গবেষণাবিরোধী কার্যক্রম আটকাতে না পারার ব্যর্থতা
ইলন মাস্ক ফেলো নির্বাচিত হওয়ার পর থেকেই বহু ফেলো ও বিজ্ঞানী রয়্যাল সোসাইটির কাছে বারবার মাস্কের বক্তব্য ও আচরণ নিয়ে অভিযোগ জানিয়ে পদক্ষেপ নিতে বলেছেন। তাঁরা দাবি করেছেন, মাস্ক একাডেমির আচরণবিধি লঙ্ঘন করছেন। প্রতিবাদের অংশ হিসেবে কেউ কেউ খোলা চিঠি লিখেছেন, কেউ ফেলোশিপ বা পুরস্কার ফিরিয়ে দিয়েছেন, কেউ পদত্যাগ করেছেন।
স্ট্রিম ডেস্ক
ট্রাম্প প্রশাসনের বিজ্ঞান ও গবেষণাবিরোধী কার্যক্রম আটকাতে না পারলে নিজ থেকেই ফেলোশিপ থেকে সরে দাঁড়াতে ইলন মাস্ককে পরামর্শ দিয়েছে দ্য রয়্যাল সোসাইটি।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে এমনটাই দাবি করা হয়েছে।
টেসলা ও স্পেস-এক্সের প্রধান এবং সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্সের মালিক ইলন মাস্ক ২০১৮ সালে মহাকাশ ও বৈদ্যুতিক গাড়ির শিল্পে অবদানের জন্য যুক্তরাজ্যের জাতীয় বিজ্ঞান একাডেমি দ্য রয়্যাল সোসাইটির ফেলো নির্বাচিত হন।
১৬৬০ সালের ২৮ নভেম্বর প্রতিষ্ঠিত দ্য রয়্যাল সোসাইটি বিশ্বের প্রাচীনতম বিজ্ঞান সংস্থা ও স্বনামধন্য বিদ্বৎসমাজ। দ্য রয়্যাল সোসাইটি বিজ্ঞান প্রচার, বিজ্ঞান উৎকর্ষে স্বীকৃতি প্রদান, ব্যতিক্রমধর্মী বৈজ্ঞানিক কর্মকাণ্ডে সহায়তা ও জনসম্পৃক্ততার জন্য বৈজ্ঞানিক পরামর্শ প্রদান করে থাকে।
ইলন মাস্ক ফেলো নির্বাচিত হওয়ার পর থেকেই বহু ফেলো ও বিজ্ঞানী রয়্যাল সোসাইটির কাছে বারবার মাস্কের বক্তব্য ও আচরণ নিয়ে অভিযোগ জানিয়ে পদক্ষেপ নিতে বলেছেন। তাঁরা দাবি করেছেন, মাস্ক একাডেমির আচরণবিধি লঙ্ঘন করছেন। প্রতিবাদের অংশ হিসেবে কেউ কেউ খোলা চিঠি লিখেছেন, কেউ ফেলোশিপ বা পুরস্কার ফিরিয়ে দিয়েছেন, কেউ পদত্যাগ করেছেন। ট্রাম্প প্রশাসনের অধীনে মাস্কের নেতৃত্বে থাকা সরকারি দক্ষতা বিভাগের (ডিওজিই) ওপর গবেষণা তহবিল কাটছাঁট ও বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়ন্ত্রণ আরোপের অভিযোগ রয়েছে।
চলতি বছরের মার্চে দ্য গার্ডিয়ানে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, মাস্কের আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে কোনো তদন্ত চালাবে না বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে রয়্যাল সোসাইটি।
এখন জানা গেছে, মে মাসে রয়্যাল সোসাইটির নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট স্যার পল নার্স ফেলো পদ থেকে সরে দাঁড়ানোর বিষয়টি বিবেচনা করার জন্য ইলন মাস্ককে লিখিতভাবে জানিয়েছিলেন।
রয়্যাল সোসাইটির বর্তমান প্রেসিডেন্ট স্যার অ্যাড্রিয়ান স্মিথ একটি ই-মেইলে সোসাইটির অন্যান্য ফেলোদের জানান, স্যার পল নার্স ১৯ মার্চ মাস্ককে একটি চিঠি পাঠিয়েছিলেন। চিঠিতে যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্প প্রশাসনের অধীনে বিজ্ঞানের ওপর ‘ব্যাপক ক্ষতি’র কথা উল্লেখ করে মাস্ককে অনুরোধ করেন এই দুঃখজনক পরিস্থিতির সমাধান করতে।
স্মিথ জানান, মাস্ক তৎক্ষণাৎ বিজ্ঞানের প্রতি তাঁর প্রতিশ্রুতির কথা জানিয়ে চিঠির উত্তর দেন এবং উদ্বেগের বিষয়ে বিস্তারিত জানতে চান।
এরপর ২৭ মার্চ নার্স আরও একটি চিঠি পাঠান। এই চিঠিতে তিনি মাস্ককে অনুরোধ করেন যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি বিজ্ঞানীদের সঙ্গে কথা বলে প্রশাসনের বিভিন্ন সিদ্ধান্তের ক্ষতিকর প্রভাব জানতে।
স্মিথ জানান, এই চিঠির কোনো উত্তর পল নার্স পাননি। পরে আবার মনে করিয়ে দিলেও কোনো উত্তর আসেনি।
২০ মে নার্স আরেকটি চিঠিতে ট্রাম্প প্রশাসন কর্তৃক গবেষণায় বাজেট কমানোর অযৌক্তিক সিদ্ধান্তে বিজ্ঞানীদের উদ্বেগের কথা জানান। চিঠিতেই পল দুঃখপ্রকাশ করে বলেন, ‘আপনি (মাস্ক) যদি সহযোগিতা করতে অক্ষম হন, তাহলে রয়্যাল সোসাইটির ফেলো হিসেবে থাকতে চান কি না–এই বিষয়ে আপনাকে ভাবতে হবে। কারণ, রয়্যাল সোসাইটির উদ্দেশ্য বিজ্ঞানকে সমর্থন ও উৎসাহ দেওয়া। তাই আপনার উচিত পদত্যাগ করার বিষয়টি বিবেচনা করা।’
মাস্ক এরপর আর কোনো উত্তর দেননি।
রয়্যাল সোসাইটির একজন মুখপাত্র নিশ্চিত করেছেন, মাস্ক তাঁর পদত্যাগ নিয়ে কিছু বলেননি। মুখপাত্র জানান, ‘ইলন মাস্ক এখনো রয়্যাল সোসাইটির ফেলো হিসেবে আছেন।’
ই-মেইলে স্মিথ আরও লিখেছেন, ‘সোসাইটির অফিসার ও কাউন্সিল এ সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন যে ইলন মাস্কের বিরুদ্ধে শৃঙ্খলামূলক ব্যবস্থা নেওয়া রয়্যাল সোসাইটির কাজ নয়। আগের এক বৈঠকে পক্ষে-বিপক্ষে তর্ক উঠলেও সকলেই একমত হন যে বৈশ্বিকভাবে বিজ্ঞানের সুরক্ষা সোসাইটির প্রধান কাজ হওয়া উচিত।’
তবে কেউ কেউ মাস্ককে শাস্তি দেওয়ার পক্ষে নন। অনেকে আশঙ্কা করেন, শাস্তি দেওয়ার সিদ্ধান্তে ভবিষ্যতে বিতর্কিত মত দেওয়া অন্যান্য ফেলোদের অবস্থান নিয়েও প্রশ্ন উঠতে পারে। তবে এক ফেলো এই অবস্থানকে বলছেন ‘নির্লজ্জ কাপুরুষতা’।
আরেক ফেলো মন্তব্য করেন, নেতৃত্ব হয়তো নৈতিক দৃষ্টিভঙ্গির বদলে বাস্তবতা চিন্তা করে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। সেই ফেলোর ভাষ্যমতে, ‘মাস্কের নতুন রাজনৈতিক দল বড় কাণ্ড ঘটাতে পারে—সেই সম্ভাবনাই হয়তো এখন তাঁর (মাস্কের) বিরুদ্ধে তদন্ত বন্ধ রাখার পেছনে মূল কারণ।’
ইম্পেরিয়াল কলেজ লন্ডনের ইমেরিটাস অধ্যাপক স্টিফেন কারি বলেন, এই চিঠি একটি প্রশংসনীয় কাজ হলেও সোসাইটির অবস্থান আরও পরিষ্কার ও দৃঢ় হওয়া উচিত ছিল।
স্টিফেন কারি আরও বলেন, ‘রয়্যাল সোসাইটির ঘোষিত মূল্যবোধে ইলন মাস্ক আস্থা রাখেন, এমন কোনো ইঙ্গিত পাওয়া যায়নি। তাই তাঁর কাছে পরিষ্কারভাবে বলা উচিত ছিল, এই মূল্যবোধে বিশ্বাস না করলে তাঁর ফেলোশিপ বাতিল করা হবে।’
যদিও ইলন মাস্ক এই বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেননি।
(ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানে প্রকাশিত প্রতিবেদন অবলম্বনে তুফায়েল আহমদ)
ট্রাম্প প্রশাসনের বিজ্ঞান ও গবেষণাবিরোধী কার্যক্রম আটকাতে না পারলে নিজ থেকেই ফেলোশিপ থেকে সরে দাঁড়াতে ইলন মাস্ককে পরামর্শ দিয়েছে দ্য রয়্যাল সোসাইটি।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে এমনটাই দাবি করা হয়েছে।
টেসলা ও স্পেস-এক্সের প্রধান এবং সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্সের মালিক ইলন মাস্ক ২০১৮ সালে মহাকাশ ও বৈদ্যুতিক গাড়ির শিল্পে অবদানের জন্য যুক্তরাজ্যের জাতীয় বিজ্ঞান একাডেমি দ্য রয়্যাল সোসাইটির ফেলো নির্বাচিত হন।
১৬৬০ সালের ২৮ নভেম্বর প্রতিষ্ঠিত দ্য রয়্যাল সোসাইটি বিশ্বের প্রাচীনতম বিজ্ঞান সংস্থা ও স্বনামধন্য বিদ্বৎসমাজ। দ্য রয়্যাল সোসাইটি বিজ্ঞান প্রচার, বিজ্ঞান উৎকর্ষে স্বীকৃতি প্রদান, ব্যতিক্রমধর্মী বৈজ্ঞানিক কর্মকাণ্ডে সহায়তা ও জনসম্পৃক্ততার জন্য বৈজ্ঞানিক পরামর্শ প্রদান করে থাকে।
ইলন মাস্ক ফেলো নির্বাচিত হওয়ার পর থেকেই বহু ফেলো ও বিজ্ঞানী রয়্যাল সোসাইটির কাছে বারবার মাস্কের বক্তব্য ও আচরণ নিয়ে অভিযোগ জানিয়ে পদক্ষেপ নিতে বলেছেন। তাঁরা দাবি করেছেন, মাস্ক একাডেমির আচরণবিধি লঙ্ঘন করছেন। প্রতিবাদের অংশ হিসেবে কেউ কেউ খোলা চিঠি লিখেছেন, কেউ ফেলোশিপ বা পুরস্কার ফিরিয়ে দিয়েছেন, কেউ পদত্যাগ করেছেন। ট্রাম্প প্রশাসনের অধীনে মাস্কের নেতৃত্বে থাকা সরকারি দক্ষতা বিভাগের (ডিওজিই) ওপর গবেষণা তহবিল কাটছাঁট ও বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়ন্ত্রণ আরোপের অভিযোগ রয়েছে।
চলতি বছরের মার্চে দ্য গার্ডিয়ানে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, মাস্কের আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে কোনো তদন্ত চালাবে না বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে রয়্যাল সোসাইটি।
এখন জানা গেছে, মে মাসে রয়্যাল সোসাইটির নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট স্যার পল নার্স ফেলো পদ থেকে সরে দাঁড়ানোর বিষয়টি বিবেচনা করার জন্য ইলন মাস্ককে লিখিতভাবে জানিয়েছিলেন।
রয়্যাল সোসাইটির বর্তমান প্রেসিডেন্ট স্যার অ্যাড্রিয়ান স্মিথ একটি ই-মেইলে সোসাইটির অন্যান্য ফেলোদের জানান, স্যার পল নার্স ১৯ মার্চ মাস্ককে একটি চিঠি পাঠিয়েছিলেন। চিঠিতে যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্প প্রশাসনের অধীনে বিজ্ঞানের ওপর ‘ব্যাপক ক্ষতি’র কথা উল্লেখ করে মাস্ককে অনুরোধ করেন এই দুঃখজনক পরিস্থিতির সমাধান করতে।
স্মিথ জানান, মাস্ক তৎক্ষণাৎ বিজ্ঞানের প্রতি তাঁর প্রতিশ্রুতির কথা জানিয়ে চিঠির উত্তর দেন এবং উদ্বেগের বিষয়ে বিস্তারিত জানতে চান।
এরপর ২৭ মার্চ নার্স আরও একটি চিঠি পাঠান। এই চিঠিতে তিনি মাস্ককে অনুরোধ করেন যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি বিজ্ঞানীদের সঙ্গে কথা বলে প্রশাসনের বিভিন্ন সিদ্ধান্তের ক্ষতিকর প্রভাব জানতে।
স্মিথ জানান, এই চিঠির কোনো উত্তর পল নার্স পাননি। পরে আবার মনে করিয়ে দিলেও কোনো উত্তর আসেনি।
২০ মে নার্স আরেকটি চিঠিতে ট্রাম্প প্রশাসন কর্তৃক গবেষণায় বাজেট কমানোর অযৌক্তিক সিদ্ধান্তে বিজ্ঞানীদের উদ্বেগের কথা জানান। চিঠিতেই পল দুঃখপ্রকাশ করে বলেন, ‘আপনি (মাস্ক) যদি সহযোগিতা করতে অক্ষম হন, তাহলে রয়্যাল সোসাইটির ফেলো হিসেবে থাকতে চান কি না–এই বিষয়ে আপনাকে ভাবতে হবে। কারণ, রয়্যাল সোসাইটির উদ্দেশ্য বিজ্ঞানকে সমর্থন ও উৎসাহ দেওয়া। তাই আপনার উচিত পদত্যাগ করার বিষয়টি বিবেচনা করা।’
মাস্ক এরপর আর কোনো উত্তর দেননি।
রয়্যাল সোসাইটির একজন মুখপাত্র নিশ্চিত করেছেন, মাস্ক তাঁর পদত্যাগ নিয়ে কিছু বলেননি। মুখপাত্র জানান, ‘ইলন মাস্ক এখনো রয়্যাল সোসাইটির ফেলো হিসেবে আছেন।’
ই-মেইলে স্মিথ আরও লিখেছেন, ‘সোসাইটির অফিসার ও কাউন্সিল এ সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন যে ইলন মাস্কের বিরুদ্ধে শৃঙ্খলামূলক ব্যবস্থা নেওয়া রয়্যাল সোসাইটির কাজ নয়। আগের এক বৈঠকে পক্ষে-বিপক্ষে তর্ক উঠলেও সকলেই একমত হন যে বৈশ্বিকভাবে বিজ্ঞানের সুরক্ষা সোসাইটির প্রধান কাজ হওয়া উচিত।’
তবে কেউ কেউ মাস্ককে শাস্তি দেওয়ার পক্ষে নন। অনেকে আশঙ্কা করেন, শাস্তি দেওয়ার সিদ্ধান্তে ভবিষ্যতে বিতর্কিত মত দেওয়া অন্যান্য ফেলোদের অবস্থান নিয়েও প্রশ্ন উঠতে পারে। তবে এক ফেলো এই অবস্থানকে বলছেন ‘নির্লজ্জ কাপুরুষতা’।
আরেক ফেলো মন্তব্য করেন, নেতৃত্ব হয়তো নৈতিক দৃষ্টিভঙ্গির বদলে বাস্তবতা চিন্তা করে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। সেই ফেলোর ভাষ্যমতে, ‘মাস্কের নতুন রাজনৈতিক দল বড় কাণ্ড ঘটাতে পারে—সেই সম্ভাবনাই হয়তো এখন তাঁর (মাস্কের) বিরুদ্ধে তদন্ত বন্ধ রাখার পেছনে মূল কারণ।’
ইম্পেরিয়াল কলেজ লন্ডনের ইমেরিটাস অধ্যাপক স্টিফেন কারি বলেন, এই চিঠি একটি প্রশংসনীয় কাজ হলেও সোসাইটির অবস্থান আরও পরিষ্কার ও দৃঢ় হওয়া উচিত ছিল।
স্টিফেন কারি আরও বলেন, ‘রয়্যাল সোসাইটির ঘোষিত মূল্যবোধে ইলন মাস্ক আস্থা রাখেন, এমন কোনো ইঙ্গিত পাওয়া যায়নি। তাই তাঁর কাছে পরিষ্কারভাবে বলা উচিত ছিল, এই মূল্যবোধে বিশ্বাস না করলে তাঁর ফেলোশিপ বাতিল করা হবে।’
যদিও ইলন মাস্ক এই বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেননি।
(ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানে প্রকাশিত প্রতিবেদন অবলম্বনে তুফায়েল আহমদ)
সরকারি পরিকল্পনা অনুযায়ী ১৬ ও ১৭ বছর বয়সীরা আগামী সাধারণ নির্বাচনে ভোট দেওয়ার সুযোগ পাবে ব্রিটিশ নাগরিকেরা।
৩ ঘণ্টা আগেট্রাম্পের শুল্ক হুমকিকে ‘অগ্রহণযোগ্য ব্ল্যাকমেইল’ হিসেবে আখ্যা দিয়ে লুলা বলেন, যারা ব্রাজিলের মাটিতে বসে ট্রাম্পের নীতিকে সমর্থন করে, তারা জাতির সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করছে।
৩ ঘণ্টা আগেএমন আচরণকে মানসিক নির্যাতন ও মানবাধিকার লঙ্ঘন দাবি করে শেখ আকরাম বলেন, ইমরান খানকে কার্যত বহির্বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন করে রাখা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রধানমন্ত্রী নিযুক্ত হওয়ার পর ইউলিয়া সিভিরিদেঙ্কো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বলেন, তিনি ইউক্রেনের অভ্যন্তরীণ অস্ত্র উৎপাদন বৃদ্ধি, সশস্ত্র বাহিনীকে আরও শক্তিশালী করা ও অর্থনীতির উন্নয়নে নজর দেবেন।
৮ ঘণ্টা আগে