.png)

স্ট্রিম প্রতিবেদক

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) এক সংবাদ সম্মেলনে রোডম্যাপ প্রকাশ করেন ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। তিনি বলেন, ‘রোডম্যাপে ২৪টি গুরুত্বপূর্ণ কার্যক্রমকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে।’
রোডম্যাপে বলা হয়েছে, নির্বাচন আয়োজনের প্রক্রিয়ায় ২৪টি মূল বিষয়কে ২০৭টি ধাপে বাস্তবায়ন করা হবে। প্রতিটি ধাপের নির্দিষ্ট সময়সীমাও নির্ধারণ করেছে কমিশন। তবে এখনও ভোটগ্রহণ বা তফসিলের নির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা করা হয়নি। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে তফসিল ঘোষণা করা হবে, আর ভোট অনুষ্ঠিত হবে ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে, রমজানের আগেই।
রোডম্যাপ অনুযায়ী, সেপ্টেম্বরের শেষ সপ্তাহ থেকে রাজনৈতিক দল, সুশীল সমাজ, সাংবাদিকসহ আট শ্রেণির অংশীজনের সঙ্গে সংলাপ শুরু করবে ইসি। সংলাপ চলবে নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে। দ্বিতীয় ধাপের খসড়া তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে এবং তা চূড়ান্ত করা হবে ৩১ আগস্ট। আগামী ১ নভেম্বর চূড়ান্ত তালিকার খসড়া প্রকাশ এবং ৩০ নভেম্বর চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে।
রোডম্যাপ অনুযায়ী, নির্বাচনী আইন ও বিধিমালা সংশোধনের প্রস্তাব ৩১ আগস্টের মধ্যে চূড়ান্ত করা হবে। সংসদীয় আসনের সীমানা নির্ধারণ আইন, ভোটার তালিকা আইন, নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালা, প্রতীক সংক্রান্ত আইন, নির্বাচন কমিশন সচিবালয় আইনসহ একাধিক আইন মন্ত্রণালয়ের প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এসব প্রক্রিয়া ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন হওয়ার কথা রয়েছে।
নতুন রাজনৈতিক দল নিবন্ধনের প্রক্রিয়া ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে চূড়ান্ত করা হবে। এর আগে ৩১ আগস্টের মধ্যে প্রাথমিক বাছাইয়ে উত্তীর্ণ দলগুলোর মাঠ পর্যায়ের তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। দেশি নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন চূড়ান্ত করা হবে ২২ অক্টোবরের মধ্যে এবং ১৫ নভেম্বরের মধ্যে নিবন্ধন সনদ দেওয়া হবে। বিদেশি পর্যবেক্ষক ও সাংবাদিকদের অনুমতির কার্যক্রমও ১৫ নভেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করা হবে।
সংসদীয় আসনের সীমানা পুনঃনির্ধারণের কাজ ১৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে শেষ করে গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে। এরপর ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে জিআইএস ম্যাপ তৈরি ও প্রকাশ করবে ইসি।
নির্বাচনের জন্য প্রয়োজনীয় প্রশাসনিক ব্যবস্থা ও জনবল প্রস্তুতির কাজ শেষ করা হবে ৩০ নভেম্বরের মধ্যে। ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুত হবে ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে। প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু হবে ২৯ আগস্ট থেকে এবং ভোটগ্রহণের চার থেকে পাঁচ দিন আগে শেষ হবে।
ভোটের ফলাফল প্রচার ও প্রদর্শনের জন্য ইলেকট্রনিক মাধ্যমে প্রচার কার্যক্রম চালু করা হবে। ৩১ অক্টোবরের মধ্যে আইসিটি কার্যক্রম শেষ করা হবে এবং ডিজিটাল মনিটরিংসহ প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি সংযোজনের পরিকল্পনা রয়েছে। নির্বাচনী সচেতনতামূলক প্রচার কার্যক্রম শেষ হবে ৩০ নভেম্বরের মধ্যে।
নির্বাচনের বাজেট চূড়ান্ত হবে ১৫ নভেম্বরের মধ্যে। নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সকল মালামাল সংগ্রহ ও বিতরণ শেষ করা হবে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে। স্বচ্ছ ব্যালট বাক্সসহ উপকরণ ব্যবহার উপযোগী করা হবে ৩০ নভেম্বরের মধ্যে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বাজেট বরাদ্দ নিয়ে বৈঠক হবে ১৬-২০ নভেম্বরের মধ্যে।
২০২৬ সালের জানুয়ারির মধ্যে প্রবাসী ভোটারদের জন্য পোস্টাল ব্যালটের যাবতীয় কার্যক্রম শেষ করার পরিকল্পনা রয়েছে কমিশনের।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) এক সংবাদ সম্মেলনে রোডম্যাপ প্রকাশ করেন ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। তিনি বলেন, ‘রোডম্যাপে ২৪টি গুরুত্বপূর্ণ কার্যক্রমকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে।’
