চুয়াডাঙ্গায় অ্যালকোহলে ৬ মৃত্যু
স্ট্রিম সংবাদদাতা
চুয়াডাঙ্গায় ‘অ্যালকোহল’ পানে ছয়জনের মৃত্যুর দশ দিন পর চারজনের মরদেহ কবর থেকে তোলা হয়েছে। আদালতের নির্দেশে আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) সকালে তাঁদের মরদেহ তোলা হয়। পরে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহগুলো চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
এসময় উপস্থিত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নূরুল হুদা মনির বলেন, আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী যথাযথ প্রক্রিয়ায় মরদেহগুলো উত্তোলন করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহগুলো চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এর প্রতিবেদন আদালতে জমা দেওয়া হবে।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের ১১ ও ১২ অক্টোবর সদর উপজেলার শংকরচন্দ্র ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামে ‘বিষাক্ত অ্যালকোহল’ পানে ছয়জনের মৃত্যু হয়। তাঁদের মধ্যে মারা যাওয়া প্রথম চারজনকে ময়নাতদন্ত ছাড়াই গোপনে দাফন করা হয়েছিল। পরে দুজনের মরদেহ হাসপাতালে থাকায় প্রাথমিক ময়নাতদন্তে ‘অ্যালকোহলিক পয়জনিং’-এর ইঙ্গিত পাওয়া যায়।
এদিকে ১৩ অক্টোবর মৃত্যুর ঘটনার রহস্য উদ্ঘাটনে চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় একটি মামলা করে পুলিশ। মামলার তদন্তের স্বার্থে কবর থেকে মরদেহ উত্তোলনের অনুমতি চেয়ে আবেদন করা হয়। আদালত গত ১৬ অক্টোবর এর অনুমতি দেন। আদালতের নির্দেশেই আজ মঙ্গলবার চারজনের মরদেহ তোলা হয়।
মরদেহ উত্তোলন করা ব্যক্তিরা হলেন সদর উপজেলার পিরোজখালি গ্রামের লাল্টু হোসেন, খেজুরা গ্রামের সেলিম, নফরকান্দি গ্রামের খেদের আলী ও শংকরচন্দ্র গ্রামের শহিদুল মোল্লা।
এদিকে ‘বিষাক্ত অ্যালকোহল’ পানে ছয়জনের মৃত্যুর ঘটনায় জড়িত দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশ। তাঁরা হলেন মো. জুমাত আলী (৪৬) ও মো. ফারুক আহমেদ ওরফে অ্যালকো ফারুক (৪০)। তাদের কাছ থেকে ১১৭ বোতল বিষাক্ত ও মেয়াদোত্তীর্ণ অ্যালকোহল উদ্ধার করা হয়েছে।
এর আগে ১০ অক্টোবর চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার ডিঙ্গেদহ বাজারের একটি আড়তের পেছনে লাল্টু মিয়া (৪৮), শহীদ (৪৫), সেলিম (৩৮), লাল্টু (৪২), খেদের আলী (৫৫) ও ছমির হোসেন (৫৫) সহ ছয়জন অ্যালকোহল পান করে অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তাদের মৃত্যু হয়। এই ঘটনায় লাল্টু মিয়ার ভাই বাদী হয়ে ১৩ অক্টোবর চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় একটি মামলা করেন।
চুয়াডাঙ্গা সদর থানার পরিদর্শক (অপারেশন) মো. হোসেন আলী স্ট্রিমকে জানান, ‘সকালে আদালতের নির্দেশে সদর উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের চারজনের মরদেহ কবর থেকে উত্তোলন করা হয়েছে। সেগুলো চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ময়নাতদন্ত করা হচ্ছে।’
চুয়াডাঙ্গায় ‘অ্যালকোহল’ পানে ছয়জনের মৃত্যুর দশ দিন পর চারজনের মরদেহ কবর থেকে তোলা হয়েছে। আদালতের নির্দেশে আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) সকালে তাঁদের মরদেহ তোলা হয়। পরে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহগুলো চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
