স্ট্রিম প্রতিবেদক
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে সেনা মোতায়েনের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে কোনো চিঠি দেওয়া হয়নি। বরং প্রয়োজন হলে সেনা মোতায়েনের কথা বলা হয়েছিল বলে দাবি করেছেন ডাকসুর প্রধান রিটার্নিং কর্মকর্তা মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন স্ট্রিমকে এ কথা জানিয়েছেন।
গত ২৬ আগস্ট এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ঢাবি প্রশাসন জানিয়েছিল, ডাকসু নির্বাচনের দিন তিন স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা থাকবে। এর মধ্যে তৃতীয় স্তরে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাতটি প্রবেশমুখে ‘স্ট্রাইকিং ফোর্স’ হিসেবে সেনাবাহিনী মোতায়েন থাকবার কথা বলা হয়েছিল।
ওই বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘প্রয়োজন অনুযায়ী সেনাবাহিনী ক্যাম্পাসে প্রবেশ করবে এবং ভোট শেষে ফলাফল প্রকাশ না হওয়া পর্যন্ত ভোটকেন্দ্র সেনা সদস্যরা কর্ডন করে রাখবেন। ভোট গণনার সময় সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ছাড়া অন্য কারো প্রবেশের সুযোগ থাকবে না।’
এদিকে আজ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) জানিয়েছে, সরকারের পক্ষ থেকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে ছাত্র সংসদ নির্বাচনসমূহে দায়িত্ব পালনের বিষয়ে কোনো নির্দেশনা প্রদান করা হয়নি এবং ভবিষ্যতে এ ধরনের কোনো দায়িত্বে সম্পৃক্ত হবার সুযোগ নেই।
আইএসপিআর ও ঢাবির বিজ্ঞপ্তির বিপরীতমুখী বক্তব্য নিয়ে জানতে চাওয়া হলে প্রধান রিটার্নিং কর্মকর্তা জানান, নিরাপত্তা ইস্যুতে ছাত্রছাত্রীদের দাবির প্রেক্ষিতে তিন স্তরে নিরাপত্তার কথা বলা হয়েছিল। কিন্তু এটি এখনো বাস্তবায়ন করা হয়নি। তিনি বলেন, ‘আমরা করছি? করি নাই তো এখনো। নির্বাচনকালীন সময়ে নিরাপত্তাব্যবস্থা কেমন থাকবে, তারা (শিক্ষার্থীরা) জানতে চাইছে। আমরা তাদেরকে শুনাইছি।’
মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন আরও বলেন, ‘এখন যদি প্রয়োজন হয়, সে ক্ষেত্রে আমরা বিশ্ববিদ্যালয়কে লিখব যে আমাদের নিরাপত্তার জন্য এরকম এরকম রাষ্ট্রীয় এজেন্সি কাজ করলে ভালো হবে। তখন ইউনিভার্সিটি যদি মনে করে যে ঠিক আছে আমাদের প্রস্তাবনা, তাহলে ব্যবস্থা করবে।’
গতকাল সন্ধ্যায় মধুর ক্যান্টিনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ‘স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী ঐক্য’ প্যানেলের ভিপিপ্রার্থী উমামা ফাতেমা অভিযোগ করেন, সেনাবাহিনী মোতায়েনের বিষয়ে প্রার্থীদের সঙ্গে আলাপ করা হয়নি। তিনি বলেন, ‘প্রশাসনের পক্ষ থেকে তারা কিন্তু কোন প্রকার প্রার্থীদের সাথে আলাপ করেনি যে এখানে আসলে আর্মিকে এন্টার (প্রবেশ) করতে দেয়া হবে কি হবে না। সম্পূর্ণ প্রার্থীদের আড়ালে গিয়ে তারা যখন আর্মিকে আমাদের ভোটকেন্দ্রে অবস্থানের কথা বলতে পারেন বা আমাদের ক্যাম্পাসে নিরাপত্তার কথা বলতে পারেন, তখন কিন্তু আমাদের মধ্যে একধরনের একটা আশঙ্কা তৈরি হয় যে তারা প্রার্থীদেরকে পাশ কাটিয়ে নানান ধরনের সিদ্ধান্ত আমাদের উপর চাপিয়ে দিতে চান।’
এ অভিযোগ অস্বীকার করে মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন বলেন, ২৬ তারিখ ভিপি, জিএস, এজিএস প্রার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় নিরাপত্তার বিষয়টি জানানো হয়েছিল। তিনি বলেন, ‘তারা সবাই উপস্থিত ছিল। আমরা এই কথাটা (নিরাপত্তার বিষয়) বলার পর এরা সবাই ক্লেপিং (হাততালি) করছে সেই মিটিংয়ে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে সেনা মোতায়েনের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে কোনো চিঠি দেওয়া হয়নি। বরং প্রয়োজন হলে সেনা মোতায়েনের কথা বলা হয়েছিল বলে দাবি করেছেন ডাকসুর প্রধান রিটার্নিং কর্মকর্তা মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন স্ট্রিমকে এ কথা জানিয়েছেন।
গত ২৬ আগস্ট এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ঢাবি প্রশাসন জানিয়েছিল, ডাকসু নির্বাচনের দিন তিন স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা থাকবে। এর মধ্যে তৃতীয় স্তরে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাতটি প্রবেশমুখে ‘স্ট্রাইকিং ফোর্স’ হিসেবে সেনাবাহিনী মোতায়েন থাকবার কথা বলা হয়েছিল।