রোডম্যাপে বলা হয়েছে, নির্বাচন আয়োজনের প্রক্রিয়ায় ২৪টি মূল বিষয়কে ২০৭টি ধাপে বাস্তবায়ন করা হবে। প্রতিটি ধাপের নির্দিষ্ট সময়সীমাও নির্ধারণ করেছে কমিশন। তবে এখনও ভোটগ্রহণ বা তফসিলের নির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা করা হয়নি। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে তফসিল ঘোষণা করা হবে, আর ভোট অনুষ্ঠিত হবে ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে, রমজানের আগেই।
রোডম্যাপ অনুযায়ী, সেপ্টেম্বরের শেষ সপ্তাহ থেকে রাজনৈতিক দল, সুশীল সমাজ, সাংবাদিকসহ আট শ্রেণির অংশীজনের সঙ্গে সংলাপ শুরু করবে ইসি। সংলাপ চলবে নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে। দ্বিতীয় ধাপের খসড়া তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে এবং তা চূড়ান্ত করা হবে ৩১ আগস্ট। আগামী ১ নভেম্বর চূড়ান্ত তালিকার খসড়া প্রকাশ এবং ৩০ নভেম্বর চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে।
রোডম্যাপ অনুযায়ী, নির্বাচনী আইন ও বিধিমালা সংশোধনের প্রস্তাব ৩১ আগস্টের মধ্যে চূড়ান্ত করা হবে। সংসদীয় আসনের সীমানা নির্ধারণ আইন, ভোটার তালিকা আইন, নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালা, প্রতীক সংক্রান্ত আইন, নির্বাচন কমিশন সচিবালয় আইনসহ একাধিক আইন মন্ত্রণালয়ের প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এসব প্রক্রিয়া ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন হওয়ার কথা রয়েছে।
নতুন রাজনৈতিক দল নিবন্ধনের প্রক্রিয়া ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে চূড়ান্ত করা হবে। এর আগে ৩১ আগস্টের মধ্যে প্রাথমিক বাছাইয়ে উত্তীর্ণ দলগুলোর মাঠ পর্যায়ের তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। দেশি নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন চূড়ান্ত করা হবে ২২ অক্টোবরের মধ্যে এবং ১৫ নভেম্বরের মধ্যে নিবন্ধন সনদ দেওয়া হবে। বিদেশি পর্যবেক্ষক ও সাংবাদিকদের অনুমতির কার্যক্রমও ১৫ নভেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করা হবে।
সংসদীয় আসনের সীমানা পুনঃনির্ধারণের কাজ ১৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে শেষ করে গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে। এরপর ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে জিআইএস ম্যাপ তৈরি ও প্রকাশ করবে ইসি।
নির্বাচনের জন্য প্রয়োজনীয় প্রশাসনিক ব্যবস্থা ও জনবল প্রস্তুতির কাজ শেষ করা হবে ৩০ নভেম্বরের মধ্যে। ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুত হবে ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে। প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু হবে ২৯ আগস্ট থেকে এবং ভোটগ্রহণের চার থেকে পাঁচ দিন আগে শেষ হবে।
ভোটের ফলাফল প্রচার ও প্রদর্শনের জন্য ইলেকট্রনিক মাধ্যমে প্রচার কার্যক্রম চালু করা হবে। ৩১ অক্টোবরের মধ্যে আইসিটি কার্যক্রম শেষ করা হবে এবং ডিজিটাল মনিটরিংসহ প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি সংযোজনের পরিকল্পনা রয়েছে। নির্বাচনী সচেতনতামূলক প্রচার কার্যক্রম শেষ হবে ৩০ নভেম্বরের মধ্যে।
নির্বাচনের বাজেট চূড়ান্ত হবে ১৫ নভেম্বরের মধ্যে। নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সকল মালামাল সংগ্রহ ও বিতরণ শেষ করা হবে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে। স্বচ্ছ ব্যালট বাক্সসহ উপকরণ ব্যবহার উপযোগী করা হবে ৩০ নভেম্বরের মধ্যে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বাজেট বরাদ্দ নিয়ে বৈঠক হবে ১৬-২০ নভেম্বরের মধ্যে।
২০২৬ সালের জানুয়ারির মধ্যে প্রবাসী ভোটারদের জন্য পোস্টাল ব্যালটের যাবতীয় কার্যক্রম শেষ করার পরিকল্পনা রয়েছে কমিশনের।
.png)

গ্রাহকদের জন্য মানসম্পন্ন সংযোগ ও তরঙ্গের সুষম বণ্টন জরুরি বলে উল্লেখ করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১ ঘণ্টা আগে
তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেছেন, জুলাইযোদ্ধা ও গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীরা মিডিয়া ইকোসিস্টেমে যুক্ত হলে মিডিয়ার গুণগত পরিবর্তন আসবে।
১ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রাম-৮ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী এরশাদ উল্লাহর নির্বাচনী প্রচারণার অনুষ্ঠানে সহিংস হামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।
১ ঘণ্টা আগে
হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ করা হয়েছে। আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে