যশোরে ভবনের ঝুল-বারান্দা ধস
স্ট্রিম প্রতিবেদক
যশোর শহরে নির্মাণাধীন একটি বহুতল ভবনের ঝুল-বারান্দা ধসে দুজন প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। এতে ভবনের নির্মাণকাজের মান নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। ভবনটি নির্মাণ ঝুঁকির বিষয়ে জানালেও ঠিকাদার আমলে নেয়নি বলে অভিযোগ উঠেছে।
মঙ্গলবার (১ জুলাই) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে এই ঘটনা ঘটে।
শহরের সার্কিট হাউজপাড়ায় ইকবাল মঞ্জিল নামে দশতলাবিশিষ্ট ওই ভবনটি নির্মাণ করছে ‘বিল্ডিং ফর ফিউচার লিমিটেড’ নামে একটি ডেভলপার কোম্পানি। নিহত ব্যক্তিরা ওই ভবনের ছয়তলায় কাজে নিয়োজিত ছিলেন। তাঁরা হলেন ওই প্রজেক্টের প্রকৌশলী কুষ্টিয়ার বাসিন্দা মিজানুর রহমান, দিনাজপুরের প্রকৌশলী আজিজুল ইসলাম ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের বাসিন্দা সহকারী ঠিকাদার নুরু মোল্লা।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শীদের সূত্রে জানা গেছে, নির্মাণাধীন ইকবাল মঞ্জিলের ছয়তলার ঝুল-বারান্দায় দাঁড়িয়ে সহকারী ঠিকাদার নুরু মোল্লাকে কাজ বুঝিয়ে দিচ্ছিলেন প্রজেক্ট প্রকৌশলী মিজানুর রহমান ও উপ-প্রকৌশলী (সাব-ইঞ্জিনিয়ার) আজিজুর রহমান। হঠাৎ বারান্দাটি ধসে তাঁরা নিচে পড়ে যান।
দুর্ঘটনাকবলিত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে যশোর জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকেরা তাঁদের মৃত ঘোষণা করেন।
হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক শাকিরুল ইসলাম জানিয়েছেন, মাথায় অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের ফলে তাঁদের মৃত্যু হয়েছে।
ওই ভবনের নির্মাণশ্রমিক মুজিবর রহমান জানান, ভবনটির ছয়তলা অংশের একটি ঝুল-বারান্দা হঠাৎ ভেঙে তিনজনই নিচে পড়ে যান। ঘটনাস্থলেই তাঁদের মৃত্যু হয়।
স্থানীয় বাসিন্দা লাবু জোয়ার্দার ও তাহেরা শিশির বলেন, ভবনটির নির্মাণ ও নিরাপত্তা নিয়ে এলাকাবাসীর উদ্বেগ ছিল। বিভিন্ন সময়ে অভিযোগ করা হলেও ঠিকাদার বিষয়টি আমলে নেয়নি।
ডেভেলপার কোম্পানি ‘বিল্ডিং ফর ফিউচার’র যশোরের ইনচার্জ সোলাইমান হোসেনের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বক্তব্য দিতে রাজি হননি। ব্যস্ত আছেন বলে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেন। পরে আর কল রিসিভ করেননি।
নির্মাণ তদারকির বিষয়ে জানতে চাইলে যশোর পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী এস এম শরীফ হাসান বলেন, ‘দুর্ঘটনার খবর শুনে একটি প্রতিনিধি দল ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়। নির্মাণসংক্রান্ত বিষয়ে কোনো ত্রুটি পেলে ভবন মালিকের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন যশোর কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল হাসনাত খান। তিনি বলেন, ‘ঘটনার বিষয়ে আমরা খোঁজ নিচ্ছি। যারা দায়ী, তাঁদের বিরুদ্ধে দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এদিকে নিহত ব্যক্তিদের মরদেহ পরে ময়নাতদন্তের জন্য যশোর সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়। আইনি প্রক্রিয়া শেষে স্বজনদের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হবে বলে জানিয়েছে থানা-পুলিশ।
যশোর শহরে নির্মাণাধীন একটি বহুতল ভবনের ঝুল-বারান্দা ধসে দুজন প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। এতে ভবনের নির্মাণকাজের মান নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। ভবনটি নির্মাণ ঝুঁকির বিষয়ে জানালেও ঠিকাদার আমলে নেয়নি বলে অভিযোগ উঠেছে।
মঙ্গলবার (১ জুলাই) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে এই ঘটনা ঘটে।
শহরের সার্কিট হাউজপাড়ায় ইকবাল মঞ্জিল নামে দশতলাবিশিষ্ট ওই ভবনটি নির্মাণ করছে ‘বিল্ডিং ফর ফিউচার লিমিটেড’ নামে একটি ডেভলপার কোম্পানি। নিহত ব্যক্তিরা ওই ভবনের ছয়তলায় কাজে নিয়োজিত ছিলেন। তাঁরা হলেন ওই প্রজেক্টের প্রকৌশলী কুষ্টিয়ার বাসিন্দা মিজানুর রহমান, দিনাজপুরের প্রকৌশলী আজিজুল ইসলাম ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের বাসিন্দা সহকারী ঠিকাদার নুরু মোল্লা।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শীদের সূত্রে জানা গেছে, নির্মাণাধীন ইকবাল মঞ্জিলের ছয়তলার ঝুল-বারান্দায় দাঁড়িয়ে সহকারী ঠিকাদার নুরু মোল্লাকে কাজ বুঝিয়ে দিচ্ছিলেন প্রজেক্ট প্রকৌশলী মিজানুর রহমান ও উপ-প্রকৌশলী (সাব-ইঞ্জিনিয়ার) আজিজুর রহমান। হঠাৎ বারান্দাটি ধসে তাঁরা নিচে পড়ে যান।
দুর্ঘটনাকবলিত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে যশোর জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকেরা তাঁদের মৃত ঘোষণা করেন।
হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক শাকিরুল ইসলাম জানিয়েছেন, মাথায় অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের ফলে তাঁদের মৃত্যু হয়েছে।
ওই ভবনের নির্মাণশ্রমিক মুজিবর রহমান জানান, ভবনটির ছয়তলা অংশের একটি ঝুল-বারান্দা হঠাৎ ভেঙে তিনজনই নিচে পড়ে যান। ঘটনাস্থলেই তাঁদের মৃত্যু হয়।
স্থানীয় বাসিন্দা লাবু জোয়ার্দার ও তাহেরা শিশির বলেন, ভবনটির নির্মাণ ও নিরাপত্তা নিয়ে এলাকাবাসীর উদ্বেগ ছিল। বিভিন্ন সময়ে অভিযোগ করা হলেও ঠিকাদার বিষয়টি আমলে নেয়নি।
ডেভেলপার কোম্পানি ‘বিল্ডিং ফর ফিউচার’র যশোরের ইনচার্জ সোলাইমান হোসেনের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বক্তব্য দিতে রাজি হননি। ব্যস্ত আছেন বলে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেন। পরে আর কল রিসিভ করেননি।
নির্মাণ তদারকির বিষয়ে জানতে চাইলে যশোর পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী এস এম শরীফ হাসান বলেন, ‘দুর্ঘটনার খবর শুনে একটি প্রতিনিধি দল ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়। নির্মাণসংক্রান্ত বিষয়ে কোনো ত্রুটি পেলে ভবন মালিকের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন যশোর কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল হাসনাত খান। তিনি বলেন, ‘ঘটনার বিষয়ে আমরা খোঁজ নিচ্ছি। যারা দায়ী, তাঁদের বিরুদ্ধে দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এদিকে নিহত ব্যক্তিদের মরদেহ পরে ময়নাতদন্তের জন্য যশোর সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়। আইনি প্রক্রিয়া শেষে স্বজনদের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হবে বলে জানিয়েছে থানা-পুলিশ।
‘গুম, খুন, বিচারবহির্ভূত হত্যার শিকার যারা হয়েছেন, তাদের তালিকা প্রস্তুত করতে হবে। দ্রুত বিচারের ব্যবস্থা ও রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি নিশ্চিত করতে হবে। প্রতিটি পরিবারের সম্মানজনক পুনর্বাসন ও নিরাপদ ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করতে হবে।’
৭ ঘণ্টা আগেকুষ্টিয়ার মিরপুরে পূর্ববিরোধের জেরে ছাত্রদল নেতা হাতুরি দিয়ে পিটিয়ে জমির উদ্দিন (৪৮) নামে এক জাসদকর্মীকে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এর প্রতিক্রিয়ায় অভিযুক্ত ছাত্রদল নেতা অনিক খানের বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুর করেছে নিহত ব্যক্তির পরিবারের লোকজন।
৯ ঘণ্টা আগেজুলাই-আগস্ট মাসজুড়ে গত বছরের প্রতিটি দিনকে পুনরুজ্জীবিত করার লক্ষ্য সামনে রেখে জুলাই গণ-অভ্যুত্থান পুনরুত্থান কর্মসূচির উদ্বোধন করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
১০ ঘণ্টা আগেআন্দোলনের সূত্রপাত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী ও চাকরিপ্রত্যাশীদের কোটা সংস্কার দাবির মাধ্যমে। পরে সেটি সরকারের দমন-নিপীড়নের ফলে পরিণত হয় গণমানুষের আন্দোলনে। এক পর্যায়ে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
১৩ ঘণ্টা আগে