দীর্ঘ প্রায় দেড় মাসের টানাপোড়েন শেষে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কর্মকর্তা-কর্মচারীদের 'কমপ্লিট শাটডাউন' কর্মসূচি রবিবার রাতে প্রত্যাহার করা হয়। শীর্ষ ব্যবসায়ী নেতা এবং সরকারের মধ্যস্থতায় আলোচনা ও সমঝোতার পর আন্দোলন স্থগিতের সিদ্ধান্ত আসে।
স্ট্রিম ডেস্ক
দীর্ঘ প্রায় দেড় মাসের টানাপোড়েন শেষে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কর্মকর্তা-কর্মচারীদের 'কমপ্লিট শাটডাউন' কর্মসূচি প্রত্যাহার করা হয়েছে।
রবিবার (২৯ জুন) রাত সাড়ে ৯ টার দিকে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে এই ঘোষণা দেন এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদের নেতারা। আন্দোলন প্রত্যাহারের ঘোষণার আগে শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ী নেতা এবং সরকারপক্ষের মধ্যস্থতায় সারা দিন ধরে চলে আলোচনা ও সমঝোতা বৈঠক।
তেজগাঁওয়ে বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের (বিসিআই) কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন বিসিআই সভাপতি আনোয়ার উল আলম চৌধুরী পারভেজ, এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদের সভাপতি হাছান মুহম্মদ তারেক রিকাবদার এবং ব্যবসায়ী সংগঠনের নেতারা।
সংকট নিরসনে উদ্যোগ
সংকট সমাধানে সমঝোতার মধ্যস্থতা করেন দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ী নেতারা। যৌথ সংবাদ সম্মেলনের আগে তাঁরা অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদের সঙ্গে বৈঠক করেন। এরপরেই আন্দোলনকারী এনবিআর কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনায় বসা হয়। আলোচনার পর উভয় পক্ষ একটি সমঝোতায় পৌঁছে আন্দোলন প্রত্যাহারের ঘোষণা দেয়।
বিসিআই সভাপতি আনোয়ার উল আলম বলেন, ‘আমরা এনবিআর কর্মকর্তাদের যৌক্তিক দাবিগুলো বুঝতে চেষ্টা করেছি। সরকারও আশ্বাস দিয়েছে যে নীতি ও ব্যবস্থাপনা আলাদা করার বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে যুক্ত করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
এনবিআরের চলমান সংকট সমাধানে ২৮ জুন সরকার বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খানের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট উপদেষ্টা কমিটি গঠন করেছে। প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে এনবিআরের সব শ্রেণির চাকরিকে ‘অত্যাবশ্যকীয়’ সেবা হিসেবে ঘোষণার। একই সঙ্গে এনবিআরের আওতাধীন সব কাস্টমস হাউস, বন্ড কমিশনারেট, আইসিডি এবং শুল্ক স্টেশনসনের চাকরিকে ‘অত্যাবশ্যকীয় সেবা’ ঘোষণার প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়।
এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদের সভাপতি হাছান মুহম্মদ তারেক রিকাবদার বলেন, ‘সরকার রাজস্ব সংস্কারে পাঁচ সদস্যের উপদেষ্টা কমিটি গঠন করেছে, যেটিকে আমরা স্বাগত জানাই। একই সঙ্গে অর্থ উপদেষ্টার পক্ষ থেকে কিছু বিষয়ে ইতিবাচক প্রতিশ্রুতি পাওয়ার পর আমরা জাতীয় স্বার্থে এই শাটডাউন কর্মসূচি প্রত্যাহার করেছি।’
হাছান মুহম্মদ তারেক রিকাবদার আরও বলেন, ‘আমরা দেশের অর্থনৈতিক স্বার্থ এবং আমদানি-রপ্তানিব্যবস্থা সচল রাখার প্রয়োজনে জনগণের স্বার্থ বিবেচনায় আন্দোলন প্রত্যাহার করছি, তবে রাজস্ব খাত সংস্কারের দাবিতে আমাদের কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।’
শাটডাউনে অচল রাজস্ব ব্যবস্থা
২৭ জুন থেকে শুরু হওয়া এনবিআরের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচির ফলে দেশের রাজস্ব আদায় কার্যক্রম প্রায় সম্পূর্ণভাবে অচল হয়ে পড়ে। চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরে শুল্কায়ন বন্ধ থাকায় প্রায় চার হাজার কনটেইনার আটকে যায়, যার ফলে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়ে।
ঢাকা কাস্টমস হাউস, হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এবং দেশের প্রধান স্থলবন্দরগুলো—যেমন বেনাপোল, আখাউড়া, সোনামসজিদ, ভোমরা ও বুড়িমারীতেও সব ধরনের শুল্ক কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। পণ্য খালাস না হওয়ায় সীমান্তে পণ্যবাহী ট্রাকের দীর্ঘ সারি তৈরি হয় এবং অনেক পচনশীল পণ্য নষ্ট হওয়ার ঝুঁকিতে পড়ে। শিল্প কারখানাগুলোতে কাঁচামালের সরবরাহ বাধাগ্রস্ত হয়, ব্যাহত হয় উৎপাদন প্রক্রিয়া।
অফিসে উপস্থিত থাকলেও রাজস্ব কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কোনো দাপ্তরিক কাজ করেননি। কাস্টমস হাউস ও শুল্ক স্টেশনগুলোতে শুধুই প্রতীকী উপস্থিতি দেখা গেছে—সেখানে চলেছে ‘নো প্রসেসিং, নো সার্ভিস’ আন্দোলন।
এই অচলাবস্থায় প্রতিদিন প্রায় ৫০০ থেকে ৭০০ কোটি টাকা রাজস্ব আদায়ে ঘাটতি সৃষ্টি হয়েছে। এর ফলে সরকারি রাজস্ব আয় ব্যাহত হওয়ার পাশাপাশি দেশের আমদানি-রপ্তানি ব্যবস্থায় চাপ ও ব্যবসায়িক কার্যক্রমে বিঘ্ন ঘটে। সরকারের উচ্চপর্যায়ে উদ্বেগ তৈরি হয়, এবং দ্রুত সমঝোতা চূড়ান্ত করতে ব্যবসায়ীদের মাধ্যমে আলোচনা জোরদার করা হয়।
আন্দোলনের প্রেক্ষাপট
গত ১২ মে সরকার এক অধ্যাদেশে এনবিআর ও অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ (আইআরডি) বিলুপ্ত করে দুটি নতুন বিভাগ—রাজস্ব নীতি ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনা বিভাগ গঠনের ঘোষণা দেয়। এ সিদ্ধান্তের পর থেকেই এনবিআরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা আন্দোলনে নামেন।
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রধান দাবি ছিল, নতুন বিভাগে পদায়নে রাজস্ব ক্যাডার কর্মকর্তাদের অগ্রাধিকার এবং এনবিআর চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খানের অপসারণ। আন্দোলনকারীরা অভিযোগ করেন, চেয়ারম্যান তাঁদের মতামত উপেক্ষা করছেন এবং দমন-পীড়ন চালাচ্ছেন।
এদিকে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) এনবিআরের ছয় কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অনুসন্ধান শুরু করেছে, যাদের মধ্যে আন্দোলনের নেতৃত্ব দেওয়া কয়েকজন রয়েছেন। সরকার এই আন্দোলনকে ‘তথাকথিত’, ‘পরিকল্পিত’ এবং ‘জাতীয় স্বার্থ পরিপন্থী’ বলে অভিহিত করেছে।
দীর্ঘ প্রায় দেড় মাসের টানাপোড়েন শেষে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কর্মকর্তা-কর্মচারীদের 'কমপ্লিট শাটডাউন' কর্মসূচি প্রত্যাহার করা হয়েছে।
রবিবার (২৯ জুন) রাত সাড়ে ৯ টার দিকে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে এই ঘোষণা দেন এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদের নেতারা। আন্দোলন প্রত্যাহারের ঘোষণার আগে শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ী নেতা এবং সরকারপক্ষের মধ্যস্থতায় সারা দিন ধরে চলে আলোচনা ও সমঝোতা বৈঠক।
