চলতি আগস্টের ২৩ তারিখে সিলেটসহ বিভিন্ন জায়গায় লুকিয়ে রাখা সাদা-পাথর ফিরিয়ে দিতে ৩ দিনের সময়সীমা (আল্টিমেটাম) বেঁধে দেয় জেলা প্রশাসন। তবে বেঁধে দেওয়া সময়সীমার ৩ দিন পেরিয়ে গেলেও নির্ধারিত ডাম্পিং গ্রাউন্ডে পাথর জমা দেননি অনেকেই। এতে সিলেট জুড়ে শুরু করেছে অভিযান।
স্ট্রিম সংবাদদাতা

সিলেটে অভিযানের মুখে পুকুরে মজুদ করে রাখা প্রায় দেড় লাখ ঘন ফুট সাদা পাথর উদ্ধার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) দুপুর ১২টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত জেলার সদর উপজেলার ধোপাগুল ও লালবাগ এলাকায় অভিযান চালিয়ে পাথর উদ্ধারের পর জব্দ করা হয়। তবে এ সময় পাথর মজুদ সংশ্লিষ্ট কাউকে পাওয়া যায়নি। সিলেট সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) খোশনূর রুবাইয়াৎ বিষয়টি নিশ্চিত করে।
অবৈধভাবে সাদা পাথর মজুদের বিরুদ্ধে অভিযানে নেতৃত্ব দেন সিলেট সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সরকার মামুনুর রশীদ এবং সিলেটের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদি হাসান হৃদয়।
সদর উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, স্থানীয়ভাবে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ধোপাগুল ও লালবাগ এলাকার মোট ৫টি পুকুরে অভিযান চালানো হয়। এ পুকুরে গোপনে মজুদ করে রাখা প্রায় দেড় লাখ ঘন ফুট সাদা পাথর এস্ককাভেটর (ভেকু) দিয়ে উদ্ধারের পর জব্দ করা হয়। এ সব পাথর স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) এক ওয়ার্ড সদস্যের জিম্মায় রাখা হয়েছে।
সিলেট সদর ইউএনও খোশনূর রুবাইয়াৎ বলেন, অভিযানকালে কোনো ভূমি মালিক বা পাথর মজুদ সংশ্লিষ্ট কাউকে পাওয়া যায়নি। অবৈধভাবে পাথর মজুদের সঙ্গে জড়িত ক্রাশার মিল মালিকের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এর আগে চলতি আগস্টের ২৩ তারিখে এক মতবিনিময় সভা শেষে সিলেটসহ বিভিন্ন জায়গায় লুকিয়ে রাখা সাদা-পাথরের পর্যটনকেন্দ্র থেকে লুট হওয়া পাথর ফিরিয়ে দিতে ৩ দিনের সময়সীমা (আল্টিমেটাম) বেঁধে দেয় জেলা প্রশাসন। ওই সময়ের পর কারও কাছে সাদা পাথর পাওয়া গেলে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানায় তারা। তবে বেঁধে দেওয়া সময়সীমার ৩ দিন পেরিয়ে গেলেও নির্ধারিত ডাম্পিং গ্রাউন্ডে পাথর জমা দেননি অনেকেই। এতে সিলেট জুড়ে অভিযান শুরু করেছে প্রশাসন।

সিলেটে অভিযানের মুখে পুকুরে মজুদ করে রাখা প্রায় দেড় লাখ ঘন ফুট সাদা পাথর উদ্ধার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) দুপুর ১২টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত জেলার সদর উপজেলার ধোপাগুল ও লালবাগ এলাকায় অভিযান চালিয়ে পাথর উদ্ধারের পর জব্দ করা হয়। তবে এ সময় পাথর মজুদ সংশ্লিষ্ট কাউকে পাওয়া যায়নি। সিলেট সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) খোশনূর রুবাইয়াৎ বিষয়টি নিশ্চিত করে।
অবৈধভাবে সাদা পাথর মজুদের বিরুদ্ধে অভিযানে নেতৃত্ব দেন সিলেট সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সরকার মামুনুর রশীদ এবং সিলেটের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদি হাসান হৃদয়।
সদর উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, স্থানীয়ভাবে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ধোপাগুল ও লালবাগ এলাকার মোট ৫টি পুকুরে অভিযান চালানো হয়। এ পুকুরে গোপনে মজুদ করে রাখা প্রায় দেড় লাখ ঘন ফুট সাদা পাথর এস্ককাভেটর (ভেকু) দিয়ে উদ্ধারের পর জব্দ করা হয়। এ সব পাথর স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) এক ওয়ার্ড সদস্যের জিম্মায় রাখা হয়েছে।
সিলেট সদর ইউএনও খোশনূর রুবাইয়াৎ বলেন, অভিযানকালে কোনো ভূমি মালিক বা পাথর মজুদ সংশ্লিষ্ট কাউকে পাওয়া যায়নি। অবৈধভাবে পাথর মজুদের সঙ্গে জড়িত ক্রাশার মিল মালিকের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এর আগে চলতি আগস্টের ২৩ তারিখে এক মতবিনিময় সভা শেষে সিলেটসহ বিভিন্ন জায়গায় লুকিয়ে রাখা সাদা-পাথরের পর্যটনকেন্দ্র থেকে লুট হওয়া পাথর ফিরিয়ে দিতে ৩ দিনের সময়সীমা (আল্টিমেটাম) বেঁধে দেয় জেলা প্রশাসন। ওই সময়ের পর কারও কাছে সাদা পাথর পাওয়া গেলে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানায় তারা। তবে বেঁধে দেওয়া সময়সীমার ৩ দিন পেরিয়ে গেলেও নির্ধারিত ডাম্পিং গ্রাউন্ডে পাথর জমা দেননি অনেকেই। এতে সিলেট জুড়ে অভিযান শুরু করেছে প্রশাসন।

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সরকার পতনের চূড়ান্ত দিনে রাজধানীর চানখারপুলে সংঘটিত নৃশংস হত্যাযজ্ঞের বিচার প্রক্রিয়ায় রাষ্ট্রপক্ষের সাক্ষ্যগ্রহণ ও জেরা সম্পন্ন হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
ধান উৎপাদনে কৃষকের সহায়তার জন্য নানা ধরনের আধুনিক যন্ত্রপাতি উদ্ভাবনের কাজ করে চলেছে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি)। কৃষিকাজকে একটি সম্মানজনক এবং আরামদায়ক পেশায় রূপান্তর করার লক্ষ্যে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কৃষিযন্ত্র আবিষ্কারে ব্রি কাজ করছে বলে জানিয়েছেন এর মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা।
৩ ঘণ্টা আগে
চাকরির গ্রেড উন্নীতের দাবি পূরণে সরকারের পক্ষ থেকে আশ্বাস দেওয়া হলেও বাস্তবায়ন না হওয়ায় দেশের বিভিন্ন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কর্মবিরতি পালন করেছেন সহকারী শিক্ষকেরা।
৪ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর কড়াইল বস্তিতে আগুনে পুড়েছে দেড় হাজারের বেশি ঘর। এতে আশ্রয়হীন হয়ে পড়া পরিবারগুলো ছোট সন্তান নিয়ে মাথা গোঁজার ঠাঁই খুঁজছে বস্তির অন্য অংশে। কিন্তু বিধি বাম। ঘরপোড়া মানুষের অসহায়ত্বের সুযোগে বস্তির বাড়িওয়ালারা খালি কক্ষগুলোর ভাড়া বাড়িয়ে দিয়েছেন।
৫ ঘণ্টা আগে