স্ট্রিম প্রতিবেদক
সারাদেহ ধানের শীষে ঢাকা। পায়ে জুতা আর পায়জামার কিছু অংশ কেবল দেখা যাচ্ছে। এসেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে একনজর দেখতে। ৬ মে, মঙ্গলবার খালেদা জিয়ার বাসভবন ফিরোজার সামনে এমন দৃশ্য দেখা যায়। নেত্রীকে বরণ করতে সারাদেশ থেকে বিএনপির অসংখ্য কর্মী ছুটে এসেছেন।
বেলা ১টা ২৫ মিনিটে ফিরোজায় পৌঁছান সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী। তাঁর ফেরাকে কেন্দ্র করে ফিরোজার প্রবেশপথ গুলশান-২ নম্বরের ৭৯ নম্বর সড়কের সামনে ব্যারিকেড দেওয়া হয়। সড়কের দুই পাশে কড়া নিরাপত্তায় নিয়োজিত ছিলেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। রয়েছেন সেনাবাহিনীর সদস্যও। গণমাধ্যমকর্মী ছাড়া কাউকে সেখানে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না।
নেতাকর্মীদের রাজপথে অবস্থান
শুধু ফিরোজা নয়, এ দিন রাজধানীর বিমানবন্দর এলাকা থেকে গুলশান পর্যন্ত পুরো পথ ছিল বিএনপির নেতাকর্মীদের দখলে। স্লোগান, ফুল, প্ল্যাকার্ড ও ব্যানার হাতে এসেছেন তাঁরা। এ সময় কর্মীদের নানা স্লোগান দিতে দেখা যায়, যার মধ্যে ছিল, ‘খালেদা জিয়ার আগমন, শুভেচ্ছা স্বাগতম’, ‘খালেদা জিয়া ভয় নাই, রাজপথ ছাড়ি নাই’ ইত্যাদি।
রাজপথে দলটির নেতাকর্মীদের হাতে ছিল জাতীয় ও দলীয় পতাকা। খালেদা জিয়ার পাশাপাশি তারেক রহমান ও জুবাইদা রহমানকে নিয়েও স্লোগান দেন তাঁরা।
বিএনপি ও দলটির অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা কে কোথায় অবস্থান করবে তা সোমবার বলে দেওয়া হয়েছিল। এ সময় কর্মীদের রাস্তায় না থেকে ফুটপাতে অবস্থানের নির্দেশ দিয়েছিলেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
সঙ্গী ছিলেন যারা
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে তাঁর দুই পুত্রবধূও এসেছেন- তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান ও আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী সৈয়দা শামিলা রহমান।
খালেদা জিয়ার সঙ্গে আরও এসেছেন তাঁর মেডিকেল বোর্ডের প্রধান শাহাবুদ্দিন তালুকদার, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এ জেড এম জাহিদ হোসেন, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য এনামুল হক চৌধুরী, নির্বাহী কমিটির সদস্য তাবিথ আউয়াল, লন্ডন বিএনপির সভাপতি এম এ মালেকসহ ১৪ জন।
এ দিন সকালে বিমানবন্দরের ভিআইপি টার্মিনালে তাঁকে স্বাগত জানাতে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সালাহউদ্দিন আহমদ, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু ও সেলিমা রহমান।
বলা দরকার, গত ৭ জানুয়ারি চিকিৎসার উদ্দেশ্যে যুক্তরাজ্যে যান বেগম খালেদা জিয়া।
সারাদেহ ধানের শীষে ঢাকা। পায়ে জুতা আর পায়জামার কিছু অংশ কেবল দেখা যাচ্ছে। এসেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে একনজর দেখতে। ৬ মে, মঙ্গলবার খালেদা জিয়ার বাসভবন ফিরোজার সামনে এমন দৃশ্য দেখা যায়। নেত্রীকে বরণ করতে সারাদেশ থেকে বিএনপির অসংখ্য কর্মী ছুটে এসেছেন।
বেলা ১টা ২৫ মিনিটে ফিরোজায় পৌঁছান সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী। তাঁর ফেরাকে কেন্দ্র করে ফিরোজার প্রবেশপথ গুলশান-২ নম্বরের ৭৯ নম্বর সড়কের সামনে ব্যারিকেড দেওয়া হয়। সড়কের দুই পাশে কড়া নিরাপত্তায় নিয়োজিত ছিলেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। রয়েছেন সেনাবাহিনীর সদস্যও। গণমাধ্যমকর্মী ছাড়া কাউকে সেখানে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না।
নেতাকর্মীদের রাজপথে অবস্থান
