ক্রমেই বসবাসযোগ্যতা হারাচ্ছে রাজধানী ঢাকা। বিশ্বের বাসযোগ্য শহরের তালিকায় গত বছরের তুলনায় এ বছর ঢাকার অবস্থানের আরও অবনতি হয়েছে। ঢাকা কেন দিন দিন বসবাসের অনুপযোগী হয়ে উঠছে? কীভাবে তৈরি করা হয় এই তালিকা? জানা যাক বিস্তারিত।
গৌতম কে শুভ
লন্ডনভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ইকোনোমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের ‘গ্লোবাল লিভেবিলিটি ইনডেক্স’-এ বিশ্বের মধ্যে ‘তৃতীয় বসবাস অনুপযোগী শহর’ হিসেবে উঠে এসেছে রাজধানী ঢাকার নাম। চলতি বছরের তালিকায় ১৭৩টি শহরের মধ্যে ঢাকা রয়েছে ১৭১তম অবস্থানে। ১০০ ইনডেক্স পয়েন্টের মধ্যে ঢাকা পেয়েছে মাত্র ৪১ দশমিক ৭।
বসবাসের অনুপযোগী শহরের তালিকায় প্রথম অবস্থানে রয়েছে যুদ্ধবিধ্বস্ত সিরিয়ার রাজধানী দামেস্ক। লিবিয়ার ত্রিপোলির অবস্থান দ্বিতীয়। আর ঢাকার ঠিক পরেই রয়েছে পাকিস্তানের বন্দরনগরী করাচির নাম। বিশ্বব্যাপী শহরের জীবনমান পরিমাপের ক্ষেত্রে এই ইনডেক্সকে একটি গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক মানদণ্ড হিসেবে ধরা হয়। কিন্তু কীসের ভিত্তিতে তৈরি করা হয় এই ইনডেক্স?
ইকোনোমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের ‘গ্লোবাল লিভেবিলিটি ইনডেক্স’-এর মাধ্যমে বোঝা যায় বিশ্বের কোন শহরগুলো বসবাসের জন্য সবচেয়ে ভালো, আর কোনগুলো সবচেয়ে খারাপ। এই সূচক তৈরির মূল উদ্দেশ্য, একটি শহরে বসবাস করতে গিয়ে একজন মানুষকে কী ধরনের বাধার মুখে পড়তে হয়, তা পরিমাপ করা। আর এক শহরের সঙ্গে আরেক শহরের তুলনামূলক পার্থক্য বের করা।
এই ইনডেক্সে প্রতিটি শহরকে পাঁচটি বিষয়ের ভিত্তিতে মূল্যায়ন করা হয়। বিষয়গুলো হচ্ছে স্থিতিশীলতা, স্বাস্থ্যসেবা, সংস্কৃতি ও পরিবেশ, শিক্ষা এবং অবকাঠামো। এই পাঁচটি বিষয়ের অধীনে থাকে ৩০টিরও বেশি উপাদান বা সূচক। এগুলোর মধ্যে রয়েছে কিছু গুণগত এবং কিছু পরিমাণগত উপাদান।
স্থিতিশীলতার মধ্যে দেখা হয় অপরাধ, সন্ত্রাস বা গৃহযুদ্ধের আশঙ্কা আছে কিনা। স্বাস্থ্যসেবায় বিবেচনা করা হয় সরকারি ও বেসরকারি চিকিৎসাসেবার মান এবং ওষুধের সহজলভ্যতা। সংস্কৃতি ও পরিবেশে গুরুত্ব দেওয়া হয় জলবায়ু, দুর্নীতি, সেন্সরশিপ, সামাজিক ও ধর্মীয় বিধিনিষেধ, খেলাধুলা ও বিনোদনের সুযোগ। শিক্ষায় দেখা হয় সরকারি-বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মান ও সুযোগ। আর অবকাঠামোতে বিশ্লেষণ করা হয় রাস্তাঘাট, গণপরিবহন, বিদ্যুৎ, পানি, টেলিকম এবং বাসস্থানের মান কেমন।
প্রতিটি সূচকে শহরগুলোকে নির্দিষ্টভাবে রেটিংও দেওয়া হয়। রেটিং দেওয়ার ক্ষেত্রে ‘গ্রহণযোগ্য’, ‘সহনযোগ্য’, ‘অস্বস্তিকর’ ও ‘অসহনশীল’—এই বিষয়গুলো বিবেচনা করা হয়। এরপর এগুলোকে ১ থেকে ১০০-এর মধ্যে একটি স্কোর দেওয়া হয়। ১০০ স্কোরের অর্থ হচ্ছে, সবচেয়ে আদর্শ শহর। আর স্কোর ১-এর অর্থ হচ্ছে, বসবাসের সবচেয়ে অনুপযোগী।
ইকোনোমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের পাঁচটি মূল সূচকে ঢাকার অবস্থান বেশ দুর্বল। স্থিতিশীলতায় ঢাকা পেয়েছে ৪৫, স্বাস্থ্যসেবায় ৪১ দশমিক ৭, সংস্কৃতি ও পরিবেশে ৪০ দশমিক ৫ এবং শিক্ষায় ৬৬ দশমিক ৭ পয়েন্ট। সবচেয়ে কম ২৬ দশমিক ৮ পেয়েছে অবকাঠামোতে। এটা মূলত ঢাকার রাস্তাঘাট, পরিবহন, পানি-বিদ্যুৎ ও বাসস্থানের মতো মৌলিক সেবাগুলোর দুরবস্থাকেই তুলে ধরে।
গত কয়েক বছর ধরেই ঢাকার অবস্থান এই সূচকে ধারাবাহিকভাবে খারাপের দিকে। ২০২১ সালে ১৪০টি শহরের মধ্যে ঢাকা ছিল ১৩৭তম। এরপর ২০২২ সালে ছিল ১৬৬তম (১৭২ শহরের মধ্যে), ২০২৩ সালেও ১৭৩ শহরের মধ্যে একই অবস্থানে ছিল। ২০২৪ সালে অবস্থান আরও খারাপ হয়ে ১৭৩ শহরের মধ্যে ১৬৮তম হয়। আর ২০২৫ সালে ১৭৩ শহরের মধ্যে ১৭১তম স্থানে। অর্থাৎ ঢাকা বিশ্বের তৃতীয় বসবাস অযোগ্য শহর।
ধারাবাহিকভাবে এই অবনতি স্পষ্টভাবে দেখিয়ে দিচ্ছে, ঢাকায় জীবনযাত্রার মানের কোনো উন্নতি হচ্ছে না। বরং বিশ্বের অন্য শহরগুলোর তুলনায় ক্রমেই আরও নাজুক হয়ে উঠছে।
বিশ্বজুড়ে শহরগুলোতে জীবনযাত্রার মানে এসেছে মিশ্র পরিবর্তন। ইকোনোমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের রিপোর্ট বলছে, বিশ্বব্যাপী স্থিতিশীলতার সূচকে পতন দেখা গেছে। সন্ত্রাসবাদের হুমকি, রাজনৈতিক সহিংসতা, আবাসনসংকট ও আন্তর্জাতিক টানাপোড়েন এই পতনের মূল কারণ।
এ দিকে মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকা অঞ্চলের কিছু শহরে স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা ও অবকাঠামো খাতে সামান্য উন্নতি হয়েছে। সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের শহরগুলো এসব খাতে ভালো অবস্থানে রয়েছে। ফলে এই অঞ্চলের সামগ্রিক সূচক কিছুটা বেড়েছে।
গ্লোবাল লিভেবিলিটি ইনডেক্স মানুষের দৈনন্দিন জীবনে প্রভাব ফেলা নানা দিককে আমলে দেয়। ফলে বসবাসের জন্য একটি শহর কতটা উপযোগী কিংবা অনুপযোগী, তা সহজেই বোঝা যায়। মূলত সরকার, দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান ও নগর পরিকল্পনাকারীরা এই সূচকের মাধ্যমে শহরের দুর্বলতা ও শক্তি সম্পর্কে ধারণা পেয়ে থাকেন। অন্যদিকে সাধারণ মানুষও এই তথ্যের ভিত্তিতে শহরের জীবনযাত্রার মান সম্পর্কে ওয়াকিবহাল হতে পারেন।
লন্ডনভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ইকোনোমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের ‘গ্লোবাল লিভেবিলিটি ইনডেক্স’-এ বিশ্বের মধ্যে ‘তৃতীয় বসবাস অনুপযোগী শহর’ হিসেবে উঠে এসেছে রাজধানী ঢাকার নাম। চলতি বছরের তালিকায় ১৭৩টি শহরের মধ্যে ঢাকা রয়েছে ১৭১তম অবস্থানে। ১০০ ইনডেক্স পয়েন্টের মধ্যে ঢাকা পেয়েছে মাত্র ৪১ দশমিক ৭।
বসবাসের অনুপযোগী শহরের তালিকায় প্রথম অবস্থানে রয়েছে যুদ্ধবিধ্বস্ত সিরিয়ার রাজধানী দামেস্ক। লিবিয়ার ত্রিপোলির অবস্থান দ্বিতীয়। আর ঢাকার ঠিক পরেই রয়েছে পাকিস্তানের বন্দরনগরী করাচির নাম। বিশ্বব্যাপী শহরের জীবনমান পরিমাপের ক্ষেত্রে এই ইনডেক্সকে একটি গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক মানদণ্ড হিসেবে ধরা হয়। কিন্তু কীসের ভিত্তিতে তৈরি করা হয় এই ইনডেক্স?
ইকোনোমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের ‘গ্লোবাল লিভেবিলিটি ইনডেক্স’-এর মাধ্যমে বোঝা যায় বিশ্বের কোন শহরগুলো বসবাসের জন্য সবচেয়ে ভালো, আর কোনগুলো সবচেয়ে খারাপ। এই সূচক তৈরির মূল উদ্দেশ্য, একটি শহরে বসবাস করতে গিয়ে একজন মানুষকে কী ধরনের বাধার মুখে পড়তে হয়, তা পরিমাপ করা। আর এক শহরের সঙ্গে আরেক শহরের তুলনামূলক পার্থক্য বের করা।
এই ইনডেক্সে প্রতিটি শহরকে পাঁচটি বিষয়ের ভিত্তিতে মূল্যায়ন করা হয়। বিষয়গুলো হচ্ছে স্থিতিশীলতা, স্বাস্থ্যসেবা, সংস্কৃতি ও পরিবেশ, শিক্ষা এবং অবকাঠামো। এই পাঁচটি বিষয়ের অধীনে থাকে ৩০টিরও বেশি উপাদান বা সূচক। এগুলোর মধ্যে রয়েছে কিছু গুণগত এবং কিছু পরিমাণগত উপাদান।
স্থিতিশীলতার মধ্যে দেখা হয় অপরাধ, সন্ত্রাস বা গৃহযুদ্ধের আশঙ্কা আছে কিনা। স্বাস্থ্যসেবায় বিবেচনা করা হয় সরকারি ও বেসরকারি চিকিৎসাসেবার মান এবং ওষুধের সহজলভ্যতা। সংস্কৃতি ও পরিবেশে গুরুত্ব দেওয়া হয় জলবায়ু, দুর্নীতি, সেন্সরশিপ, সামাজিক ও ধর্মীয় বিধিনিষেধ, খেলাধুলা ও বিনোদনের সুযোগ। শিক্ষায় দেখা হয় সরকারি-বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মান ও সুযোগ। আর অবকাঠামোতে বিশ্লেষণ করা হয় রাস্তাঘাট, গণপরিবহন, বিদ্যুৎ, পানি, টেলিকম এবং বাসস্থানের মান কেমন।
প্রতিটি সূচকে শহরগুলোকে নির্দিষ্টভাবে রেটিংও দেওয়া হয়। রেটিং দেওয়ার ক্ষেত্রে ‘গ্রহণযোগ্য’, ‘সহনযোগ্য’, ‘অস্বস্তিকর’ ও ‘অসহনশীল’—এই বিষয়গুলো বিবেচনা করা হয়। এরপর এগুলোকে ১ থেকে ১০০-এর মধ্যে একটি স্কোর দেওয়া হয়। ১০০ স্কোরের অর্থ হচ্ছে, সবচেয়ে আদর্শ শহর। আর স্কোর ১-এর অর্থ হচ্ছে, বসবাসের সবচেয়ে অনুপযোগী।
ইকোনোমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের পাঁচটি মূল সূচকে ঢাকার অবস্থান বেশ দুর্বল। স্থিতিশীলতায় ঢাকা পেয়েছে ৪৫, স্বাস্থ্যসেবায় ৪১ দশমিক ৭, সংস্কৃতি ও পরিবেশে ৪০ দশমিক ৫ এবং শিক্ষায় ৬৬ দশমিক ৭ পয়েন্ট। সবচেয়ে কম ২৬ দশমিক ৮ পেয়েছে অবকাঠামোতে। এটা মূলত ঢাকার রাস্তাঘাট, পরিবহন, পানি-বিদ্যুৎ ও বাসস্থানের মতো মৌলিক সেবাগুলোর দুরবস্থাকেই তুলে ধরে।
গত কয়েক বছর ধরেই ঢাকার অবস্থান এই সূচকে ধারাবাহিকভাবে খারাপের দিকে। ২০২১ সালে ১৪০টি শহরের মধ্যে ঢাকা ছিল ১৩৭তম। এরপর ২০২২ সালে ছিল ১৬৬তম (১৭২ শহরের মধ্যে), ২০২৩ সালেও ১৭৩ শহরের মধ্যে একই অবস্থানে ছিল। ২০২৪ সালে অবস্থান আরও খারাপ হয়ে ১৭৩ শহরের মধ্যে ১৬৮তম হয়। আর ২০২৫ সালে ১৭৩ শহরের মধ্যে ১৭১তম স্থানে। অর্থাৎ ঢাকা বিশ্বের তৃতীয় বসবাস অযোগ্য শহর।
ধারাবাহিকভাবে এই অবনতি স্পষ্টভাবে দেখিয়ে দিচ্ছে, ঢাকায় জীবনযাত্রার মানের কোনো উন্নতি হচ্ছে না। বরং বিশ্বের অন্য শহরগুলোর তুলনায় ক্রমেই আরও নাজুক হয়ে উঠছে।
বিশ্বজুড়ে শহরগুলোতে জীবনযাত্রার মানে এসেছে মিশ্র পরিবর্তন। ইকোনোমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের রিপোর্ট বলছে, বিশ্বব্যাপী স্থিতিশীলতার সূচকে পতন দেখা গেছে। সন্ত্রাসবাদের হুমকি, রাজনৈতিক সহিংসতা, আবাসনসংকট ও আন্তর্জাতিক টানাপোড়েন এই পতনের মূল কারণ।
এ দিকে মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকা অঞ্চলের কিছু শহরে স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা ও অবকাঠামো খাতে সামান্য উন্নতি হয়েছে। সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের শহরগুলো এসব খাতে ভালো অবস্থানে রয়েছে। ফলে এই অঞ্চলের সামগ্রিক সূচক কিছুটা বেড়েছে।
গ্লোবাল লিভেবিলিটি ইনডেক্স মানুষের দৈনন্দিন জীবনে প্রভাব ফেলা নানা দিককে আমলে দেয়। ফলে বসবাসের জন্য একটি শহর কতটা উপযোগী কিংবা অনুপযোগী, তা সহজেই বোঝা যায়। মূলত সরকার, দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান ও নগর পরিকল্পনাকারীরা এই সূচকের মাধ্যমে শহরের দুর্বলতা ও শক্তি সম্পর্কে ধারণা পেয়ে থাকেন। অন্যদিকে সাধারণ মানুষও এই তথ্যের ভিত্তিতে শহরের জীবনযাত্রার মান সম্পর্কে ওয়াকিবহাল হতে পারেন।
এই ফিরে আসাকে মনে করা হচ্ছে জামায়াতের নতুনভাবে গুছিয়ে তোলার চেষ্টা এবং নতুন রাজনৈতিক জোট গঠনের ইঙ্গিত। সমাবেশটি ছিল জামায়াতের ‘পুনর্জন্ম’—যেখানে তারা একদিকে সাত দফার মাধ্যমে রাষ্ট্র পুনর্গঠনের রূপরেখা দেয়, অন্যদিকে দুর্নীতিবিরোধী রাজনীতির অঙ্গীকার করে নিজেদের ‘আদর্শিক ইসলামি গণদল’ হিসেবে গড়তে চায়।
১৭ ঘণ্টা আগেসারাদেশের নেতাকর্মীরা যাতে নির্বিঘ্নে রাজধানীতে আসতে পারেন এ জন্য ময়মনসিংহ, সিরাজগঞ্জ, রাজশাহী ও চট্টগ্রাম থেকে চার জোড়া বিশেষ ট্রেন ভাড়া করেছে দলটি। এই ৪ ট্রেন ভাড়া করতে খরচ হয়েছে প্রায় ৩২ লাখ টাকা। এছাড়াও ১০ হাজারের বেশি যাত্রীবাহী বাস বুকিং করা হয়েছে দলটির পক্ষ থেকে।
২ দিন আগেসমাবেশে বিভিন্ন ইসলামি দলের নেতৃবৃন্দ পরস্পর ঐক্য গড়ার গুরুত্ব তুলে ধরবেন। যেসব ইসলামপন্থী দল কখনো জামায়াতের সঙ্গে একছাতার নিচে আসেনি তারাও সমাবেশে আমন্ত্রণ পেয়েছে।
২ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনায় বেশিরভাগ রাজনৈতিক দল দ্বিকক্ষ সংসদের প্রস্তাবে সমর্থন দিয়েছে। তবে সংসদের উচ্চকক্ষের গঠন প্রক্রিয়া নিয়ে তাদের মধ্যে মতপার্থক্য বেশি। নারী আসন ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরিয়ে আনার মতো কয়েকটি বিষয় সংস্কারেও দলগুলো একমত।
৪ দিন আগে