এ সিদ্ধান্তের ফলে ‘শাপলা’ প্রতীকের জন্য আবেদন করা জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) এবং নাগরিক ঐক্য, দুই দলের আবেদনই নাকচ হয়ে গেল। এরপর এনসিপির পছন্দের তালিকায় প্রতীক হিসেবে আছে কলম এবং মোবাইল ফোন। এবং নাগরিক ঐকে্যর আগের বরাদ্দ পাওয়া কেটলিই থাকছে।
স্ট্রিম প্রতিবেদক

নির্বাচনে জাতীয় প্রতীক ‘শাপলা’কে দলীয় প্রতীক হিসেবে বরাদ্দ না দেওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন (ইসি)। বুধবার (৯ জুলাই) কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ এই সিদ্ধান্তের কথা গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেন। জাতীয় প্রতীকের মর্যাদা রক্ষায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
এ সিদ্ধান্তের ফলে ‘শাপলা’ প্রতীকের জন্য আবেদন করা জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) এবং নাগরিক ঐক্য, দুই দলের আবেদনই নাকচ হয়ে গেল। এরপর এনসিপির পছন্দের তালিকায় প্রতীক হিসেবে আছে কলম এবং মোবাইল ফোন। এবং নাগরিক ঐকে্যর আগের বরাদ্দ পাওয়া কেটলিই থাকছে।
গত ১ জুলাই নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধনের আবেদন করে এনসিপি। এ সময় দলীয় প্রতীক হিসেবে পছন্দের তালিকায় এক নম্বরে ‘শাপলা’কে রাখে দলটি। সে সময় এনসিপির পক্ষ থেকে বলা হয়, শাপলা বাংলাদেশের নদী-জলাশয় ও প্রকৃতির প্রতীক। এই প্রতীক রাজনীতিতে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি ও পরিচয়ের প্রতীক হতে পারে বলে তারা মনে করে।
দলের আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম ওইদিন বলেছিলেন, বাংলাদেশের নদী, প্রকৃতি ও জলাশয়ের সাথেই জড়িয়ে শাপলা। যে কারণে আমরা মনে করি, রাজনীতিতেও এর প্রতিফলন থাকা উচিত। এটা আমাদের দলীয় প্রতীক হোক।
এর তিনদিন পর (৪ জুলাই) নাগরিক ঐক্য দলীয় প্রতীক কেটলির পরিবর্তে শাপলা চেয়ে ইসি বরাবর আবেদন জানায়। তবে এখন পর্যন্ত ইসি তাদের আবেদনের ব্যাপারে আনুষ্ঠানিক সাড়া দেয়নি।
বিষয়টি নিয়ে নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ বলেন, ‘সংবিধানে জাতীয় প্রতীক ও জাতীয় পতাকার মর্যাদা নিয়ে সুস্পষ্টভাবে বলা আছে। জাতীয় প্রতীক হিসেবে “শাপলা” এবং জাতীয় পতাকাকে কোনোভাবেই রাজনৈতিক প্রতীকে পরিণত করা যাবে না।’
তিনি আরও জানান, নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালার নতুন খসড়ায় শাপলার বিষয়টি আপাতত অন্তর্ভুক্ত রাখা হয়নি, যদিও খসড়ার এক পর্যায়ে শাপলা ছিল।
নির্বাচন কমিশনের এক কর্মকর্তা জানান, প্রায় ১১৫টি প্রতীক নিয়ে একটি নতুন তালিকা তৈরি করা হয়েছে রাজনৈতিক দল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের জন্য। তবে ‘শাপলা’ যুক্ত থাকা সত্ত্বেও সেটিকে শেষ পর্যন্ত বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে জাতীয় প্রতীকের মর্যাদা রক্ষার যুক্তিতে।
নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, শুধু এনসিপি ও নাগরিক ঐক্য নয়, ভবিষ্যতেও কোনো রাজনৈতিক দলকে শাপলা প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে না। ফলে এই প্রতীক নিয়ে সকল সম্ভাবনা বন্ধ হয়ে গেল।
এনসিপি তাদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এবং মাঠ পর্যায়ের প্রচারণায় শাপলা প্রতীকের পক্ষে সরব ছিল। দলটির প্রচারকর্মীরা রোববার (৬ জুলাই) থেকে সামাজিক মাধ্যমে পোস্টার, ব্যানার, ভিডিওর মাধ্যমে শাপলা প্রতীকের প্রচার শুরু করে। তারা বলেছে, শাপলা জাতীয় প্রতীক নয়, বরং জাতীয় ফুল, যা কোনো আইন দ্বারা রাজনৈতিক প্রতীকে রূপান্তরের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা দেয় না।
নির্বাচন কমিশন চলমান প্রক্রিয়ায় নতুন করে ৬৯টি থেকে বাড়িয়ে প্রায় ১১৫টি প্রতীক অন্তর্ভুক্ত করতে যাচ্ছে। সংশ্লিষ্ট খসড়া আইন মন্ত্রণালয়ে ভেটিংয়ের জন্য পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে। তবে তাতে জাতীয় প্রতীকসমূহকে (যেমন: শাপলা, পতাকা) বাদ রাখার বিষয়টি স্পষ্টভাবে চূড়ান্ত করা হবে।

নির্বাচনে জাতীয় প্রতীক ‘শাপলা’কে দলীয় প্রতীক হিসেবে বরাদ্দ না দেওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন (ইসি)। বুধবার (৯ জুলাই) কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ এই সিদ্ধান্তের কথা গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেন। জাতীয় প্রতীকের মর্যাদা রক্ষায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
এ সিদ্ধান্তের ফলে ‘শাপলা’ প্রতীকের জন্য আবেদন করা জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) এবং নাগরিক ঐক্য, দুই দলের আবেদনই নাকচ হয়ে গেল। এরপর এনসিপির পছন্দের তালিকায় প্রতীক হিসেবে আছে কলম এবং মোবাইল ফোন। এবং নাগরিক ঐকে্যর আগের বরাদ্দ পাওয়া কেটলিই থাকছে।
গত ১ জুলাই নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধনের আবেদন করে এনসিপি। এ সময় দলীয় প্রতীক হিসেবে পছন্দের তালিকায় এক নম্বরে ‘শাপলা’কে রাখে দলটি। সে সময় এনসিপির পক্ষ থেকে বলা হয়, শাপলা বাংলাদেশের নদী-জলাশয় ও প্রকৃতির প্রতীক। এই প্রতীক রাজনীতিতে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি ও পরিচয়ের প্রতীক হতে পারে বলে তারা মনে করে।
দলের আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম ওইদিন বলেছিলেন, বাংলাদেশের নদী, প্রকৃতি ও জলাশয়ের সাথেই জড়িয়ে শাপলা। যে কারণে আমরা মনে করি, রাজনীতিতেও এর প্রতিফলন থাকা উচিত। এটা আমাদের দলীয় প্রতীক হোক।
এর তিনদিন পর (৪ জুলাই) নাগরিক ঐক্য দলীয় প্রতীক কেটলির পরিবর্তে শাপলা চেয়ে ইসি বরাবর আবেদন জানায়। তবে এখন পর্যন্ত ইসি তাদের আবেদনের ব্যাপারে আনুষ্ঠানিক সাড়া দেয়নি।
বিষয়টি নিয়ে নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ বলেন, ‘সংবিধানে জাতীয় প্রতীক ও জাতীয় পতাকার মর্যাদা নিয়ে সুস্পষ্টভাবে বলা আছে। জাতীয় প্রতীক হিসেবে “শাপলা” এবং জাতীয় পতাকাকে কোনোভাবেই রাজনৈতিক প্রতীকে পরিণত করা যাবে না।’
তিনি আরও জানান, নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালার নতুন খসড়ায় শাপলার বিষয়টি আপাতত অন্তর্ভুক্ত রাখা হয়নি, যদিও খসড়ার এক পর্যায়ে শাপলা ছিল।
নির্বাচন কমিশনের এক কর্মকর্তা জানান, প্রায় ১১৫টি প্রতীক নিয়ে একটি নতুন তালিকা তৈরি করা হয়েছে রাজনৈতিক দল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের জন্য। তবে ‘শাপলা’ যুক্ত থাকা সত্ত্বেও সেটিকে শেষ পর্যন্ত বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে জাতীয় প্রতীকের মর্যাদা রক্ষার যুক্তিতে।
নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, শুধু এনসিপি ও নাগরিক ঐক্য নয়, ভবিষ্যতেও কোনো রাজনৈতিক দলকে শাপলা প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে না। ফলে এই প্রতীক নিয়ে সকল সম্ভাবনা বন্ধ হয়ে গেল।
এনসিপি তাদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এবং মাঠ পর্যায়ের প্রচারণায় শাপলা প্রতীকের পক্ষে সরব ছিল। দলটির প্রচারকর্মীরা রোববার (৬ জুলাই) থেকে সামাজিক মাধ্যমে পোস্টার, ব্যানার, ভিডিওর মাধ্যমে শাপলা প্রতীকের প্রচার শুরু করে। তারা বলেছে, শাপলা জাতীয় প্রতীক নয়, বরং জাতীয় ফুল, যা কোনো আইন দ্বারা রাজনৈতিক প্রতীকে রূপান্তরের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা দেয় না।
নির্বাচন কমিশন চলমান প্রক্রিয়ায় নতুন করে ৬৯টি থেকে বাড়িয়ে প্রায় ১১৫টি প্রতীক অন্তর্ভুক্ত করতে যাচ্ছে। সংশ্লিষ্ট খসড়া আইন মন্ত্রণালয়ে ভেটিংয়ের জন্য পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে। তবে তাতে জাতীয় প্রতীকসমূহকে (যেমন: শাপলা, পতাকা) বাদ রাখার বিষয়টি স্পষ্টভাবে চূড়ান্ত করা হবে।

সন্ত্রাস ও সহিংসতার আহ্বান সম্বলিত যেকোনো সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টের বিষয়ে এখন থেকে সরাসরি রিপোর্ট করা যাবে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) থেকে হোয়াটসঅ্যাপ ও ইমেইলের মাধ্যমে সরাসরি রিপোর্ট করা যাবে। ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব এ
১ ঘণ্টা আগে
আততায়ীর গুলিতে নিহত ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির জানাজায় দলমত নির্বিশেষে সবাইকে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) ভিপি সাদিক কায়েম।
২ ঘণ্টা আগে
আততায়ীর গুলিতে নিহত ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মরদেহ শুক্রবার দেশে পৌঁছেছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) দুপুর ২টায় রাজধানী ঢাকার মানিক মিয়া এভিনিউয়ে তার জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় দেশের স্বাধীনতাকামী সর্বস্তরের জনতাকে অংশগ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে ইনকিলাব মঞ্চ।
২ ঘণ্টা আগে
শহীদ শরীফ ওসমান হাদির শাহাদাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) গভীর শোক ও বেদনা প্রকাশ করছে।
১০ ঘণ্টা আগে