স্ট্রিম প্রতিবেদক

২০১৩ সালের ৫ মে শাপলা চত্বরে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে চালানো অভিযানে নিহত ব্যক্তিদের নাম শাপলা চত্বরে খোদাই করে লেখা হবে। আজ শনিবার ওই ঘটনায় নিহতদের পরিবারের হাতে আর্থিক অনুদান তুলে দেওয়ার অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘শহীদদের রক্ত কখনো বৃথা যায় না। ঐতিহাসিক শাপলা চত্বর এবং মোদি বিরোধী আন্দোলনে শহীদদের আজকের এই স্বীকৃতি তারই প্রমাণ।’ শহীদ পরিবারদেরকে স্বীকৃতি দিতে পেরে সরকার গর্বিত উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, ‘ইতিহাস থেকে যেন কেউ ঐতিহাসিক শাপলা চত্বরের শহীদদের নাম মুছতে না পারে, এ জন্য শাপলা চত্বরেই খোদাই করে লেখা হবে শহীদদের নাম।’
২০১৩ সালের ৫ মে শাপলা চত্বরের ঘটনায় নিহত ৫৮টি এবং ২০২১ সালের মার্চে মোদি বিরোধী আন্দোলনে নিহত ১৯টি পরিবারের সদস্যদের মোট ৭ কোটি ৭০ লক্ষ টাকার চেক দেওয়া হয়। প্রতিটি পরিবারকে ১০ লাখ টাকার চেক তুলে দেন অতিথিরা। ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে স্থানীয় সরকার বিভাগ।
এতে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া প্রধান অতিথি হিসেবে ও ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মাননীয় উপদেষ্টা ডা. আ ফ ম খালিদ হোসেন বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। খালিদ হোসেন বলেন, ‘শাপলা চত্বর এবং মোদি বিরোধী আন্দোলনে শহীদদের আর্থিক সহায়তা প্রদান স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের এক ঐতিহাসিক উদ্যোগ।’ এই উদ্যোগের মাধ্যমে দুই গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার স্বীকৃতি দেওয়ার প্রক্রিয়ার সূচনা হয়েছে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
এ উদ্যোগের জন্য সরকার ও আসিফ মাহমুদকে সাধুবাদ জানিয়ে হেফাজতে ইসলামের আমির মাওলানা শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী বলেন, ‘স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার এই মহতী উদ্যোগে সারা বাংলার আলেম সমাজ সম্মানিত হয়েছে।’
স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব রেজাউল মাকছুদ জাহেদীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তৃতা করেন জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান ভূঁইয়া মঞ্জু, খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক, গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর, হেফাজতের মহাসচিব মাওলানা সাজিদুর রহমান ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক মো. শাহজাহান মিয়া।

২০১৩ সালের ৫ মে শাপলা চত্বরে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে চালানো অভিযানে নিহত ব্যক্তিদের নাম শাপলা চত্বরে খোদাই করে লেখা হবে। আজ শনিবার ওই ঘটনায় নিহতদের পরিবারের হাতে আর্থিক অনুদান তুলে দেওয়ার অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘শহীদদের রক্ত কখনো বৃথা যায় না। ঐতিহাসিক শাপলা চত্বর এবং মোদি বিরোধী আন্দোলনে শহীদদের আজকের এই স্বীকৃতি তারই প্রমাণ।’ শহীদ পরিবারদেরকে স্বীকৃতি দিতে পেরে সরকার গর্বিত উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, ‘ইতিহাস থেকে যেন কেউ ঐতিহাসিক শাপলা চত্বরের শহীদদের নাম মুছতে না পারে, এ জন্য শাপলা চত্বরেই খোদাই করে লেখা হবে শহীদদের নাম।’
২০১৩ সালের ৫ মে শাপলা চত্বরের ঘটনায় নিহত ৫৮টি এবং ২০২১ সালের মার্চে মোদি বিরোধী আন্দোলনে নিহত ১৯টি পরিবারের সদস্যদের মোট ৭ কোটি ৭০ লক্ষ টাকার চেক দেওয়া হয়। প্রতিটি পরিবারকে ১০ লাখ টাকার চেক তুলে দেন অতিথিরা। ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে স্থানীয় সরকার বিভাগ।
এতে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া প্রধান অতিথি হিসেবে ও ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মাননীয় উপদেষ্টা ডা. আ ফ ম খালিদ হোসেন বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। খালিদ হোসেন বলেন, ‘শাপলা চত্বর এবং মোদি বিরোধী আন্দোলনে শহীদদের আর্থিক সহায়তা প্রদান স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের এক ঐতিহাসিক উদ্যোগ।’ এই উদ্যোগের মাধ্যমে দুই গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার স্বীকৃতি দেওয়ার প্রক্রিয়ার সূচনা হয়েছে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
এ উদ্যোগের জন্য সরকার ও আসিফ মাহমুদকে সাধুবাদ জানিয়ে হেফাজতে ইসলামের আমির মাওলানা শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী বলেন, ‘স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার এই মহতী উদ্যোগে সারা বাংলার আলেম সমাজ সম্মানিত হয়েছে।’
স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব রেজাউল মাকছুদ জাহেদীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তৃতা করেন জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান ভূঁইয়া মঞ্জু, খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক, গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর, হেফাজতের মহাসচিব মাওলানা সাজিদুর রহমান ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক মো. শাহজাহান মিয়া।

অবৈধ সম্পদ অর্জন ও ভোগদখলের অভিযোগে সিলেট সিটি করপোরেশনের (সিসিক) সাবেক মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
৪ ঘণ্টা আগে
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে ফেসবুক পোস্টে 'চুদলিং পং' কমেন্ট করায় দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ ও গুলির ঘটনা ঘটেছে। গতকাল রোববার রাত আটটা থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত এসব ঘটনা ঘটে।
৪ ঘণ্টা আগে
১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে ব্যাপক আকারে বিশেষ বিশেষ কর্মসূচির প্রস্তুতি চলছে। যথাযথ মর্যাদায় দিবসটি পালনের জন্যে অন্যান্য আয়োজনের পাশাপাশি এবার সর্বাধিক পতাকা উড়িয়ে প্যারাস্যুটিং করে বিশ্বরেকর্ড গড়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে বাংলাদেশ।
৫ ঘণ্টা আগে
বাবা বাসা থেকে বের হন সকাল ৭টায়। আর ৭টা ১৫ মিনিটে বোরকা পরে বাসায় ঢুকে চারদিন আগে কাজ নেওয়া আয়েশা নাম বলা ছুটা গৃহকর্মী। ৯টা ৩৬ মিনিটে স্কুল ড্রেস আর মুখে মাস্ক পরে বাসা থেকে বের হয় এক নারী।
৭ ঘণ্টা আগে