স্ট্রিম প্রতিবেদক

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় অনুষ্ঠেয় গণভোটের ফলাফলের ওপর গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী সংস্কার অনেকটা নির্ভর করছে বলে মন্তব্য করেছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। তিনি বলেন, ‘আমরা যেগুলো অগ্রাধিকার মনে করেছিলাম, সেগুলো করেছি।’
বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) সচিবালয়ে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।
দুই ছাত্র উপদেষ্টার বিদায় প্রসঙ্গে সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘উপদেষ্টা পরিষদের আজকের বৈঠকটা অবশ্যই ভিন্ন ছিল। আমাদের দুজন ছাত্র উপদেষ্টা পদত্যাগপত্র দিয়েছেন। তফসিল ঘোষণার পর সেটা কার্যকর হবে। সেই পরিপ্রেক্ষিতে আমরা তাঁদের বিদায় জানিয়েছি।’
তিনি বলেন, ‘একটি বিশেষ প্রেক্ষাপটে এই সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করে। সরকারের একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ অংশ ছিল গণঅভ্যুত্থানের অংশ হিসেবে সরকারে ছাত্রদের সরাসরি অংশগ্রহণ। আমাদের জন্য এটি একটি আবেগেরও বিষয় ছিল। তবে এটিই বাস্তবতা। আজ আমরা ক্যাবিনেটের পক্ষ থেকে তাঁদের বিদায় জানিয়েছি।’
গণঅভ্যুত্থানের সরকার হিসেবে কতটুকু সংস্কার কার্যকর করতে পেরেছেন—জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সবই যদি এক বছরে হয়ে যায়, তাহলে নির্বাচিত সরকার পাঁচ বছর সময় নেয় কেন? আমাদের সংস্কারের ম্যান্ডেট ছিল—আমি বলব, আইনি কাঠামো পরিবর্তনের ক্ষেত্রে এবং কিছু কিছু গণতান্ত্রিক চর্চা বিকাশের ক্ষেত্রে আমরা যথেষ্ট সংস্কার দেখেছি।’
রিজওয়ানা হাসান আরও বলেন, ‘এখন সংস্কারের ফল মানুষ কীভাবে পাবে—তা নির্ভর করবে যে আইনগুলো হলো, সেগুলোর চর্চা কখন শুরু হবে? চর্চা কতটুকু জোরালো হবে এবং কতটুকু বাধাহীনভাবে সেই চর্চা চলতে পারবে—তার ওপর নির্ভর করবে সংস্কার কতটুকু সফল হয়েছে। সংস্কারগুলো আইনি ও প্রাতিষ্ঠানিকভাবে করে দিয়ে যাওয়াই ছিল আমাদের ম্যান্ডেট।’
যতটুকু সম্ভব সংস্কার করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘পরবর্তীতে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে যে রাজনৈতিক সরকার আসবে, তাদের গণভোটের পরীক্ষায়ও পাস করতে হবে। গণভোটের ফলের ওপরও সংস্কার অনেকটা নির্ভর করবে। তবে আমরা যেগুলো অগ্রাধিকার মনে করেছিলাম, সেগুলো করেছি।’
দুই ছাত্র উপদেষ্টার পদত্যাগ নিয়ে জানতে চাইলে রিজওয়ানা বলেন, ‘তাঁদের মধ্যে একজন নির্বাচন করবেন বলে জানিয়েছেন। যিনি নির্বাচন করবেন, একটি অরাজনৈতিক সরকারে তিনি আর থাকতে পারেন না। সেই জন্য তিনি পদত্যাগপত্র দিয়েছেন। তাঁর কিছু দাপ্তরিক কাজ আছে, তফসিল ঘোষণার আগে তিনি সেটা শেষ করতে পারবেন। আরেকজনের কথা শুনিনি।’
অন্তর্বর্তী সরকারের নিরপেক্ষতার স্বার্থে এটিই হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘তাঁদের শূন্য হওয়া মন্ত্রণালয়ে কে বসবেন, সেটা প্রধান উপদেষ্টা সিদ্ধান্ত নেবেন।’

