধ্যেই নয়, আমরা যদি সেই সময় বিভিন্ন মিডিয়া দেখি, বিভিন্ন মিডিয়া ব্যক্তিত্ব দেখি যারা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জায়গায় আলোচনা করেন রাজনৈতিক বিষয় নিয়ে, প্রায় সবার মনের মধ্যেই সন্দেহ ছিল।‘
তবে এখন ড. ইউনূস উনি ‘মোটামুটিভাবে’ একটি রোডম্যাপ ঘোষণা করেছেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘পরবর্তী সময়ে বেশ কয়েকবার উনি উনার যে সিদ্ধান্ত সেটির ব্যাপারে দৃঢ় অবস্থান গ্রহণ করেছেন। তারপর থেকেই খুব স্বাভাবিকভাবেই এই সন্দেহটি বহু মানুষের মন থেকে ধীরে ধীরে চলে যেতে ধরেছে। আমি মনে করি, উনারা যা বলেছেন উনারা যতক্ষণ পর্যন্ত দৃঢ় থাকবেন, উনাদের বক্তব্যে উনাদের কাজে যত বেশি দৃঢ় থাকবেন, ততই সন্দেহ চলে যাবে আস্তে আস্তে।‘
সাক্ষাৎকারে লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠকের প্রসঙ্গও আসে। ওই বৈঠকে নির্বাচনের বাইরে কোনো আলোচনা হয়েছে কিনা কিংবা আর কোনো বিষয়ে কোনো চিন্তাভাবনা বা সমঝোতা হয়েছে কিনা জানতে চাইলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘এর বাইরে স্বাভাবিকভাবেই উনি অত্যন্ত একজন স্বনামধন্য মানুষ। অত্যন্ত বিজ্ঞ মানুষ উনি। এর বাইরে তো অবশ্যই স্বাভাবিকভাবে সৌজন্যমূলক কথাবার্তা হয়েছে। এর বাইরেও উনি আমাকে জিজ্ঞেস করেছেন যে, জনগণ যদি আপনাদের সুযোগ দেয়, তাহলে আপনারা কি কি পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন দেশের জন্য, দেশের মানুষের জন্য? এই বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা হয়েছে।’
‘আমার কিছু চিন্তাভাবনা দেশের মানুষকে নিয়ে, দেশের জনগণকে নিয়ে, দেশকে নিয়ে আমরা যদি সুযোগ পাই, জনগণ আমাদের যদি সেই সুযোগ দেন, তাহলে আমরা কি কি বিষয়ে কি কি পদক্ষেপ গ্রহণ করবো, সেই বিষয়গুলো নিয়ে কিছু কিছু আলোচনা হয়েছে’, যোগ করেন তারেক রহমান।

২০২৪ সালের ৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পর ৮ আগস্ট নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত হয় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। গত এক বছরে এই সরকারের কর্মকাণ্ড মূল্যায়ন করতে গিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেন, ‘সব কিছু বিবেচনা করলে আমার কাছে মনে হয়েছে যে হয়তো উনারা অনেক বিষয়ে চেষ্টা করেছেন। সব ক্ষেত্রে সবাই তো আর সফল হতে পারে না, স্বাভাবিকভাবে ওনাদের লিমিটেশনস কিছু আছে। সেই লিমিটেশনস এর মধ্যে উনারা হয়তো চেষ্টা করেছেন, যতটুকু পেরেছেন হয়তো চেষ্টা করছেন।’
বিবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে নির্বাচনের বাইরে সরকার পরিচালনার ক্ষেত্রে, দেশ পরিচালনার ক্ষেত্রে গত এক বছরে অন্তর্বর্তী সরকারে মূল্যায়ন জানতে চাইলে তারেক রহমান বলেন, ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকার মানে ইন্টেরিম, মানে এটা তো ক্ষণস্থায়ী বিষয়টি। তো খুব স্বাভাবিকভাবেই একটি দেশ পরিচালনা তো একটি বিশাল বিষয়। আমরা হয়তো ভূখণ্ডের ভিত্তিতে যদি বিবেচনা করি, হয়তো বাংলাদেশকে অনেকে বলবে ছোট দেশ। কিন্তু আমরা যদি জনসংখ্যার ভিত্তিতে বিবেচনা করি, বাংলাদেশ পৃথিবীর অনেক ভূখণ্ডের চেয়ে বড় দেশ।’