ওই বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘প্রয়োজন অনুযায়ী সেনাবাহিনী ক্যাম্পাসে প্রবেশ করবে এবং ভোট শেষে ফলাফল প্রকাশ না হওয়া পর্যন্ত ভোটকেন্দ্র সেনা সদস্যরা কর্ডন করে রাখবেন। ভোট গণনার সময় সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ছাড়া অন্য কারো প্রবেশের সুযোগ থাকবে না।’
এদিকে আজ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) জানিয়েছে, সরকারের পক্ষ থেকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে ছাত্র সংসদ নির্বাচনসমূহে দায়িত্ব পালনের বিষয়ে কোনো নির্দেশনা প্রদান করা হয়নি এবং ভবিষ্যতে এ ধরনের কোনো দায়িত্বে সম্পৃক্ত হবার সুযোগ নেই।
আইএসপিআর ও ঢাবির বিজ্ঞপ্তির বিপরীতমুখী বক্তব্য নিয়ে জানতে চাওয়া হলে প্রধান রিটার্নিং কর্মকর্তা জানান, নিরাপত্তা ইস্যুতে ছাত্রছাত্রীদের দাবির প্রেক্ষিতে তিন স্তরে নিরাপত্তার কথা বলা হয়েছিল। কিন্তু এটি এখনো বাস্তবায়ন করা হয়নি। তিনি বলেন, ‘আমরা করছি? করি নাই তো এখনো। নির্বাচনকালীন সময়ে নিরাপত্তাব্যবস্থা কেমন থাকবে, তারা (শিক্ষার্থীরা) জানতে চাইছে। আমরা তাদেরকে শুনাইছি।’
মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন আরও বলেন, ‘এখন যদি প্রয়োজন হয়, সে ক্ষেত্রে আমরা বিশ্ববিদ্যালয়কে লিখব যে আমাদের নিরাপত্তার জন্য এরকম এরকম রাষ্ট্রীয় এজেন্সি কাজ করলে ভালো হবে। তখন ইউনিভার্সিটি যদি মনে করে যে ঠিক আছে আমাদের প্রস্তাবনা, তাহলে ব্যবস্থা করবে।’
গতকাল সন্ধ্যায় মধুর ক্যান্টিনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ‘স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী ঐক্য’ প্যানেলের ভিপিপ্রার্থী উমামা ফাতেমা অভিযোগ করেন, সেনাবাহিনী মোতায়েনের বিষয়ে প্রার্থীদের সঙ্গে আলাপ করা হয়নি। তিনি বলেন, ‘প্রশাসনের পক্ষ থেকে তারা কিন্তু কোন প্রকার প্রার্থীদের সাথে আলাপ করেনি যে এখানে আসলে আর্মিকে এন্টার (প্রবেশ) করতে দেয়া হবে কি হবে না। সম্পূর্ণ প্রার্থীদের আড়ালে গিয়ে তারা যখন আর্মিকে আমাদের ভোটকেন্দ্রে অবস্থানের কথা বলতে পারেন বা আমাদের ক্যাম্পাসে নিরাপত্তার কথা বলতে পারেন, তখন কিন্তু আমাদের মধ্যে একধরনের একটা আশঙ্কা তৈরি হয় যে তারা প্রার্থীদেরকে পাশ কাটিয়ে নানান ধরনের সিদ্ধান্ত আমাদের উপর চাপিয়ে দিতে চান।’
এ অভিযোগ অস্বীকার করে মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন বলেন, ২৬ তারিখ ভিপি, জিএস, এজিএস প্রার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় নিরাপত্তার বিষয়টি জানানো হয়েছিল। তিনি বলেন, ‘তারা সবাই উপস্থিত ছিল। আমরা এই কথাটা (নিরাপত্তার বিষয়) বলার পর এরা সবাই ক্লেপিং (হাততালি) করছে সেই মিটিংয়ে।’
দাবি আদায় না হলে বিসিএস প্রকৌশলীরা আন্দোলন চালিয়ে যাবেন বলে জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। বিএসসি ও ডিপ্লোমাধারীদের দাবিগুলো পর্যালোচনার জন্য ১৪ সদস্যের একটি ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন করেছে সরকার। এ ছাড়া আট সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। বিএসসি প্রকৌশলী শিক্ষার্থীরা এটি প্রত্যাখ্যান করেছে।
১ ঘণ্টা আগেদেশের সব সরকারি-বেসরকারি প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে চলমান ‘কমপ্লিট শাটডাউন অব ইঞ্জিনিয়ার্স’ কার্যকর রাখার ঘোষণা দিয়েছে প্রকৌশলী অধিকার আন্দোলন। পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত এই অবস্থান চলবে।
৩ ঘণ্টা আগেসাত মাস ব্যথার চিকিৎসা করতে গিয়ে ৫ লাখ টাকা ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার। এই ঘটনায় ফেনীর সিভিল সার্জন ও ফেনী মডেল থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন তারা।
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের প্রকৌশল খাতে দীর্ঘদিনের পুরোনো দ্বন্দ্ব—ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার বনাম বিএসসি গ্র্যাজুয়েট ইঞ্জিনিয়ার—আবার নতুন করে উত্তপ্ত রূপ নিয়েছে। প্রমোশন, পদমর্যাদা ও ‘প্রকৌশলী’ উপাধি ব্যবহারের প্রশ্নে দুই পক্ষের বিরোধ এখন দেশজুড়ে আন্দোলনে রূপ নিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে