স্ট্রিম ডেস্ক
ডিসেম্বরের মধ্যে আগামী নির্বাচনের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে নির্দেশ দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। গতকাল (৯ জুলাই) এক সংবাদ সম্মেলনে এমনটিই জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
গতকাল জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রস্তুতিসংক্রান্ত এক সভায় অধ্যাপক ইউনূস এই নির্দেশনা দিয়েছেন।
অধ্যাপক ইউনূসের বরাতে শফিকুল আলম জানান, ‘নির্বাচন ফেব্রুয়ারি অথবা এপ্রিলে হবে। এর অর্থ হলো নির্বাচনের জন্য যে প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো দরকার, সেটা প্রস্তুত করতে যা কিছু প্রয়োজন, তা এখন থেকেই শুরু করতে হবে। আর উনি বলেছেন, “নির্বাচনের জন্য পর্যাপ্ত লোকবল আছে কি না, এটা এখনই খুব দ্রুত জানতে হবে। যদি নতুন নিয়োগ করতে হয়, তবে নিয়োগ প্রক্রিয়া এখন থেকেই শুরু করে দিন, পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করুন। প্রতিদিন ট্রেনিং হবে।” ডিসেম্বরের মধ্যে সব প্রস্তুতি শেষ করতে হবে বলে জানিয়েছেন চিফ এডভাইজার।’
এ সভায় অধ্যাপক ইউনূস উল্লেখ করেন, আগের চেয়ে ভিন্ন ধরনের নির্বাচন হতে হবে। তাঁর বরাতে শফিকুল আলম বলেন, ‘উনি বলেছেন আগে যে ধরনের নির্বাচন হয়েছিল, সেটা হচ্ছে লোক দেখানো নির্বাচন। নির্বাচনসংশ্লিষ্ট সবাইকে সে জন্য একটা প্রকৃত নির্বাচন কী করে আয়োজন করতে হয়, সেই ট্রেনিং দিতে হবে। কার কী ভূমিকা, সেটা পরিষ্কার থাকতে হবে। দরকার হলে রিহার্সাল নির্বাচন করতে হবে, যাতে অনুশীলন হয়।’
২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
নিউইয়র্কে মার্কিন সংবাদমাধ্যম ভয়েস অব আমেরিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ‘আমাদের মুখ থেকে যখন শুনবেন, সেটাই নির্বাচনের তারিখ।’
সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান গত বছরের ২৪ সেপ্টেম্বর রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, আগামী ১৮ মাসের মধ্যে নির্বাচন হতে পারে। তাঁর এ বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে অধ্যাপক ইউনূসের মন্তব্য জানতে চায় ভয়েস অব আমেরিকা। তখন তিনি এ কথা বলেন।
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে অধ্যাপক ইউনূস নির্বাচনের জন্য ২০২৫ সালের শেষ থেকে ২০২৬ সালের মাঝামাঝি পর্যন্ত সময়কে ইঙ্গিত করেন। তিনি বলেন, ‘যদি অল্প কিছু সংস্কার করে ভোটার তালিকা নির্ভুলভাবে তৈরি করার ভিত্তিতে নির্বাচন সম্পন্ন করতে হয়, তাহলে ২০২৫ সালের শেষের দিকে নির্বাচন অনুষ্ঠান হয়ত সম্ভব হবে। আর যদি এর সঙ্গে নির্বাচন প্রক্রিয়া এবং নির্বাচন সংস্কার কমিশনের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে এবং জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে প্রত্যাশিত মাত্রার সংস্কার যোগ করি, তাহলে অন্তত আরও ছয় মাস অতিরিক্ত সময় লাগতে পারে।’
২৫ মার্চ, ২০২৫
মহান স্বাধীনতা দিবস ও পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে চলতি বছরের ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন আয়োজনের কথা বলেন অধ্যাপক ইউনূস। তিনি বলেন, ‘আমি আগেও বলেছি, আবারও বলছি, এ বছর ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে। আমরা চাই, আগামী নির্বাচনটি বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচাইতে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হোক। এ জন্য নির্বাচন কমিশন সব ধরনের প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে। রাজনৈতিক দলগুলো ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনায় নির্বাচনের জন্য তৈরি হতে শুরু করবে বলে আশা করছি।’
৬ জুন, ২০২৫
পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ‘আমি আজ দেশবাসীর কাছে ঘোষণা করছি যে আগামী জাতীয় নির্বাচন ২০২৬ সালের এপ্রিলের প্রথমার্ধের যেকোনো একটি দিনে অনুষ্ঠিত হবে। এই ঘোষণার ভিত্তিতে নির্বাচন কমিশন উপযুক্ত সময়ে আপনাদের কাছে নির্বাচনের বিস্তারিত রোডম্যাপ প্রদান করবে।’
নির্বাচনের জন্য প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কারের গুরুত্ব তুলে ধরে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ‘এই সরকারের একটি বড় দায়িত্ব হলো একটি পরিচ্ছন্ন, উৎসবমুখর, শান্তিপূর্ণ, বিপুলভাবে অংশগ্রহণের পরিবেশে একটি নির্বাচন আয়োজন করা। এমন একটি নির্বাচন আয়োজন করা, যাতে করে দেশ ভবিষ্যতে নতুন সংকটে না পড়ে। এ জন্য সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হলো প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার।’
১৩ জুন, ২০২৫
এদিন লন্ডনে অধ্যাপক ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। সে বৈঠক শেষে দুই পক্ষের তরফ থেকে একটি যৌথ বিবৃতি দেওয়া হয় ও সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘তারেক রহমান প্রধান উপদেষ্টার কাছে আগামী বছরের রমজানের আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব করেন। দলের চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়াও মনে করেন ওই সময় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে ভালো হয়। প্রধান উপদেষ্টা বলেন যে তিনি আগামী বছর এপ্রিলের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা দিয়েছেন। সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করা গেলে ২০২৬ সালের রমজান শুরু হওয়ার আগের সপ্তাহেও নির্বাচন আয়োজন করা যেতে পারে। সেক্ষেত্রে সেই সময়ের মধ্যে সংস্কার ও বিচারের বিষয়ে পর্যাপ্ত অগ্রগতি অর্জন করা প্রয়োজন হবে।’
উল্লেখ্য, ২০২৬ সালের রমজানের আগের সপ্তাহ হলো ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধ।
সবশেষ গতকাল প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানান, নির্বাচন ফেব্রুয়ারি অথবা এপ্রিলে হলেও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ডিসেম্বরের মধ্যে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা।
ডিসেম্বরের মধ্যে আগামী নির্বাচনের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে নির্দেশ দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। গতকাল (৯ জুলাই) এক সংবাদ সম্মেলনে এমনটিই জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
গতকাল জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রস্তুতিসংক্রান্ত এক সভায় অধ্যাপক ইউনূস এই নির্দেশনা দিয়েছেন।
অধ্যাপক ইউনূসের বরাতে শফিকুল আলম জানান, ‘নির্বাচন ফেব্রুয়ারি অথবা এপ্রিলে হবে। এর অর্থ হলো নির্বাচনের জন্য যে প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো দরকার, সেটা প্রস্তুত করতে যা কিছু প্রয়োজন, তা এখন থেকেই শুরু করতে হবে। আর উনি বলেছেন, “নির্বাচনের জন্য পর্যাপ্ত লোকবল আছে কি না, এটা এখনই খুব দ্রুত জানতে হবে। যদি নতুন নিয়োগ করতে হয়, তবে নিয়োগ প্রক্রিয়া এখন থেকেই শুরু করে দিন, পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করুন। প্রতিদিন ট্রেনিং হবে।” ডিসেম্বরের মধ্যে সব প্রস্তুতি শেষ করতে হবে বলে জানিয়েছেন চিফ এডভাইজার।’
এ সভায় অধ্যাপক ইউনূস উল্লেখ করেন, আগের চেয়ে ভিন্ন ধরনের নির্বাচন হতে হবে। তাঁর বরাতে শফিকুল আলম বলেন, ‘উনি বলেছেন আগে যে ধরনের নির্বাচন হয়েছিল, সেটা হচ্ছে লোক দেখানো নির্বাচন। নির্বাচনসংশ্লিষ্ট সবাইকে সে জন্য একটা প্রকৃত নির্বাচন কী করে আয়োজন করতে হয়, সেই ট্রেনিং দিতে হবে। কার কী ভূমিকা, সেটা পরিষ্কার থাকতে হবে। দরকার হলে রিহার্সাল নির্বাচন করতে হবে, যাতে অনুশীলন হয়।’
২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
নিউইয়র্কে মার্কিন সংবাদমাধ্যম ভয়েস অব আমেরিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ‘আমাদের মুখ থেকে যখন শুনবেন, সেটাই নির্বাচনের তারিখ।’
সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান গত বছরের ২৪ সেপ্টেম্বর রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, আগামী ১৮ মাসের মধ্যে নির্বাচন হতে পারে। তাঁর এ বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে অধ্যাপক ইউনূসের মন্তব্য জানতে চায় ভয়েস অব আমেরিকা। তখন তিনি এ কথা বলেন।
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে অধ্যাপক ইউনূস নির্বাচনের জন্য ২০২৫ সালের শেষ থেকে ২০২৬ সালের মাঝামাঝি পর্যন্ত সময়কে ইঙ্গিত করেন। তিনি বলেন, ‘যদি অল্প কিছু সংস্কার করে ভোটার তালিকা নির্ভুলভাবে তৈরি করার ভিত্তিতে নির্বাচন সম্পন্ন করতে হয়, তাহলে ২০২৫ সালের শেষের দিকে নির্বাচন অনুষ্ঠান হয়ত সম্ভব হবে। আর যদি এর সঙ্গে নির্বাচন প্রক্রিয়া এবং নির্বাচন সংস্কার কমিশনের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে এবং জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে প্রত্যাশিত মাত্রার সংস্কার যোগ করি, তাহলে অন্তত আরও ছয় মাস অতিরিক্ত সময় লাগতে পারে।’