তেজগাঁওয়ে বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের (বিসিআই) কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন বিসিআই সভাপতি আনোয়ার উল আলম চৌধুরী পারভেজ, এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদের সভাপতি হাছান মুহম্মদ তারেক রিকাবদার এবং ব্যবসায়ী সংগঠনের নেতারা।
সংকট নিরসনে উদ্যোগ
সংকট সমাধানে সমঝোতার মধ্যস্থতা করেন দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ী নেতারা। যৌথ সংবাদ সম্মেলনের আগে তাঁরা অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদের সঙ্গে বৈঠক করেন। এরপরেই আন্দোলনকারী এনবিআর কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনায় বসা হয়। আলোচনার পর উভয় পক্ষ একটি সমঝোতায় পৌঁছে আন্দোলন প্রত্যাহারের ঘোষণা দেয়।
বিসিআই সভাপতি আনোয়ার উল আলম বলেন, ‘আমরা এনবিআর কর্মকর্তাদের যৌক্তিক দাবিগুলো বুঝতে চেষ্টা করেছি। সরকারও আশ্বাস দিয়েছে যে নীতি ও ব্যবস্থাপনা আলাদা করার বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে যুক্ত করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
এনবিআরের চলমান সংকট সমাধানে ২৮ জুন সরকার বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খানের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট উপদেষ্টা কমিটি গঠন করেছে। প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে এনবিআরের সব শ্রেণির চাকরিকে ‘অত্যাবশ্যকীয়’ সেবা হিসেবে ঘোষণার। একই সঙ্গে এনবিআরের আওতাধীন সব কাস্টমস হাউস, বন্ড কমিশনারেট, আইসিডি এবং শুল্ক স্টেশনসনের চাকরিকে ‘অত্যাবশ্যকীয় সেবা’ ঘোষণার প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়।
এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদের সভাপতি হাছান মুহম্মদ তারেক রিকাবদার বলেন, ‘সরকার রাজস্ব সংস্কারে পাঁচ সদস্যের উপদেষ্টা কমিটি গঠন করেছে, যেটিকে আমরা স্বাগত জানাই। একই সঙ্গে অর্থ উপদেষ্টার পক্ষ থেকে কিছু বিষয়ে ইতিবাচক প্রতিশ্রুতি পাওয়ার পর আমরা জাতীয় স্বার্থে এই শাটডাউন কর্মসূচি প্রত্যাহার করেছি।’
হাছান মুহম্মদ তারেক রিকাবদার আরও বলেন, ‘আমরা দেশের অর্থনৈতিক স্বার্থ এবং আমদানি-রপ্তানিব্যবস্থা সচল রাখার প্রয়োজনে জনগণের স্বার্থ বিবেচনায় আন্দোলন প্রত্যাহার করছি, তবে রাজস্ব খাত সংস্কারের দাবিতে আমাদের কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।’
শাটডাউনে অচল রাজস্ব ব্যবস্থা
২৭ জুন থেকে শুরু হওয়া এনবিআরের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচির ফলে দেশের রাজস্ব আদায় কার্যক্রম প্রায় সম্পূর্ণভাবে অচল হয়ে পড়ে। চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরে শুল্কায়ন বন্ধ থাকায় প্রায় চার হাজার কনটেইনার আটকে যায়, যার ফলে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়ে।
