.png)

স্ট্রিম প্রতিবেদক

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নাচ-গানের শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে বিরোধ পরিহারের আহ্বান জানিয়েছেন দেশের ৫১ নাগরিক। আজ সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ আহ্বান জানান তাঁরা।
বিবৃতিতে বলা হয়, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সঙ্গীতবিষয়ক শিক্ষক নিয়োগের সিদ্ধান্ত বাতিল চেয়ে একটি পক্ষের লাগাতার বক্তব্য, বিবৃতি, কর্মসূচি গভীর উদ্বেগ তৈরি করছে। সঙ্গীতের শিক্ষক নিয়োগ বিষয়ে তাদের বিরোধিতা জুলাই গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার বিপরীত।
তাঁরা বলেছেন, স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের শাসনের বিরুদ্ধে জুলাই গণবিস্ফোরণে সব শ্রেণি-পেশা এবং ধর্ম ও মতের মানুষ অংশ নিয়েছিল। তবে সফল অভ্যুত্থানের পরপরই নানা ধরনের বিভক্তি তৈরির অপপ্রয়াস চলছে। প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সঙ্গীত ও নাচের শিক্ষক বাতিলের দাবি এ বিভাজনকে আরও জটিল পরিস্থিতির দিকে নিয়ে যাবে।
শিশুর নৈতিক ও ধর্মীয় শিক্ষা যেমন প্রয়োজন রয়েছে, তেমনি মেধা ও মননের বিকাশে সঙ্গীত এবং নৃত্যকলার প্রয়োজনও রয়েছে বলেও বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়। এতে বলা হয়, সংস্কৃতি চর্চার মধ্য দিয়ে শিশুরা আধ্যাত্মিক সৌন্দর্যকে নিজের ভেতরে ধারণ করতে সক্ষম হবে। বিশ্ব সংস্কৃতির পরিসরে বাংলাদেশের হয়ে তারা অংশ নিতে পারবে। পৃথিবীর ইতিহাসে দেখা গেছে, ইসলামি সভ্যতায় গানের চর্চা ও সাধনার সমৃদ্ধ ঐতিহ্য রয়েছে। গান ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের মধ্য দিয়ে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ইসলাম তার সৌন্দর্য্যের প্রকাশ ঘটিয়েছে। যা মানুষকে ইসলাম ধর্মের প্রতি আকৃষ্ট করেছে।
এতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশে গান, নাচ এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যে সমৃদ্ধ। এখানকার শিশুদের অধিকার রয়েছে তার সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের সঙ্গে পরিচিত হওয়ার। আমরা মনে করি এ ক্ষেত্রে বাধা দেওয়ার পরিণতি সুখকর হবে না। জুলাই অভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশকে একটি ব্যর্থ রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে পালিয়ে যাওয়া স্বৈরাচাররা সক্রিয়। নিজেদের মধ্যে বিভাজন থাকলে তাদের ফিরে আসার পথ সুগম হবে।
এমন পরিস্থিতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষকের যে দাবি উঠেছে তা মেনে নিয়েও সঙ্গীত শিক্ষক বহাল রাখা ন্যয়সঙ্গত বলে জানিয়েছেন এই নাগরিকরা। তাঁরা বলেন, একটিকে বাদ দিয়ে অন্যটিকে স্থাপন শিশুর বিকাশের পরিবেশ সংকীর্ণ করবে।
