.png)
রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) রাতের আকাশে দেখা গেল ‘ব্লাড মুন’। বিশ্বজুড়ে কোটি কোটি মানুষ উপভোগ করেছেন এই বিরল মুহূর্ত। এখন আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, বাংলাদেশ থেকে এমন দৃশ্য আবার কবে দেখা যাবে?

অনন্ত রায়হান

রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) রাতের আকাশে দেখা গেল এক অনন্য দৃশ্য। চিরচেনা রুপালি চাঁদ ধীরে ধীরে রঙ পাল্টে হয়ে উঠল কালচে লাল। বিশ্বজুড়ে কোটি কোটি মানুষ উপভোগ করেছেন এই বিরল মুহূর্ত, যাকে জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা বলেন ‘ব্লাড মুন’।
চাঁদ যখন পৃথিবীর ছায়ায় পুরোপুরি ঢেকে যায়, তখনই সেটি কালচে লাল রং ধারণ করে। গতরাতে প্রথমে আকাশে আংশিক ঢাকা চাঁদ দেখা যায়, পরে মধ্যরাতের দিকে সেটি রূপ নেয় কালচে লালে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্যমতে, বাংলাদেশ সময় রাত ৯টা ২৭ মিনিটে চন্দ্রগ্রহণ শুরু হয়েছিল। রাত সাড়ে ১১টার দিকে শুরু হয় পূর্ণ গ্রহণ। রাত ১২টা ৫৩ মিনিট থেকে চাঁদ ধীরে ধীরে ছায়া থেকে বের হতে শুরু করে। অবশেষে রাত ২টা ৫৬ মিনিটে চাঁদ পুরোপুরি স্বাভাবিক রূপে ফিরে আসে।

এখন আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, বাংলাদেশ থেকে এমন দৃশ্য আবার কবে দেখা যাবে? দ্য স্কাই লাইভসহ জ্যোতির্বিজ্ঞানের অন্যান্য ওয়েবসাইট থেকে জানা যায়, এ জন্য অপেক্ষা করতে হবে বছর তিনেক। আগামী ‘ব্লাড মুন’ বাংলাদেশ থেকে দেখা যাবে ২০২৮ সালের ৩১ ডিসেম্বর। সেই রাতে পৃথিবীর ছায়া ঢেকে দেবে চাঁদকে, আর ধীরে ধীরে রুপালি আলো মিলিয়ে গিয়ে ভেসে উঠবে গভীর লাল আভা। যেন আকাশজুড়ে এক অগ্নিগোলক ভেসে আছে।
ঢাকার আকাশ থেকেও এই দৃশ্য পর্যবেক্ষণ সম্ভব হবে বলে জানা যাচ্ছে। জ্যোতির্বিদদের হিসাব অনুযায়ী, পুরো চন্দ্রগ্রহণের প্রক্রিয়া প্রায় ৫ ঘণ্টা ৪০ মিনিট স্থায়ী হবে। এর মধ্যে পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ চলবে প্রায় ১ ঘণ্টা ১১ মিনিট, যা চাঁদের রূপান্তরের সবচেয়ে নাটকীয় অংশ। এ সময় দেখা যাবে ব্লাড মুন । বাকি সময় আংশিক ও অন্যান্য ধাপের মাধ্যমে চাঁদ আস্তে আস্তে ছায়ার মধ্যে প্রবেশ করবে।
মানে চাইলে ঘরে বসে, ছাদে দাঁড়িয়ে বা খোলা আকাশের নিচে দাঁড়িয়ে টানা কয়েক ঘণ্টা উপভোগ করা যাবে চাঁদের এই রূপান্তর, যা জ্যোতির্বিজ্ঞানের ভাষায় পরিচিত ‘ব্লাড মুন’ নামে। এই মহাজাগতিক ঘটনা এশিয়া, অস্ট্রেলিয়া, প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল এবং দক্ষিণ আমেরিকার কিছু অংশ থেকেও পর্যবেক্ষণ করা যাবে।

