চাকসু নির্বাচন
চাকসুতে ছাত্রদলের ভিপি প্রার্থী সাজ্জাদ হোসেন হৃদয় বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আর নির্বাচন কমিশন একটি পক্ষকে জেতাতে নির্লজ্জভাবে কাজ করছে।…আমরা শিক্ষার্থীদের হয়ে কাজ করতে এসেছি। কিন্তু চবি প্রশাসন, নির্বাচন কমিশন সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে। আমরা বলব, ইতিহাস আপনাদের ক্ষমা করবে না।’
স্ট্রিম সংবাদদাতা
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণের দুই ঘণ্টার মধ্যেই অনিয়মের নানা অভিযোগ তুলেছেন ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের সহসভাপতি (ভিপি) প্রার্থী সাজ্জাদ হোসেন হৃদয়। তাঁর অভিযোগ, প্রশাসনের পক্ষ থেকে ভোটারদের হাতের আঙ্গুলে অমোচনীয় কালি ব্যবহারের কথা বলা হলেও ভোট দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কালি মুছে যাচ্ছে। এতে ভোটে কারচুপির আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তিনি। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের আইটি ভবনের একটি কক্ষে বেশ কিছু ব্যালটে স্বাক্ষর না থাকার অভিযোগও করেছেন তিনি। বুধবার বেলা ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের আইটি ভবন থেকে ভোটপ্রদান শেষে সংবাদিকদের কাছে তিনি এসব অভিযোগ তুলেন।
তবে অমোচনীয় কালীর ব্যাপারে চাকসু নির্বাচন কমিশনের কিছুই করার নেই বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার প্রফেসর মনির উদ্দিন। তিনি দাবি করেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে দেশের সব সোর্সে খুঁজেও অমোচনীয় কালি সংগ্রহ করতে পারেননি, জাতীয় নির্বাচন কমিশনও এই কালি দিতে পারেনি। দুটি কেন্দ্রে রিটার্নিং কর্মকর্তার স্বাক্ষর ছাড়া কয়েকটি ব্যালট সরবরাহের কথা জানতে পেরেই ভোট গণনার সময় ব্যালটগুলো আলাদা করার সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি। দুপুরে চাকসু ভবনে নির্বাচন কমিশনের কন্ট্রোলরুমে ছাত্রদল ও শিবির প্যানেলের প্রার্থীরা অভিযোগ নিয়ে এলে এসব কথা বলেন প্রফেসর মনির উদ্দিন।
চাকসু নির্বাচনের ভোট চলাকালে বুধবার দুপুর ১২টার দিকে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের ভিপি প্রার্থী সাজ্জাদ হোসেন হৃদয়কে সঙ্গে নিয়ে লিখিত অভিযোগ জমা দিতে আসেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল নোমান। এ সময় তিনি বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন একটি অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিতে সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ হয়েছে। কেন্দ্রে কেন্দ্রে ইসলামী ছাত্রশিবিরের বহিরাগত ক্যাডাররা অবস্থান করে ভোটারদের প্রভাবিত করছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনও একটি সুনির্দিষ্ট রাজনৈতিক দলের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে। প্রশাসন অমোচনীয় কালীর কথা বললেও ভোটারদের হাতে দেওয়া কালি এক ঘণ্টাও থাকছে না। বেশ কয়েকটি কেন্দ্রে রিটার্নিং কর্মকর্তার স্বাক্ষর ছাড়া ব্যালট সরবরাহ করা হয়েছে। এতে প্রমাণিত হয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন একটি সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিতে ব্যর্থ হয়েছে।’
ছাত্রদলের ভিপি প্রার্থী সাজ্জাদ হোসেন হৃদয় সাংবাদিকদের বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আর নির্বাচন কমিশন একটি পক্ষকে জেতাতে নির্লজ্জভাবে কাজ করছে। …আমরা শিক্ষার্থীদের হয়ে কাজ করতে এসেছি। কিন্তু চবি প্রশাসন, নির্বাচন কমিশন সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে। আমরা বলব, ইতিহাস আপনাদের ক্ষমা করবে না। ডাকসু ও জাকসু থেকে শিক্ষা নিয়ে তাদের উচিত ছিল এসব বিষয়ে সচেতন থাকা। কিন্তু বাস্তবে সেটির প্রতিফলন ঘটেনি।’ প্রশাসনের মুখোশ শিক্ষার্থীদের সামনে পুরোপুরি উন্মুক্ত করতে ছাত্রদল শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে থাকবে বলে তিনি জানান।
ছাত্রদলের প্যানেল বেড়িয়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কন্ট্রোলরুমে আসেন শিবিরের ভিপি প্রার্থী ইব্রাহীম হোসেন রনি। অভিন্ন অভিযোগ করেন তিনি। তিনি অভিযোগ করেন, অমোচনীয় কালি বেশি সময় স্থায়ী হচ্ছে না। এ ছাড়া ভোটারকে ব্যালট সরবরাহের সময় স্বাক্ষর নেওয়া হচ্ছে না। ফলে একজন শিক্ষার্থী ভোট দিয়ে এলেও তার কোনো প্রমাণ থাকছে না।
শিবির নেতা ইব্রাহীম হোসেন বলেন, ছবিসহ ভোটার তালিকা থাকলেও এই ছবি সংগ্রহ করা হয়েছে শিক্ষার্থীরা ভর্তির সময় যে ছবি জমা দিয়েছে সেই ছবি। ফলে ছবিগুলোও বিকৃত অবস্থায় রয়েছে। তাই সুষ্ঠু ভোটের ক্ষেত্রে বেশ কিছু প্রশ্ন উঠছে। তবে দীর্ঘদিন পর ভোট অনুষ্ঠিত হওয়ায় গণতন্ত্র আর শিক্ষার্থীদের স্বার্থে শেষ পর্যন্ত ভোটের মাঠে থাকার ঘোষণাও দেন তিনি।
প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী দুই প্যানেলের অভিযোগের জবাবে এক রকম অসহায়ত্ব প্রকাশ করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক মনির উদ্দিন। তিনি জানান, অমোচনীয় কালির জন্য জাতীয় নির্বাচন কমিশনেও যোগাযোগ করা হয়েছে। তারা জানিয়েছে জাতীয় নির্বাচনে জার্মানী থেকে কালি আনা হয়। নিয়মানুযায়ী নির্বাচনের পর অবশিষ্ট কালি ধ্বংস করে দেওয়া হয়। তাই স্থায়ী অমোচনীয় কালি সংগ্রহ করা সম্ভব হয়নি। এ ছাড়া ছবিসহ ভোটার তালিকা ছাড়া আরও অন্তত ২টি ধাপে ভোটার যাচাই করা হয়। তাই শুধু কালির কারণে নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হবে না।
স্বাক্ষরহীন ব্যালট প্রসঙ্গে অধ্যাপক মনির উদ্দিন বলেন, দীর্ঘদিন নির্বাচনের অভিজ্ঞতা না থাকায় দুটি কেন্দ্রের রিটার্নিং কর্মকর্তারা ব্যালট সরবরাহের আগে বেশ কিছু ব্যালটে স্বাক্ষর করেননি। বিষয়টি জানার পরপরই ভোট গণনার সময় ব্যালটগুলো আলাদা করার সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়েছে। ওই দুই কেন্দ্রে সরবরাহ করা ব্যালট, কাস্টিং ভোট ও ব্যালট আলাদা করে গণনা করার কথা জানিয়েছেন তিনি। এ ছাড়া অন্যান্য ছোট-খাটো যেসব অভিযোগ প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা করেছেন, তার সব আমলে নিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণের কথা জানান তিনি।