বিবৃতিতে স্বাক্ষরকারীরা হলেন—জি এইচ হাবীব, ফাতেমা শুভ্রা, রায়হান রাইন, রেজাউর রহমান লেনিন, পাভেল পার্থ, অধ্যাপক মোস্তফা নাজমুল মানছুর তমাল, সৌভিক রেজা, গোলাম সারওয়ার ও আবুল ফজল, নাহিদ হাসান, আর রাজী, হাবিব জাকারিয়া, এহসান মাহমুদ, সাঈদ বারী, জিয়া হাশান, তুহিন খান, বাকী বিল্লাহ, মীর হুযাইফা আল মামদূহ, সালাহ উদ্দিন শুভ্র, কাজী জেসিন, মৃদুল মাহবুব, অর্বাক আদিত্য, সৈকত আমিন, মারজিয়া প্রভা, সোয়েব মাহমুদ, গাজী তানজিয়া, চিনু কবির, রাফসান গালিব, ইমামুল বাকের এপোলো, হাসান জামিল, সোহেল তৌফিক, রিংকু রাহী, নাফিদা নওরিন, হারুন অর রশিদ, আরাফাত রহমান, খুর্শিদ রাজীব, আশরাফুল ইসলাম, এনামূল হক পলাশ, নকিব মুকশি, সানাউল্লাহ সাগর, রাসেল রায়হান, শাদমান শাহিদ, মহীন্দ্রনাথ রায়, আরিফ রহমান, আফসানা জাকিয়া, সুলতান আকন্দ, পিন্টু রহমান, পলিয়ার ওয়াহিদ, সাজ্জাদ সাঈফ, তাজ ইসলাম এবং মালেকুল হক।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নাচ-গানের শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে বিরোধ পরিহারের আহ্বান জানিয়েছেন দেশের ৫১ নাগরিক। আজ সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ আহ্বান জানান তাঁরা।
বিবৃতিতে বলা হয়, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সঙ্গীতবিষয়ক শিক্ষক নিয়োগের সিদ্ধান্ত বাতিল চেয়ে একটি পক্ষের লাগাতার বক্তব্য, বিবৃতি, কর্মসূচি গভীর উদ্বেগ তৈরি করছে। সঙ্গীতের শিক্ষক নিয়োগ বিষয়ে তাদের বিরোধিতা জুলাই গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার বিপরীত।
তাঁরা বলেছেন, স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের শাসনের বিরুদ্ধে জুলাই গণবিস্ফোরণে সব শ্রেণি-পেশা এবং ধর্ম ও মতের মানুষ অংশ নিয়েছিল। তবে সফল অভ্যুত্থানের পরপরই নানা ধরনের বিভক্তি তৈরির অপপ্রয়াস চলছে। প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সঙ্গীত ও নাচের শিক্ষক বাতিলের দাবি এ বিভাজনকে আরও জটিল পরিস্থিতির দিকে নিয়ে যাবে।
শিশুর নৈতিক ও ধর্মীয় শিক্ষা যেমন প্রয়োজন রয়েছে, তেমনি মেধা ও মননের বিকাশে সঙ্গীত এবং নৃত্যকলার প্রয়োজনও রয়েছে বলেও বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়। এতে বলা হয়, সংস্কৃতি চর্চার মধ্য দিয়ে শিশুরা আধ্যাত্মিক সৌন্দর্যকে নিজের ভেতরে ধারণ করতে সক্ষম হবে। বিশ্ব সংস্কৃতির পরিসরে বাংলাদেশের হয়ে তারা অংশ নিতে পারবে। পৃথিবীর ইতিহাসে দেখা গেছে, ইসলামি সভ্যতায় গানের চর্চা ও সাধনার সমৃদ্ধ ঐতিহ্য রয়েছে। গান ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের মধ্য দিয়ে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ইসলাম তার সৌন্দর্য্যের প্রকাশ ঘটিয়েছে। যা মানুষকে ইসলাম ধর্মের প্রতি আকৃষ্ট করেছে।
এতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশে গান, নাচ এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যে সমৃদ্ধ। এখানকার শিশুদের অধিকার রয়েছে তার সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের সঙ্গে পরিচিত হওয়ার। আমরা মনে করি এ ক্ষেত্রে বাধা দেওয়ার পরিণতি সুখকর হবে না। জুলাই অভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশকে একটি ব্যর্থ রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে পালিয়ে যাওয়া স্বৈরাচাররা সক্রিয়। নিজেদের মধ্যে বিভাজন থাকলে তাদের ফিরে আসার পথ সুগম হবে।
এমন পরিস্থিতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষকের যে দাবি উঠেছে তা মেনে নিয়েও সঙ্গীত শিক্ষক বহাল রাখা ন্যয়সঙ্গত বলে জানিয়েছেন এই নাগরিকরা। তাঁরা বলেন, একটিকে বাদ দিয়ে অন্যটিকে স্থাপন শিশুর বিকাশের পরিবেশ সংকীর্ণ করবে।
বিবৃতিতে স্বাক্ষরকারীরা হলেন—জি এইচ হাবীব, ফাতেমা শুভ্রা, রায়হান রাইন, রেজাউর রহমান লেনিন, পাভেল পার্থ, অধ্যাপক মোস্তফা নাজমুল মানছুর তমাল, সৌভিক রেজা, গোলাম সারওয়ার ও আবুল ফজল, নাহিদ হাসান, আর রাজী, হাবিব জাকারিয়া, এহসান মাহমুদ, সাঈদ বারী, জিয়া হাশান, তুহিন খান, বাকী বিল্লাহ, মীর হুযাইফা আল মামদূহ, সালাহ উদ্দিন শুভ্র, কাজী জেসিন, মৃদুল মাহবুব, অর্বাক আদিত্য, সৈকত আমিন, মারজিয়া প্রভা, সোয়েব মাহমুদ, গাজী তানজিয়া, চিনু কবির, রাফসান গালিব, ইমামুল বাকের এপোলো, হাসান জামিল, সোহেল তৌফিক, রিংকু রাহী, নাফিদা নওরিন, হারুন অর রশিদ, আরাফাত রহমান, খুর্শিদ রাজীব, আশরাফুল ইসলাম, এনামূল হক পলাশ, নকিব মুকশি, সানাউল্লাহ সাগর, রাসেল রায়হান, শাদমান শাহিদ, মহীন্দ্রনাথ রায়, আরিফ রহমান, আফসানা জাকিয়া, সুলতান আকন্দ, পিন্টু রহমান, পলিয়ার ওয়াহিদ, সাজ্জাদ সাঈফ, তাজ ইসলাম এবং মালেকুল হক।
.png)

দেশের প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাস্তরে ঝরে পড়ার উচ্চ হার এবং শিক্ষার নিম্নমান নিয়ে উদ্বেগজনক চিত্র তুলে ধরেছে ইউনেসকোর সাম্প্রতিক প্রতিবেদন। এতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে প্রাথমিকে প্রায় ১৪ শতাংশ ও মাধ্যমিকে প্রায় ৩৩ শতাংশ শিক্ষার্থী শিক্ষাজীবন শেষ করার আগেই ঝরে পড়ছে।
৬ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদের বিভিন্ন ধারা, গণভোটের সময়সূচি ও সনদের বাস্তবায়ন কাঠামো নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে থাকা ভিন্নমতের কারণে বাংলাদেশে রাজনৈতিক ঐকমত্য তৈরিতে স্পষ্ট চ্যালেঞ্জ রয়েছে বলে জানিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক রিপাবলিকান ইনস্টিটিউট (আইআরআই)।
৭ ঘণ্টা আগে
বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ পরিবেশ পুরস্কার ‘দ্য আর্থশট প্রাইজ ২০২৫’ জিতেছে বাংলাদেশের সামাজিক উন্নয়ন সংস্থা ‘ফ্রেন্ডশিপ’। ‘ফিক্স আওয়ার ক্লাইমেট’ ক্যাটাগরিতে সমন্বিত উন্নয়ন মডেলের জন্য সংস্থাটিকে এই পুরস্কারে ভূষিত করা হয়।
৭ ঘণ্টা আগে
২০২০ সালে করোনা মহামারির সময় শেখ হাসিনা সরকার হঠাৎ ছয়টি চিনিকলে আখমাড়াই বন্ধের ঘোষণা দেয়। খেতে তখন দণ্ডায়মান আখ, ছিল কাটার অপেক্ষায়
৮ ঘণ্টা আগে