স্ট্রিম সংবাদদাতা

লক্ষ্মীপুর জেলা নির্বাচন কার্যালয়ের নিচতলার স্টোর রুমে (গুদামঘর) আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্ত। ভবনের সিসি টিভির ফুটেজে মাস্ক পরিহিত এক যুবককে দেওয়াল টপকে কার্যালয়ে প্রবেশের পরই আগুনের রশ্মি দেখা গেছে।
গতকাল শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) রাত ৪টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আগুনে ২০০৮ ও ’০৯ সালের ভোটারদের দ্বিতীয় ফর্ম পুড়ে গেছে। এ ছাড়া একটি অকেজো ডেস্কটপ, সিপিইউসহ কিছু সরঞ্জামও পুড়েছে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কর্মকর্তা।
সিসি টিভি ফুটেজে দেখা যায়, মাস্ক পরিহিত এক যুবক কার্যালয়ের গেটের পশ্চিম পাশের দেয়াল টপকে ভেতরে প্রবেশ করেন। এর কিছুক্ষণের মধ্যেই স্টোর রুমে আগুনের রশ্মি দেখা যায়। পরে ওই যুবক গেট টপকে বের হয়ে যান।
সদর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. ফারুক হোসাইন বলেন, “মাস্ক পরিহিত এক যুবক জানালার কাঁচ ভেঙে অথবা খুলে পেট্রোল ঢেলে আগুন লাগিয়ে দেয়। ভেতরে আমাদের দারোয়ান হামিম ঘুমিয়ে ছিল। তিনি বিষয়টি টের পেয়ে ‘কে? কে?’ বলতেই ওই যুবক পালিয়ে যান। তবে আগুন নেভাতে বেশি সময় লাগেনি। ভবনের নিয়মিত নিরাপত্তা জোরদার করা হবে।’
আগুনের খবর পেয়ে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আব্দুর রশিদ ঘটনাস্থল ঘুরে দেখেছেন। পরে জেলা প্রশাসকসহ সংশ্লিষ্টদের জানানো হয়। পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাও ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আবদুর রশিদ বলেন, আগুনে অফিসের কিছু নথিপত্র পুড়ে গেছে। তবে বিষয়টি তাৎক্ষণিকভাবে টের পাওয়ার কারণে বড় ধরনের ক্ষতি হয়নি। তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেবে পুলিশ।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) রেজাউল হক বলেন, নির্বাচন কার্যালয়ে আগুনের ঘটনাটি তদন্ত চলছে। জড়িতদের ধরতে অভিযান চলছে। নির্বাচন কার্যালয়গুলোতে নিরাপত্তা জোরদারের জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানান জেলা প্রশাসক এস এম মেহেদী হাসান।

লক্ষ্মীপুর জেলা নির্বাচন কার্যালয়ের নিচতলার স্টোর রুমে (গুদামঘর) আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্ত। ভবনের সিসি টিভির ফুটেজে মাস্ক পরিহিত এক যুবককে দেওয়াল টপকে কার্যালয়ে প্রবেশের পরই আগুনের রশ্মি দেখা গেছে।
গতকাল শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) রাত ৪টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আগুনে ২০০৮ ও ’০৯ সালের ভোটারদের দ্বিতীয় ফর্ম পুড়ে গেছে। এ ছাড়া একটি অকেজো ডেস্কটপ, সিপিইউসহ কিছু সরঞ্জামও পুড়েছে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কর্মকর্তা।
সিসি টিভি ফুটেজে দেখা যায়, মাস্ক পরিহিত এক যুবক কার্যালয়ের গেটের পশ্চিম পাশের দেয়াল টপকে ভেতরে প্রবেশ করেন। এর কিছুক্ষণের মধ্যেই স্টোর রুমে আগুনের রশ্মি দেখা যায়। পরে ওই যুবক গেট টপকে বের হয়ে যান।
সদর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. ফারুক হোসাইন বলেন, “মাস্ক পরিহিত এক যুবক জানালার কাঁচ ভেঙে অথবা খুলে পেট্রোল ঢেলে আগুন লাগিয়ে দেয়। ভেতরে আমাদের দারোয়ান হামিম ঘুমিয়ে ছিল। তিনি বিষয়টি টের পেয়ে ‘কে? কে?’ বলতেই ওই যুবক পালিয়ে যান। তবে আগুন নেভাতে বেশি সময় লাগেনি। ভবনের নিয়মিত নিরাপত্তা জোরদার করা হবে।’
আগুনের খবর পেয়ে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আব্দুর রশিদ ঘটনাস্থল ঘুরে দেখেছেন। পরে জেলা প্রশাসকসহ সংশ্লিষ্টদের জানানো হয়। পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাও ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আবদুর রশিদ বলেন, আগুনে অফিসের কিছু নথিপত্র পুড়ে গেছে। তবে বিষয়টি তাৎক্ষণিকভাবে টের পাওয়ার কারণে বড় ধরনের ক্ষতি হয়নি। তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেবে পুলিশ।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) রেজাউল হক বলেন, নির্বাচন কার্যালয়ে আগুনের ঘটনাটি তদন্ত চলছে। জড়িতদের ধরতে অভিযান চলছে। নির্বাচন কার্যালয়গুলোতে নিরাপত্তা জোরদারের জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানান জেলা প্রশাসক এস এম মেহেদী হাসান।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে প্রার্থীদের ঋণখেলাপি সংক্রান্ত তথ্য যাচাইয়ে আরও কঠোর ও প্রাতিষ্ঠানিক প্রক্রিয়া অনুসরণ করছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ লক্ষ্যে মনোনয়নপত্র দাখিলকারীদের বিস্তারিত তথ্য নির্দিষ্ট ছকে সংগ্রহ করে বাংলাদেশ ব্যাংকের সহায়তায় যাচাই করা হবে।
১৮ মিনিট আগে
আলোচনায় উপকূলীয় অঞ্চল, পার্বত্য চট্টগ্রাম ও বরেন্দ্র অঞ্চলের প্রসঙ্গ টেনে উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘সেখানকার মানুষের কাছে যখন খাবার পানি পৌঁছায় না, তখন হাজার কোটি টাকার ব্রিজ বা রাস্তা নির্মাণ নৈতিকতার প্রশ্নে টেকে না।’
২৭ মিনিট আগে
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি), চার নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয়ের সিনিয়র সচিবের জন্য বাড়তি পুলিশি নিরাপত্তা (এসকর্ট) চেয়েছে ইসি।
৪৩ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনায় তাঁর পরিচালনার ইনকিলাব কালচারাল সেন্টার বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে