স্ট্রিম ডেস্ক
যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনায় থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়া সম্মত বলে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করলেও এখনো দেশ দুটির মধ্যে সংঘর্ষ থামেনি। আজ রোববার (২৭ জুলাই) টানা চতুর্থ দিনের মতো পাল্টাপাল্টি হামলা চালিয়েছে থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়া। বার্তা সংস্থা রয়টার্স আজ এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানিয়েছে।
গতকাল শনিবার ট্রাম্প বলেন, তিনি থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছেন। যুদ্ধবিরতি লক্ষ্যে তারা দ্রুত বৈঠকে বসতে সম্মত হয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে ট্রাম্প লেখেন, ‘দুই পক্ষই তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতি ও শান্তি চায়। লড়াই শেষ না হওয়া পর্যন্ত দুই দেশের সঙ্গে শুল্কবিষয়ক আলোচনাও স্থগিত থাকবে।’
কম্বোডিয়া জানায়, তারা ট্রাম্পের তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতির আহ্বান সম্পূর্ণ সমর্থন করছে। থাইল্যান্ড বলে, তারা মার্কিন প্রেসিডেন্টের প্রতি কৃতজ্ঞ। তবে বেসামরিক নাগরিকদের টার্গেট করে কম্বোডিয়া এভাবে হামলা চালাতে থাকলে আলোচনায় বসা সম্ভব নয়।
যদিও বেসামরিক নাগরিকদের ওপর এখনো হামলা চালানোর অভিযোগ অস্বীকার করেছে কম্বোডিয়া।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে কম্বোডিয়ার প্রধানমন্ত্রী হুন সেন বলেন, ‘দুই দেশের সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে তাৎক্ষণিক ও নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে একমতের কথা প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে আমি স্পষ্ট জানিয়েছি।’
থাইল্যান্ডের ভারপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রী ফুমথাম ওয়েচায়াচাই বলেন, তৃতীয় কোনো দেশ এ ব্যাপারে নাক গলাক তা আমরা চাই না। তবে তাঁর (ট্রাম্প) উদ্বেগের জন্য কৃতজ্ঞ।
ফুমথাম ওয়েচায়াচাই আরও বলেন, ‘যুদ্ধবিরতির শর্ত, সেনা ও দূরপাল্লার অস্ত্র সরিয়ে নেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে দুই দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর মধ্যে বৈঠক আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছি আমরা।’
কম্বোডিয়া দাবি করেছে, আজ সকালে থাইল্যান্ড প্রথমে হামলা শুরু করেছে এবং সীমান্তে সৈন্য সমাবেশ করেছে। তবে থাইল্যান্ড জানিয়েছে, তারা কম্বোডিয়ার হামলার জবাব দিয়েছে।
উল্লেখ্য, কয়েদিনের ব্যবধানে বিরোধপূর্ণ সীমান্ত অঞ্চলে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে পাঁচজন থাই সেনা আহত হওয়ার পর গত বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) দুই দেশের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে চলা এই সীমান্ত বিরোধ নতুন করে উত্তপ্ত।
এরপর দুই দেশ একে অপরের ভূখণ্ডে সরাসরি হামলা চালায় ও উভয় পক্ষই প্রথমে গুলি চালানোর জন্য একে অপরকে দায়ী করে।
চারদিন ধরে চলা সংঘাতে এখন পর্যন্ত দুই দেশের মোট ৩৩জন মারা গেছে বলে নিশ্চিত করেছে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলো।
যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনায় থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়া সম্মত বলে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করলেও এখনো দেশ দুটির মধ্যে সংঘর্ষ থামেনি। আজ রোববার (২৭ জুলাই) টানা চতুর্থ দিনের মতো পাল্টাপাল্টি হামলা চালিয়েছে থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়া। বার্তা সংস্থা রয়টার্স আজ এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানিয়েছে।
গতকাল শনিবার ট্রাম্প বলেন, তিনি থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছেন। যুদ্ধবিরতি লক্ষ্যে তারা দ্রুত বৈঠকে বসতে সম্মত হয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে ট্রাম্প লেখেন, ‘দুই পক্ষই তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতি ও শান্তি চায়। লড়াই শেষ না হওয়া পর্যন্ত দুই দেশের সঙ্গে শুল্কবিষয়ক আলোচনাও স্থগিত থাকবে।’
কম্বোডিয়া জানায়, তারা ট্রাম্পের তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতির আহ্বান সম্পূর্ণ সমর্থন করছে। থাইল্যান্ড বলে, তারা মার্কিন প্রেসিডেন্টের প্রতি কৃতজ্ঞ। তবে বেসামরিক নাগরিকদের টার্গেট করে কম্বোডিয়া এভাবে হামলা চালাতে থাকলে আলোচনায় বসা সম্ভব নয়।
যদিও বেসামরিক নাগরিকদের ওপর এখনো হামলা চালানোর অভিযোগ অস্বীকার করেছে কম্বোডিয়া।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে কম্বোডিয়ার প্রধানমন্ত্রী হুন সেন বলেন, ‘দুই দেশের সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে তাৎক্ষণিক ও নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে একমতের কথা প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে আমি স্পষ্ট জানিয়েছি।’
থাইল্যান্ডের ভারপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রী ফুমথাম ওয়েচায়াচাই বলেন, তৃতীয় কোনো দেশ এ ব্যাপারে নাক গলাক তা আমরা চাই না। তবে তাঁর (ট্রাম্প) উদ্বেগের জন্য কৃতজ্ঞ।
ফুমথাম ওয়েচায়াচাই আরও বলেন, ‘যুদ্ধবিরতির শর্ত, সেনা ও দূরপাল্লার অস্ত্র সরিয়ে নেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে দুই দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর মধ্যে বৈঠক আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছি আমরা।’
কম্বোডিয়া দাবি করেছে, আজ সকালে থাইল্যান্ড প্রথমে হামলা শুরু করেছে এবং সীমান্তে সৈন্য সমাবেশ করেছে। তবে থাইল্যান্ড জানিয়েছে, তারা কম্বোডিয়ার হামলার জবাব দিয়েছে।
উল্লেখ্য, কয়েদিনের ব্যবধানে বিরোধপূর্ণ সীমান্ত অঞ্চলে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে পাঁচজন থাই সেনা আহত হওয়ার পর গত বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) দুই দেশের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে চলা এই সীমান্ত বিরোধ নতুন করে উত্তপ্ত।
এরপর দুই দেশ একে অপরের ভূখণ্ডে সরাসরি হামলা চালায় ও উভয় পক্ষই প্রথমে গুলি চালানোর জন্য একে অপরকে দায়ী করে।
চারদিন ধরে চলা সংঘাতে এখন পর্যন্ত দুই দেশের মোট ৩৩জন মারা গেছে বলে নিশ্চিত করেছে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলো।
আজ শনিবার (২৬ জুলাই) কম্বোডিয়ার জাতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মালি সোচেতা সাংবাদিকদের জানান, নিহত ১২ জনের মধ্যে ৭ জন বেসামরিক নাগরিক ও ৫ জন সেনাসদস্য রয়েছেন। এর আগে গত বৃহস্পতিবার থাই সেনাদের ছোড়া রকেটে বৌদ্ধ প্যাগোডায় আশ্রয় নেওয়া এক কম্বোডিয়ান নাগরিক নিহত হন।
১ দিন আগেগতকাল বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) এক বিবৃতিতে আমুর অঞ্চলের গভর্নর ভাসিলি অরলভ বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি এই ঘটনাকে ‘ভয়াবহ ট্র্যাজেডি’ আখ্যা দিয়ে পুরো অঞ্চলে তিন দিনের শোক ঘোষণা করেছেন।
২ দিন আগেপ্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, ভবনটি দীর্ঘদিন ধরেই জরাজীর্ণ অবস্থায় ছিল। এ বিষয়ে আগেই একাধিক অভিযোগ জানানো হয়েছিল।
২ দিন আগেফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ফ্রান্স। দেশটির প্রেসিডন্টে ইমানুয়েল মাখোঁ গতকাল বৃহস্পতিবার এ ঘোষণা দেন। তাঁর ঘোষণার পরপরই ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলসহ তাদের মিত্র দেশগুলো।
২ দিন আগে