স্ট্রিম প্রতিবেদক
বাংলাদেশের পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। আগামী ১ আগস্ট থেকে এই শুল্ক কার্যকর হবে বলে জানানো হয়েছে। যদিও শুরুতে ৩৭ শতাংশ হার প্রস্তাব করা হয়েছিল, পরে তা কমিয়ে ৩৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে এটি বাংলাদেশের প্রত্যাশিত ২০ শতাংশ শুল্কের চেয়ে অনেক বেশি।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গতকাল সোমবার প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসকে পাঠানো এক চিঠিতে এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন। চিঠিতে তিনি উল্লেখ করেছেন, যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশের বাণিজ্য সম্পর্কের ভারসাম্য ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে এই শুল্ক আরোপ করা হচ্ছে। ট্রাম্প আরও বলেন, ‘যদি বাংলাদেশ পাল্টা শুল্ক আরোপ করে, তাহলে সেই বাড়তি হার যুক্তরাষ্ট্রের আরোপিত ৩৫ শতাংশের সঙ্গে যোগ হবে।’
ট্রাম্প চিঠিতে উল্লেখ করেন, যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য উৎপাদনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশি কোম্পানিগুলো শুল্কমুক্ত সুবিধা পাবে এবং এর অনুমোদন প্রক্রিয়া দ্রুততার সঙ্গে সম্পন্ন করা হবে। এ ছাড়া বাংলাদেশ যদি তাদের শুল্ক, অশুল্ক নীতি ও বাণিজ্য প্রতিবন্ধকতা সংশোধন করে, তাহলে শুল্কহার পুনর্বিবেচনার ইঙ্গিতও দিয়েছেন ট্রাম্প।
এদিকে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পোস্টে জানিয়েছেন, বাংলাদেশের বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশীরউদ্দিনের নেতৃত্বে একটি উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদল ওয়াশিংটন ডিসিতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে। জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমানও এই দলে রয়েছেন। ইতিমধ্যে কয়েক দফা বৈঠক হয়েছে এবং আগামীকাল বুধবার (৯ জুলাই) আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা অনুষ্ঠিত হবে।
শফিকুল আলম আরও জানান, ঢাকা আশাবাদী যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে এমন একটি ‘উইন-উইন’ বাণিজ্য চুক্তি হবে যা দুই দেশের জন্যই লাভজনক হবে।
এদিকে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাংলাদেশের রপ্তানি-নির্ভর অর্থনীতির ওপর এই উচ্চ শুল্কের বড় ধরনের নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে, বিশেষ করে তৈরি পোশাক খাতে।
বাংলাদেশের পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। আগামী ১ আগস্ট থেকে এই শুল্ক কার্যকর হবে বলে জানানো হয়েছে। যদিও শুরুতে ৩৭ শতাংশ হার প্রস্তাব করা হয়েছিল, পরে তা কমিয়ে ৩৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে এটি বাংলাদেশের প্রত্যাশিত ২০ শতাংশ শুল্কের চেয়ে অনেক বেশি।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গতকাল সোমবার প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসকে পাঠানো এক চিঠিতে এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন। চিঠিতে তিনি উল্লেখ করেছেন, যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশের বাণিজ্য সম্পর্কের ভারসাম্য ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে এই শুল্ক আরোপ করা হচ্ছে। ট্রাম্প আরও বলেন, ‘যদি বাংলাদেশ পাল্টা শুল্ক আরোপ করে, তাহলে সেই বাড়তি হার যুক্তরাষ্ট্রের আরোপিত ৩৫ শতাংশের সঙ্গে যোগ হবে।’
ট্রাম্প চিঠিতে উল্লেখ করেন, যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য উৎপাদনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশি কোম্পানিগুলো শুল্কমুক্ত সুবিধা পাবে এবং এর অনুমোদন প্রক্রিয়া দ্রুততার সঙ্গে সম্পন্ন করা হবে। এ ছাড়া বাংলাদেশ যদি তাদের শুল্ক, অশুল্ক নীতি ও বাণিজ্য প্রতিবন্ধকতা সংশোধন করে, তাহলে শুল্কহার পুনর্বিবেচনার ইঙ্গিতও দিয়েছেন ট্রাম্প।
এদিকে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পোস্টে জানিয়েছেন, বাংলাদেশের বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশীরউদ্দিনের নেতৃত্বে একটি উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদল ওয়াশিংটন ডিসিতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে। জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমানও এই দলে রয়েছেন। ইতিমধ্যে কয়েক দফা বৈঠক হয়েছে এবং আগামীকাল বুধবার (৯ জুলাই) আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা অনুষ্ঠিত হবে।
শফিকুল আলম আরও জানান, ঢাকা আশাবাদী যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে এমন একটি ‘উইন-উইন’ বাণিজ্য চুক্তি হবে যা দুই দেশের জন্যই লাভজনক হবে।
এদিকে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাংলাদেশের রপ্তানি-নির্ভর অর্থনীতির ওপর এই উচ্চ শুল্কের বড় ধরনের নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে, বিশেষ করে তৈরি পোশাক খাতে।
শুধু খাদ্য মূল্যস্ফীতি নয়, কমেছে সাধারণ মূল্যস্ফীতিও। গত বছরের জুন মাসে সাধারণ মুল্যস্ফীতি যেখানে ছিল ৯ দশমিক ৭২ শতাংশ, চলতি বছরের জুনে সেটি কমে দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশে।
১৮ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্প বড় চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। ভিয়েতনাম-যুক্তরাষ্ট্র নতুন বাণিজ্য চুক্তি ভিয়েতনামের জন্য সুবিধা নিয়ে এলেও বাংলাদেশ এখনো পিছিয়ে রয়েছে।
৪ দিন আগেবিইআরসির সচিব মো. নজরুল ইসলাম সরকার জানান, ‘আমাদের দেশে গ্যাসের দাম ওঠানামা করার পেছনে দুটি কারণ রয়েছে। সৌদিতে দামের পরিবর্তন এবং ডলারের দাম ওঠানামা।’
৪ দিন আগেবিশ্লেষকেরা বলছেন, আগ্রাসী শুল্কনীতি ও ‘একঘরে’ পররাষ্ট্রনীতির মাধ্যমে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বিশ্বব্যবস্থা পুনর্গঠনের চেষ্টা, ডলারের মানের ক্ষেত্রে হয়ে উঠেছে ‘ভূমিকম্পের মতো ঘটনা’।
৬ দিন আগে