বাংলাদেশ সময় অনুযায়ী ২০২৮ সালের ৩১ ডিসেম্বর আংশিক গ্রহণ শুরু হবে রাত ৮টা ৩ মিনিটে। রাত ১০টা ১৬ মিনিটে পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ শুরু হবে এবং রাত ১০টা ৫২ মিনিটে চাঁদের গ্রহণ সর্বোচ্চে অবস্থানে পৌঁছাবে। পূর্ণগ্রাস গ্রহণ রাত ১১টা ২৭ মিনিটে শেষ হবে। এরপর আংশিক চন্দ্রগ্রহণ রাত ১২টা ৩৬ মিনিটে শেষ হবে এবং পুরো গ্রহণ প্রক্রিয়া শেষ হবে রাত ১টা ৪০ মিনিটে।
গতকালের মতো খালি চোখেই দেখা যাবে পরবর্তী ‘ব্লাড মুন’। তাই চাইলে কেউ এই মহাজাগতিক দৃশ্য উপভোগ করতে পারেন, কোনো বিশেষ সরঞ্জামের সাহায্য ছাড়াই।
তবে যদি কেউ আরও বিশদে চাঁদের গঠন, ছায়ার প্রভাব বা তার পৃষ্ঠের বিশিষ্ট গঠনগুলো দেখতে চান, তাহলে ভালো মানের দুরবিন বা টেলিস্কোপ ব্যবহার করা যেতে পারে। এর মাধ্যমে চাঁদের বিভিন্ন অংশ যেমন ‘ক্র্যাটার’ আরও স্পষ্টভাবে দেখা যায়। বিশেষ করে পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণের সময় ছায়ার মাধুর্য এবং চাঁদের লালচে রঙের ধীরে ধীরে পরিবর্তন দুরবিন বা টেলিস্কোপের মাধ্যমে আরও ভালোভাবে চোখে পড়ে।
জ্যোতির্বিদদের মতে, এই ধরনের সরঞ্জাম ব্যবহার করলে পুরো চন্দ্রগ্রহণের বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়া সম্পর্কে আরও ভালো ধারণা পাওয়া যাবে। চাঁদের আকাশে অবস্থান, পৃথিবীর ছায়ার বিস্তার ও রঙের পরিবর্তন সহজে পর্যবেক্ষণ করা যায়।

রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) রাতের আকাশে দেখা গেল এক অনন্য দৃশ্য। চিরচেনা রুপালি চাঁদ ধীরে ধীরে রঙ পাল্টে হয়ে উঠল কালচে লাল। বিশ্বজুড়ে কোটি কোটি মানুষ উপভোগ করেছেন এই বিরল মুহূর্ত, যাকে জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা বলেন ‘ব্লাড মুন’।
চাঁদ যখন পৃথিবীর ছায়ায় পুরোপুরি ঢেকে যায়, তখনই সেটি কালচে লাল রং ধারণ করে। গতরাতে প্রথমে আকাশে আংশিক ঢাকা চাঁদ দেখা যায়, পরে মধ্যরাতের দিকে সেটি রূপ নেয় কালচে লালে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্যমতে, বাংলাদেশ সময় রাত ৯টা ২৭ মিনিটে চন্দ্রগ্রহণ শুরু হয়েছিল। রাত সাড়ে ১১টার দিকে শুরু হয় পূর্ণ গ্রহণ। রাত ১২টা ৫৩ মিনিট থেকে চাঁদ ধীরে ধীরে ছায়া থেকে বের হতে শুরু করে। অবশেষে রাত ২টা ৫৬ মিনিটে চাঁদ পুরোপুরি স্বাভাবিক রূপে ফিরে আসে।

এখন আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, বাংলাদেশ থেকে এমন দৃশ্য আবার কবে দেখা যাবে? দ্য স্কাই লাইভসহ জ্যোতির্বিজ্ঞানের অন্যান্য ওয়েবসাইট থেকে জানা যায়, এ জন্য অপেক্ষা করতে হবে বছর তিনেক। আগামী ‘ব্লাড মুন’ বাংলাদেশ থেকে দেখা যাবে ২০২৮ সালের ৩১ ডিসেম্বর। সেই রাতে পৃথিবীর ছায়া ঢেকে দেবে চাঁদকে, আর ধীরে ধীরে রুপালি আলো মিলিয়ে গিয়ে ভেসে উঠবে গভীর লাল আভা। যেন আকাশজুড়ে এক অগ্নিগোলক ভেসে আছে।
ঢাকার আকাশ থেকেও এই দৃশ্য পর্যবেক্ষণ সম্ভব হবে বলে জানা যাচ্ছে। জ্যোতির্বিদদের হিসাব অনুযায়ী, পুরো চন্দ্রগ্রহণের প্রক্রিয়া প্রায় ৫ ঘণ্টা ৪০ মিনিট স্থায়ী হবে। এর মধ্যে পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ চলবে প্রায় ১ ঘণ্টা ১১ মিনিট, যা চাঁদের রূপান্তরের সবচেয়ে নাটকীয় অংশ। এ সময় দেখা যাবে ব্লাড মুন । বাকি সময় আংশিক ও অন্যান্য ধাপের মাধ্যমে চাঁদ আস্তে আস্তে ছায়ার মধ্যে প্রবেশ করবে।
মানে চাইলে ঘরে বসে, ছাদে দাঁড়িয়ে বা খোলা আকাশের নিচে দাঁড়িয়ে টানা কয়েক ঘণ্টা উপভোগ করা যাবে চাঁদের এই রূপান্তর, যা জ্যোতির্বিজ্ঞানের ভাষায় পরিচিত ‘ব্লাড মুন’ নামে। এই মহাজাগতিক ঘটনা এশিয়া, অস্ট্রেলিয়া, প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল এবং দক্ষিণ আমেরিকার কিছু অংশ থেকেও পর্যবেক্ষণ করা যাবে।

বাংলাদেশ সময় অনুযায়ী ২০২৮ সালের ৩১ ডিসেম্বর আংশিক গ্রহণ শুরু হবে রাত ৮টা ৩ মিনিটে। রাত ১০টা ১৬ মিনিটে পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ শুরু হবে এবং রাত ১০টা ৫২ মিনিটে চাঁদের গ্রহণ সর্বোচ্চে অবস্থানে পৌঁছাবে। পূর্ণগ্রাস গ্রহণ রাত ১১টা ২৭ মিনিটে শেষ হবে। এরপর আংশিক চন্দ্রগ্রহণ রাত ১২টা ৩৬ মিনিটে শেষ হবে এবং পুরো গ্রহণ প্রক্রিয়া শেষ হবে রাত ১টা ৪০ মিনিটে।
গতকালের মতো খালি চোখেই দেখা যাবে পরবর্তী ‘ব্লাড মুন’। তাই চাইলে কেউ এই মহাজাগতিক দৃশ্য উপভোগ করতে পারেন, কোনো বিশেষ সরঞ্জামের সাহায্য ছাড়াই।
তবে যদি কেউ আরও বিশদে চাঁদের গঠন, ছায়ার প্রভাব বা তার পৃষ্ঠের বিশিষ্ট গঠনগুলো দেখতে চান, তাহলে ভালো মানের দুরবিন বা টেলিস্কোপ ব্যবহার করা যেতে পারে। এর মাধ্যমে চাঁদের বিভিন্ন অংশ যেমন ‘ক্র্যাটার’ আরও স্পষ্টভাবে দেখা যায়। বিশেষ করে পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণের সময় ছায়ার মাধুর্য এবং চাঁদের লালচে রঙের ধীরে ধীরে পরিবর্তন দুরবিন বা টেলিস্কোপের মাধ্যমে আরও ভালোভাবে চোখে পড়ে।
জ্যোতির্বিদদের মতে, এই ধরনের সরঞ্জাম ব্যবহার করলে পুরো চন্দ্রগ্রহণের বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়া সম্পর্কে আরও ভালো ধারণা পাওয়া যাবে। চাঁদের আকাশে অবস্থান, পৃথিবীর ছায়ার বিস্তার ও রঙের পরিবর্তন সহজে পর্যবেক্ষণ করা যায়।
.png)

আজ বরেণ্য চলচ্চিত্রকার ঋত্বিক ঘটকের শততম জন্মবার্ষিকী। নাট্য ব্যক্তিত্ব ও অভিনেতা বিজন ভট্টাচার্য বলেছিলেন, ‘ঋত্বিককে খুন করা হয়েছে।’ কিন্তু এই খুনের প্রক্রিয়া কেমন?
১৯ মিনিট আগে
একসময় গ্রামবাংলার প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই ছিল কাঠের ঢেঁকি। সেটাই ছিল চাল ভাঙা বা উৎপাদনের একমাত্র উপায়। ধুপ-ধাপ শব্দে চাল ভাঙার সেই দৃশ্য এখন শুধু স্মৃতিতে।
১৬ ঘণ্টা আগে
চারদিকে নীল জল, মাঝখানে সবুজে মোড়া দ্বীপ ভারতের আন্দামানে বাস করেন হিমাংশু বণিক। দেশভাগ, উদ্বাস্তু জীবন, তারপর আন্দামান। দেশভাগের পর পূর্ববঙ্গ থেকে পশ্চিমবঙ্গে, তারপর কীভাবে বাঙালিরা আন্দামানে গেলেন?
২১ ঘণ্টা আগে
আজ বলিউডের ‘কিং খান’ শাহরুখ খানের জন্মদিন। থিয়েটারের মঞ্চ থেকে রুপালি পর্দায় তিনি কীভাবে নিজেকে বারবার প্রমাণ করেছেন, তা জানা যাবে এ লেখায়।
২ দিন আগে