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণের দুই ঘণ্টার মধ্যেই অনিয়মের নানা অভিযোগ তুলেছেন ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের সহসভাপতি (ভিপি) প্রার্থী সাজ্জাদ হোসেন হৃদয়। তাঁর অভিযোগ, প্রশাসনের পক্ষ থেকে ভোটারদের হাতের আঙ্গুলে অমোচনীয় কালি ব্যবহারের কথা বলা হলেও ভোট দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কালি মুছে যাচ্ছে। এতে ভোটে কারচুপির আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তিনি। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের আইটি ভবনের একটি কক্ষে বেশ কিছু ব্যালটে স্বাক্ষর না থাকার অভিযোগও করেছেন তিনি। বুধবার বেলা ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের আইটি ভবন থেকে ভোটপ্রদান শেষে সংবাদিকদের কাছে তিনি এসব অভিযোগ তুলেন।
তবে অমোচনীয় কালীর ব্যাপারে চাকসু নির্বাচন কমিশনের কিছুই করার নেই বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার প্রফেসর মনির উদ্দিন। তিনি দাবি করেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে দেশের সব সোর্সে খুঁজেও অমোচনীয় কালি সংগ্রহ করতে পারেননি, জাতীয় নির্বাচন কমিশনও এই কালি দিতে পারেনি। দুটি কেন্দ্রে রিটার্নিং কর্মকর্তার স্বাক্ষর ছাড়া কয়েকটি ব্যালট সরবরাহের কথা জানতে পেরেই ভোট গণনার সময় ব্যালটগুলো আলাদা করার সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি। দুপুরে চাকসু ভবনে নির্বাচন কমিশনের কন্ট্রোলরুমে ছাত্রদল ও শিবির প্যানেলের প্রার্থীরা অভিযোগ নিয়ে এলে এসব কথা বলেন প্রফেসর মনির উদ্দিন।
চাকসু নির্বাচনের ভোট চলাকালে বুধবার দুপুর ১২টার দিকে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের ভিপি প্রার্থী সাজ্জাদ হোসেন হৃদয়কে সঙ্গে নিয়ে লিখিত অভিযোগ জমা দিতে আসেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল নোমান। এ সময় তিনি বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন একটি অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিতে সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ হয়েছে। কেন্দ্রে কেন্দ্রে ইসলামী ছাত্রশিবিরের বহিরাগত ক্যাডাররা অবস্থান করে ভোটারদের প্রভাবিত করছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনও একটি সুনির্দিষ্ট রাজনৈতিক দলের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে। প্রশাসন অমোচনীয় কালীর কথা বললেও ভোটারদের হাতে দেওয়া কালি এক ঘণ্টাও থাকছে না। বেশ কয়েকটি কেন্দ্রে রিটার্নিং কর্মকর্তার স্বাক্ষর ছাড়া ব্যালট সরবরাহ করা হয়েছে। এতে প্রমাণিত হয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন একটি সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিতে ব্যর্থ হয়েছে।’
ছাত্রদলের ভিপি প্রার্থী সাজ্জাদ হোসেন হৃদয় সাংবাদিকদের বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আর নির্বাচন কমিশন একটি পক্ষকে জেতাতে নির্লজ্জভাবে কাজ করছে। …আমরা শিক্ষার্থীদের হয়ে কাজ করতে এসেছি। কিন্তু চবি প্রশাসন, নির্বাচন কমিশন সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে। আমরা বলব, ইতিহাস আপনাদের ক্ষমা করবে না। ডাকসু ও জাকসু থেকে শিক্ষা নিয়ে তাদের উচিত ছিল এসব বিষয়ে সচেতন থাকা। কিন্তু বাস্তবে সেটির প্রতিফলন ঘটেনি।’ প্রশাসনের মুখোশ শিক্ষার্থীদের সামনে পুরোপুরি উন্মুক্ত করতে ছাত্রদল শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে থাকবে বলে তিনি জানান।