২৫ মার্চ, ২০২৫
মহান স্বাধীনতা দিবস ও পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে চলতি বছরের ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন আয়োজনের কথা বলেন অধ্যাপক ইউনূস। তিনি বলেন, ‘আমি আগেও বলেছি, আবারও বলছি, এ বছর ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে। আমরা চাই, আগামী নির্বাচনটি বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচাইতে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হোক। এ জন্য নির্বাচন কমিশন সব ধরনের প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে। রাজনৈতিক দলগুলো ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনায় নির্বাচনের জন্য তৈরি হতে শুরু করবে বলে আশা করছি।’
৬ জুন, ২০২৫
পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ‘আমি আজ দেশবাসীর কাছে ঘোষণা করছি যে আগামী জাতীয় নির্বাচন ২০২৬ সালের এপ্রিলের প্রথমার্ধের যেকোনো একটি দিনে অনুষ্ঠিত হবে। এই ঘোষণার ভিত্তিতে নির্বাচন কমিশন উপযুক্ত সময়ে আপনাদের কাছে নির্বাচনের বিস্তারিত রোডম্যাপ প্রদান করবে।’
নির্বাচনের জন্য প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কারের গুরুত্ব তুলে ধরে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ‘এই সরকারের একটি বড় দায়িত্ব হলো একটি পরিচ্ছন্ন, উৎসবমুখর, শান্তিপূর্ণ, বিপুলভাবে অংশগ্রহণের পরিবেশে একটি নির্বাচন আয়োজন করা। এমন একটি নির্বাচন আয়োজন করা, যাতে করে দেশ ভবিষ্যতে নতুন সংকটে না পড়ে। এ জন্য সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হলো প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার।’
১৩ জুন, ২০২৫
এদিন লন্ডনে অধ্যাপক ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। সে বৈঠক শেষে দুই পক্ষের তরফ থেকে একটি যৌথ বিবৃতি দেওয়া হয় ও সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘তারেক রহমান প্রধান উপদেষ্টার কাছে আগামী বছরের রমজানের আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব করেন। দলের চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়াও মনে করেন ওই সময় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে ভালো হয়। প্রধান উপদেষ্টা বলেন যে তিনি আগামী বছর এপ্রিলের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা দিয়েছেন। সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করা গেলে ২০২৬ সালের রমজান শুরু হওয়ার আগের সপ্তাহেও নির্বাচন আয়োজন করা যেতে পারে। সেক্ষেত্রে সেই সময়ের মধ্যে সংস্কার ও বিচারের বিষয়ে পর্যাপ্ত অগ্রগতি অর্জন করা প্রয়োজন হবে।’
উল্লেখ্য, ২০২৬ সালের রমজানের আগের সপ্তাহ হলো ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধ।
সবশেষ গতকাল প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানান, নির্বাচন ফেব্রুয়ারি অথবা এপ্রিলে হলেও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ডিসেম্বরের মধ্যে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা।
প্রবাসী ভোটারদের জন্য ভোটদানের সুযোগ কার্যকরভাবে নিশ্চিত করতে নির্বাচন কমিশন ৪৮ কোটি টাকা ব্যয়ে নতুন প্রকল্প নিতে যাচ্ছে।
৭ ঘণ্টা আগেআমরা শুনছি শাপলা প্রতীক আমাদের দেওয়া হবে না। নির্বাচন কমিশন মিটিং করার আগেই কিভাবে এই খবর প্রচার হলো। ধিক্কার জানাই নির্বাচন কমিশনকে। আপনাদের রিমোট কন্ট্রোল কাদের হাতে তা আমরা জানি।
৭ ঘণ্টা আগেআশ্রয় নেওয়া এই মানুষদের মতোই উপজেলার ফুলগাজী পাইলট উচ্চবিদ্যালয়, বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ে ও মাদ্রাসায় আশ্রয় নিয়েছে শতাধিক পরিবার। গত বছরের বন্যা সুলতানার বাড়িঘর সব নিয়ে গেছে, ভালোবাসা হিসেবে রেখে গেছে একটি পুত্রসন্তান। এবারের বন্যায় সেই সন্তান নিয়ে আশ্রয় নিলেন আশ্রয়কেন্দ্রে।
৮ ঘণ্টা আগেসর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, জেলার ছাগলনাইয়া, ফেনী সদর উপজেলায় বন্যার পানি বাড়তে শুরু করেছে। ফুলগাজী উপজেলায় বন্যা পরিস্থিতিতে তেমন কোনো পরিবর্তন হয়নি। এদিকে পরশুরামের পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন এলাকায় ক্ষয়ক্ষতি দৃশ্যমান হতে শুরু করেছে।
৯ ঘণ্টা আগে