শুধু ফিরোজা নয়, এ দিন রাজধানীর বিমানবন্দর এলাকা থেকে গুলশান পর্যন্ত পুরো পথ ছিল বিএনপির নেতাকর্মীদের দখলে। স্লোগান, ফুল, প্ল্যাকার্ড ও ব্যানার হাতে এসেছেন তাঁরা। এ সময় কর্মীদের নানা স্লোগান দিতে দেখা যায়, যার মধ্যে ছিল, ‘খালেদা জিয়ার আগমন, শুভেচ্ছা স্বাগতম’, ‘খালেদা জিয়া ভয় নাই, রাজপথ ছাড়ি নাই’ ইত্যাদি।
রাজপথে দলটির নেতাকর্মীদের হাতে ছিল জাতীয় ও দলীয় পতাকা। খালেদা জিয়ার পাশাপাশি তারেক রহমান ও জুবাইদা রহমানকে নিয়েও স্লোগান দেন তাঁরা।
বিএনপি ও দলটির অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা কে কোথায় অবস্থান করবে তা সোমবার বলে দেওয়া হয়েছিল। এ সময় কর্মীদের রাস্তায় না থেকে ফুটপাতে অবস্থানের নির্দেশ দিয়েছিলেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
সঙ্গী ছিলেন যারা
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে তাঁর দুই পুত্রবধূও এসেছেন- তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান ও আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী সৈয়দা শামিলা রহমান।
খালেদা জিয়ার সঙ্গে আরও এসেছেন তাঁর মেডিকেল বোর্ডের প্রধান শাহাবুদ্দিন তালুকদার, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এ জেড এম জাহিদ হোসেন, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য এনামুল হক চৌধুরী, নির্বাহী কমিটির সদস্য তাবিথ আউয়াল, লন্ডন বিএনপির সভাপতি এম এ মালেকসহ ১৪ জন।
এ দিন সকালে বিমানবন্দরের ভিআইপি টার্মিনালে তাঁকে স্বাগত জানাতে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সালাহউদ্দিন আহমদ, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু ও সেলিমা রহমান।
বলা দরকার, গত ৭ জানুয়ারি চিকিৎসার উদ্দেশ্যে যুক্তরাজ্যে যান বেগম খালেদা জিয়া।
সাধারণত কোনো দেশের বাজেট প্রস্তাব হয়ে থাকে দেশটির সংসদেই। তবে এই মুহূর্তে বাংলাদেশে কোনো সংসদ ব্যবস্থা কার্যকর না থাকায় ২০২৫-২৬ অর্থবছরের নতুন বাজেট উপস্থাপিত হচ্ছে ভিন্ন প্রক্রিয়ায়। অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ সোমবার (২ জুন) বেলা ৩টায় উপস্থাপন করেছেন২০২৫-২৬ অর্থবছরের জাতীয় বাজেট। এই বাজেট
১৬ দিন আগেপ্রায় পাঁচ বছর আগে ঘটে যাওয়া সাবেক সেনা কর্মকর্তা মেজর (অব.) সিনহা মো. রাশেদ খান হত্যাকাণ্ডের মামলায় অবশেষে চূড়ান্ত রায় দিয়েছেন দেশের উচ্চ আদালত। বহুল আলোচিত এই মামলায় হাইকোর্টের রায়ে টেকনাফ থানার সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রদীপ কুমার দাশ এবং বাহারছড়া তদন্ত কেন্দ্রের তৎকালীন ইনচার্জ পরিদর্শক
১৬ দিন আগেসুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের রায় জামায়েতে ইসলামকে পূর্বের অবস্থানে ফিরিয়ে দিয়েছে। ফলে জামায়াতের নিবন্ধন ও দলীয় প্রতীক-দাঁড়িপাল্লা পুনর্বহাল হয়েছে। প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে বৈঠক শেষে এ কথা জানিয়েছেন জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ এইচ এম হামিদুর রহমান আজাদ।
১৬ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের উদ্যোগে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দ্বিতীয় ধাপের সংলাপ সোমবার (২ জুন) বিকেল ৪টায় রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে শুরু হচ্ছে। কমিশনের সভাপতি ও প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের উপস্থিতিতে আয়োজিত এই বৈঠকে , জামায়াতে ইসলামী, এনসিপিসহ ৩১টি দল ও জোটকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
১৬ দিন আগে