ছাত্রদলের প্যানেল বেড়িয়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কন্ট্রোলরুমে আসেন শিবিরের ভিপি প্রার্থী ইব্রাহীম হোসেন রনি। অভিন্ন অভিযোগ করেন তিনি। তিনি অভিযোগ করেন, অমোচনীয় কালি বেশি সময় স্থায়ী হচ্ছে না। এ ছাড়া ভোটারকে ব্যালট সরবরাহের সময় স্বাক্ষর নেওয়া হচ্ছে না। ফলে একজন শিক্ষার্থী ভোট দিয়ে এলেও তার কোনো প্রমাণ থাকছে না।
শিবির নেতা ইব্রাহীম হোসেন বলেন, ছবিসহ ভোটার তালিকা থাকলেও এই ছবি সংগ্রহ করা হয়েছে শিক্ষার্থীরা ভর্তির সময় যে ছবি জমা দিয়েছে সেই ছবি। ফলে ছবিগুলোও বিকৃত অবস্থায় রয়েছে। তাই সুষ্ঠু ভোটের ক্ষেত্রে বেশ কিছু প্রশ্ন উঠছে। তবে দীর্ঘদিন পর ভোট অনুষ্ঠিত হওয়ায় গণতন্ত্র আর শিক্ষার্থীদের স্বার্থে শেষ পর্যন্ত ভোটের মাঠে থাকার ঘোষণাও দেন তিনি।
প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী দুই প্যানেলের অভিযোগের জবাবে এক রকম অসহায়ত্ব প্রকাশ করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক মনির উদ্দিন। তিনি জানান, অমোচনীয় কালির জন্য জাতীয় নির্বাচন কমিশনেও যোগাযোগ করা হয়েছে। তারা জানিয়েছে জাতীয় নির্বাচনে জার্মানী থেকে কালি আনা হয়। নিয়মানুযায়ী নির্বাচনের পর অবশিষ্ট কালি ধ্বংস করে দেওয়া হয়। তাই স্থায়ী অমোচনীয় কালি সংগ্রহ করা সম্ভব হয়নি। এ ছাড়া ছবিসহ ভোটার তালিকা ছাড়া আরও অন্তত ২টি ধাপে ভোটার যাচাই করা হয়। তাই শুধু কালির কারণে নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হবে না।
স্বাক্ষরহীন ব্যালট প্রসঙ্গে অধ্যাপক মনির উদ্দিন বলেন, দীর্ঘদিন নির্বাচনের অভিজ্ঞতা না থাকায় দুটি কেন্দ্রের রিটার্নিং কর্মকর্তারা ব্যালট সরবরাহের আগে বেশ কিছু ব্যালটে স্বাক্ষর করেননি। বিষয়টি জানার পরপরই ভোট গণনার সময় ব্যালটগুলো আলাদা করার সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়েছে। ওই দুই কেন্দ্রে সরবরাহ করা ব্যালট, কাস্টিং ভোট ও ব্যালট আলাদা করে গণনা করার কথা জানিয়েছেন তিনি। এ ছাড়া অন্যান্য ছোট-খাটো যেসব অভিযোগ প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা করেছেন, তার সব আমলে নিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণের কথা জানান তিনি।
প্রধান উপদেষ্টা জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে জরুরি বৈঠকে আলোচনায় বসেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
৩২ মিনিট আগেমিরপুরের আগুনের ঘটনায় ১৬ মৃতদেহের মধ্যে ৬ জনের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জে ই-বেইলবন্ড (অনলাইনে জামিননামা) চালু করা হয়েছে। এর মাধ্যমে এক ক্লিকে ১২ ধাপের অবসান ঘটবে বলে জানিয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।
১ ঘণ্টা আগেজুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের সময় গুলি করে হত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আটক চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের সাবেক কমিশনার মো. সাইফুল ইসলামকে ৩০ অক্টোবর হাজির করার নির্দেশ দিয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
১ ঘণ্টা আগে