.png)

স্ট্রিম প্রতিবেদক

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দণ্ডিত হলে, তাঁর বিরুদ্ধে সাজার পরোয়ানা জারির পর ইন্টারপোলের মাধ্যমে নতুন করে রেড নোটিশ জারির আবেদন করা হবে বলে জানিয়েছে রাষ্ট্রপক্ষ (প্রসিকিউশন)। আজ রোববার ট্রাইব্যুনাল প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামীম।
রায়-পরবর্তী সময়ে শেখ হাসিনাকে দেশে ফেরানোর প্রক্রিয়া সম্পর্কে এক প্রশ্নের জবাবে প্রসিকিউটর তামীম বলেন, ‘ট্রাইব্যুনাল যখন তার বিরুদ্ধে প্রথম গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছিলেন, তখন আমরা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে রেড নোটিশের আবেদন করেছিলাম। রায় হলে এবং যদি শাস্তি দেওয়া হয়, তাহলে আমরা নতুন করে রেড নোটিশের জন্য ইন্টারপোলকে সাজার পরোয়ানা (কনভিকশন ওয়ারেন্ট) পাঠাবো।’
সম্প্রতি ভারতে অবস্থানরত শেখ হাসিনা বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তাঁর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। এসব বক্তব্যের আইনি বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে প্রসিকিউটর বলেন, ‘প্রথম কথা হলো, এই ট্রাইব্যুনালে হাজির হয়ে তিনি এসব কথা বলতে পারতেন। হাজির না হয়ে তিনি যে সকল কথা বলবেন, তা আইনের দৃষ্টিতে কোনো বক্তব্যই নয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘যে বক্তব্য তাঁর আদালতে এসে দেওয়া উচিত ছিল, সেটি তিনি গণমাধ্যমে দিচ্ছেন। পৃথিবীতে এখন পর্যন্ত এ ধরনের মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত কেউই স্বীকার করেননি যে তাঁরা অপরাধী। তারই অংশ হিসেবে তিনি অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। কিন্তু আদালতই সিদ্ধান্ত নেবেন যে তিনি আদৌ অপরাধী কি না।’
সাক্ষাৎকার প্রচারে ভারত সরকারের ভূমিকা সংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে প্রসিকিউটর তামীম বিষয়টিকে ‘কূটনৈতিক বিষয়’ হিসেবে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, ‘এটা আমরা পুরোপুরি সরকারের এবং কূটনৈতিক বিষয় হিসেবে দেখছি। প্রসিকিউশন বা বিচার ব্যবস্থার ক্ষেত্রে আমরা এটিকে কোনো আমলে নিচ্ছি না।’

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দণ্ডিত হলে, তাঁর বিরুদ্ধে সাজার পরোয়ানা জারির পর ইন্টারপোলের মাধ্যমে নতুন করে রেড নোটিশ জারির আবেদন করা হবে বলে জানিয়েছে রাষ্ট্রপক্ষ (প্রসিকিউশন)। আজ রোববার ট্রাইব্যুনাল প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামীম।
রায়-পরবর্তী সময়ে শেখ হাসিনাকে দেশে ফেরানোর প্রক্রিয়া সম্পর্কে এক প্রশ্নের জবাবে প্রসিকিউটর তামীম বলেন, ‘ট্রাইব্যুনাল যখন তার বিরুদ্ধে প্রথম গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছিলেন, তখন আমরা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে রেড নোটিশের আবেদন করেছিলাম। রায় হলে এবং যদি শাস্তি দেওয়া হয়, তাহলে আমরা নতুন করে রেড নোটিশের জন্য ইন্টারপোলকে সাজার পরোয়ানা (কনভিকশন ওয়ারেন্ট) পাঠাবো।’
সম্প্রতি ভারতে অবস্থানরত শেখ হাসিনা বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তাঁর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। এসব বক্তব্যের আইনি বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে প্রসিকিউটর বলেন, ‘প্রথম কথা হলো, এই ট্রাইব্যুনালে হাজির হয়ে তিনি এসব কথা বলতে পারতেন। হাজির না হয়ে তিনি যে সকল কথা বলবেন, তা আইনের দৃষ্টিতে কোনো বক্তব্যই নয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘যে বক্তব্য তাঁর আদালতে এসে দেওয়া উচিত ছিল, সেটি তিনি গণমাধ্যমে দিচ্ছেন। পৃথিবীতে এখন পর্যন্ত এ ধরনের মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত কেউই স্বীকার করেননি যে তাঁরা অপরাধী। তারই অংশ হিসেবে তিনি অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। কিন্তু আদালতই সিদ্ধান্ত নেবেন যে তিনি আদৌ অপরাধী কি না।’
সাক্ষাৎকার প্রচারে ভারত সরকারের ভূমিকা সংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে প্রসিকিউটর তামীম বিষয়টিকে ‘কূটনৈতিক বিষয়’ হিসেবে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, ‘এটা আমরা পুরোপুরি সরকারের এবং কূটনৈতিক বিষয় হিসেবে দেখছি। প্রসিকিউশন বা বিচার ব্যবস্থার ক্ষেত্রে আমরা এটিকে কোনো আমলে নিচ্ছি না।’
.png)

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের সংশোধিত আইনে আসামিদের সম্পদ বাজেয়াপ্ত করে ভুক্তভোগীদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বিধান যুক্ত করা হয়েছে। একইসঙ্গে আসামি নারী হওয়ায় দণ্ডের ক্ষেত্রে কোনো বিশেষ সুবিধা পাবেন না ও পলাতক থাকলে আত্মসমর্পণের আগে আপিলের সুযোগ নেই।
৩৪ মিনিট আগে
বাংলাদেশের জন্য জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দর-কষাকষির বিষয় নয়, বরং টিকে থাকা, ন্যায়বিচার ও মানব মর্যাদার প্রশ্ন বলে মন্তব্য করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। স্বল্পোন্নত দেশগুলোর পক্ষে বাংলাদেশের অবস্থান তুলে ধরে তিনি বলেন, জলবায়ু সংকটে ক্ষতিগ্রস্ত জনগোষ্ঠীর ভোগান্তির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ স
১ ঘণ্টা আগে
ক্ষমতার অপব্যবহার, ঠিকাদারি কাজ থেকে কমিশন গ্রহণ, মনোনয়ন বাণিজ্য এবং সরকারি প্রকল্প থেকে অর্থ আত্মসাতের মাধ্যমে জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও মানিলন্ডারিংয়ের অভিযোগে চাঁদপুর-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী (মায়া) ও তাঁর স্ত্রী পারভীন চৌধুরীর বিরুদ্ধে পৃথক দুটি মামলার অনুমোদন দিয়েছে
১ ঘণ্টা আগে
দেশে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত ঢাকায়, ৬৫ শতাংশ। আক্রান্তদের অর্ধেকের বেশি ধনী পরিবারের। আর ৩০ শতাংশ দরিদ্র জনগোষ্ঠীর শিশুর রক্তে নিরাপদ সীমার চেয়ে বেশি সিসা রয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে