স্ট্রিম ডেস্ক
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) নির্বাচন নিয়ে নতুন করে শুরু হয়েছে আলোচনা। সম্ভাব্য মেয়র প্রার্থী হিসেবে আলোচনায় আছেন তিন তরুণ নেতা। বিএনপির ইশরাক হোসেন, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) হাসনাত আবদুল্লাহ এবং ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় নেতা সাদিক কায়েম।
সরকার নির্বাচন আয়োজনের চিন্তা করছে—এমন খবর ছড়ানোর পর সকাল থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চলছে ব্যাপক আলোচনা। অনেকে প্রার্থীদের তুলনা করছেন, কেউ কেউ জানাচ্ছেন নিজের পছন্দ, আবার অনেকেই লিখছেন কে কাকে হারাতে পারেন।
ইশরাক হোসেন বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য। এ দলের হয়ে আগে মেয়র পদে লড়েছেন তিনি। এবারও তাঁর নাম শোনা যাচ্ছে। হাইকোর্ট সম্প্রতি তাঁর শপথে আর বাধা নেই বলে রায় দিয়েছেন।
অন্যদিকে এনসিপির হাসনাত আবদুল্লাহ নানা কারণেই এখন আলোচিত। ছাত্রজীবনে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা ছিলেন। এখন জাতীয় নাগরিক পার্টির দক্ষিণ অঞ্চলের মুখ্য সংগঠক রাজনীতিতে সক্রিয়। এনসিপির সমর্থকেরা তাঁকে নিয়েই প্রচারণা শুরু করেছে। অনলাইনে তার সমর্থকরা বলছেন, হাসনাতের নেতৃত্বে রাজধানী পাবে আধুনিক ও ভারসাম্যপূর্ণ প্রশাসন।
তৃতীয় নামটি সাদিক কায়েম। তিনি ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় প্রকাশনা সম্পাদক এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাবেক সভাপতি। তিনিও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে যুক্ত ছিলেন।
এই তিনজনের নাম নিয়েই চলছে সবচেয়ে বেশি আলোচনা। একজন মূলধারার রাজনীতির প্রতিনিধি, একজন বিকল্প রাজনৈতিক শক্তির মুখ, আরেকজন ধর্মীয় রাজনীতির তরুণ নেতা। এই নিয়েই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোড়ন।
ইউনাইটেড পিপলস বাংলাদেশের প্রধান সমন্বয়কারী রাফে সালমান রিফাত লিখেছেন, 'ইশরাক বনাম হাসনাত বনাম কায়েম—খেলা হবে?'
জাতীয় যুবশক্তির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট তারিকুল ইসলামও মন্তব্য করেছেন ফেসবুকে। তিনি লিখেছেন, 'ইশরাক হোসেন গত সাত দিনে যে নাগরিক দুর্ভোগ সৃষ্টি করেছেন, তাতে যদি ভোট হয়, হাসনাতের কাছে তাঁর জামানত বাজেয়াপ্ত হতে পারে।'
তবে বিএনপি ও ইশরাকের অনলাইন সমর্থকরা বলছেন, জনগণ সব দেখেছে। ইশরাক গণতন্ত্রের পক্ষে দাঁড়িয়েছেন বলেই সরকার ও ক্ষমতাবানদের চাপে পড়ছেন।
সমর্থকদের মতে, এই তিন তরুণ নেতা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলে ভোটের মাঠে জমজমাট লড়াই হবে। কেবল দলীয় শক্তি নয়, আদর্শ ও নেতৃত্বের প্রতিযোগিতাও হবে।
সরকার এখনো আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেয়নি। তবে সম্ভাব্য প্রার্থীদের ঘিরে আলোচনা ও আগ্রহ দ্রুত বাড়ছে। সবার চোখ এখন একটি প্রশ্নে—কে হবেন ঢাকার ভবিষ্যৎ নগরপ্রশাসক।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) নির্বাচন নিয়ে নতুন করে শুরু হয়েছে আলোচনা। সম্ভাব্য মেয়র প্রার্থী হিসেবে আলোচনায় আছেন তিন তরুণ নেতা। বিএনপির ইশরাক হোসেন, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) হাসনাত আবদুল্লাহ এবং ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় নেতা সাদিক কায়েম।
সরকার নির্বাচন আয়োজনের চিন্তা করছে—এমন খবর ছড়ানোর পর সকাল থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চলছে ব্যাপক আলোচনা। অনেকে প্রার্থীদের তুলনা করছেন, কেউ কেউ জানাচ্ছেন নিজের পছন্দ, আবার অনেকেই লিখছেন কে কাকে হারাতে পারেন।
ইশরাক হোসেন বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য। এ দলের হয়ে আগে মেয়র পদে লড়েছেন তিনি। এবারও তাঁর নাম শোনা যাচ্ছে। হাইকোর্ট সম্প্রতি তাঁর শপথে আর বাধা নেই বলে রায় দিয়েছেন।
অন্যদিকে এনসিপির হাসনাত আবদুল্লাহ নানা কারণেই এখন আলোচিত। ছাত্রজীবনে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা ছিলেন। এখন জাতীয় নাগরিক পার্টির দক্ষিণ অঞ্চলের মুখ্য সংগঠক রাজনীতিতে সক্রিয়। এনসিপির সমর্থকেরা তাঁকে নিয়েই প্রচারণা শুরু করেছে। অনলাইনে তার সমর্থকরা বলছেন, হাসনাতের নেতৃত্বে রাজধানী পাবে আধুনিক ও ভারসাম্যপূর্ণ প্রশাসন।
তৃতীয় নামটি সাদিক কায়েম। তিনি ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় প্রকাশনা সম্পাদক এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাবেক সভাপতি। তিনিও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে যুক্ত ছিলেন।
এই তিনজনের নাম নিয়েই চলছে সবচেয়ে বেশি আলোচনা। একজন মূলধারার রাজনীতির প্রতিনিধি, একজন বিকল্প রাজনৈতিক শক্তির মুখ, আরেকজন ধর্মীয় রাজনীতির তরুণ নেতা। এই নিয়েই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোড়ন।
ইউনাইটেড পিপলস বাংলাদেশের প্রধান সমন্বয়কারী রাফে সালমান রিফাত লিখেছেন, 'ইশরাক বনাম হাসনাত বনাম কায়েম—খেলা হবে?'
জাতীয় যুবশক্তির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট তারিকুল ইসলামও মন্তব্য করেছেন ফেসবুকে। তিনি লিখেছেন, 'ইশরাক হোসেন গত সাত দিনে যে নাগরিক দুর্ভোগ সৃষ্টি করেছেন, তাতে যদি ভোট হয়, হাসনাতের কাছে তাঁর জামানত বাজেয়াপ্ত হতে পারে।'
তবে বিএনপি ও ইশরাকের অনলাইন সমর্থকরা বলছেন, জনগণ সব দেখেছে। ইশরাক গণতন্ত্রের পক্ষে দাঁড়িয়েছেন বলেই সরকার ও ক্ষমতাবানদের চাপে পড়ছেন।
সমর্থকদের মতে, এই তিন তরুণ নেতা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলে ভোটের মাঠে জমজমাট লড়াই হবে। কেবল দলীয় শক্তি নয়, আদর্শ ও নেতৃত্বের প্রতিযোগিতাও হবে।
সরকার এখনো আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেয়নি। তবে সম্ভাব্য প্রার্থীদের ঘিরে আলোচনা ও আগ্রহ দ্রুত বাড়ছে। সবার চোখ এখন একটি প্রশ্নে—কে হবেন ঢাকার ভবিষ্যৎ নগরপ্রশাসক।
সাধারণত কোনো দেশের বাজেট প্রস্তাব হয়ে থাকে দেশটির সংসদেই। তবে এই মুহূর্তে বাংলাদেশে কোনো সংসদ ব্যবস্থা কার্যকর না থাকায় ২০২৫-২৬ অর্থবছরের নতুন বাজেট উপস্থাপিত হচ্ছে ভিন্ন প্রক্রিয়ায়। অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ সোমবার (২ জুন) বেলা ৩টায় উপস্থাপন করেছেন২০২৫-২৬ অর্থবছরের জাতীয় বাজেট। এই বাজেট
০৬ জুন ২০২৫প্রায় পাঁচ বছর আগে ঘটে যাওয়া সাবেক সেনা কর্মকর্তা মেজর (অব.) সিনহা মো. রাশেদ খান হত্যাকাণ্ডের মামলায় অবশেষে চূড়ান্ত রায় দিয়েছেন দেশের উচ্চ আদালত। বহুল আলোচিত এই মামলায় হাইকোর্টের রায়ে টেকনাফ থানার সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রদীপ কুমার দাশ এবং বাহারছড়া তদন্ত কেন্দ্রের তৎকালীন ইনচার্জ পরিদর্শক
০৬ জুন ২০২৫সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের রায় জামায়েতে ইসলামকে পূর্বের অবস্থানে ফিরিয়ে দিয়েছে। ফলে জামায়াতের নিবন্ধন ও দলীয় প্রতীক-দাঁড়িপাল্লা পুনর্বহাল হয়েছে। প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে বৈঠক শেষে এ কথা জানিয়েছেন জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ এইচ এম হামিদুর রহমান আজাদ।
০৬ জুন ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের উদ্যোগে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দ্বিতীয় ধাপের সংলাপ সোমবার (২ জুন) বিকেল ৪টায় রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে শুরু হচ্ছে। কমিশনের সভাপতি ও প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের উপস্থিতিতে আয়োজিত এই বৈঠকে , জামায়াতে ইসলামী, এনসিপিসহ ৩১টি দল ও জোটকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
০৬ জুন ২০২৫