যুক্তরাজ্যর সঙ্গে বাংলাদেশের জনসংখ্যার তুলনা ধরে বলেন, ‘ইউকের জনসংখ্যা ৭ কোটির মত, বাংলাদেশের জনসংখ্যা প্লাস-মাইনাস ২০ কোটির মত এখন। কাজেই ইউকের তিন গুণ বড়। এরকম একটি দেশ পরিচালনা করতে হলে স্বাভাবিকভাবেই জনগণের ম্যান্ডেটসহ একটি শক্তিশালী রাজনৈতিক সরকার প্রয়োজন। বিভিন্ন বিষয় থাকে, ইস্যুজ থাকে, বিভিন্ন বিষয় আছে।’
এর আগে তারেক রহমানের কাছে জানতে চাওয়া হয়, অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক কেমন— জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘বিষয়টি তো রাজনৈতিক। এটি তো কোনো ব্যক্তির বিষয় নয়। আমরা প্রথম থেকে যে কথাটি বলেছি যে, আমরা চাই, এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সফল হোক। অর্থাৎ অনেক কিছুর মত বিভিন্ন বিষয় আছে। যেমন আমরা যদি মূল দুটো বিষয় বলি যে, কিছু সংস্কারের বিষয় আছে, একই সঙ্গে প্রত্যাশিত সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, স্বাধীন নির্বাচনের একটি বিষয় আছে।’
‘মূলত কিছু সংস্কারসহ যেই সংস্কারগুলো না করলেই নয়, এরকম সংস্কারসহ একটি স্বাভাবিক সুষ্ঠু, স্বাধীন নির্বাচন করাই হচ্ছে বর্তমান সরকারের মূল লক্ষ্য। আমরা প্রত্যাশা করি যে, উনারা উনাদের ওপরে যেটা মূল দায়িত্ব, সেটি উনারা সঠিকভাবে সম্পাদন করবেন। এটাই তো রাজনৈতিক দল হিসেবে আমাদের চাওয়া। আমরা আশা রাখি, প্রত্যাশা করি যে, উনারা করবেন কাজটি সুন্দরভাবে। স্বাভাবিকভাবে এই কাজটির সৌন্দর্য্য বা কতটুকু ভালো, কতটুকু ভালো বা মন্দভাবে করতে পারছেন, তার ওপরেই মনে হয় সম্পর্কের উষ্ণতা বা শীতলতা যেটাই বলেন, সেটা নির্ভর করবে।‘
কয়েক মাস আগে তারেক রহমান মন্তব্য করেছিলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের নিরপেক্ষতা নিয়ে জনমনে সন্দেহ তৈরি হয়েছে। সে প্রসঙ্গে প্রতিক্রিয়ায় তারেক রহমানের নিজের মনে ‘সন্দেহ’ আছে কিনা, জানতে চান প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সাক্ষাৎকারে বিষয়টি উত্থাপন করে আবারও তারেক রহমানের জানতে চান সঞ্চালক। জবাবে তিনি বলেন, ‘দেখুন, আমি যখন এই কথাটি বলেছিলাম, এই মুহূর্তে আমার যতটুকু মনে পড়ে সেই সময় পর্যন্ত ওনারা কিন্তু নির্বাচনের ব্যাপারে সঠিক কোনো টাইম ফ্রেম বা কোনো কিছু বলেননি। রোডম্যাপ বলতে যা বোঝায়, আমরা নরমালি যা বুঝে থাকি, এরকম কিছু বলেননি। এবং সে কারণেই শুধু আমার মনের মধ্যেই নয়, আমরা যদি সেই সময় বিভিন্ন মিডিয়া দেখি, বিভিন্ন মিডিয়া ব্যক্তিত্ব দেখি যারা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জায়গায় আলোচনা করেন রাজনৈতিক বিষয় নিয়ে, প্রায় সবার মনের মধ্যেই সন্দেহ ছিল।‘