এসময় উপস্থিত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নূরুল হুদা মনির বলেন, আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী যথাযথ প্রক্রিয়ায় মরদেহগুলো উত্তোলন করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহগুলো চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এর প্রতিবেদন আদালতে জমা দেওয়া হবে।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের ১১ ও ১২ অক্টোবর সদর উপজেলার শংকরচন্দ্র ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামে ‘বিষাক্ত অ্যালকোহল’ পানে ছয়জনের মৃত্যু হয়। তাঁদের মধ্যে মারা যাওয়া প্রথম চারজনকে ময়নাতদন্ত ছাড়াই গোপনে দাফন করা হয়েছিল। পরে দুজনের মরদেহ হাসপাতালে থাকায় প্রাথমিক ময়নাতদন্তে ‘অ্যালকোহলিক পয়জনিং’-এর ইঙ্গিত পাওয়া যায়।
এদিকে ১৩ অক্টোবর মৃত্যুর ঘটনার রহস্য উদ্ঘাটনে চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় একটি মামলা করে পুলিশ। মামলার তদন্তের স্বার্থে কবর থেকে মরদেহ উত্তোলনের অনুমতি চেয়ে আবেদন করা হয়। আদালত গত ১৬ অক্টোবর এর অনুমতি দেন। আদালতের নির্দেশেই আজ মঙ্গলবার চারজনের মরদেহ তোলা হয়।
মরদেহ উত্তোলন করা ব্যক্তিরা হলেন সদর উপজেলার পিরোজখালি গ্রামের লাল্টু হোসেন, খেজুরা গ্রামের সেলিম, নফরকান্দি গ্রামের খেদের আলী ও শংকরচন্দ্র গ্রামের শহিদুল মোল্লা।
এদিকে ‘বিষাক্ত অ্যালকোহল’ পানে ছয়জনের মৃত্যুর ঘটনায় জড়িত দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশ। তাঁরা হলেন মো. জুমাত আলী (৪৬) ও মো. ফারুক আহমেদ ওরফে অ্যালকো ফারুক (৪০)। তাদের কাছ থেকে ১১৭ বোতল বিষাক্ত ও মেয়াদোত্তীর্ণ অ্যালকোহল উদ্ধার করা হয়েছে।
এর আগে ১০ অক্টোবর চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার ডিঙ্গেদহ বাজারের একটি আড়তের পেছনে লাল্টু মিয়া (৪৮), শহীদ (৪৫), সেলিম (৩৮), লাল্টু (৪২), খেদের আলী (৫৫) ও ছমির হোসেন (৫৫) সহ ছয়জন অ্যালকোহল পান করে অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তাদের মৃত্যু হয়। এই ঘটনায় লাল্টু মিয়ার ভাই বাদী হয়ে ১৩ অক্টোবর চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় একটি মামলা করেন।
চুয়াডাঙ্গা সদর থানার পরিদর্শক (অপারেশন) মো. হোসেন আলী স্ট্রিমকে জানান, ‘সকালে আদালতের নির্দেশে সদর উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের চারজনের মরদেহ কবর থেকে উত্তোলন করা হয়েছে। সেগুলো চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ময়নাতদন্ত করা হচ্ছে।’
পুলিশ জানায়, গ্রেপ্তার হওয়া দম্পতির হেফাজত থেকে আব্দুল হাদি নূর নামে শিশুটিকে উদ্ধার করা হয়েছে। তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় শিশুটির অবস্থান শনাক্তের পর মঙ্গলবার ভোর পৌনে ছয়টার দিকে মিরপুর মডেল থানার হোটেল ক্লাসিক আবাসিক থেকে পারভেজ-কাকলি দম্পতিকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাঁদের হেফাজতেই শিশুটি ছিল।
১১ মিনিট আগেঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা শেষে সুস্থ হয়েছেন পায়ুপথে বাতাস ঢোকানোর ঘটনায় অসুস্থ হওয়া কিশোর তানভীর (১৪)। সোমবার (২০ অক্টোবর) সন্ধ্যায় রাজধানীর কামরাঙ্গীরচর কয়লারঘাট এলাকার একটি প্লাস্টিক কারখানায় এ ঘটনা ঘটে।
১৯ মিনিট আগেদেশে বর্তমানে ৩০৭টি ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান রয়েছে, এর মধ্যে সক্রিয়ভাবে উৎপাদনে আছে প্রায় ২৫০টি কোম্পানি। বাপির প্রাথমিক জরিপে প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী, শুধু শীর্ষ ৪৫টি কোম্পানিরই প্রায় ২০০ কোটি টাকার কাঁচামাল পুড়ে গেছে।
২৭ মিনিট আগেসামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ কয়েকটি সংবাদমাধ্যমে প্রচারিত ‘বাংলাদেশি কর্মীদের ভিসা দিচ্ছে না কাতার’ শীর্ষক খবরকে ‘একেবারেই গুজব’ বলে জানিয়েছে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয় বলেছে, কাতারের শ্রমবাজার যথারীতি চালু আছে এবং এ ধরনের মিথ্যা তথ্য মহলবিশেষের উদ্দেশ্যপ্রণোদিত অপপ্রচার।
৪০ মিনিট আগে