নিহতদের মধ্যে খাবারের অপেক্ষায় থাকা ক্ষুধার্ত ফিলিস্তিনিও রয়েছে।
স্ট্রিম ডেস্ক
গাজায় চলমান ইসরায়েলি হামলায় আরও ৭২জন নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে অন্তত ৪৭ জন মারা গেছে গাজা শহর ও উত্তর গাজার বিভিন্ন অঞ্চলে।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা স্থানীয় মেডিকেল সূত্রে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছে। গাজাজুড়ে চালানো ইসরায়েলি বিমান ও ড্রোন হামলায় এসব নিহতের ঘটনা ঘটেছে।
ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় যারা নিহত হয়েছে তাদের অনেকেই খাদ্য সাহায্যকেন্দ্রের সামনে অপেক্ষায় ছিল। অবরুদ্ধ গাজায় মানবিক বিপর্যয় চরমে পৌঁছেছে, তার মধ্যেই প্রতিদিন পরিস্থিতি আরও খারাপ হচ্ছে।
গাজায় সহিংসতা বেড়ে চলায় যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল সম্ভাব্য যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনা শুরু করেছে, অন্যদিকে যুদ্ধবিরতির দাবি জোরালো হচ্ছে।
গাজা শহর থেকে আল-জাজিরার সাংবাদিক মোয়াথ আল-কাহলুত জানান, আল-আহলি হাসপাতালে ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। শহরের জেইতুন, সাবরা ও আল-জাওয়িয়া বাজার এলাকায় ইসরায়েলি হামলার পর বহু আহত মানুষ সেখানে আশ্রয় নিয়েছে।
আল-কাহলুত বলেন, ‘এখানে প্রচুর বেসামরিক আহত মানুষ, যাদের মধ্যে শিশুরাও আছে। অনেকেই মাটিতে পড়ে আছে। কারণ, যথেষ্ট বিছানা বা চিকিৎসা সরঞ্জাম নেই। হাসপাতালটি গুরুতর ঘাটতির কারণে চাপ সামাল দিতে পারছে না।’
‘ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী পূর্ব গাজা শহরে লিফলেট ফেলেছে, যেখানে বেসামরিকদের দক্ষিণে সরে যেতে বলা হয়েছে। এই ধরনের লিফলেট ফেলার পরপরই ধারাবাহিক হামলা শুরু হয়, যার ফলে এত প্রাণহানি ঘটছে’ বলেন আল-কাহলুত।
চিকিৎসকেরা জানান, রোববারের নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে অন্তত পাঁচজন ফিলিস্তিনি ছিল, যারা রাফাহর উত্তরে বিতর্কিত গাজা হিউম্যানিটারিয়ান ফাউন্ডেশনের (জিএইচএফ) খাদ্য বিতরণকেন্দ্রে খাবার সংগ্রহ করতে গিয়েছিল।
যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের সহায়তায় মে মাসের শেষ দিকে জিএইচএফ যখন সীমিত পরিসরে গাজায় ত্রাণ সরবরাহ শুরু করে, তখন থেকেই ওই বিতরণ কেন্দ্রগুলোর আশপাশে ফিলিস্তিনিদের লক্ষ্য করে ইসরায়েলি সেনারা গুলি চালাচ্ছে। গাজা সরকার পরিচালিত মিডিয়া অফিস জানিয়েছে, এ পর্যন্ত ত্রাণ নিতে গিয়ে ৫ শ ৮০ জনের বেশি নিহত ও ৪ হাজারের বেশি মানুষ আহত হয়েছে।
ইসরায়েলি পত্রিকা হারেৎজ-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন ইসরায়েলি সেনা স্বীকার করেছে, তাদের নিরস্ত্র ত্রাণপ্রার্থী জনতার ওপর গুলি চালানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, যেন ভিড় ছত্রভঙ্গ হয়।
মানবাধিকার আইনজীবী জেফ্রি নাইস আল-জাজিরাকে বলেন, জিএইচএফের আশপাশে যেসব হত্যাকাণ্ড ঘটছে, তা ‘ব্যাখ্যার অতীত’।
গাজায় চলমান ইসরায়েলি হামলায় আরও ৭২জন নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে অন্তত ৪৭ জন মারা গেছে গাজা শহর ও উত্তর গাজার বিভিন্ন অঞ্চলে।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা স্থানীয় মেডিকেল সূত্রে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছে। গাজাজুড়ে চালানো ইসরায়েলি বিমান ও ড্রোন হামলায় এসব নিহতের ঘটনা ঘটেছে।
ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় যারা নিহত হয়েছে তাদের অনেকেই খাদ্য সাহায্যকেন্দ্রের সামনে অপেক্ষায় ছিল। অবরুদ্ধ গাজায় মানবিক বিপর্যয় চরমে পৌঁছেছে, তার মধ্যেই প্রতিদিন পরিস্থিতি আরও খারাপ হচ্ছে।
গাজায় সহিংসতা বেড়ে চলায় যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল সম্ভাব্য যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনা শুরু করেছে, অন্যদিকে যুদ্ধবিরতির দাবি জোরালো হচ্ছে।
গাজা শহর থেকে আল-জাজিরার সাংবাদিক মোয়াথ আল-কাহলুত জানান, আল-আহলি হাসপাতালে ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। শহরের জেইতুন, সাবরা ও আল-জাওয়িয়া বাজার এলাকায় ইসরায়েলি হামলার পর বহু আহত মানুষ সেখানে আশ্রয় নিয়েছে।
আল-কাহলুত বলেন, ‘এখানে প্রচুর বেসামরিক আহত মানুষ, যাদের মধ্যে শিশুরাও আছে। অনেকেই মাটিতে পড়ে আছে। কারণ, যথেষ্ট বিছানা বা চিকিৎসা সরঞ্জাম নেই। হাসপাতালটি গুরুতর ঘাটতির কারণে চাপ সামাল দিতে পারছে না।’
‘ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী পূর্ব গাজা শহরে লিফলেট ফেলেছে, যেখানে বেসামরিকদের দক্ষিণে সরে যেতে বলা হয়েছে। এই ধরনের লিফলেট ফেলার পরপরই ধারাবাহিক হামলা শুরু হয়, যার ফলে এত প্রাণহানি ঘটছে’ বলেন আল-কাহলুত।
চিকিৎসকেরা জানান, রোববারের নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে অন্তত পাঁচজন ফিলিস্তিনি ছিল, যারা রাফাহর উত্তরে বিতর্কিত গাজা হিউম্যানিটারিয়ান ফাউন্ডেশনের (জিএইচএফ) খাদ্য বিতরণকেন্দ্রে খাবার সংগ্রহ করতে গিয়েছিল।
যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের সহায়তায় মে মাসের শেষ দিকে জিএইচএফ যখন সীমিত পরিসরে গাজায় ত্রাণ সরবরাহ শুরু করে, তখন থেকেই ওই বিতরণ কেন্দ্রগুলোর আশপাশে ফিলিস্তিনিদের লক্ষ্য করে ইসরায়েলি সেনারা গুলি চালাচ্ছে। গাজা সরকার পরিচালিত মিডিয়া অফিস জানিয়েছে, এ পর্যন্ত ত্রাণ নিতে গিয়ে ৫ শ ৮০ জনের বেশি নিহত ও ৪ হাজারের বেশি মানুষ আহত হয়েছে।
ইসরায়েলি পত্রিকা হারেৎজ-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন ইসরায়েলি সেনা স্বীকার করেছে, তাদের নিরস্ত্র ত্রাণপ্রার্থী জনতার ওপর গুলি চালানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, যেন ভিড় ছত্রভঙ্গ হয়।
মানবাধিকার আইনজীবী জেফ্রি নাইস আল-জাজিরাকে বলেন, জিএইচএফের আশপাশে যেসব হত্যাকাণ্ড ঘটছে, তা ‘ব্যাখ্যার অতীত’।
গত শুক্রবার (২৭ জুন) মধ্যরাতে গাজীপুরের কোনাবাড়ীর গ্রিনল্যান্ড লিমিটেড ফ্যাক্টরিতে মো. হৃদয় নামের এক তরুণকে ‘চোর সন্দেহে’ পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ওঠে। তাঁকে নির্যাতনের সময় ধারণ করা ভিডিও এবং ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে তা নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা শুরু হয়।
৫ ঘণ্টা আগেঝিনাইদহ ও নোয়াখালীতে ধর্ষণের পৃথক ঘটনায় দুই যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ঝিনাইদহে এক কিশোরী ও নোয়াখালীতে এক বিধবা নারীকে ধর্ষণের অভিযোগে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৫ ঘণ্টা আগে২০০২ সালের ৩০ জুন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল এশিয়ার সর্ববৃহৎ পাটকল আদমজী জুট মিল। কেন বন্ধ করে দেওয়া হয় মিলটি?
৫ ঘণ্টা আগে১৮৫৫ সালের এই দিনে সিধু, কানু, চাঁদ ও ভৈরব মুরমুর নেতৃত্বে সাঁওতালেরা যে বিদ্রেহ শুরু করেছিল, তা কেবল সংগ্রাম নয়। এটা ছিল একটি জাতির মর্যাদা রক্ষার লড়াই। আজও সেই চেতনা মুক্তিকামী মানুষকে উজ্জীবিত করে।
৮ ঘণ্টা আগে