তবে এখন ড. ইউনূস উনি ‘মোটামুটিভাবে’ একটি রোডম্যাপ ঘোষণা করেছেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘পরবর্তী সময়ে বেশ কয়েকবার উনি উনার যে সিদ্ধান্ত সেটির ব্যাপারে দৃঢ় অবস্থান গ্রহণ করেছেন। তারপর থেকেই খুব স্বাভাবিকভাবেই এই সন্দেহটি বহু মানুষের মন থেকে ধীরে ধীরে চলে যেতে ধরেছে। আমি মনে করি, উনারা যা বলেছেন উনারা যতক্ষণ পর্যন্ত দৃঢ় থাকবেন, উনাদের বক্তব্যে উনাদের কাজে যত বেশি দৃঢ় থাকবেন, ততই সন্দেহ চলে যাবে আস্তে আস্তে।‘
সাক্ষাৎকারে লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠকের প্রসঙ্গও আসে। ওই বৈঠকে নির্বাচনের বাইরে কোনো আলোচনা হয়েছে কিনা কিংবা আর কোনো বিষয়ে কোনো চিন্তাভাবনা বা সমঝোতা হয়েছে কিনা জানতে চাইলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘এর বাইরে স্বাভাবিকভাবেই উনি অত্যন্ত একজন স্বনামধন্য মানুষ। অত্যন্ত বিজ্ঞ মানুষ উনি। এর বাইরে তো অবশ্যই স্বাভাবিকভাবে সৌজন্যমূলক কথাবার্তা হয়েছে। এর বাইরেও উনি আমাকে জিজ্ঞেস করেছেন যে, জনগণ যদি আপনাদের সুযোগ দেয়, তাহলে আপনারা কি কি পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন দেশের জন্য, দেশের মানুষের জন্য? এই বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা হয়েছে।’
‘আমার কিছু চিন্তাভাবনা দেশের মানুষকে নিয়ে, দেশের জনগণকে নিয়ে, দেশকে নিয়ে আমরা যদি সুযোগ পাই, জনগণ আমাদের যদি সেই সুযোগ দেন, তাহলে আমরা কি কি বিষয়ে কি কি পদক্ষেপ গ্রহণ করবো, সেই বিষয়গুলো নিয়ে কিছু কিছু আলোচনা হয়েছে’, যোগ করেন তারেক রহমান।

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার আশু রোগমুক্তি কামনায় আগামীকাল শুক্রবার বাদ জুম্মা সারা দেশের মসজিদে বিশেষ মোনাজাত কর্মসূচির আয়োজন করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)।
৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মনোনয়ন ফরম বিক্রির আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শেষ হলেও অনানুষ্ঠানিকভাবে তা এখনো অব্যাহত রয়েছে। এখন পর্যন্ত দলটির মোট ১ হাজার ৫৪০টি মনোনয়ন ফরম বিক্রি হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে
আবার আলোচনায় জামায়াতে ইসলামের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য শাহজাহান চৌধুরীর মন্তব্য। সামাজিকমাধ্যমে তাঁর অন্তত দুটি বক্তব্যের ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে। এর একটিতে সমালোচকদের হুঁশিয়ারি করে আঞ্চলিক ভাষায় তাঁকে বলতে শোনা যায়, ‘চুদুর-বুদুর নো গোরিও, লুলা ওইও যাইবা।
১০ ঘণ্টা আগে
খুলনায় বাউলশিল্পী আবুল সরকারের মুক্তি দাবির কর্মসূচিতে হামলার অভিযোগে ইউনাইটেড পিপলস বাংলাদেশ (আপ বাংলাদেশ)– এর নেতা ফাইজুল্লাহ ইকবাল শাকিলকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। তিনি খুলনা মহানগরের যুগ্ম আহ্বায়ক ছিলেন।
১২ ঘণ্টা আগে