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় অনুষ্ঠেয় গণভোটের ফলাফলের ওপর গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী সংস্কার অনেকটা নির্ভর করছে বলে মন্তব্য করেছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। তিনি বলেন, ‘আমরা যেগুলো অগ্রাধিকার মনে করেছিলাম, সেগুলো করেছি।’
বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) সচিবালয়ে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।
দুই ছাত্র উপদেষ্টার বিদায় প্রসঙ্গে সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘উপদেষ্টা পরিষদের আজকের বৈঠকটা অবশ্যই ভিন্ন ছিল। আমাদের দুজন ছাত্র উপদেষ্টা পদত্যাগপত্র দিয়েছেন। তফসিল ঘোষণার পর সেটা কার্যকর হবে। সেই পরিপ্রেক্ষিতে আমরা তাঁদের বিদায় জানিয়েছি।’
তিনি বলেন, ‘একটি বিশেষ প্রেক্ষাপটে এই সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করে। সরকারের একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ অংশ ছিল গণঅভ্যুত্থানের অংশ হিসেবে সরকারে ছাত্রদের সরাসরি অংশগ্রহণ। আমাদের জন্য এটি একটি আবেগেরও বিষয় ছিল। তবে এটিই বাস্তবতা। আজ আমরা ক্যাবিনেটের পক্ষ থেকে তাঁদের বিদায় জানিয়েছি।’
গণঅভ্যুত্থানের সরকার হিসেবে কতটুকু সংস্কার কার্যকর করতে পেরেছেন—জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সবই যদি এক বছরে হয়ে যায়, তাহলে নির্বাচিত সরকার পাঁচ বছর সময় নেয় কেন? আমাদের সংস্কারের ম্যান্ডেট ছিল—আমি বলব, আইনি কাঠামো পরিবর্তনের ক্ষেত্রে এবং কিছু কিছু গণতান্ত্রিক চর্চা বিকাশের ক্ষেত্রে আমরা যথেষ্ট সংস্কার দেখেছি।’
রিজওয়ানা হাসান আরও বলেন, ‘এখন সংস্কারের ফল মানুষ কীভাবে পাবে—তা নির্ভর করবে যে আইনগুলো হলো, সেগুলোর চর্চা কখন শুরু হবে? চর্চা কতটুকু জোরালো হবে এবং কতটুকু বাধাহীনভাবে সেই চর্চা চলতে পারবে—তার ওপর নির্ভর করবে সংস্কার কতটুকু সফল হয়েছে। সংস্কারগুলো আইনি ও প্রাতিষ্ঠানিকভাবে করে দিয়ে যাওয়াই ছিল আমাদের ম্যান্ডেট।’
যতটুকু সম্ভব সংস্কার করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘পরবর্তীতে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে যে রাজনৈতিক সরকার আসবে, তাদের গণভোটের পরীক্ষায়ও পাস করতে হবে। গণভোটের ফলের ওপরও সংস্কার অনেকটা নির্ভর করবে। তবে আমরা যেগুলো অগ্রাধিকার মনে করেছিলাম, সেগুলো করেছি।’
দুই ছাত্র উপদেষ্টার পদত্যাগ নিয়ে জানতে চাইলে রিজওয়ানা বলেন, ‘তাঁদের মধ্যে একজন নির্বাচন করবেন বলে জানিয়েছেন। যিনি নির্বাচন করবেন, একটি অরাজনৈতিক সরকারে তিনি আর থাকতে পারেন না। সেই জন্য তিনি পদত্যাগপত্র দিয়েছেন। তাঁর কিছু দাপ্তরিক কাজ আছে, তফসিল ঘোষণার আগে তিনি সেটা শেষ করতে পারবেন। আরেকজনের কথা শুনিনি।’
অন্তর্বর্তী সরকারের নিরপেক্ষতার স্বার্থে এটিই হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘তাঁদের শূন্য হওয়া মন্ত্রণালয়ে কে বসবেন, সেটা প্রধান উপদেষ্টা সিদ্ধান্ত নেবেন।’

সুদানের আবেই অঞ্চলে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের একটি ঘাঁটিতে সন্ত্রাসীদের অতর্কিত ড্রোন হামলায় ছয় বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী নিহতের ঘটনায় গভীর শোক ও উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
৪ ঘণ্টা আগে
সাভারে পার্কিং করা একটি বাসে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) রাত ১০টার দিকে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের গেন্ডা বাসস্ট্যান্ডের আরিচামুখী লেনে এ ঘটনা ঘটে। তবে এতে কেউ হতাহত হয়নি।
৪ ঘণ্টা আগে
বাকস্বাধীনতার নামে যা খুশি বলার অধিকার থাকা উচিত নয় বলে মন্তব্য করেছেন সদ্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। তিনি বলেন, ‘মানুষের সত্য ও বস্তুনিষ্ঠ কথা বলার অধিকার আছে। বিকৃত ন্যারেটিভ তৈরির সঙ্গে বাকস্বাধীনতাকে মিলিয়ে ফেলার কোনো সুযোগ নেই।’
৫ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর গুলিবর্ষণ এবং লক্ষ্মীপুরের একটি নির্বাচন কার্যালয়ে অগ্নিকাণ্ডকে ‘বিচ্ছিন্ন ঘটনা’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
৬ ঘণ্টা আগে