ঢাকা কাস্টমস হাউস, হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এবং দেশের প্রধান স্থলবন্দরগুলো—যেমন বেনাপোল, আখাউড়া, সোনামসজিদ, ভোমরা ও বুড়িমারীতেও সব ধরনের শুল্ক কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। পণ্য খালাস না হওয়ায় সীমান্তে পণ্যবাহী ট্রাকের দীর্ঘ সারি তৈরি হয় এবং অনেক পচনশীল পণ্য নষ্ট হওয়ার ঝুঁকিতে পড়ে। শিল্প কারখানাগুলোতে কাঁচামালের সরবরাহ বাধাগ্রস্ত হয়, ব্যাহত হয় উৎপাদন প্রক্রিয়া।
অফিসে উপস্থিত থাকলেও রাজস্ব কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কোনো দাপ্তরিক কাজ করেননি। কাস্টমস হাউস ও শুল্ক স্টেশনগুলোতে শুধুই প্রতীকী উপস্থিতি দেখা গেছে—সেখানে চলেছে ‘নো প্রসেসিং, নো সার্ভিস’ আন্দোলন।
এই অচলাবস্থায় প্রতিদিন প্রায় ৫০০ থেকে ৭০০ কোটি টাকা রাজস্ব আদায়ে ঘাটতি সৃষ্টি হয়েছে। এর ফলে সরকারি রাজস্ব আয় ব্যাহত হওয়ার পাশাপাশি দেশের আমদানি-রপ্তানি ব্যবস্থায় চাপ ও ব্যবসায়িক কার্যক্রমে বিঘ্ন ঘটে। সরকারের উচ্চপর্যায়ে উদ্বেগ তৈরি হয়, এবং দ্রুত সমঝোতা চূড়ান্ত করতে ব্যবসায়ীদের মাধ্যমে আলোচনা জোরদার করা হয়।
আন্দোলনের প্রেক্ষাপট
গত ১২ মে সরকার এক অধ্যাদেশে এনবিআর ও অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ (আইআরডি) বিলুপ্ত করে দুটি নতুন বিভাগ—রাজস্ব নীতি ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনা বিভাগ গঠনের ঘোষণা দেয়। এ সিদ্ধান্তের পর থেকেই এনবিআরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা আন্দোলনে নামেন।
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রধান দাবি ছিল, নতুন বিভাগে পদায়নে রাজস্ব ক্যাডার কর্মকর্তাদের অগ্রাধিকার এবং এনবিআর চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খানের অপসারণ। আন্দোলনকারীরা অভিযোগ করেন, চেয়ারম্যান তাঁদের মতামত উপেক্ষা করছেন এবং দমন-পীড়ন চালাচ্ছেন।
এদিকে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) এনবিআরের ছয় কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অনুসন্ধান শুরু করেছে, যাদের মধ্যে আন্দোলনের নেতৃত্ব দেওয়া কয়েকজন রয়েছেন। সরকার এই আন্দোলনকে ‘তথাকথিত’, ‘পরিকল্পিত’ এবং ‘জাতীয় স্বার্থ পরিপন্থী’ বলে অভিহিত করেছে।
গত শুক্রবার (২৭ জুন) মধ্যরাতে গাজীপুরের কোনাবাড়ীর গ্রিনল্যান্ড লিমিটেড ফ্যাক্টরিতে মো. হৃদয় নামের এক তরুণকে ‘চোর সন্দেহে’ পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ওঠে। তাঁকে নির্যাতনের সময় ধারণ করা ভিডিও এবং ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে তা নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা শুরু হয়।
২ ঘণ্টা আগেঝিনাইদহ ও নোয়াখালীতে ধর্ষণের পৃথক ঘটনায় দুই যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ঝিনাইদহে এক কিশোরী ও নোয়াখালীতে এক বিধবা নারীকে ধর্ষণের অভিযোগে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগে২০০২ সালের ৩০ জুন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল এশিয়ার সর্ববৃহৎ পাটকল আদমজী জুট মিল। কেন বন্ধ করে দেওয়া হয় মিলটি?
৩ ঘণ্টা আগে১৮৫৫ সালের এই দিনে সিধু, কানু, চাঁদ ও ভৈরব মুরমুর নেতৃত্বে সাঁওতালেরা যে বিদ্রেহ শুরু করেছিল, তা কেবল সংগ্রাম নয়। এটা ছিল একটি জাতির মর্যাদা রক্ষার লড়াই। আজও সেই চেতনা মুক্তিকামী মানুষকে উজ্জীবিত করে।
৫ ঘণ্টা আগে