স্ট্রিম প্রতিবেদক
টানা বর্ষণে দেশের পার্বত্য জেলাগুলোতে দেখা দিয়েছে ভয়াবহ বন্যা ও পাহাড় ধসের শঙ্কা। খাগড়াছড়ি, বান্দরবান ও রাঙামাটিতে কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার পাশাপাশি মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে পাহাড় ধসের আতঙ্ক।
গত দুই দিনের ভারী ও অতিভারী বৃষ্টিপাতে খাগড়াছড়ির নিম্নাঞ্চল তলিয়ে গেছে। এতে খাগড়াছড়ি-রাঙামাটি সড়কের মহালছড়ি জেলা সড়ক এবং দীঘিনালা-লংগদু সড়কের বড় মেরুং, লম্বাছড়া এলাকার জেলা সড়ক পানিতে তলিয়ে গেছে।
আজ বুধবার (৯ জুলাই) দুপুর ২টা থেকে রাঙামাটির লংগদুর সঙ্গে খাগড়াছড়ির সড়ক যোগাযোগ বন্ধ হয়ে গেছে। সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ায় মেরুং ইউনিয়ন ও কবাখালি ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামের মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন। স্থানীয় প্রশাসন ও ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে ২১টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলার প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। স্থানীয়দের আশঙ্কা, টানা বৃষ্টি অব্যাহত থাকলে বৃহস্পতিবার সকালের মধ্যে কবাখালি বাজার এলাকা ডুবে যাবে, ফলে সাজেকের সঙ্গে সারাদেশের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়তে পারে।
অন্যদিকে বান্দরবানে গত ৭ জুলাই থেকে প্রবল বৃষ্টিপাতে জেলা শহরের বিভিন্ন নিচু এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। পাহাড়ের ঢালুতে ঝুঁকিপূর্ণভাবে বসবাসরত পরিবারগুলো পাহাড় ধসের শঙ্কায় আতঙ্কিত। ইসলামপুর, হাফেজঘোনা, ক্যচিং ঘাটা, ছাইঙ্গ্যা, আর্মি পাড়া, বনরুপা, স্টেডিয়াম পাড়া, কালাঘাটা, বালাঘাটাসহ শহরের আশপাশের পাহাড়ি এলাকায় মানুষের মধ্যে চরম উদ্বেগ বিরাজ করছে।
গত ২৪ ঘণ্টায় (৯ জুলাই মঙ্গলবার সকাল ৯টা পর্যন্ত) বান্দরবানে ১০৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে এবং আগামী কয়েকদিন বৃষ্টি অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। ভারি বর্ষণে সাঙ্গু ও মাতামুহুরী নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। কিছু এলাকায় পাহাড় ধসে সড়কে মাটি চলে আসায় যান চলাচলে বিঘ্ন ঘটছে।
বান্দরবানের জেলা প্রশাসক শামীম আরা রিনি জানিয়েছেন, এখনো কোনো দুর্ঘটনার খবর পাওয়া না গেলেও সাতটি উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তাদের সতর্ক অবস্থানে থাকতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি জেলা ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির পক্ষ থেকে সার্বক্ষণিক যোগাযোগের জন্য হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ খোলা হয়েছে।
এদিকে রাঙামাটিতেও থেমে থেমে তিন দিন ধরে বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকায় কাপ্তাই হ্রদের পানি বৃদ্ধি পেয়েছে এবং পাহাড় ধসের শঙ্কা দেখা দিয়েছে। জেলা প্রশাসন ঝুঁকিপূর্ণভাবে বসবাসরত মানুষদের নিরাপদ আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার অনুরোধ জানিয়েছে। বুধবার বিকেল থেকে শহরে মাইকিং করছে তথ্য অফিস। জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিব উল্লাহ জানিয়েছেন, সব ধরনের দুর্যোগ মোকাবেলায় প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও স্বেচ্ছাসেবীদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে, যাতে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার বাসিন্দাদের নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া যায়।
এদিকে পার্বত্য অঞ্চলের সাধারণ মানুষ ঝুঁকিপূর্ণ বসতি থেকে টেকসই পুনর্বাসনের দাবি জানিয়েছেন। প্রশাসনের পক্ষ থেকে সবার প্রতি সতর্ক থাকার আহ্বান জানানো হয়েছে।
টানা বর্ষণে দেশের পার্বত্য জেলাগুলোতে দেখা দিয়েছে ভয়াবহ বন্যা ও পাহাড় ধসের শঙ্কা। খাগড়াছড়ি, বান্দরবান ও রাঙামাটিতে কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার পাশাপাশি মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে পাহাড় ধসের আতঙ্ক।
গত দুই দিনের ভারী ও অতিভারী বৃষ্টিপাতে খাগড়াছড়ির নিম্নাঞ্চল তলিয়ে গেছে। এতে খাগড়াছড়ি-রাঙামাটি সড়কের মহালছড়ি জেলা সড়ক এবং দীঘিনালা-লংগদু সড়কের বড় মেরুং, লম্বাছড়া এলাকার জেলা সড়ক পানিতে তলিয়ে গেছে।
আজ বুধবার (৯ জুলাই) দুপুর ২টা থেকে রাঙামাটির লংগদুর সঙ্গে খাগড়াছড়ির সড়ক যোগাযোগ বন্ধ হয়ে গেছে। সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ায় মেরুং ইউনিয়ন ও কবাখালি ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামের মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন। স্থানীয় প্রশাসন ও ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে ২১টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলার প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। স্থানীয়দের আশঙ্কা, টানা বৃষ্টি অব্যাহত থাকলে বৃহস্পতিবার সকালের মধ্যে কবাখালি বাজার এলাকা ডুবে যাবে, ফলে সাজেকের সঙ্গে সারাদেশের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়তে পারে।
অন্যদিকে বান্দরবানে গত ৭ জুলাই থেকে প্রবল বৃষ্টিপাতে জেলা শহরের বিভিন্ন নিচু এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। পাহাড়ের ঢালুতে ঝুঁকিপূর্ণভাবে বসবাসরত পরিবারগুলো পাহাড় ধসের শঙ্কায় আতঙ্কিত। ইসলামপুর, হাফেজঘোনা, ক্যচিং ঘাটা, ছাইঙ্গ্যা, আর্মি পাড়া, বনরুপা, স্টেডিয়াম পাড়া, কালাঘাটা, বালাঘাটাসহ শহরের আশপাশের পাহাড়ি এলাকায় মানুষের মধ্যে চরম উদ্বেগ বিরাজ করছে।
গত ২৪ ঘণ্টায় (৯ জুলাই মঙ্গলবার সকাল ৯টা পর্যন্ত) বান্দরবানে ১০৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে এবং আগামী কয়েকদিন বৃষ্টি অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। ভারি বর্ষণে সাঙ্গু ও মাতামুহুরী নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। কিছু এলাকায় পাহাড় ধসে সড়কে মাটি চলে আসায় যান চলাচলে বিঘ্ন ঘটছে।
বান্দরবানের জেলা প্রশাসক শামীম আরা রিনি জানিয়েছেন, এখনো কোনো দুর্ঘটনার খবর পাওয়া না গেলেও সাতটি উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তাদের সতর্ক অবস্থানে থাকতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি জেলা ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির পক্ষ থেকে সার্বক্ষণিক যোগাযোগের জন্য হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ খোলা হয়েছে।
এদিকে রাঙামাটিতেও থেমে থেমে তিন দিন ধরে বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকায় কাপ্তাই হ্রদের পানি বৃদ্ধি পেয়েছে এবং পাহাড় ধসের শঙ্কা দেখা দিয়েছে। জেলা প্রশাসন ঝুঁকিপূর্ণভাবে বসবাসরত মানুষদের নিরাপদ আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার অনুরোধ জানিয়েছে। বুধবার বিকেল থেকে শহরে মাইকিং করছে তথ্য অফিস। জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিব উল্লাহ জানিয়েছেন, সব ধরনের দুর্যোগ মোকাবেলায় প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও স্বেচ্ছাসেবীদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে, যাতে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার বাসিন্দাদের নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া যায়।
এদিকে পার্বত্য অঞ্চলের সাধারণ মানুষ ঝুঁকিপূর্ণ বসতি থেকে টেকসই পুনর্বাসনের দাবি জানিয়েছেন। প্রশাসনের পক্ষ থেকে সবার প্রতি সতর্ক থাকার আহ্বান জানানো হয়েছে।
জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অবস্থান কর্মসূচিতে পুলিশের ‘হামলার’ প্রতিবাদ ও ভাতা বাড়ানোর দাবি আদায়ে এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকেরা কর্মবিরতির ঘোষণা দিয়েছেন।
৮ ঘণ্টা আগেদেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মোট শিক্ষকের প্রায় ৮০ শতাংশের পিএইচডি ডিগ্রি নেই। আর শুধু পূর্ণকালীন শিক্ষকদের মধ্যে হিসাব করলে এই সংখ্যা দাঁড়ায় ৮৪ শতাংশে। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সর্বশেষ বার্ষিক প্রতিবেদনে এ চিত্র উঠে এসেছে।
৮ ঘণ্টা আগেঅনেক ভিকটিম পরিবার মনে করে, গুমের অভিযোগ করলে, পরবর্তীতে তাঁদের সমস্যা হবে। নিপীড়নের খড়্গ নেমে আসবে, পরিবারের অন্য সদস্যরাও নির্যাতনের শিকার হবেন। শেখ হাসিনার আমলে গুমের ঘটনায় এ কারণে এখনো অনেক অভিযোগ আসেনি।
৮ ঘণ্টা আগেঅমর একুশে বইমেলা কখন অনুষ্ঠিত হবে—এ বিষয়ে চলছে নানা আলোচনা। কেউ কেউ চাইছেন ভাষার মাস ফেব্রুয়ারিতেই মেলা হোক। অন্যদিকে অনেকেই বলছেন, সবাই ফেব্রুয়ারিতে বইমেলা চায়, তবে এবারের প্রেক্ষাপট ভিন্ন।
১০ ঘণ্টা আগে